মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর পশ্চিমাঞ্চলীয় হেডকোয়ার্টার দখলে নেওয়ার দাবি করেছে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ)। গোষ্ঠীটি গতকাল শনিবার ঘোষণা করেছে, তারা আরাকান রাজ্যের রাজধানী সিতওয়ে থেকে ৩১৮ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত আন টাউনশিপের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এর আগে শুক্রবার কেন্দ্রীয় আরাকানে জান্তা বাহিনীর পশ্চিমাঞ্চলীয় আঞ্চলিক সামরিক কমান্ড সদর দপ্তরের নিয়ন্ত্রণও নেয় আরাকান আর্মি।
আরাকান আর্মির একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র ডেমোক্রেটিক ভয়েস অব বার্মাকে (ডিভিবি) নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ‘এএ পুরো সদর দপ্তর দখল করেছে।’ এ সময় আরাকান আর্মি বেশ কয়েকজন জান্তা কর্মকর্তাকেও আটক করে। তারা আটক হওয়া শীর্ষ কর্মকর্তাদের—যাঁদের মধ্যে আঞ্চলিক হেডকোয়ার্টারের দায়িত্বে থাকা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থাউং তুন এবং কিয়াও কিয়াও থান অন্তর্ভুক্ত—ছবি প্রকাশ করেছে।
এদিকে, গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে আরাকান আর্মি জানিয়েছে, ‘এই সাফল্য কেবল আরাকান আর্মির প্রচেষ্টার কারণে নয়, বরং পুরো আরাকানবাসীর সমর্থন, মিত্র গোষ্ঠীগুলোর সহযোগিতা এবং কিছু অজ্ঞাত বন্ধুদের সহায়তার জন্য সম্ভব হয়েছে। আমরা সংশ্লিষ্ট সব ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাই।’
সামরিক বাহিনীর কাছ থেকে আনটাউনশিপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর আরাকান আর্মি এখন আরাকানের ১৪টি টাউনশিপ নিয়ন্ত্রণ করছে। এর মধ্যে রয়েছে আরাকানের—পায়েকতাউ, মিনব্যা, ম্রউক-উ, কিয়াকতাউ, মিয়েবন, পন্নাগিউন, রামরি, রথিডং, বুথিডং, থানদে, টাউংগুপ, মংডু এবং চিনল্যান্ডের পালেতওয়া।
আরাকান আর্মি আরাকানের দক্ষিণে গাওয়া টাউনশিপে সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। প্রতিবেশী আয়েরাওয়াদ্দি অঞ্চলের শাসন কর্তৃপক্ষ গাওয়া টাউনশিপের বাসিন্দাদের, যারা সংঘর্ষের কারণে ঘরছাড়া হয়ে চেউংথা এবং শ্বেতাউংইয়ান শহরে আশ্রয় নিয়েছে। আরাকান আর্মি আজ রোববারের মধ্যে তাদের বাড়িতে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
আরাকান আর্মি আরও বেশ কয়েকটি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সমন্বয়ে ২০২৩ সালের ১৩ নভেম্বর আরাকানকে জান্তা বাহিনীর শাসন থেকে মুক্ত করার জন্য আক্রমণ চালানোর পর এএ—এর দখলের বাইরে আছে মাত্র চারটি শহর—সিতওয়ে, কায়াকপায়ু, গাওয়া এবং মুনাউং।
মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর পশ্চিমাঞ্চলীয় হেডকোয়ার্টার দখলে নেওয়ার দাবি করেছে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ)। গোষ্ঠীটি গতকাল শনিবার ঘোষণা করেছে, তারা আরাকান রাজ্যের রাজধানী সিতওয়ে থেকে ৩১৮ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত আন টাউনশিপের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এর আগে শুক্রবার কেন্দ্রীয় আরাকানে জান্তা বাহিনীর পশ্চিমাঞ্চলীয় আঞ্চলিক সামরিক কমান্ড সদর দপ্তরের নিয়ন্ত্রণও নেয় আরাকান আর্মি।
আরাকান আর্মির একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র ডেমোক্রেটিক ভয়েস অব বার্মাকে (ডিভিবি) নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ‘এএ পুরো সদর দপ্তর দখল করেছে।’ এ সময় আরাকান আর্মি বেশ কয়েকজন জান্তা কর্মকর্তাকেও আটক করে। তারা আটক হওয়া শীর্ষ কর্মকর্তাদের—যাঁদের মধ্যে আঞ্চলিক হেডকোয়ার্টারের দায়িত্বে থাকা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থাউং তুন এবং কিয়াও কিয়াও থান অন্তর্ভুক্ত—ছবি প্রকাশ করেছে।
এদিকে, গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে আরাকান আর্মি জানিয়েছে, ‘এই সাফল্য কেবল আরাকান আর্মির প্রচেষ্টার কারণে নয়, বরং পুরো আরাকানবাসীর সমর্থন, মিত্র গোষ্ঠীগুলোর সহযোগিতা এবং কিছু অজ্ঞাত বন্ধুদের সহায়তার জন্য সম্ভব হয়েছে। আমরা সংশ্লিষ্ট সব ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাই।’
সামরিক বাহিনীর কাছ থেকে আনটাউনশিপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর আরাকান আর্মি এখন আরাকানের ১৪টি টাউনশিপ নিয়ন্ত্রণ করছে। এর মধ্যে রয়েছে আরাকানের—পায়েকতাউ, মিনব্যা, ম্রউক-উ, কিয়াকতাউ, মিয়েবন, পন্নাগিউন, রামরি, রথিডং, বুথিডং, থানদে, টাউংগুপ, মংডু এবং চিনল্যান্ডের পালেতওয়া।
আরাকান আর্মি আরাকানের দক্ষিণে গাওয়া টাউনশিপে সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। প্রতিবেশী আয়েরাওয়াদ্দি অঞ্চলের শাসন কর্তৃপক্ষ গাওয়া টাউনশিপের বাসিন্দাদের, যারা সংঘর্ষের কারণে ঘরছাড়া হয়ে চেউংথা এবং শ্বেতাউংইয়ান শহরে আশ্রয় নিয়েছে। আরাকান আর্মি আজ রোববারের মধ্যে তাদের বাড়িতে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
আরাকান আর্মি আরও বেশ কয়েকটি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সমন্বয়ে ২০২৩ সালের ১৩ নভেম্বর আরাকানকে জান্তা বাহিনীর শাসন থেকে মুক্ত করার জন্য আক্রমণ চালানোর পর এএ—এর দখলের বাইরে আছে মাত্র চারটি শহর—সিতওয়ে, কায়াকপায়ু, গাওয়া এবং মুনাউং।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে