আজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রায় তিন বছর পর আবারও মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলো জাপানে। এবার ফাঁসি দেওয়া হয়েছে ‘টুইটার কিলার’ নামে পরিচিত তাকাহিরো শিরাইশিকে। তিনি অন্তত ৯ জনকে হত্যা ও ছিন্নভিন্ন করার অপরাধে দণ্ডিত ছিলেন। তাঁর শিকারদের অধিকাংশই ছিলেন নারী।
সিএনএন জানিয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী শিরাইশিকে আজ শুক্রবার টোকিওর ডিটেনশন হাউসে ফাঁসি দেওয়া হয়। ২০২০ সালে তিনি ৯ জনকে হত্যার কথা স্বীকার করে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হন। নিহতদের মধ্যে ছিলেন আটজন নারী ও এক পুরুষ।
শিরাইশিকে ২০১৭ সালের অক্টোবরে জাপানের কানাগাওয়া প্রদেশের জামা শহরে অবস্থিত একটি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মূলত আত্মহত্যার প্রবণতা প্রকাশ করা ২৩ বছর বয়সী এক নারীর খোঁজে পুলিশ শিরাইশির অ্যাপার্টমেন্টে গিয়েছিল। ওই নারী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিশেষ করে টুইটারে (বর্তমানে এক্স) আত্মহত্যার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।
তল্লাশি চালাতে গিয়েই এক অবিশ্বাস্য ঘটনার মুখোমুখি হয় পুলিশ। শিরাইশির অ্যাপার্টমেন্ট থেকে তারা তিনটি কুলার বক্স ও পাঁচটি কনটেইনার উদ্ধার করে। এগুলোর মধ্যে ছিল মানুষের মাথা, হাড় ও ক্ষতবিক্ষত মাংস।
এই ভয়াবহ ঘটনাটি গোটা জাপানকে নাড়িয়ে দিয়েছিল এবং সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার নিয়ে ব্যাপক উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছিল।
জাপানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার সংস্থা এনএইচকে এবং টিভি আসাহি জানিয়েছে, শিরাইশির হাতে নিহতদের বয়স ছিল ১৫ থেকে ২৬-এর মধ্যে। তাদের প্রায় সবাই তৎকালীন টুইটারে আত্মহত্যার অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছিলেন এবং শিরাইশি সেই সব পোস্ট দেখে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
টুইটারে একটি ছদ্মনামে আত্মহত্যা প্রবণ তরুণ-তরুণীদের নিজ বাসায় আমন্ত্রণ জানাতেন শিরাইশি। আত্মহত্যায় সহায়তার আশ্বাস দিতেন। তবে আদালতে তিনি স্বীকার করেন, নিজের যৌন আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্যই তিনি তাদের শিকারে পরিণত করেন।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে তাকাহিরো শিরাইশিকে ৯ জনকে হত্যা, ধর্ষণ ও শরীর ছিন্নভিন্ন করার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। তিনি তাদের দেহাংশ নিজের অ্যাপার্টমেন্টে রেখে দিয়েছিলেন।
শিরাইশির আইনজীবী প্রথমে রায়ের বিরুদ্ধে টোকিও উচ্চ আদালতে আপিল করলেও পরে তা প্রত্যাহার করে নেওয়ায় দণ্ড চূড়ান্ত হয়।
জাপানের বিচারমন্ত্রী কেইসুকে সুজুকি বলেছেন, ‘এই মামলাটি ছিল চরম স্বার্থপর ও বিকৃত মানসিকতার ফল, যেখানে যৌন ও আর্থিক তৃপ্তির জন্য ৯টি প্রাণ শেষ হয়ে যায় মাত্র দুই মাসের মধ্যে। এটি সমাজে তীব্র শোক ও আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। আমি ভিকটিম ও তাদের পরিবারের জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করছি।’
মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পর এনএইচকে-কে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় এক ভুক্তভোগীর বাবা বলেন, ‘আমি চেয়েছিলাম, সে (শিরাইশি) যেন তার বাকি জীবনটা অপরাধ নিয়ে অনুশোচনায় কাটাক, মৃত্যুদণ্ডে যেন সে নিষ্কৃতি না পায়।’
শিরাইশির মৃত্যুদণ্ড ২০২২ সালের জুলাইয়ের পর জাপানে এটি প্রথম কার্যকর হওয়া মৃত্যুদণ্ড। জাপানে ফাঁসির মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয় এবং তা চরম গোপনীয়তায় সম্পন্ন করা হয়। মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তারিখ আগে জানানো হয় না এবং অনেক সময় পরিবারের সদস্য ও আইনজীবীদেরও পরে জানানো হয়।
বিচারমন্ত্রী সুজুকি বলেন, ‘আদালতের দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ডের রায় চূড়ান্ত হয়েছে। সব বিষয় গভীরভাবে বিবেচনা করে আমি এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দিয়েছি।’
আরও খবর পড়ুন:

প্রায় তিন বছর পর আবারও মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলো জাপানে। এবার ফাঁসি দেওয়া হয়েছে ‘টুইটার কিলার’ নামে পরিচিত তাকাহিরো শিরাইশিকে। তিনি অন্তত ৯ জনকে হত্যা ও ছিন্নভিন্ন করার অপরাধে দণ্ডিত ছিলেন। তাঁর শিকারদের অধিকাংশই ছিলেন নারী।
সিএনএন জানিয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী শিরাইশিকে আজ শুক্রবার টোকিওর ডিটেনশন হাউসে ফাঁসি দেওয়া হয়। ২০২০ সালে তিনি ৯ জনকে হত্যার কথা স্বীকার করে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হন। নিহতদের মধ্যে ছিলেন আটজন নারী ও এক পুরুষ।
শিরাইশিকে ২০১৭ সালের অক্টোবরে জাপানের কানাগাওয়া প্রদেশের জামা শহরে অবস্থিত একটি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মূলত আত্মহত্যার প্রবণতা প্রকাশ করা ২৩ বছর বয়সী এক নারীর খোঁজে পুলিশ শিরাইশির অ্যাপার্টমেন্টে গিয়েছিল। ওই নারী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিশেষ করে টুইটারে (বর্তমানে এক্স) আত্মহত্যার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।
