রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
২০২৭ সালের মধ্যে দেশে ম্যালেরিয়ায় মৃত্যুর হার এবং ২০৩০ সাল নাগাদ সংক্রমণ শূন্যে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা আছে। কিন্তু এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। কারণ, মৃত্যু কিছুটা কমলেও সংক্রমণের হার কমেনি।
লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রতিবন্ধকতা প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ও ম্যালেরিয়া এটিডি ও লিম্ফটিক ফাইলেরিয়াসিস কর্মসূচির কর্মসূচি ব্যবস্থাপক ডা. এম এম আক্তারুজ্জামান বলেন, বান্দরবানের সঙ্গে ভারত ও মিয়ানমারের সীমান্ত রয়েছে। ওই সীমান্ত এলাকায় ম্যালেরিয়ায় প্রাদুর্ভাব অত্যধিক। তাই ক্রস বর্ডার কর্মসূচির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
জাতীয় ম্যালেরিয়া নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি সূত্রে জানা গেছে, দেশে ১৩টি জেলায় ম্যালেরিয়ার সংক্রমণ আছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে রোগীর সংখ্যা ছিল ১৬ হাজার ৫৬৭। মোট রোগীর ৯০ শতাংশই পার্বত্য তিন জেলায়। এর মধ্যে ৬০ শতাংশ (১০ হাজার ১ জন) রোগী বান্দরবানে এবং ২৮ শতাংশ (৪ হাজার ৭১৩ জন) রোগী রাঙামাটি জেলায়। এই সময়ে মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের।
সূত্রমতে, ২০০৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত আক্রান্ত রোগীর হার ৮০ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ৯৬ শতাংশ কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। আক্রান্ত রোগীদের ৮৫ শতাংশের বেশি চিকিৎসা পাচ্ছেন নিজ এলাকায়। জাতীয় ম্যালেরিয়া নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির পক্ষ থেকে এই সময়ে মশা প্রতিরোধী ১ কোটি ৫৭ লাখ মশারি বিতরণ করা হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ ২৫ এপ্রিল পালিত হচ্ছে বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য ‘আরও ন্যায়সংগত বিশ্বের জন্য ম্যালেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই ত্বরান্বিত করা’।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০১৩ সালে আক্রান্ত হয়েছিল ২৬ হাজার ৮৯১, মৃত্যু হয়েছিল ১৫ জনের। ২০১৪ সালে আক্রান্ত ৫৭ হাজার ৪৮০, মৃত্যু ৪৫; ২০১৫ সালে আক্রান্ত ৩৯ হাজার ৭১৯ জন, মৃত্যু ছিল না। ২০২১ সালে আক্রান্ত ৭ হাজার ২৯৪ জন, মৃত্যু ছিল না; ২০২২ সালে আক্রান্ত হয় ১৮ হাজার ১৯৫ এবং মৃত্যু হয় ১৪ জনের।
এ প্রসঙ্গে ডা. এম এম আক্তারুজ্জামান বলেন, গত বছরের তুলনায় সংক্রমণ ও মৃত্যু কমেছে। তিনি বলেন, বান্দরবানে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী রয়েছে, যারা সংক্ষিপ্ত পোশাকে থাকে। তাদের কাউন্সেলিং করলে পাহাড়ের নিচে নেমে যায়। তাই তাদের রোগ হওয়ার আগেই পরীক্ষামূলক ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘আশা করছি, এভাবে আমরা নির্ধারিত সময়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সক্ষম হব।’
২০২৭ সালের মধ্যে দেশে ম্যালেরিয়ায় মৃত্যুর হার এবং ২০৩০ সাল নাগাদ সংক্রমণ শূন্যে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা আছে। কিন্তু এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। কারণ, মৃত্যু কিছুটা কমলেও সংক্রমণের হার কমেনি।
লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রতিবন্ধকতা প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ও ম্যালেরিয়া এটিডি ও লিম্ফটিক ফাইলেরিয়াসিস কর্মসূচির কর্মসূচি ব্যবস্থাপক ডা. এম এম আক্তারুজ্জামান বলেন, বান্দরবানের সঙ্গে ভারত ও মিয়ানমারের সীমান্ত রয়েছে। ওই সীমান্ত এলাকায় ম্যালেরিয়ায় প্রাদুর্ভাব অত্যধিক। তাই ক্রস বর্ডার কর্মসূচির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
