সবচেয়ে কম জন্মহারের দেশ হিসেবে নিজেদের আগের রেকর্ড ভেঙে আবারও শীর্ষস্থান দখল করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। এর আগে, ২০২১ সালে দেশটিতে সর্বনিম্ন জন্মহার ০ দশমিক ৮১ শতাংশ রেকর্ড করা হয়েছিল। এবার দেশটিতে জন্মহার ০ দশমিক ৩ শতাংশ কমে ০ দশমিক ৭৮ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে।
দেশটিতে গত বুধবার প্রকাশিত সরকারি এক পরিসংখ্যানের বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার পাশাপাশি জাপান এবং যুক্তরাষ্ট্রও বেশ নিম্ন জন্মহার সমস্যায় ভুগছে। ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের জন্মহার ছিল ১ দশমিক ৬ শতাংশ এবং জাপানে সেই হার ছিল ১ দশমিক ৩ শতাংশ। তবে, উন্নত দেশগুলো নিম্ন জন্মহারের সমস্যায় থাকলেও একই সময়ে বেশ উচ্চ হার বজায় ছিল আফ্রিকার দেশগুলোতে। কোনো কোনো দেশে জন্মহার ৫ থেকে ৬ শতাংশ পর্যন্তও ছিল।
জনসংখ্যার স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে ২ দশমিক ১ শতাংশকে আদর্শ হার ধরা হয়। এর চেয়ে বেশি হলে অধিক ও কম হলে কম জন্মহার বলে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। দক্ষিণ কোরিয়ায় ২০১৫ সালের পর থেকে জন্মহার ব্যাপকভাবে কমতে শুরু করে। পরে ২০২০ সালে এসে প্রথমবারের মতো জন্মহারের তুলনায় মৃত্যুহার বেশি দেখা যায় দেশটিতে। এ কারণে দেশটিতে বৃদ্ধদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
গত বছরের নভেম্বর মাসে প্রকাশিত এক পরিসংখ্যান থেকে দেখা গেছে দক্ষিণ কোরিয়ার জনসংখ্যার ১৬ দশমিক ৮ শতাংশের বয়সই ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বে। অন্যদিকে, ১৪ বা তার চেয়ে কম বয়সের জনসংখ্যা মাত্র ১১ দশমিক ৮ শতাংশ।
জীবনযাত্রার উচ্চমানের তুলনায় আর্থিক সংগতি না থাকার কারণে ক্যারিয়ারকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে সন্তান জন্মদানের সময় বা সুযোগ পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন দেশটির নারীরা। জন্মহার বাড়াতে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে বেশ কিছু সামাজিক ও আর্থিক পদক্ষেপ নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার।
সবচেয়ে কম জন্মহারের দেশ হিসেবে নিজেদের আগের রেকর্ড ভেঙে আবারও শীর্ষস্থান দখল করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। এর আগে, ২০২১ সালে দেশটিতে সর্বনিম্ন জন্মহার ০ দশমিক ৮১ শতাংশ রেকর্ড করা হয়েছিল। এবার দেশটিতে জন্মহার ০ দশমিক ৩ শতাংশ কমে ০ দশমিক ৭৮ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে।
দেশটিতে গত বুধবার প্রকাশিত সরকারি এক পরিসংখ্যানের বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার পাশাপাশি জাপান এবং যুক্তরাষ্ট্রও বেশ নিম্ন জন্মহার সমস্যায় ভুগছে। ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের জন্মহার ছিল ১ দশমিক ৬ শতাংশ এবং জাপানে সেই হার ছিল ১ দশমিক ৩ শতাংশ। তবে, উন্নত দেশগুলো নিম্ন জন্মহারের সমস্যায় থাকলেও একই সময়ে বেশ উচ্চ হার বজায় ছিল আফ্রিকার দেশগুলোতে। কোনো কোনো দেশে জন্মহার ৫ থেকে ৬ শতাংশ পর্যন্তও ছিল।
জনসংখ্যার স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে ২ দশমিক ১ শতাংশকে আদর্শ হার ধরা হয়। এর চেয়ে বেশি হলে অধিক ও কম হলে কম জন্মহার বলে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। দক্ষিণ কোরিয়ায় ২০১৫ সালের পর থেকে জন্মহার ব্যাপকভাবে কমতে শুরু করে। পরে ২০২০ সালে এসে প্রথমবারের মতো জন্মহারের তুলনায় মৃত্যুহার বেশি দেখা যায় দেশটিতে। এ কারণে দেশটিতে বৃদ্ধদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
গত বছরের নভেম্বর মাসে প্রকাশিত এক পরিসংখ্যান থেকে দেখা গেছে দক্ষিণ কোরিয়ার জনসংখ্যার ১৬ দশমিক ৮ শতাংশের বয়সই ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বে। অন্যদিকে, ১৪ বা তার চেয়ে কম বয়সের জনসংখ্যা মাত্র ১১ দশমিক ৮ শতাংশ।
জীবনযাত্রার উচ্চমানের তুলনায় আর্থিক সংগতি না থাকার কারণে ক্যারিয়ারকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে সন্তান জন্মদানের সময় বা সুযোগ পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন দেশটির নারীরা। জন্মহার বাড়াতে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে বেশ কিছু সামাজিক ও আর্থিক পদক্ষেপ নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার।
২০০৮-১৪ সালের মধ্যে ধ্রুপদি ভাষার মর্যাদা পাওয়া অন্য চার ভাষা—কন্নড়, তেলুগু, মালয়ালম ও ওড়িয়া—এই চারটির জন্য মোট বরাদ্দ ছিল মাত্র ৩৪ দশমিক শূন্য ৮ কোটি রুপি। সংস্কৃতের জন্য বরাদ্দ কেবল অন্যান্য ধ্রুপদি ভাষা নয়, উর্দু, হিন্দি ও সিন্ধি ভাষার তুলনায়ও বেশি ছিল, যদিও এই তিন ভাষা ধ্রুপদি ভাষা হিসেবে...
২৫ মিনিট আগেইসরায়েলি সেনাদের কোনো ধরনের হুমকি না থাকলেও ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি চালাতে নির্দেশ দিয়ে রেখেছে নেতানিয়াহু প্রশাসন। আজ শুক্রবার ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এমন ভয়াবহ তথ্য। অভিযানে থাকা সেনাসদস্যরাই হারেৎজকে এ তথ্য দিয়েছে বলে দাবি করছে সংবাদমাধ্যমটি...
৩১ মিনিট আগেদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকেই ইহুদিদের রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে ইউরোপের দেশ সাইপ্রাস। বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদিদের বৃহত্তম আশ্রয়শিবির হয়ে উঠেছিল এই দ্বীপ দেশ। সর্বশেষ ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের সময়ও হাজার হাজার ইহুদি সাইপ্রাসে আশ্রয় নিয়েছিলেন। শোনা যায়, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু...
১ ঘণ্টা আগেট্রাম্প প্রশাসন আশা করছে, সিরিয়া খুব শিগগিরই আব্রাহাম অ্যাকর্ডে যোগ দেবে। গতকাল বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের আরও দেশ যেন আব্রাহাম অ্যাকর্ডে যোগ দেয়, প্রেসিডেন্ট (ট্রাম্প) অবশ্যই সেই আশা করছেন।’
১ ঘণ্টা আগে