নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ডেঙ্গু ভাইরাসে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। চলতি সেপ্টেম্বরে মৃত্যুর সংখ্যা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। প্রতিদিন নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যাও বেড়েছে। সর্বশেষ গতকাল রোববার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৪০ জন রোগী। ডেঙ্গুর জীবাণুবাহী এডিস মশার দৌরাত্ম্যের জন্য এখনকার আবহাওয়াকেও দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। এমন প্রেক্ষাপটে ডেঙ্গু নিয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ে সমন্বয়ের উদ্যোগ না থাকার কথা আবারও সামনে আনলেন রোগতত্ত্ববিদেরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যে গতকাল রোববার সকাল আটটা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৯ জনের মৃত্যু হওয়ার কথা জানানো হয়েছে। তার আগের ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছিল ৩ জনের। চলতি বছরে এ পর্যন্ত এক দিনে ৯ জনই মৃত্যুর সর্বোচ্চ সংখ্যা। আর গতকাল সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৪০ জন ডেঙ্গু রোগী। ভর্তির এ সংখ্যাও এক দিনে সর্বোচ্চ। এ নিয়ে চলতি বছরে মশাবাহিত রোগটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল অন্তত ১৭৯ জনে। আর হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪১ হাজার ৮৩১ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গতকালের বুলেটিনে বলা হয়েছে, গত দুই দিনে যে ১২ জন মারা গেছে, তাদের মধ্যে তিনজন বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, দুজন কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে, দুজন বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং ঢাকা মেডিকেল, মুগদা মেডিকেল, ডিএনসিসি কোভিড-১৯ হাসপাতাল, ময়মনসিংহ মেডিকেল ও চট্টগ্রামের এভার কেয়ার হাসপাতালে একজন করে মারা গেছে। মৃতদের মধ্যে ছয়জন পুরুষ ও ছয়জন নারী। তাদের বয়স যথাক্রমে ২৪, ৬০, ২৯, ৬৩, ৫৭, ৩৪, ৬৫, ২৬, ২৫, ৪৫, ৩০ ও ৪৮ বছর।
ঢাকাতেই আক্রান্ত বেশি
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান বলছে, গতকাল সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া নতুন রোগীদের মধ্যে ২৩৯ জনই ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায়। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগে আক্রান্ত হয়েছে আরও ১৪৭ জন। অন্য বিভাগগুলোর মধ্যে বরিশালে ১৬৫ জন, চট্টগ্রামে ৭৭ জন, খুলনায় ৫২ জন, রাজশাহীতে ২৮ জন, ময়মনসিংহে ২২ জন, সিলেটে ৯ জন ও রংপুরে ৩ জন ভর্তি হয়েছে। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ২ হাজার ২১ জন রোগী। তাদের মধ্যে রাজধানীতে ৭৫৬ জন। আর রাজধানীর বাইরে ১ হাজার ২৬৫ জন।
সমন্বিত ব্যবস্থার তাগিদ
সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ও সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মুশতাক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমান আবহাওয়া এডিস মশার প্রজননের জন্য উপযোগী। এক মাস ধরে একটু বৃষ্টি, একটু রোদ এমন আবহাওয়া দেখা যাচ্ছে।’
ডেঙ্গু মোকাবিলার বিদ্যমান কৌশলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘সরকার ডেঙ্গুকে গতানুগতিকভাবে মোকাবিলা করছে। ডেঙ্গু নিয়ে স্বতন্ত্র প্রশাসন প্রয়োজন। তার আগে ডেঙ্গুকে জনস্বাস্থ্যের জন্য জরুরি অবস্থা হিসেবে গণ্য করতে হবে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ, রোগ প্রতিরোধ—এসব একক কোনো কর্তৃপক্ষ দিয়ে সম্ভব নয়। মশা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি আঞ্চলিক চিত্র ও সংক্রমণের ধরন বুঝতে রোগী খুঁজে বের করতে হবে। স্থানীয় সরকার বিভাগ ও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সঙ্গে সমন্বয়ের জন্য সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন, যা নেওয়া হচ্ছে না।’
ডেঙ্গু নিয়ে গবেষণার প্রসঙ্গে মুশতাক হোসেন বলেন, আইইডিসিআর, জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান, আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ (আইসিডিডিআর,বি), বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ব বিভাগ গবেষণা করলেও সরকার সে অনুযায়ী কাজ করছে না।
কীটতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা ইতিমধ্যে সতর্ক করে বলেছেন, সামনের মাসগুলোতে ডেঙ্গুর প্রকোপ আরও তীব্র হতে পারে।
মৃত্যু বেশি সেপ্টেম্বরেই
এখন পর্যন্ত এ বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সবচেয়ে বেশি ৫৭ জনের মৃত্যু হয়েছে চলতি সেপ্টেম্বর মাসে। এর আগে জুলাই মাসে মারা যান ৪১ জন। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ১০, ফেব্রুয়ারিতে ৩, এপ্রিলে ৭, মে মাসে ৩, জুন মাসে ১৯ এবং আগস্ট মাসে ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মার্চ মাসে কোনো রোগীর মৃত্যু হয়নি। এ বছর হাসপাতালে সবচেয়ে বেশি ভর্তি হয়েছে জুলাই মাসে, ১০ হাজার ৬৮৪ জন। আগস্টে ভর্তির সংখ্যা ছিল ১০ হাজার ৪৯৬ জন।
সরকারের ডেঙ্গুবিষয়ক পরিসংখ্যান মূলত নির্ধারিত কিছু সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের তথ্যের ওপর নির্ভর করে। এর বাইরে সারা দেশে বহু হাসপাতালে রোগী থাকলেও তাদের তথ্য নেওয়া হয় না। এ ছাড়া অনেকে আক্রান্ত হয়ে বাড়িতে চিকিৎসা নিয়ে সেরে উঠছে বা মারা যাচ্ছে, যা হিসাবের বাইরে থেকে যাচ্ছে।
দেশে ডেঙ্গু ভাইরাসে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। চলতি সেপ্টেম্বরে মৃত্যুর সংখ্যা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। প্রতিদিন নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যাও বেড়েছে। সর্বশেষ গতকাল রোববার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৪০ জন রোগী। ডেঙ্গুর জীবাণুবাহী এডিস মশার দৌরাত্ম্যের জন্য এখনকার আবহাওয়াকেও দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। এমন প্রেক্ষাপটে ডেঙ্গু নিয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ে সমন্বয়ের উদ্যোগ না থাকার কথা আবারও সামনে আনলেন রোগতত্ত্ববিদেরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যে গতকাল রোববার সকাল আটটা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৯ জনের মৃত্যু হওয়ার কথা জানানো হয়েছে। তার আগের ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছিল ৩ জনের। চলতি বছরে এ পর্যন্ত এক দিনে ৯ জনই মৃত্যুর সর্বোচ্চ সংখ্যা। আর গতকাল সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৪০ জন ডেঙ্গু রোগী। ভর্তির এ সংখ্যাও এক দিনে সর্বোচ্চ। এ নিয়ে চলতি বছরে মশাবাহিত রোগটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল অন্তত ১৭৯ জনে। আর হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪১ হাজার ৮৩১ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গতকালের বুলেটিনে বলা হয়েছে, গত দুই দিনে যে ১২ জন মারা গেছে, তাদের মধ্যে তিনজন বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, দুজন কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে, দুজন বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং ঢাকা মেডিকেল, মুগদা মেডিকেল, ডিএনসিসি কোভিড-১৯ হাসপাতাল, ময়মনসিংহ মেডিকেল ও চট্টগ্রামের এভার কেয়ার হাসপাতালে একজন করে মারা গেছে। মৃতদের মধ্যে ছয়জন পুরুষ ও ছয়জন নারী। তাদের বয়স যথাক্রমে ২৪, ৬০, ২৯, ৬৩, ৫৭, ৩৪, ৬৫, ২৬, ২৫, ৪৫, ৩০ ও ৪৮ বছর।
ঢাকাতেই আক্রান্ত বেশি
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান বলছে, গতকাল সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া নতুন রোগীদের মধ্যে ২৩৯ জনই ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায়। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগে আক্রান্ত হয়েছে আরও ১৪৭ জন। অন্য বিভাগগুলোর মধ্যে বরিশালে ১৬৫ জন, চট্টগ্রামে ৭৭ জন, খুলনায় ৫২ জন, রাজশাহীতে ২৮ জন, ময়মনসিংহে ২২ জন, সিলেটে ৯ জন ও রংপুরে ৩ জন ভর্তি হয়েছে। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ২ হাজার ২১ জন রোগী। তাদের মধ্যে রাজধানীতে ৭৫৬ জন। আর রাজধানীর বাইরে ১ হাজার ২৬৫ জন।
সমন্বিত ব্যবস্থার তাগিদ
সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ও সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মুশতাক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমান আবহাওয়া এডিস মশার প্রজননের জন্য উপযোগী। এক মাস ধরে একটু বৃষ্টি, একটু রোদ এমন আবহাওয়া দেখা যাচ্ছে।’
ডেঙ্গু মোকাবিলার বিদ্যমান কৌশলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘সরকার ডেঙ্গুকে গতানুগতিকভাবে মোকাবিলা করছে। ডেঙ্গু নিয়ে স্বতন্ত্র প্রশাসন প্রয়োজন। তার আগে ডেঙ্গুকে জনস্বাস্থ্যের জন্য জরুরি অবস্থা হিসেবে গণ্য করতে হবে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ, রোগ প্রতিরোধ—এসব একক কোনো কর্তৃপক্ষ দিয়ে সম্ভব নয়। মশা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি আঞ্চলিক চিত্র ও সংক্রমণের ধরন বুঝতে রোগী খুঁজে বের করতে হবে। স্থানীয় সরকার বিভাগ ও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সঙ্গে সমন্বয়ের জন্য সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন, যা নেওয়া হচ্ছে না।’
ডেঙ্গু নিয়ে গবেষণার প্রসঙ্গে মুশতাক হোসেন বলেন, আইইডিসিআর, জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান, আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ (আইসিডিডিআর,বি), বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ব বিভাগ গবেষণা করলেও সরকার সে অনুযায়ী কাজ করছে না।
কীটতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা ইতিমধ্যে সতর্ক করে বলেছেন, সামনের মাসগুলোতে ডেঙ্গুর প্রকোপ আরও তীব্র হতে পারে।
মৃত্যু বেশি সেপ্টেম্বরেই
এখন পর্যন্ত এ বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সবচেয়ে বেশি ৫৭ জনের মৃত্যু হয়েছে চলতি সেপ্টেম্বর মাসে। এর আগে জুলাই মাসে মারা যান ৪১ জন। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ১০, ফেব্রুয়ারিতে ৩, এপ্রিলে ৭, মে মাসে ৩, জুন মাসে ১৯ এবং আগস্ট মাসে ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মার্চ মাসে কোনো রোগীর মৃত্যু হয়নি। এ বছর হাসপাতালে সবচেয়ে বেশি ভর্তি হয়েছে জুলাই মাসে, ১০ হাজার ৬৮৪ জন। আগস্টে ভর্তির সংখ্যা ছিল ১০ হাজার ৪৯৬ জন।
সরকারের ডেঙ্গুবিষয়ক পরিসংখ্যান মূলত নির্ধারিত কিছু সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের তথ্যের ওপর নির্ভর করে। এর বাইরে সারা দেশে বহু হাসপাতালে রোগী থাকলেও তাদের তথ্য নেওয়া হয় না। এ ছাড়া অনেকে আক্রান্ত হয়ে বাড়িতে চিকিৎসা নিয়ে সেরে উঠছে বা মারা যাচ্ছে, যা হিসাবের বাইরে থেকে যাচ্ছে।
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে; যা এক দিনের মধ্যে এ বছরের সর্বোচ্চ সংখ্যা। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৪০ জন। হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যাও এক দিনে সর্বোচ্চ।
১৯ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে দুদিনে মারা যাওয়া ১২ জনের মধ্যে ছয়জন নারী ও ছয়জন পুরুষ। তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগের পাঁচজন, চট্টগ্রাম বিভাগের একজন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তিনজন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের দুজন ও ময়মনসিংহ বিভাগের একজন রয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেদেশের মানুষের দীর্ঘমেয়াদি ও অসংক্রামক রোগে আক্রান্ত হওয়ার হার ক্রমেই বাড়ছে। প্রতিবছর যত মানুষের মৃত্যু হচ্ছে, তার দুই-তৃতীয়াংশের বেশি মারা যাচ্ছেন এসব রোগের কারণে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে, দেশের প্রায় ৫৩ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য কোনো দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত।
১ দিন আগে‘মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবা’ নামটি যেমন ভয়ংকর, তেমনি চরিত্রে এটি বিপজ্জনক। নেগলেরিয়া ফাওলেরি নামের একটি এককোষী অ্যামিবা ‘মস্তিষ্কখেকো’ নামে পরিচিত। এই অ্যামিবা সাধারণত উষ্ণ মিঠাপানির উৎস; যেমন হ্রদ, নদী, উষ্ণ প্রস্রবণ এবং দীর্ঘদিন পরিষ্কার না করা সুইমিংপুলে বসবাস করে।
২ দিন আগে