জাতীয় ম্যালেরিয়া নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি সূত্রে জানা গেছে, দেশে ১৩টি জেলায় ম্যালেরিয়ার সংক্রমণ আছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে রোগীর সংখ্যা ছিল ১৬ হাজার ৫৬৭। মোট রোগীর ৯০ শতাংশই পার্বত্য তিন জেলায়। এর মধ্যে ৬০ শতাংশ (১০ হাজার ১ জন) রোগী বান্দরবানে এবং ২৮ শতাংশ (৪ হাজার ৭১৩ জন) রোগী রাঙামাটি জেলায়। এই সময়ে মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের।
সূত্রমতে, ২০০৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত আক্রান্ত রোগীর হার ৮০ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ৯৬ শতাংশ কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। আক্রান্ত রোগীদের ৮৫ শতাংশের বেশি চিকিৎসা পাচ্ছেন নিজ এলাকায়। জাতীয় ম্যালেরিয়া নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির পক্ষ থেকে এই সময়ে মশা প্রতিরোধী ১ কোটি ৫৭ লাখ মশারি বিতরণ করা হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ ২৫ এপ্রিল পালিত হচ্ছে বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য ‘আরও ন্যায়সংগত বিশ্বের জন্য ম্যালেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই ত্বরান্বিত করা’।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০১৩ সালে আক্রান্ত হয়েছিল ২৬ হাজার ৮৯১, মৃত্যু হয়েছিল ১৫ জনের। ২০১৪ সালে আক্রান্ত ৫৭ হাজার ৪৮০, মৃত্যু ৪৫; ২০১৫ সালে আক্রান্ত ৩৯ হাজার ৭১৯ জন, মৃত্যু ছিল না। ২০২১ সালে আক্রান্ত ৭ হাজার ২৯৪ জন, মৃত্যু ছিল না; ২০২২ সালে আক্রান্ত হয় ১৮ হাজার ১৯৫ এবং মৃত্যু হয় ১৪ জনের।
এ প্রসঙ্গে ডা. এম এম আক্তারুজ্জামান বলেন, গত বছরের তুলনায় সংক্রমণ ও মৃত্যু কমেছে। তিনি বলেন, বান্দরবানে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী রয়েছে, যারা সংক্ষিপ্ত পোশাকে থাকে। তাদের কাউন্সেলিং করলে পাহাড়ের নিচে নেমে যায়। তাই তাদের রোগ হওয়ার আগেই পরীক্ষামূলক ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘আশা করছি, এভাবে আমরা নির্ধারিত সময়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সক্ষম হব।’
শরীরের ব্যথায় কখনো ভোগেনি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজের এক গবেষণা বলছে, বিশ্বে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন শরীরে ব্যথার সমস্যায় ভুগছে। তাদের কারও গিরায় ব্যথা, কারও পেশিতে, আবার কেউ হাড়ের ব্যথায় আক্রান্ত। বাংলাদেশে ব্যথার সমস্যায় ভোগা রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে গত এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এক শিশুসহ (১৩) তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। ওই সময়ে হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হয়েছে ৩২৫ জন ডেঙ্গু রোগী।
৯ ঘণ্টা আগেহাইপোগ্লাইসিমিয়া বা রক্ত শর্করার স্বল্পতা হলো এমন একটি অবস্থা, যখন রক্তের শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যায়। এ পরিমাণ হয় সাধারণত ৩ দশমিক ৯ মিলিমোলস পার লিটার বা ৭০ মিলি গ্রামস পার ডেসিলিটারের কম। এ সময় কিছু উপসর্গ দেখা দিতে পারে। সেগুলো হলো—
১৯ ঘণ্টা আগেবর্ষাকাল এলেই বাড়ে সর্দি-কাশি, জ্বরের প্রকোপ। কিন্তু শুধু এসব নয়, এ সময়ে বাড়ছে হৃদ্রোগের সমস্যাও। আগের ধারণা ছিল, হৃদ্রোগ শহরের মানুষের সমস্যা। কিন্তু এখন গ্রামেও এতে মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্রামীণ জীবন ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আর মানসিক চাপের কারণে বাড়ছে এই ঝুঁকি।
২০ ঘণ্টা আগে