তল্লাশি চালাতে গিয়েই এক অবিশ্বাস্য ঘটনার মুখোমুখি হয় পুলিশ। শিরাইশির অ্যাপার্টমেন্ট থেকে তারা তিনটি কুলার বক্স ও পাঁচটি কনটেইনার উদ্ধার করে। এগুলোর মধ্যে ছিল মানুষের মাথা, হাড় ও ক্ষতবিক্ষত মাংস।
এই ভয়াবহ ঘটনাটি গোটা জাপানকে নাড়িয়ে দিয়েছিল এবং সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার নিয়ে ব্যাপক উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছিল।
জাপানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার সংস্থা এনএইচকে এবং টিভি আসাহি জানিয়েছে, শিরাইশির হাতে নিহতদের বয়স ছিল ১৫ থেকে ২৬-এর মধ্যে। তাদের প্রায় সবাই তৎকালীন টুইটারে আত্মহত্যার অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছিলেন এবং শিরাইশি সেই সব পোস্ট দেখে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
টুইটারে একটি ছদ্মনামে আত্মহত্যা প্রবণ তরুণ-তরুণীদের নিজ বাসায় আমন্ত্রণ জানাতেন শিরাইশি। আত্মহত্যায় সহায়তার আশ্বাস দিতেন। তবে আদালতে তিনি স্বীকার করেন, নিজের যৌন আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্যই তিনি তাদের শিকারে পরিণত করেন।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে তাকাহিরো শিরাইশিকে ৯ জনকে হত্যা, ধর্ষণ ও শরীর ছিন্নভিন্ন করার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। তিনি তাদের দেহাংশ নিজের অ্যাপার্টমেন্টে রেখে দিয়েছিলেন।
শিরাইশির আইনজীবী প্রথমে রায়ের বিরুদ্ধে টোকিও উচ্চ আদালতে আপিল করলেও পরে তা প্রত্যাহার করে নেওয়ায় দণ্ড চূড়ান্ত হয়।
জাপানের বিচারমন্ত্রী কেইসুকে সুজুকি বলেছেন, ‘এই মামলাটি ছিল চরম স্বার্থপর ও বিকৃত মানসিকতার ফল, যেখানে যৌন ও আর্থিক তৃপ্তির জন্য ৯টি প্রাণ শেষ হয়ে যায় মাত্র দুই মাসের মধ্যে। এটি সমাজে তীব্র শোক ও আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। আমি ভিকটিম ও তাদের পরিবারের জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করছি।’
মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পর এনএইচকে-কে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় এক ভুক্তভোগীর বাবা বলেন, ‘আমি চেয়েছিলাম, সে (শিরাইশি) যেন তার বাকি জীবনটা অপরাধ নিয়ে অনুশোচনায় কাটাক, মৃত্যুদণ্ডে যেন সে নিষ্কৃতি না পায়।’
শিরাইশির মৃত্যুদণ্ড ২০২২ সালের জুলাইয়ের পর জাপানে এটি প্রথম কার্যকর হওয়া মৃত্যুদণ্ড। জাপানে ফাঁসির মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয় এবং তা চরম গোপনীয়তায় সম্পন্ন করা হয়। মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তারিখ আগে জানানো হয় না এবং অনেক সময় পরিবারের সদস্য ও আইনজীবীদেরও পরে জানানো হয়।
বিচারমন্ত্রী সুজুকি বলেন, ‘আদালতের দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ডের রায় চূড়ান্ত হয়েছে। সব বিষয় গভীরভাবে বিবেচনা করে আমি এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দিয়েছি।’
আরও খবর পড়ুন:
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রায় তিন বছর পর আবারও মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলো জাপানে। এবার ফাঁসি দেওয়া হয়েছে ‘টুইটার কিলার’ নামে পরিচিত তাকাহিরো শিরাইশিকে। তিনি অন্তত ৯ জনকে হত্যা ও ছিন্নভিন্ন করার অপরাধে দণ্ডিত ছিলেন। তাঁর শিকারদের অধিকাংশই ছিলেন নারী।
সিএনএন জানিয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী শিরাইশিকে আজ শুক্রবার টোকিওর ডিটেনশন হাউসে ফাঁসি দেওয়া হয়। ২০২০ সালে তিনি ৯ জনকে হত্যার কথা স্বীকার করে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হন। নিহতদের মধ্যে ছিলেন আটজন নারী ও এক পুরুষ।
শিরাইশিকে ২০১৭ সালের অক্টোবরে জাপানের কানাগাওয়া প্রদেশের জামা শহরে অবস্থিত একটি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মূলত আত্মহত্যার প্রবণতা প্রকাশ করা ২৩ বছর বয়সী এক নারীর খোঁজে পুলিশ শিরাইশির অ্যাপার্টমেন্টে গিয়েছিল। ওই নারী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিশেষ করে টুইটারে (বর্তমানে এক্স) আত্মহত্যার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।
তল্লাশি চালাতে গিয়েই এক অবিশ্বাস্য ঘটনার মুখোমুখি হয় পুলিশ। শিরাইশির অ্যাপার্টমেন্ট থেকে তারা তিনটি কুলার বক্স ও পাঁচটি কনটেইনার উদ্ধার করে। এগুলোর মধ্যে ছিল মানুষের মাথা, হাড় ও ক্ষতবিক্ষত মাংস।
এই ভয়াবহ ঘটনাটি গোটা জাপানকে নাড়িয়ে দিয়েছিল এবং সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার নিয়ে ব্যাপক উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছিল।
জাপানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার সংস্থা এনএইচকে এবং টিভি আসাহি জানিয়েছে, শিরাইশির হাতে নিহতদের বয়স ছিল ১৫ থেকে ২৬-এর মধ্যে। তাদের প্রায় সবাই তৎকালীন টুইটারে আত্মহত্যার অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছিলেন এবং শিরাইশি সেই সব পোস্ট দেখে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
টুইটারে একটি ছদ্মনামে আত্মহত্যা প্রবণ তরুণ-তরুণীদের নিজ বাসায় আমন্ত্রণ জানাতেন শিরাইশি। আত্মহত্যায় সহায়তার আশ্বাস দিতেন। তবে আদালতে তিনি স্বীকার করেন, নিজের যৌন আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্যই তিনি তাদের শিকারে পরিণত করেন।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে তাকাহিরো শিরাইশিকে ৯ জনকে হত্যা, ধর্ষণ ও শরীর ছিন্নভিন্ন করার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। তিনি তাদের দেহাংশ নিজের অ্যাপার্টমেন্টে রেখে দিয়েছিলেন।
