রেল নেটওয়ার্কে হামলার রেশ কাটতে না কাটতেই ফের নাশকতার শিকার ফ্রান্স। এবার কেটে ফেলা হয়েছে দেশটির কয়েকটি অপটিক্যাল ফাইবার কেবল। ফলে ফান্সের কয়েকটি অঞ্চলে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রয়েছে। যুক্তরাজ্যের প্রযুক্তি বিষয়ক সংবাদমাধ্যম দ্য রেজিস্টারের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
এক্স প্ল্যাটফর্মে (সাবেক টুইটার) ফ্রান্সের সেক্রেটারি অব স্টেট ফর ডিজিটাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের মেরিনা ফেরারির বলেন, গত রবিবার রাতে ফরাসি ইন্টারনেট অবকাঠামোর ওপর হামলা করা হয়। নাশকতার কারণে স্থানীয় ইন্টারনেট, ল্যান্ডলাইন ও মোবাইল নেটওয়ার্কগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এই হামলায় ফ্রান্সের মোবাইল সেবাদাতা কোম্পানি এসএফআর, ফ্রি ও বুইগা’র ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক বিঘ্ন হয়। এসএফআর এর মুখপাত্র বলেন, একমাত্র কোনো ‘কুড়াল বা গ্রাইন্ডার’ এর মাধ্যমে তারগুলো কাটা সম্ভব। তারের কোন অংশগুলোকে আঘাত করেছে তা নির্দিষ্ট করেনি কোম্পানিটি। তবে ‘বেশ কয়েকটি অংশে’ কেটে ফেলার হয়েছে বলে জানিয়েছে এসএফআর।
তবে ফ্রি বলেছে, ছয়টি বিভাগের তারগুলো এই হামলার শিকার হয়েছে, যার মধ্যে দুটি উত্তরে ও অন্য চারটি ভূমধ্যসাগরের উপকূলে দক্ষিণে রয়েছে। এই চারটি বিভাগে ইন্টারনেট সেবা পুনরুদ্ধারে অগ্রগতি করেছে কোম্পানিটি এবং অন্য দুটিতে তারগুলো ঠিক করার কাজ চলছে।
ইন্টারনেট সেবা পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা জোন এডিএসএল অ্যান্ড ফাইবার বলেন, স্থানীয় সময় রাত দুইটার দিকে ইন্টারনেট বিভ্রাট শুরু হয়। সবচেয়ে বেশি বিঘ্ন হয় ফ্রি কোম্পানির ইন্টারনেট সেবা। আর এসএফআর ও বুইগা’র ইন্টারনেট সেবা তুলনামূলক কম বিঘ্ন হয়।
উল্লেখ্য, প্যারিস অলিম্পিকের উদ্বোধনের মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে দেশটির উচ্চগতির তিনটি রেল নেটওয়ার্কে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয় রেল সেবা। এর ফলে ভোগান্তিতে পরেন প্রায় ৮ লাখের বেশি যাত্রী। সিবিএস নিউজ অনুসারে, ফরাসি পুলিশ ইতিমধ্যে একজন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জানা যাচ্ছে, অতি বামপন্থী ভাবধারায় বিশ্বাসী তিনি। এটি একটি কাকতালীয় নাও হতে পারে যে রেলওয়ে ও ইন্টারনেট হামলার মধ্যে যোগসূত্র রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছেন পুলিশ।
রেল নেটওয়ার্কে হামলার রেশ কাটতে না কাটতেই ফের নাশকতার শিকার ফ্রান্স। এবার কেটে ফেলা হয়েছে দেশটির কয়েকটি অপটিক্যাল ফাইবার কেবল। ফলে ফান্সের কয়েকটি অঞ্চলে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রয়েছে। যুক্তরাজ্যের প্রযুক্তি বিষয়ক সংবাদমাধ্যম দ্য রেজিস্টারের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
এক্স প্ল্যাটফর্মে (সাবেক টুইটার) ফ্রান্সের সেক্রেটারি অব স্টেট ফর ডিজিটাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের মেরিনা ফেরারির বলেন, গত রবিবার রাতে ফরাসি ইন্টারনেট অবকাঠামোর ওপর হামলা করা হয়। নাশকতার কারণে স্থানীয় ইন্টারনেট, ল্যান্ডলাইন ও মোবাইল নেটওয়ার্কগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এই হামলায় ফ্রান্সের মোবাইল সেবাদাতা কোম্পানি এসএফআর, ফ্রি ও বুইগা’র ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক বিঘ্ন হয়। এসএফআর এর মুখপাত্র বলেন, একমাত্র কোনো ‘কুড়াল বা গ্রাইন্ডার’ এর মাধ্যমে তারগুলো কাটা সম্ভব। তারের কোন অংশগুলোকে আঘাত করেছে তা নির্দিষ্ট করেনি কোম্পানিটি। তবে ‘বেশ কয়েকটি অংশে’ কেটে ফেলার হয়েছে বলে জানিয়েছে এসএফআর।
তবে ফ্রি বলেছে, ছয়টি বিভাগের তারগুলো এই হামলার শিকার হয়েছে, যার মধ্যে দুটি উত্তরে ও অন্য চারটি ভূমধ্যসাগরের উপকূলে দক্ষিণে রয়েছে। এই চারটি বিভাগে ইন্টারনেট সেবা পুনরুদ্ধারে অগ্রগতি করেছে কোম্পানিটি এবং অন্য দুটিতে তারগুলো ঠিক করার কাজ চলছে।
ইন্টারনেট সেবা পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা জোন এডিএসএল অ্যান্ড ফাইবার বলেন, স্থানীয় সময় রাত দুইটার দিকে ইন্টারনেট বিভ্রাট শুরু হয়। সবচেয়ে বেশি বিঘ্ন হয় ফ্রি কোম্পানির ইন্টারনেট সেবা। আর এসএফআর ও বুইগা’র ইন্টারনেট সেবা তুলনামূলক কম বিঘ্ন হয়।
উল্লেখ্য, প্যারিস অলিম্পিকের উদ্বোধনের মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে দেশটির উচ্চগতির তিনটি রেল নেটওয়ার্কে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয় রেল সেবা। এর ফলে ভোগান্তিতে পরেন প্রায় ৮ লাখের বেশি যাত্রী। সিবিএস নিউজ অনুসারে, ফরাসি পুলিশ ইতিমধ্যে একজন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জানা যাচ্ছে, অতি বামপন্থী ভাবধারায় বিশ্বাসী তিনি। এটি একটি কাকতালীয় নাও হতে পারে যে রেলওয়ে ও ইন্টারনেট হামলার মধ্যে যোগসূত্র রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছেন পুলিশ।
তার ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১০ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১৪ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
২২ মিনিট আগে