তুরস্ক ও সিরিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ১২০০ ছাড়িয়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার ভোরে সিরিয়া সীমান্তের কাছে তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ভূমিকম্পটি অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানা যায়, ভূমিকম্পে তুরস্কেই প্রাণ গেছে ৯ শ’র বেশি মানুষের। দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান বলেছেন, আজ সকালের ভূমিকম্পে তুরস্কে ৯১২ জন নিহত হয়েছেন। আর আহত হয়েছেন ৫ হাজার ৩৮৩ জন।
প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান এক টুইটার পোস্টে আরও বলেন, ‘ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আমাদের সকল নাগরিককে সমবেদনা জানাই। আশা করি আমরা দ্রুত এ বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে পারব।’
অন্যদিকে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক পর্যবেক্ষণ সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, সিরিয়ায় ভূমিকম্পে প্রাণ গেছে ৩২০ জনের। আহত হয়েছেন অনেকে এ ছাড়া ধ্বংসস্তূপের নিচে অনেক মানুষ চাপা পড়ে আছেন। ফলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কার কথা জানায় সংস্থাটি।
দুই দেশেই হতাহতের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কয়েক হাজার ভবন। তুরস্কেই প্রায় তিন হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সোমবার ভোর ৪টা ১৭ মিনিটের দিকে অনুভূত হওয়া ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল তুরস্কের গাজিয়ানটেপ শহরের ১৭ দশমিক ৯ কিলোমিটার গভীরে। তখন বেশির ভাগ মানুষ ঘুমিয়েছিলেন।
ইউএসজিএস আরও জানিয়েছে, ভূমিকম্পটি প্রথম আঘাতের ১৫ মিনিট পর দ্বিতীয়বার আঘাত হেনেছে। রিখটার স্কেলে পরাঘাতটির মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৭। এ ভূমিকম্পকে ওই অঞ্চলে গত এক শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প বলা হচ্ছে।
তুরস্কের টেলিভিশন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে, উদ্ধারকারীরা কাহরামানমারাস শহর ও পার্শ্ববর্তী গাজিয়ানটেপ শহরে ধ্বংসস্তূপের মধ্যে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন।
তুরস্ক ও সিরিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ১২০০ ছাড়িয়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার ভোরে সিরিয়া সীমান্তের কাছে তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ভূমিকম্পটি অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানা যায়, ভূমিকম্পে তুরস্কেই প্রাণ গেছে ৯ শ’র বেশি মানুষের। দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান বলেছেন, আজ সকালের ভূমিকম্পে তুরস্কে ৯১২ জন নিহত হয়েছেন। আর আহত হয়েছেন ৫ হাজার ৩৮৩ জন।
প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান এক টুইটার পোস্টে আরও বলেন, ‘ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আমাদের সকল নাগরিককে সমবেদনা জানাই। আশা করি আমরা দ্রুত এ বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে পারব।’
অন্যদিকে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক পর্যবেক্ষণ সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, সিরিয়ায় ভূমিকম্পে প্রাণ গেছে ৩২০ জনের। আহত হয়েছেন অনেকে এ ছাড়া ধ্বংসস্তূপের নিচে অনেক মানুষ চাপা পড়ে আছেন। ফলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কার কথা জানায় সংস্থাটি।
দুই দেশেই হতাহতের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কয়েক হাজার ভবন। তুরস্কেই প্রায় তিন হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সোমবার ভোর ৪টা ১৭ মিনিটের দিকে অনুভূত হওয়া ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল তুরস্কের গাজিয়ানটেপ শহরের ১৭ দশমিক ৯ কিলোমিটার গভীরে। তখন বেশির ভাগ মানুষ ঘুমিয়েছিলেন।
ইউএসজিএস আরও জানিয়েছে, ভূমিকম্পটি প্রথম আঘাতের ১৫ মিনিট পর দ্বিতীয়বার আঘাত হেনেছে। রিখটার স্কেলে পরাঘাতটির মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৭। এ ভূমিকম্পকে ওই অঞ্চলে গত এক শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প বলা হচ্ছে।
তুরস্কের টেলিভিশন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে, উদ্ধারকারীরা কাহরামানমারাস শহর ও পার্শ্ববর্তী গাজিয়ানটেপ শহরে ধ্বংসস্তূপের মধ্যে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে জানিয়েছে তেহরান। আল-জাজিরার খবরে বলা হয়, ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এসমাইল বাঘাঈ পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা জানান।
১ ঘণ্টা আগেরুটে তাঁকে তুলনা করেছেন স্কুলের শিশুর বাবার সঙ্গে। ট্রাম্প গতকাল মঙ্গলবার ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতিকে ব্যঙ্গ করে বলেন, ‘এটি যেন দুই শিশুর মারামারি—যেখানে শেষ পর্যন্ত ‘‘বাবাকে হস্তক্ষেপ করতে হয়’’।’
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার কারণে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কতটা পিছিয়েছে বলে মনে করেন তিনি। জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, মূলত কয়েক দশক। তারা যদি এটি পেত, তাহলে তারা নরকে যেত। সবশেষ তারা সমৃদ্ধকরণ করতে চেয়েছিল। ওই আঘাত যুদ্ধের সমাপ্তি টেনেছে।’
১ ঘণ্টা আগেইরানে মার্কিন হামলাকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের হিরোশিমায় পরমাণু বোমার ফেলার সঙ্গে তুলনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পরমাণু বোমা ফেলার মধ্য দিয়ে যেভাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্ত হয়েছিল, সেভাবেই ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমানের
১ ঘণ্টা আগে