শিরাইশির আইনজীবী প্রথমে রায়ের বিরুদ্ধে টোকিও উচ্চ আদালতে আপিল করলেও পরে তা প্রত্যাহার করে নেওয়ায় দণ্ড চূড়ান্ত হয়।
জাপানের বিচারমন্ত্রী কেইসুকে সুজুকি বলেছেন, ‘এই মামলাটি ছিল চরম স্বার্থপর ও বিকৃত মানসিকতার ফল, যেখানে যৌন ও আর্থিক তৃপ্তির জন্য ৯টি প্রাণ শেষ হয়ে যায় মাত্র দুই মাসের মধ্যে। এটি সমাজে তীব্র শোক ও আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। আমি ভিকটিম ও তাদের পরিবারের জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করছি।’
মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পর এনএইচকে-কে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় এক ভুক্তভোগীর বাবা বলেন, ‘আমি চেয়েছিলাম, সে (শিরাইশি) যেন তার বাকি জীবনটা অপরাধ নিয়ে অনুশোচনায় কাটাক, মৃত্যুদণ্ডে যেন সে নিষ্কৃতি না পায়।’
শিরাইশির মৃত্যুদণ্ড ২০২২ সালের জুলাইয়ের পর জাপানে এটি প্রথম কার্যকর হওয়া মৃত্যুদণ্ড। জাপানে ফাঁসির মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয় এবং তা চরম গোপনীয়তায় সম্পন্ন করা হয়। মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তারিখ আগে জানানো হয় না এবং অনেক সময় পরিবারের সদস্য ও আইনজীবীদেরও পরে জানানো হয়।
বিচারমন্ত্রী সুজুকি বলেন, ‘আদালতের দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ডের রায় চূড়ান্ত হয়েছে। সব বিষয় গভীরভাবে বিবেচনা করে আমি এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দিয়েছি।’
আরও খবর পড়ুন:

প্রায় তিন বছর পর আবারও মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলো জাপানে। এবার ফাঁসি দেওয়া হয়েছে ‘টুইটার কিলার’ নামে পরিচিত তাকাহিরো শিরাইশিকে। তিনি অন্তত ৯ জনকে হত্যা ও ছিন্নভিন্ন করার অপরাধে দণ্ডিত ছিলেন। তাঁর শিকারদের অধিকাংশই ছিলেন নারী।
সিএনএন জানিয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী শিরাইশিকে আজ শুক্রবার টোকিওর ডিটেনশন হাউসে ফাঁসি দেওয়া হয়। ২০২০ সালে তিনি ৯ জনকে হত্যার কথা স্বীকার করে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হন। নিহতদের মধ্যে ছিলেন আটজন নারী ও এক পুরুষ।
শিরাইশিকে ২০১৭ সালের অক্টোবরে জাপানের কানাগাওয়া প্রদেশের জামা শহরে অবস্থিত একটি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মূলত আত্মহত্যার প্রবণতা প্রকাশ করা ২৩ বছর বয়সী এক নারীর খোঁজে পুলিশ শিরাইশির অ্যাপার্টমেন্টে গিয়েছিল। ওই নারী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিশেষ করে টুইটারে (বর্তমানে এক্স) আত্মহত্যার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।
তল্লাশি চালাতে গিয়েই এক অবিশ্বাস্য ঘটনার মুখোমুখি হয় পুলিশ। শিরাইশির অ্যাপার্টমেন্ট থেকে তারা তিনটি কুলার বক্স ও পাঁচটি কনটেইনার উদ্ধার করে। এগুলোর মধ্যে ছিল মানুষের মাথা, হাড় ও ক্ষতবিক্ষত মাংস।
এই ভয়াবহ ঘটনাটি গোটা জাপানকে নাড়িয়ে দিয়েছিল এবং সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার নিয়ে ব্যাপক উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছিল।
জাপানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার সংস্থা এনএইচকে এবং টিভি আসাহি জানিয়েছে, শিরাইশির হাতে নিহতদের বয়স ছিল ১৫ থেকে ২৬-এর মধ্যে। তাদের প্রায় সবাই তৎকালীন টুইটারে আত্মহত্যার অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছিলেন এবং শিরাইশি সেই সব পোস্ট দেখে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
টুইটারে একটি ছদ্মনামে আত্মহত্যা প্রবণ তরুণ-তরুণীদের নিজ বাসায় আমন্ত্রণ জানাতেন শিরাইশি। আত্মহত্যায় সহায়তার আশ্বাস দিতেন। তবে আদালতে তিনি স্বীকার করেন, নিজের যৌন আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্যই তিনি তাদের শিকারে পরিণত করেন।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে তাকাহিরো শিরাইশিকে ৯ জনকে হত্যা, ধর্ষণ ও শরীর ছিন্নভিন্ন করার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। তিনি তাদের দেহাংশ নিজের অ্যাপার্টমেন্টে রেখে দিয়েছিলেন।
শিরাইশির আইনজীবী প্রথমে রায়ের বিরুদ্ধে টোকিও উচ্চ আদালতে আপিল করলেও পরে তা প্রত্যাহার করে নেওয়ায় দণ্ড চূড়ান্ত হয়।
জাপানের বিচারমন্ত্রী কেইসুকে সুজুকি বলেছেন, ‘এই মামলাটি ছিল চরম স্বার্থপর ও বিকৃত মানসিকতার ফল, যেখানে যৌন ও আর্থিক তৃপ্তির জন্য ৯টি প্রাণ শেষ হয়ে যায় মাত্র দুই মাসের মধ্যে। এটি সমাজে তীব্র শোক ও আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। আমি ভিকটিম ও তাদের পরিবারের জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করছি।’
মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পর এনএইচকে-কে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় এক ভুক্তভোগীর বাবা বলেন, ‘আমি চেয়েছিলাম, সে (শিরাইশি) যেন তার বাকি জীবনটা অপরাধ নিয়ে অনুশোচনায় কাটাক, মৃত্যুদণ্ডে যেন সে নিষ্কৃতি না পায়।’
