নীরবেই কিডনির ক্ষতি করে দিয়ে যাচ্ছে করোনাভাইরাস। গতকাল বুধবার কিডনি রোগবিষয়ক সাময়িকী দ্য জার্নাল অব দ্য আমেরিকান সোসাইটি অব নেফ্রোলজিতে প্রকাশিত একটি গবেষণায় এমনটি বলা হয়েছে।
গবেষণায় বলা হয়, বাড়িতে থেকে যারা করোনা থেকে সেরে উঠেছেন তাঁদের রক্ত শোধন করা অঙ্গগুলো ক্ষতি হতে পারে। এতে কোনো ধরনের ব্যথা থাকে না এবং নীরবেই এটি হয়। এমনকি যে সব করোনা রোগীদের মূত্রাশয়ের কোনো সমস্যা নেই তাঁদেরও শেষ পর্যায়ের কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে যদি হাসপাতালে তারা ভর্তি না হয়।
গবেষণায় আরও বলা হয়, প্রতি ১০ হাজারের মধ্যে অতিরিক্ত ৭ দশমিক ৮ শতাংশ মানুষকে কিডনির ডায়ালাইসিস অথবা প্রতিস্থাপন করতে হচ্ছে। যারা মৃদু থেকে মাঝারি উপসর্গ নিয়ে করোনায় ভুগছেন।
এ নিয়ে গবেষণা দলের প্রধান যুক্তরাষ্ট্রের মিজৌরির ভেটেরেন্স অ্যাফেয়ার্স সেন্ট লুইস হেলথ কেয়ার সিস্টেমের ক্লিনিকাল এপিডেমিওলজি সেন্টারের পরিচালক জিয়াদ আল-আলি বলেন, এটি ছোট সংখ্যা না। এটি সম্ভবত পরবর্তী দশক বা তারও বেশি সময় ধরে আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করবে।
জানা গেছে, আল-আলি এবং তার সহকর্মীরা এপ্রিল মাসে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটেরান্স হেলথ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন থেকে ডেটা সংগ্রহ করেছেন। এমন করোনার রোগীর তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে যারা সেরে ওঠার পর রক্তের জমাট বাঁধা, স্ট্রোক, ডায়াবেটিস এবং হার্ট, লিভার এবং কিডনির ক্ষতি, বিষণ্নতা, উদ্বেগ এবং স্মৃতিশক্তি হ্রাসে ও শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা করাতে এসেছেন।
আল-আলির গবেষণায় বলা হচ্ছে, করোনায় যারা হাসপাতালে ভর্তি হয় না তাঁদের ছয় মাসের মধ্যে কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়্যার ২৩ শতাংশ ঝুঁকি বেশি থাকে। এমন অবস্থায় করোনা রোগীদের রক্ত থেকে বর্জ্য এবং বিষাক্ত পদার্থ অপসারণে বাধা তৈরি হয়।
আল-আলির মতে, করোনা থেকে সেরে ওঠাদের কিডনির প্রতি যত্নশীল হতে হবে।
এ প্রসঙ্গে আল-আলি বলেন, সবচেয়ে বড় সমস্যাটা হচ্ছে গোপনেই কিডনির সমস্যাটি হয়। এখানে না থাকে কোনো উপসর্গ না থাকে কোনো ব্যথা।
নীরবেই কিডনির ক্ষতি করে দিয়ে যাচ্ছে করোনাভাইরাস। গতকাল বুধবার কিডনি রোগবিষয়ক সাময়িকী দ্য জার্নাল অব দ্য আমেরিকান সোসাইটি অব নেফ্রোলজিতে প্রকাশিত একটি গবেষণায় এমনটি বলা হয়েছে।
গবেষণায় বলা হয়, বাড়িতে থেকে যারা করোনা থেকে সেরে উঠেছেন তাঁদের রক্ত শোধন করা অঙ্গগুলো ক্ষতি হতে পারে। এতে কোনো ধরনের ব্যথা থাকে না এবং নীরবেই এটি হয়। এমনকি যে সব করোনা রোগীদের মূত্রাশয়ের কোনো সমস্যা নেই তাঁদেরও শেষ পর্যায়ের কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে যদি হাসপাতালে তারা ভর্তি না হয়।
গবেষণায় আরও বলা হয়, প্রতি ১০ হাজারের মধ্যে অতিরিক্ত ৭ দশমিক ৮ শতাংশ মানুষকে কিডনির ডায়ালাইসিস অথবা প্রতিস্থাপন করতে হচ্ছে। যারা মৃদু থেকে মাঝারি উপসর্গ নিয়ে করোনায় ভুগছেন।
এ নিয়ে গবেষণা দলের প্রধান যুক্তরাষ্ট্রের মিজৌরির ভেটেরেন্স অ্যাফেয়ার্স সেন্ট লুইস হেলথ কেয়ার সিস্টেমের ক্লিনিকাল এপিডেমিওলজি সেন্টারের পরিচালক জিয়াদ আল-আলি বলেন, এটি ছোট সংখ্যা না। এটি সম্ভবত পরবর্তী দশক বা তারও বেশি সময় ধরে আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করবে।
জানা গেছে, আল-আলি এবং তার সহকর্মীরা এপ্রিল মাসে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটেরান্স হেলথ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন থেকে ডেটা সংগ্রহ করেছেন। এমন করোনার রোগীর তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে যারা সেরে ওঠার পর রক্তের জমাট বাঁধা, স্ট্রোক, ডায়াবেটিস এবং হার্ট, লিভার এবং কিডনির ক্ষতি, বিষণ্নতা, উদ্বেগ এবং স্মৃতিশক্তি হ্রাসে ও শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা করাতে এসেছেন।
আল-আলির গবেষণায় বলা হচ্ছে, করোনায় যারা হাসপাতালে ভর্তি হয় না তাঁদের ছয় মাসের মধ্যে কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়্যার ২৩ শতাংশ ঝুঁকি বেশি থাকে। এমন অবস্থায় করোনা রোগীদের রক্ত থেকে বর্জ্য এবং বিষাক্ত পদার্থ অপসারণে বাধা তৈরি হয়।
আল-আলির মতে, করোনা থেকে সেরে ওঠাদের কিডনির প্রতি যত্নশীল হতে হবে।
এ প্রসঙ্গে আল-আলি বলেন, সবচেয়ে বড় সমস্যাটা হচ্ছে গোপনেই কিডনির সমস্যাটি হয়। এখানে না থাকে কোনো উপসর্গ না থাকে কোনো ব্যথা।
মাত্র তিন মিনিটে ভাঙা হাড় জোড়া লাগানো যাবে—এমন একধরনের চিকিৎসা-প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা। এই ‘বোন গ্লু’ বা ‘হাড়ের আঠা’ শরীরে প্রাকৃতিকভাবে শোষিত হয়ে যায়, ফলে ধাতব ইমপ্ল্যান্টের মতো এটি অপসারণের জন্য দ্বিতীয়বার অস্ত্রোপচারের দরকার হয় না।
১৪ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও দুজন চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ আরও ২৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেসরকারি হাসপাতালে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের অবাধ বিচরণ নিয়ন্ত্রণে কড়াকড়ি আরোপ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এখন থেকে তাঁরা সপ্তাহে সর্বোচ্চ দুই দিন চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ পাবেন, মোট পাঁচ ঘণ্টার জন্য।
১ দিন আগেহৃদ্রোগের পর সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর একটি হলো ব্যায়াম। নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ শুধু শক্তি এবং উদ্যমই বাড়ায় না, বরং হৃদ্রোগে মৃত্যুঝুঁকি প্রায় ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনতে পারে।
২ দিন আগে