অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ ও মিয়ানমার থেকে আট রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে ফিলিপাইন। গতকাল সোমবার ফিলিপাইনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ৩ জুলাই আটজনের এই দল ম্যানিলায় পৌঁছেছে। ফিলিপাইনের সংবাদমাধ্যম জিএমএ নেটওয়ার্কের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এটি ফিলিপাইনে আশ্রয় পাওয়া রোহিঙ্গাদের চতুর্থ দল। ২০১৯ সালে জাতিসংঘ-সমর্থিত ‘কমপ্লিমেন্টারি পাথওয়েজ (সিপাথ)’ কর্মসূচি শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ৩০ জন রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে ফিলিপাইন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ফিলিপাইনের এই উদ্যোগ মানবিক সহায়তার দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যকে পুনঃনিশ্চিত করে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের জন্য শিক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ ও নিয়ন্ত্রিত উপায়ে ফিলিপাইনে প্রবেশ ও থাকার সুযোগ তৈরি হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, এই উদ্যোগ শুধু তাদের জরুরি সুরক্ষা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করে না, বরং তাদের দীর্ঘমেয়াদি স্বনির্ভরতার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের পথও তৈরি করে।
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য ফিলিপাইনে ‘ওপেন-ডোর’ বা উন্মুক্ত দরজার নীতি চালু রয়েছে। ১৯১৭ সাল থেকে দেশটি ‘৯টি শরণার্থীপ্রবাহ’কে আশ্রয় দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯২০-এর দশকের রাশিয়ান অভিবাসী, ১৯৩০-এর দশকে ইহুদি শরণার্থী এবং ১৯৭০-এর দশকে ভিয়েতনাম থেকে পালিয়ে আসা ‘বোট পিপল’।
আশ্রয় পাওয়া এক রোহিঙ্গা ফিলিপাইন কর্তৃপক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
ফিলিপাইনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় (ডিএফএ) জানায়, জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর ও কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় দেশটির বিচার মন্ত্রণালয়ের ‘শরণার্থী ও রাষ্ট্রহীন ব্যক্তিদের সুরক্ষা ইউনিট’ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সিপাথ কার্যক্রমটি পরিচালনা করে। সিপাথ আশ্রয়ের পাশাপাশি মর্যাদা, শিক্ষা ও উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সুযোগও তৈরি করছে।
২০১৭ সালে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে জান্তা সরকারের সহিংসতা শুরুর পর থেকে হাজার হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে যায়। তাদের অধিকাংশই স্থল ও সমুদ্রপথে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।
বাংলাদেশ ও মিয়ানমার থেকে আট রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে ফিলিপাইন। গতকাল সোমবার ফিলিপাইনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ৩ জুলাই আটজনের এই দল ম্যানিলায় পৌঁছেছে। ফিলিপাইনের সংবাদমাধ্যম জিএমএ নেটওয়ার্কের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এটি ফিলিপাইনে আশ্রয় পাওয়া রোহিঙ্গাদের চতুর্থ দল। ২০১৯ সালে জাতিসংঘ-সমর্থিত ‘কমপ্লিমেন্টারি পাথওয়েজ (সিপাথ)’ কর্মসূচি শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ৩০ জন রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে ফিলিপাইন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ফিলিপাইনের এই উদ্যোগ মানবিক সহায়তার দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যকে পুনঃনিশ্চিত করে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের জন্য শিক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ ও নিয়ন্ত্রিত উপায়ে ফিলিপাইনে প্রবেশ ও থাকার সুযোগ তৈরি হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, এই উদ্যোগ শুধু তাদের জরুরি সুরক্ষা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করে না, বরং তাদের দীর্ঘমেয়াদি স্বনির্ভরতার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের পথও তৈরি করে।
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য ফিলিপাইনে ‘ওপেন-ডোর’ বা উন্মুক্ত দরজার নীতি চালু রয়েছে। ১৯১৭ সাল থেকে দেশটি ‘৯টি শরণার্থীপ্রবাহ’কে আশ্রয় দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯২০-এর দশকের রাশিয়ান অভিবাসী, ১৯৩০-এর দশকে ইহুদি শরণার্থী এবং ১৯৭০-এর দশকে ভিয়েতনাম থেকে পালিয়ে আসা ‘বোট পিপল’।
আশ্রয় পাওয়া এক রোহিঙ্গা ফিলিপাইন কর্তৃপক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
ফিলিপাইনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় (ডিএফএ) জানায়, জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর ও কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় দেশটির বিচার মন্ত্রণালয়ের ‘শরণার্থী ও রাষ্ট্রহীন ব্যক্তিদের সুরক্ষা ইউনিট’ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সিপাথ কার্যক্রমটি পরিচালনা করে। সিপাথ আশ্রয়ের পাশাপাশি মর্যাদা, শিক্ষা ও উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সুযোগও তৈরি করছে।
২০১৭ সালে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে জান্তা সরকারের সহিংসতা শুরুর পর থেকে হাজার হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে যায়। তাদের অধিকাংশই স্থল ও সমুদ্রপথে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৬ ঘণ্টা আগে