শিরাইশির মৃত্যুদণ্ড ২০২২ সালের জুলাইয়ের পর জাপানে এটি প্রথম কার্যকর হওয়া মৃত্যুদণ্ড। জাপানে ফাঁসির মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয় এবং তা চরম গোপনীয়তায় সম্পন্ন করা হয়। মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তারিখ আগে জানানো হয় না এবং অনেক সময় পরিবারের সদস্য ও আইনজীবীদেরও পরে জানানো হয়।
বিচারমন্ত্রী সুজুকি বলেন, ‘আদালতের দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ডের রায় চূড়ান্ত হয়েছে। সব বিষয় গভীরভাবে বিবেচনা করে আমি এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দিয়েছি।’
আরও খবর পড়ুন:

প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ সম্মেলন আয়োজন করা লজ্জাজনক। আফ্রিকানরা সেখানে বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের হত্যা করছে, তাদের জমি ও খামার জোর করে দখল করছে। যত দিন সেখানে এ ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন চলবে, তত
৮ ঘণ্টা আগে
ভাবুন তো, আপনার স্কুটারের দাম এক লাখ টাকা। কিন্তু হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় আপনাকে জরিমানা করা হলো ২৮ লাখ টাকা! কেমন হবে ব্যাপারটা? আশ্চর্যজনক মনে হলেও, এমনি এক ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগরে।
১০ ঘণ্টা আগে
গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুখে ওড়না পেঁচিয়ে আহমেদাবাদের রানিপ এলাকায় সবজি বাজারের কাছে এক গয়নার দোকানে ক্রেতা সেজে প্রবেশ করেন ওই নারী। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ তিনি দোকানদারের চোখে মরিচের গুঁড়া ছুড়ে মারার চেষ্টা করেন। কিন্তু মরিচের গুঁড়া দোকানদারের চোখে লাগেনি।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
লাভরভ বলেন, ‘৫ নভেম্বর নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে প্রেসিডেন্ট পুতিন যে নির্দেশ দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নের কাজ চলছে। ফলাফল সম্পর্কে জনসাধারণকে পরে জানানো হবে।’
তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়, পুতিনের এই নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক ঘোষণার পর আসে। গত সপ্তাহে ট্রাম্প হঠাৎ ঘোষণা দেন, যুক্তরাষ্ট্র আবারও পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরু করবে।
লাভরভ আরও জানান, রাশিয়া এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ট্রাম্পের এই নির্দেশনা নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা পায়নি।
গত কয়েক সপ্তাহে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক মারাত্মকভাবে খারাপ হয়েছে। নির্বাচনের আগে ট্রাম্প এক দিনে ইউক্রেন যুদ্ধ থামাবেন। কিন্তু প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ফলাফল না আসায় তিনি পুতিনের কর্মকাণ্ডে বারবার হতাশ হয়েছেন। এর ফলে সম্প্রতি পুতিনের সঙ্গে নির্ধারিত একটি বৈঠক বাতিল করেছেন এবং জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন।

প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
লাভরভ বলেন, ‘৫ নভেম্বর নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে প্রেসিডেন্ট পুতিন যে নির্দেশ দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নের কাজ চলছে। ফলাফল সম্পর্কে জনসাধারণকে পরে জানানো হবে।’
তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়, পুতিনের এই নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক ঘোষণার পর আসে। গত সপ্তাহে ট্রাম্প হঠাৎ ঘোষণা দেন, যুক্তরাষ্ট্র আবারও পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরু করবে।
লাভরভ আরও জানান, রাশিয়া এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ট্রাম্পের এই নির্দেশনা নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা পায়নি।
গত কয়েক সপ্তাহে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক মারাত্মকভাবে খারাপ হয়েছে। নির্বাচনের আগে ট্রাম্প এক দিনে ইউক্রেন যুদ্ধ থামাবেন। কিন্তু প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ফলাফল না আসায় তিনি পুতিনের কর্মকাণ্ডে বারবার হতাশ হয়েছেন। এর ফলে সম্প্রতি পুতিনের সঙ্গে নির্ধারিত একটি বৈঠক বাতিল করেছেন এবং জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন।

প্রায় তিন বছর পর আবারও মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলো জাপানে। এবার ফাঁসি দেওয়া হয়েছে ‘টুইটার কিলার’ নামে পরিচিত তাকাহিরো শিরাইশিকে। তিনি অন্তত ৯ জনকে হত্যা ও ছিন্নভিন্ন করার অপরাধে দণ্ডিত ছিলেন। তাঁর শিকারদের অধিকাংশই ছিলেন নারী।
২৭ জুন ২০২৫
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ সম্মেলন আয়োজন করা লজ্জাজনক। আফ্রিকানরা সেখানে বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের হত্যা করছে, তাদের জমি ও খামার জোর করে দখল করছে। যত দিন সেখানে এ ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন চলবে, তত
৮ ঘণ্টা আগে
ভাবুন তো, আপনার স্কুটারের দাম এক লাখ টাকা। কিন্তু হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় আপনাকে জরিমানা করা হলো ২৮ লাখ টাকা! কেমন হবে ব্যাপারটা? আশ্চর্যজনক মনে হলেও, এমনি এক ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগরে।
