অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে গাঁজা সেবনের প্রবণতা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে টিনএজারদের মধ্যে টিএইচসি, সিবিডি এবং সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড ভ্যাপিংয়ের ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। উদ্বেগজনক বিষয় হলো, অনেক কিশোর-কিশোরীই জানে না তারা ঠিক কী ভ্যাপিং করছে।
‘আমেরিকান জার্নাল অব প্রিভেন্টিভ মেডিসিন’-এ প্রকাশিত এই গবেষণাটি জনস্বাস্থ্য নীতি নির্ধারণ এবং ক্ষতি কমানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করেছে।
কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক জ্যাক চুং-এর নেতৃত্বে পরিচালিত এই গবেষণায় ২০২১,২০২২ এবং ২০২৩ সালের ন্যাশনাল ইয়ুথ টোব্যাকো সার্ভের তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে। এতে ১১ থেকে ১৮ বছর বয়সী প্রায় ৭০ হাজার মাধ্যমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অংশ নেয়। গবেষকেরা এই তিন বছরে টিএইচসি, সিবিডি এবং সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড ভ্যাপিংয়ের স্পষ্ট বৃদ্ধি লক্ষ্য করেছেন।
দেখা গেছে, টিএইচসি, যা গাঁজার নেশার প্রধান উপাদান, এর ব্যবহার ২০২২ সালে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছিল। সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড, যা কারখানায় তৈরি রাসায়নিক এবং টিএইচসি-এর প্রভাব অনুকরণ করে, এর ব্যবহার ২০২৩ সালেও বাড়তে থাকে। এটি প্রাকৃতিক গাঁজার চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী ও বিপজ্জনক হতে পারে।
সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয় হলো, অনেক কিশোর-কিশোরীই জানে না তারা কী ভ্যাপিং করছে। সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড সম্পর্কে ‘জানি না’ উত্তর দেওয়া কিশোরের সংখ্যা ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে তিনগুণ বেড়েছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা গাঁজা ভ্যাপিং করে, তাদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বেশি। বিশেষ করে যারা ঐতিহ্যবাহী উপায়ে গাঁজা সেবন করে তাদের তুলনায় এ ঝুঁকি বেশি। সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ, কারণ এটি মস্তিষ্কের রিসেপ্টরগুলোর সঙ্গে আরও শক্তিশালীভাবে সংযুক্ত হয়, যা অপ্রত্যাশিত এবং তীব্র স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।
গবেষক জ্যাক চুং উল্লেখ করেছেন, সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড সাধারণত অবৈধ বা অনিয়ন্ত্রিত উৎস থেকে কেনা হয়। এর ফলে এতে কী উপাদান আছে, তার কোনো নিশ্চয়তা থাকে না। ফলে এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক। অনেক কিশোর হয়তো বুঝতেও পারে না যে তারা সিনথেটিক পদার্থ ভ্যাপিং করছে। এ ধরনের উপাদান গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা এমনকি মৃত্যুর কারণও হতে পারে।
চুং মনে করেন, কৌতূহল, সহকর্মীদের চাপ বা সামাজিক মেলামেশার জন্য কিশোর-কিশোরীরা এই মাদকগুলো ব্যবহার করে। টিকটক এবং ইউটিউব-এর মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোও গাঁজা বিপণন বা ভ্যাপিং প্রচারকারী ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে কিশোর-কিশোরীদের প্রভাবিত করতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে গাঁজা সেবনের প্রবণতা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে টিনএজারদের মধ্যে টিএইচসি, সিবিডি এবং সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড ভ্যাপিংয়ের ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। উদ্বেগজনক বিষয় হলো, অনেক কিশোর-কিশোরীই জানে না তারা ঠিক কী ভ্যাপিং করছে।
‘আমেরিকান জার্নাল অব প্রিভেন্টিভ মেডিসিন’-এ প্রকাশিত এই গবেষণাটি জনস্বাস্থ্য নীতি নির্ধারণ এবং ক্ষতি কমানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করেছে।
কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক জ্যাক চুং-এর নেতৃত্বে পরিচালিত এই গবেষণায় ২০২১,২০২২ এবং ২০২৩ সালের ন্যাশনাল ইয়ুথ টোব্যাকো সার্ভের তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে। এতে ১১ থেকে ১৮ বছর বয়সী প্রায় ৭০ হাজার মাধ্যমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অংশ নেয়। গবেষকেরা এই তিন বছরে টিএইচসি, সিবিডি এবং সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড ভ্যাপিংয়ের স্পষ্ট বৃদ্ধি লক্ষ্য করেছেন।
দেখা গেছে, টিএইচসি, যা গাঁজার নেশার প্রধান উপাদান, এর ব্যবহার ২০২২ সালে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছিল। সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড, যা কারখানায় তৈরি রাসায়নিক এবং টিএইচসি-এর প্রভাব অনুকরণ করে, এর ব্যবহার ২০২৩ সালেও বাড়তে থাকে। এটি প্রাকৃতিক গাঁজার চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী ও বিপজ্জনক হতে পারে।
সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয় হলো, অনেক কিশোর-কিশোরীই জানে না তারা কী ভ্যাপিং করছে। সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড সম্পর্কে ‘জানি না’ উত্তর দেওয়া কিশোরের সংখ্যা ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে তিনগুণ বেড়েছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা গাঁজা ভ্যাপিং করে, তাদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বেশি। বিশেষ করে যারা ঐতিহ্যবাহী উপায়ে গাঁজা সেবন করে তাদের তুলনায় এ ঝুঁকি বেশি। সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ, কারণ এটি মস্তিষ্কের রিসেপ্টরগুলোর সঙ্গে আরও শক্তিশালীভাবে সংযুক্ত হয়, যা অপ্রত্যাশিত এবং তীব্র স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।
গবেষক জ্যাক চুং উল্লেখ করেছেন, সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড সাধারণত অবৈধ বা অনিয়ন্ত্রিত উৎস থেকে কেনা হয়। এর ফলে এতে কী উপাদান আছে, তার কোনো নিশ্চয়তা থাকে না। ফলে এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক। অনেক কিশোর হয়তো বুঝতেও পারে না যে তারা সিনথেটিক পদার্থ ভ্যাপিং করছে। এ ধরনের উপাদান গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা এমনকি মৃত্যুর কারণও হতে পারে।
চুং মনে করেন, কৌতূহল, সহকর্মীদের চাপ বা সামাজিক মেলামেশার জন্য কিশোর-কিশোরীরা এই মাদকগুলো ব্যবহার করে। টিকটক এবং ইউটিউব-এর মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোও গাঁজা বিপণন বা ভ্যাপিং প্রচারকারী ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে কিশোর-কিশোরীদের প্রভাবিত করতে পারে।
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে আরও ১৯০ জন রোগী। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে আরও ৪০৮ জন ডেঙ্গু রোগী।
১ দিন আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ৩১৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও দুজন চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আরও ৩৯৫ জন ডেঙ্গু রোগী সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
৪ দিন আগে