জাতিসংঘকে কোনো দেরি না করে শান্তিরক্ষী মিশন সরিয়ে নিতে বলেছে মালির সামরিক শাসক গোষ্ঠী। তারা দাবি করছে, এই বাহিনী দেশটির নিরাপত্তা ইস্যুগুলো মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছে।
জানা গেছে, পশ্চিম আফ্রিকার এই দেশটিতে শান্তিরক্ষী মিশনে ১৩ হাজার বিদেশি সৈন্য অবস্থান করছে। এর মধ্যে বাংলাদেশি সৈন্যের সংখ্যা প্রায় দেড় হাজার।
আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলের এক মিটিংয়ে শান্তিরক্ষী বাহিনীকে সরিয়ে নেওয়ার তাগাদা দেন মালির অন্তর্বর্তীকালীন সামরিক শাসক গোষ্ঠীর পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুলায়ে দিওপ।
এ অবস্থায় মালিতে জাতিসংঘের শান্তি মিশনের প্রধান এল ঘাসিম ওয়ানে বলেছেন, আয়োজক দেশের সম্মতি ছাড়া জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা ‘প্রায় অসম্ভব’। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘এটি এমন এক সিদ্ধান্ত যা জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলকে এখনই নিতে হবে।’
নিউইয়র্ক সিটিতে জাতিসংঘের সদর দপ্তর থেকে আল-জাজিরা প্রতিনিধি জানান, মালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেছেন, শান্তিরক্ষী মিশন প্রায় এক দশক ধরে কাজ করলেও দেশটির সহিংস পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকেই গেছে। এর ফলে এই বাহিনীর প্রতি মালির সাধারণ মানুষের আস্থার সংকট দেখা দিয়েছে এবং শান্তিরক্ষী বাহিনীকে বিদায় করার জন্য তারা বিক্ষোভও করেছে।
জানা গেছে, মালিতে মোতায়েন করা শান্তিরক্ষী বাহিনীর কাজের ওপর দেশটির সামরিক শাসকেরা একের পর এক বিধিনিষেধ আরোপ করছে এবং তাদের ঔপনিবেশিক শক্তি ফ্রান্সের সঙ্গে দীর্ঘদিনের জোট ভেঙে দিয়েছে।
শান্তিরক্ষী বাহিনী বিদায় করার পর মালিতে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য জাতিসংঘের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার প্রস্তাব রেখেছে দেশটির সেনাবাহিনী।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩ সালে মালিতে শান্তিরক্ষী মিশন শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত এ বাহিনীর ৩০০ জনের বেশি সৈন্য নিহত হয়েছে। এই পরিসংখ্যানটি মালির শান্তি মিশনকে বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক মিশনে পরিণত করেছে।
এ বিষয়ে বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালির রাজনৈতিক সংঘাত নিরসনে এক দশক ধরে চলা শান্তি মিশন দেশটির ইসলামি গোষ্ঠীগুলোর সহিংসতার বিস্তার ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে। এ অবস্থায় সংকট নিরসনে দেশটির সেনাবাহিনীকে সহযোগিতা করছেন রাশিয়ার ‘ওয়াগনার গ্রুপে’র ভাড়াটে যোদ্ধারা।
এদিকে মালিতে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের কার্যক্রম শেষ হওয়ার কথা ২৯ জুন। তবে এই মিশনের মেয়াদ বাড়ানোর সুপারিশ করেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস।
জাতিসংঘকে কোনো দেরি না করে শান্তিরক্ষী মিশন সরিয়ে নিতে বলেছে মালির সামরিক শাসক গোষ্ঠী। তারা দাবি করছে, এই বাহিনী দেশটির নিরাপত্তা ইস্যুগুলো মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছে।
জানা গেছে, পশ্চিম আফ্রিকার এই দেশটিতে শান্তিরক্ষী মিশনে ১৩ হাজার বিদেশি সৈন্য অবস্থান করছে। এর মধ্যে বাংলাদেশি সৈন্যের সংখ্যা প্রায় দেড় হাজার।
আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলের এক মিটিংয়ে শান্তিরক্ষী বাহিনীকে সরিয়ে নেওয়ার তাগাদা দেন মালির অন্তর্বর্তীকালীন সামরিক শাসক গোষ্ঠীর পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুলায়ে দিওপ।
এ অবস্থায় মালিতে জাতিসংঘের শান্তি মিশনের প্রধান এল ঘাসিম ওয়ানে বলেছেন, আয়োজক দেশের সম্মতি ছাড়া জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা ‘প্রায় অসম্ভব’। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘এটি এমন এক সিদ্ধান্ত যা জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলকে এখনই নিতে হবে।’
নিউইয়র্ক সিটিতে জাতিসংঘের সদর দপ্তর থেকে আল-জাজিরা প্রতিনিধি জানান, মালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেছেন, শান্তিরক্ষী মিশন প্রায় এক দশক ধরে কাজ করলেও দেশটির সহিংস পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকেই গেছে। এর ফলে এই বাহিনীর প্রতি মালির সাধারণ মানুষের আস্থার সংকট দেখা দিয়েছে এবং শান্তিরক্ষী বাহিনীকে বিদায় করার জন্য তারা বিক্ষোভও করেছে।
জানা গেছে, মালিতে মোতায়েন করা শান্তিরক্ষী বাহিনীর কাজের ওপর দেশটির সামরিক শাসকেরা একের পর এক বিধিনিষেধ আরোপ করছে এবং তাদের ঔপনিবেশিক শক্তি ফ্রান্সের সঙ্গে দীর্ঘদিনের জোট ভেঙে দিয়েছে।
শান্তিরক্ষী বাহিনী বিদায় করার পর মালিতে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য জাতিসংঘের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার প্রস্তাব রেখেছে দেশটির সেনাবাহিনী।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩ সালে মালিতে শান্তিরক্ষী মিশন শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত এ বাহিনীর ৩০০ জনের বেশি সৈন্য নিহত হয়েছে। এই পরিসংখ্যানটি মালির শান্তি মিশনকে বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক মিশনে পরিণত করেছে।
এ বিষয়ে বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালির রাজনৈতিক সংঘাত নিরসনে এক দশক ধরে চলা শান্তি মিশন দেশটির ইসলামি গোষ্ঠীগুলোর সহিংসতার বিস্তার ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে। এ অবস্থায় সংকট নিরসনে দেশটির সেনাবাহিনীকে সহযোগিতা করছেন রাশিয়ার ‘ওয়াগনার গ্রুপে’র ভাড়াটে যোদ্ধারা।
এদিকে মালিতে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের কার্যক্রম শেষ হওয়ার কথা ২৯ জুন। তবে এই মিশনের মেয়াদ বাড়ানোর সুপারিশ করেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার, মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪ ঘণ্টা আগে