১০ ঘণ্টা আগে
গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুখে ওড়না পেঁচিয়ে আহমেদাবাদের রানিপ এলাকায় সবজি বাজারের কাছে এক গয়নার দোকানে ক্রেতা সেজে প্রবেশ করেন ওই নারী। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ তিনি দোকানদারের চোখে মরিচের গুঁড়া ছুড়ে মারার চেষ্টা করেন। কিন্তু মরিচের গুঁড়া দোকানদারের চোখে লাগেনি।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠেয় জি-২০ সম্মেলনে যোগ দেবে না যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন ও গণহত্যা চলছে। এসব বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সরকারি প্রতিনিধি দক্ষিণ আফ্রিকায় যাবেন না।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ সম্মেলন আয়োজন করা লজ্জাজনক। আফ্রিকানরা সেখানে বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের হত্যা করছে, তাদের জমি ও খামার জোর করে দখল করছে। যত দিন সেখানে এ ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন চলবে, তত দিন পর্যন্ত কোনো মার্কিন প্রতিনিধি সেখানে যাবে না।’
তবে দক্ষিণ আফ্রিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তকে দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছে। তারা এক বিবৃতিতে বলেছে, আফ্রিকানারদের (দক্ষিণ আফ্রিকায় বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গ) একচেটিয়া শ্বেতাঙ্গ জনগোষ্ঠী হিসেবে চিত্রিত করা ইতিহাস বিকৃতি। পাশাপাশি, এই সম্প্রদায় নিপীড়নের শিকার—এমন দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
এর আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার জি-২০-এ থাকা উচিত নয় এবং তিনি নিজে না গিয়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভান্সকে পাঠাবেন। তবে এখন হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোনো কর্মকর্তাই এই সম্মেলনে অংশ নেবেন না।
প্রসঙ্গত, চলতি মাসের শেষের দিকে জোহানেসবার্গে জি-২০ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিবছর জি-২০ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে একটি দেশ এই সম্মেলনের আয়োজক হয় এবং তারাই সম্মেলনের অ্যাজেন্ডা নির্ধারণ করে। এ বছর আয়োজক দক্ষিণ আফ্রিকা, পরের বছর যুক্তরাষ্ট্র।
দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার বলছে, তাদের দেশে ‘শ্বেতাঙ্গ গণহত্যা’ চলছে এমন দাবি ‘ভিত্তিহীন ও অবিশ্বস্ত সূত্রনির্ভর’। দেশটির কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের তথাকথিত শরণার্থী কর্মসূচি ঘোষণার পরও খুব অল্পসংখ্যক আফ্রিকান এই সুবিধার জন্য আবেদন করেছেন। এ থেকে বোঝা যায়, আমাদের দেশে শ্বেতাঙ্গরা নিরাপদে আছেন।’
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর থেকে ট্রাম্প একাধিকবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে শ্বেতাঙ্গ সংখ্যালঘুদের ওপর বৈষম্য ও নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছেন। গত মে মাসে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার সঙ্গে হোয়াইট হাউসে বৈঠকের সময়ও একই অভিযোগ করেন।
এরপর ট্রাম্প প্রশাসন দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গ আফ্রিকানারদের ‘গণহত্যার শিকার’ আখ্যা দিয়ে শরণার্থী মর্যাদা দেয়। গত সপ্তাহে হোয়াইট হাউস ঘোষণা করে, যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থী প্রবেশের সর্বোচ্চ সীমা ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে আনা হবে এবং শ্বেতাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকানদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
এদিকে, দক্ষিণ আফ্রিকার একটি আদালত চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্পের এই গণহত্যার দাবিকে ‘কল্পনাপ্রসূত ও প্রমাণহীন’ বলে খারিজ করে দেয়।
উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালে এশীয় অর্থনৈতিক সংকটের পর জি-২০ গঠিত হয়, যাতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশগুলোর প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। এই গোষ্ঠীর সদস্যরা বিশ্বের মোট সম্পদের ৮৫ শতাংশেরও বেশি নিয়ন্ত্রণ করে। ২০০৮ সালে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার সময় ‘আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করার লক্ষ্য’ নিয়ে প্রথম জি-২০ নেতাদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বর্তমানে প্রতিবছর ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আফ্রিকান ইউনিয়ন বিশ্ব অর্থনীতি ও নানা বৈশ্বিক ইস্যুতে আলোচনা করতে এই সম্মেলনের আয়োজন করে।

দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠেয় জি-২০ সম্মেলনে যোগ দেবে না যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন ও গণহত্যা চলছে। এসব বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সরকারি প্রতিনিধি দক্ষিণ আফ্রিকায় যাবেন না।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ সম্মেলন আয়োজন করা লজ্জাজনক। আফ্রিকানরা সেখানে বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের হত্যা করছে, তাদের জমি ও খামার জোর করে দখল করছে। যত দিন সেখানে এ ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন চলবে, তত দিন পর্যন্ত কোনো মার্কিন প্রতিনিধি সেখানে যাবে না।’
তবে দক্ষিণ আফ্রিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তকে দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছে। তারা এক বিবৃতিতে বলেছে, আফ্রিকানারদের (দক্ষিণ আফ্রিকায় বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গ) একচেটিয়া শ্বেতাঙ্গ জনগোষ্ঠী হিসেবে চিত্রিত করা ইতিহাস বিকৃতি। পাশাপাশি, এই সম্প্রদায় নিপীড়নের শিকার—এমন দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
এর আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার জি-২০-এ থাকা উচিত নয় এবং তিনি নিজে না গিয়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভান্সকে পাঠাবেন। তবে এখন হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোনো কর্মকর্তাই এই সম্মেলনে অংশ নেবেন না।
প্রসঙ্গত, চলতি মাসের শেষের দিকে জোহানেসবার্গে জি-২০ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিবছর জি-২০ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে একটি দেশ এই সম্মেলনের আয়োজক হয় এবং তারাই সম্মেলনের অ্যাজেন্ডা নির্ধারণ করে। এ বছর আয়োজক দক্ষিণ আফ্রিকা, পরের বছর যুক্তরাষ্ট্র।
দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার বলছে, তাদের দেশে ‘শ্বেতাঙ্গ গণহত্যা’ চলছে এমন দাবি ‘ভিত্তিহীন ও অবিশ্বস্ত সূত্রনির্ভর’। দেশটির কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের তথাকথিত শরণার্থী কর্মসূচি ঘোষণার পরও খুব অল্পসংখ্যক আফ্রিকান এই সুবিধার জন্য আবেদন করেছেন। এ থেকে বোঝা যায়, আমাদের দেশে শ্বেতাঙ্গরা নিরাপদে আছেন।’
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর থেকে ট্রাম্প একাধিকবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে শ্বেতাঙ্গ সংখ্যালঘুদের ওপর বৈষম্য ও নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছেন। গত মে মাসে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার সঙ্গে হোয়াইট হাউসে বৈঠকের সময়ও একই অভিযোগ করেন।
এরপর ট্রাম্প প্রশাসন দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গ আফ্রিকানারদের ‘গণহত্যার শিকার’ আখ্যা দিয়ে শরণার্থী মর্যাদা দেয়। গত সপ্তাহে হোয়াইট হাউস ঘোষণা করে, যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থী প্রবেশের সর্বোচ্চ সীমা ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে আনা হবে এবং শ্বেতাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকানদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
এদিকে, দক্ষিণ আফ্রিকার একটি আদালত চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্পের এই গণহত্যার দাবিকে ‘কল্পনাপ্রসূত ও প্রমাণহীন’ বলে খারিজ করে দেয়।
উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালে এশীয় অর্থনৈতিক সংকটের পর জি-২০ গঠিত হয়, যাতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশগুলোর প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। এই গোষ্ঠীর সদস্যরা বিশ্বের মোট সম্পদের ৮৫ শতাংশেরও বেশি নিয়ন্ত্রণ করে। ২০০৮ সালে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার সময় ‘আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করার লক্ষ্য’ নিয়ে প্রথম জি-২০ নেতাদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বর্তমানে প্রতিবছর ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আফ্রিকান ইউনিয়ন বিশ্ব অর্থনীতি ও নানা বৈশ্বিক ইস্যুতে আলোচনা করতে এই সম্মেলনের আয়োজন করে।

প্রায় তিন বছর পর আবারও মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলো জাপানে। এবার ফাঁসি দেওয়া হয়েছে ‘টুইটার কিলার’ নামে পরিচিত তাকাহিরো শিরাইশিকে। তিনি অন্তত ৯ জনকে হত্যা ও ছিন্নভিন্ন করার অপরাধে দণ্ডিত ছিলেন। তাঁর শিকারদের অধিকাংশই ছিলেন নারী।
২৭ জুন ২০২৫
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
ভাবুন তো, আপনার স্কুটারের দাম এক লাখ টাকা। কিন্তু হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় আপনাকে জরিমানা করা হলো ২৮ লাখ টাকা! কেমন হবে ব্যাপারটা? আশ্চর্যজনক মনে হলেও, এমনি এক ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগরে।
১০ ঘণ্টা আগে
গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুখে ওড়না পেঁচিয়ে আহমেদাবাদের রানিপ এলাকায় সবজি বাজারের কাছে এক গয়নার দোকানে ক্রেতা সেজে প্রবেশ করেন ওই নারী। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ তিনি দোকানদারের চোখে মরিচের গুঁড়া ছুড়ে মারার চেষ্টা করেন। কিন্তু মরিচের গুঁড়া দোকানদারের চোখে লাগেনি।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভাবুন তো, আপনার স্কুটারের দাম এক লাখ টাকা। কিন্তু হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় আপনাকে জরিমানা করা হলো ২৮ লাখ টাকা! কেমন হবে ব্যাপারটা? আশ্চর্যজনক মনে হলেও, এমনি এক ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগরে। হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র ছাড়া রাস্তায় বের হওয়ায় এক স্কুটিচালককে জরিমানা করা হয়েছে প্রায় ২১ লাখ রুপি! বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা!
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ ঘটনার পরে জরিমানার চালানের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে দেখা যায়, ওই চালককে জরিমানা করা হয়েছে ২০ লাখ ৭৪ হাজার রুপি। তবে পরে পুলিশ জানায়, তাদের ভুল হয়েছে। ওই ব্যক্তির প্রকৃত জরিমানার পরিমাণ ছিল চার হাজার রুপি।
গত মঙ্গলবার উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগর জেলার নিউ মান্ডি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, আনমোল সিংহল নামের ওই ব্যক্তি হেলমেট ছাড়াই স্কুটার চালাচ্ছিলেন এবং তাঁর কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রও ছিল না।
পথে পুলিশ তাঁর স্কুটারটি জব্দ করে এবং তাঁকে ২০ লাখ ৭৪ হাজার রুপির চালান দেয়। অস্বাভাবিক এই পরিমাণ দেখে বিস্মিত আনমোল সিংহল জরিমানার চালানের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। ছবিটি ছড়িয়ে পড়তেই বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। এরপর পুলিশ দ্রুত চালানের পরিমাণ সংশোধন করে চার হাজার রুপিতে নামিয়ে আনে।
মুজাফফরনগরের ট্রাফিক সুপারিনটেনডেন্ট অব পুলিশ অতুল চৌবে জানান, দায়িত্বপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টরের অসাবধানতার কারণে চালানে ভুল হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘মোটরযান আইনের ২০৭ ধারায় ৪ হাজার রুপি জরিমানা করা হয়েছিল। কিন্তু সাব-ইন্সপেক্টর ২০৭-এর পর মোটরযান আইন শব্দটি লেখেননি।’
এর ফলে ২০৭ ও ৪০০০ (যা ওই ধারার অধীনে ন্যূনতম জরিমানার পরিমাণ) মিলে হয়ে যায় ২০ লাখ ৭৪ হাজার রুপি। অতুল চৌবে আরও জানান, ওই ব্যক্তির প্রকৃত আসল জরিমানা মাত্র চার হাজার রুপি।
উল্লেখ্য, ভারতে মোটরযান আইনের ২০৭ ধারা অনুযায়ী, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকলে পুলিশ জরিমানার পাশাপাশি কোনো যানবাহন জব্দ করার ক্ষমতা রাখে।

ভাবুন তো, আপনার স্কুটারের দাম এক লাখ টাকা। কিন্তু হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় আপনাকে জরিমানা করা হলো ২৮ লাখ টাকা! কেমন হবে ব্যাপারটা? আশ্চর্যজনক মনে হলেও, এমনি এক ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগরে। হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র ছাড়া রাস্তায় বের হওয়ায় এক স্কুটিচালককে জরিমানা করা হয়েছে প্রায় ২১ লাখ রুপি! বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা!
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ ঘটনার পরে জরিমানার চালানের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে দেখা যায়, ওই চালককে জরিমানা করা হয়েছে ২০ লাখ ৭৪ হাজার রুপি। তবে পরে পুলিশ জানায়, তাদের ভুল হয়েছে। ওই ব্যক্তির প্রকৃত জরিমানার পরিমাণ ছিল চার হাজার রুপি।
গত মঙ্গলবার উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগর জেলার নিউ মান্ডি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, আনমোল সিংহল নামের ওই ব্যক্তি হেলমেট ছাড়াই স্কুটার চালাচ্ছিলেন এবং তাঁর কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রও ছিল না।
পথে পুলিশ তাঁর স্কুটারটি জব্দ করে এবং তাঁকে ২০ লাখ ৭৪ হাজার রুপির চালান দেয়। অস্বাভাবিক এই পরিমাণ দেখে বিস্মিত আনমোল সিংহল জরিমানার চালানের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। ছবিটি ছড়িয়ে পড়তেই বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। এরপর পুলিশ দ্রুত চালানের পরিমাণ সংশোধন করে চার হাজার রুপিতে নামিয়ে আনে।
মুজাফফরনগরের ট্রাফিক সুপারিনটেনডেন্ট অব পুলিশ অতুল চৌবে জানান, দায়িত্বপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টরের অসাবধানতার কারণে চালানে ভুল হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘মোটরযান আইনের ২০৭ ধারায় ৪ হাজার রুপি জরিমানা করা হয়েছিল। কিন্তু সাব-ইন্সপেক্টর ২০৭-এর পর মোটরযান আইন শব্দটি লেখেননি।’
এর ফলে ২০৭ ও ৪০০০ (যা ওই ধারার অধীনে ন্যূনতম জরিমানার পরিমাণ) মিলে হয়ে যায় ২০ লাখ ৭৪ হাজার রুপি। অতুল চৌবে আরও জানান, ওই ব্যক্তির প্রকৃত আসল জরিমানা মাত্র চার হাজার রুপি।
উল্লেখ্য, ভারতে মোটরযান আইনের ২০৭ ধারা অনুযায়ী, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকলে পুলিশ জরিমানার পাশাপাশি কোনো যানবাহন জব্দ করার ক্ষমতা রাখে।

প্রায় তিন বছর পর আবারও মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলো জাপানে। এবার ফাঁসি দেওয়া হয়েছে ‘টুইটার কিলার’ নামে পরিচিত তাকাহিরো শিরাইশিকে। তিনি অন্তত ৯ জনকে হত্যা ও ছিন্নভিন্ন করার অপরাধে দণ্ডিত ছিলেন। তাঁর শিকারদের অধিকাংশই ছিলেন নারী।
২৭ জুন ২০২৫
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ সম্মেলন আয়োজন করা লজ্জাজনক। আফ্রিকানরা সেখানে বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের হত্যা করছে, তাদের জমি ও খামার জোর করে দখল করছে। যত দিন সেখানে এ ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন চলবে, তত
৮ ঘণ্টা আগে
গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুখে ওড়না পেঁচিয়ে আহমেদাবাদের রানিপ এলাকায় সবজি বাজারের কাছে এক গয়নার দোকানে ক্রেতা সেজে প্রবেশ করেন ওই নারী। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ তিনি দোকানদারের চোখে মরিচের গুঁড়া ছুড়ে মারার চেষ্টা করেন। কিন্তু মরিচের গুঁড়া দোকানদারের চোখে লাগেনি।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের গুজরাট রাজ্যের আহমেদাবাদ শহরে ডাকাতির উদ্দেশ্যে জুয়েলারির দোকানে ঢুকেছিলেন এক নারী। তবে তাঁর উদ্দেশ্য পূরণ তো হয়ইনি; উল্টো দোকানদারের কাছ থেকে ২৫ সেকেন্ডে কমপক্ষে ২০টি চড় খেয়েছেন তিনি।
দোকানের সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়া দৃশ্যে দেখা যায়, গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুখে ওড়না পেঁচিয়ে আহমেদাবাদের রানিপ এলাকায় সবজি বাজারের কাছে এক গয়নার দোকানে ক্রেতা সেজে প্রবেশ করেন ওই নারী। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ তিনি দোকানদারের চোখে মরিচের গুঁড়া ছুড়ে মারার চেষ্টা করেন। কিন্তু মরিচের গুঁড়া দোকানদারের চোখে লাগেনি।
পরিস্থিতি বুঝতে পেরে দোকানদার উঠে দাঁড়িয়ে ওই নারীকে একের পর এক চড় মারতে শুরু করেন—২৫ সেকেন্ডে অন্তত ২০ বার। এরপর তিনি কাউন্টার টপকে ওই নারীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। তাঁকে টেনে বাইরে নিয়ে যান এবং আরও চড় মারতে থাকেন।
পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন দোকানদার। তবুও সিসিটিভি ফুটেজের ভিত্তিতে ওই নারীর খোঁজে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
রানিপ থানার পুলিশ পরিদর্শক কেতন ভাস বলেন, ‘দোকানদার অভিযোগ করছেন না। তবে সিসিটিভির ফুটেজ দেখে আমরা ওই নারীকে শনাক্তের চেষ্টা চালাচ্ছি।’
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

ভারতের গুজরাট রাজ্যের আহমেদাবাদ শহরে ডাকাতির উদ্দেশ্যে জুয়েলারির দোকানে ঢুকেছিলেন এক নারী। তবে তাঁর উদ্দেশ্য পূরণ তো হয়ইনি; উল্টো দোকানদারের কাছ থেকে ২৫ সেকেন্ডে কমপক্ষে ২০টি চড় খেয়েছেন তিনি।
দোকানের সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়া দৃশ্যে দেখা যায়, গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুখে ওড়না পেঁচিয়ে আহমেদাবাদের রানিপ এলাকায় সবজি বাজারের কাছে এক গয়নার দোকানে ক্রেতা সেজে প্রবেশ করেন ওই নারী। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ তিনি দোকানদারের চোখে মরিচের গুঁড়া ছুড়ে মারার চেষ্টা করেন। কিন্তু মরিচের গুঁড়া দোকানদারের চোখে লাগেনি।
পরিস্থিতি বুঝতে পেরে দোকানদার উঠে দাঁড়িয়ে ওই নারীকে একের পর এক চড় মারতে শুরু করেন—২৫ সেকেন্ডে অন্তত ২০ বার। এরপর তিনি কাউন্টার টপকে ওই নারীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। তাঁকে টেনে বাইরে নিয়ে যান এবং আরও চড় মারতে থাকেন।
পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন দোকানদার। তবুও সিসিটিভি ফুটেজের ভিত্তিতে ওই নারীর খোঁজে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
রানিপ থানার পুলিশ পরিদর্শক কেতন ভাস বলেন, ‘দোকানদার অভিযোগ করছেন না। তবে সিসিটিভির ফুটেজ দেখে আমরা ওই নারীকে শনাক্তের চেষ্টা চালাচ্ছি।’
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

প্রায় তিন বছর পর আবারও মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলো জাপানে। এবার ফাঁসি দেওয়া হয়েছে ‘টুইটার কিলার’ নামে পরিচিত তাকাহিরো শিরাইশিকে। তিনি অন্তত ৯ জনকে হত্যা ও ছিন্নভিন্ন করার অপরাধে দণ্ডিত ছিলেন। তাঁর শিকারদের অধিকাংশই ছিলেন নারী।
২৭ জুন ২০২৫
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ সম্মেলন আয়োজন করা লজ্জাজনক। আফ্রিকানরা সেখানে বসতি স্থাপনকারী ডাচ, ফরাসি ও জার্মান বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গদের হত্যা করছে, তাদের জমি ও খামার জোর করে দখল করছে। যত দিন সেখানে এ ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন চলবে, তত
৮ ঘণ্টা আগে
ভাবুন তো, আপনার স্কুটারের দাম এক লাখ টাকা। কিন্তু হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় আপনাকে জরিমানা করা হলো ২৮ লাখ টাকা! কেমন হবে ব্যাপারটা? আশ্চর্যজনক মনে হলেও, এমনি এক ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগরে।
১০ ঘণ্টা আগে