শামিমুজ্জামান, খুলনা
দুই মাস পর গতকাল থেকে আবারও শুরু হয়েছে টিসিবির পণ্য বিক্রি। বাজারের চেয়ে প্রায় অর্ধেক দামে চিনি, ডাল ও তেল কিনতে পেরে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। এর পাশাপাশি নিয়মিত পণ্য বিক্রি ও পণ্যের সংখ্যা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
গতকাল সকাল ১০টার পর থেকে শুরু হয় পণ্য বিক্রি। প্রথম দিন খুলনায় ২০ হাজার ৩১২ জন এই পণ্য ক্রয়ের সুবিধা পেয়েছেন। এর মধ্যে নগরীতে ৮ হাজার এবং জেলায় ১২ হাজার ৩০০ জন রয়েছে। শুধু কার্ডধারীরাই এ পণ্য কেনার সুযোগ পাচ্ছেন। কার্ডপদ্ধতির কারণে একজন দুবার পণ্য নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন না। এ ছাড়া ভিড় ও ঠেলাঠেলিও কম।
টিসিবি এই দফায় চিনি, তেল ও মসুর ডাল বিক্রি করছে। প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা, সয়াবিন তেল ১১০, মসুর ডাল ৬৫ টাকায় নির্ধারণ হয়েছে। বর্তমানে বাজারে চিনির কেজি প্রায় ৮৫ টাকা, সয়াবিন তেল লিটার ২০৫ ও মসুর ডাল ১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একজন কার্ডধারী ১ কেজি চিনি, ১ কেজি ডাল এবং ২ লিটার সয়াবিন তেল কিনতে পারছেন।
টিসিবির আঞ্চলিক কর্মকর্তা মো. রবিউল মোর্শেদ জানিয়েছেন, গতকাল খুলনা মহানগরীর ১ থেকে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রতিটিতে ৪টি করে মোট ১৬টি পয়েন্টে এবং জেলার ৯টি উপজেলা পর্যায়ে ২২ জন ডিলার ২২টি পয়েন্টে এই পণ্য বিক্রি করেছেন।
এ ছাড়া প্রতিদিন নগরীর ৪টি ওয়ার্ডে এবং ৯টি উপজেলার ২২টি পয়েন্টে ২২ জন ডিলারের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে পণ্য বিক্রি শুরু হবে। তবে বিক্রির পয়েন্ট আরও বাড়তে পারে। একজন ডিলার ৫০০ লিটার সয়াবিন তেল, ৫০০ কেজি মসুর ডাল এবং ৫০০ কেজি চিনি বরাদ্দ পাবেন। খুলনা মহানগরী ও জেলায় মোট ১০৫ জন ডিলার রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব ডিলার পণ্য বরাদ্দ পাবেন বলে ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
এদিকে নগরীর একটি বাজারে গতকাল সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ২০০ টাকা, মসুর ডাল ১৪০, আর চিনি বিক্রি হয় ৮৫ টাকা কেজি। বাজার দামের চেয়ে কমে পণ্য কিনতে পেরে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। এ ব্যাপারে কথা হয় নগরীর দৌলতপুর শশিভূষণ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে মো. আব্দুর রহিম নামে এক ক্রেতার সঙ্গে।
তিনি বলেন, বাজারের চেয়ে অনেক কম দামে পণ্য কিনতে পেরে ভালো লাগছে। সংসারের খরচ কিছুটা কমবে। অপর দিকে একই স্থানের আরেক যুবক সবুর হোসেন বলেন, বাজারে সব পণ্যের দাম ক্রয়সামর্থ্যের বাইরে। টিসিবি চিনি, ডাল সয়াবিন তেল ছাড়া আরও কিছু নিত্যপণ্য বিক্রি করলে সংসার খরচ কিছুটা কমবে। সাধারণ মানুষ বাঁচতে পারবে।
এদিকে আজ ও আগামীকাল টিসিবির পণ্য বিক্রি বন্ধ থাকবে। তবে ২৬ জুন থেকে ৫ জুলাই পর্যন্ত পণ্য বিক্রি চলবে। উল্লেখ্য, সর্বশেষ গত ২৭ এপ্রিল টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হয়েছিল।
দুই মাস পর গতকাল থেকে আবারও শুরু হয়েছে টিসিবির পণ্য বিক্রি। বাজারের চেয়ে প্রায় অর্ধেক দামে চিনি, ডাল ও তেল কিনতে পেরে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। এর পাশাপাশি নিয়মিত পণ্য বিক্রি ও পণ্যের সংখ্যা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
গতকাল সকাল ১০টার পর থেকে শুরু হয় পণ্য বিক্রি। প্রথম দিন খুলনায় ২০ হাজার ৩১২ জন এই পণ্য ক্রয়ের সুবিধা পেয়েছেন। এর মধ্যে নগরীতে ৮ হাজার এবং জেলায় ১২ হাজার ৩০০ জন রয়েছে। শুধু কার্ডধারীরাই এ পণ্য কেনার সুযোগ পাচ্ছেন। কার্ডপদ্ধতির কারণে একজন দুবার পণ্য নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন না। এ ছাড়া ভিড় ও ঠেলাঠেলিও কম।
টিসিবি এই দফায় চিনি, তেল ও মসুর ডাল বিক্রি করছে। প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা, সয়াবিন তেল ১১০, মসুর ডাল ৬৫ টাকায় নির্ধারণ হয়েছে। বর্তমানে বাজারে চিনির কেজি প্রায় ৮৫ টাকা, সয়াবিন তেল লিটার ২০৫ ও মসুর ডাল ১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একজন কার্ডধারী ১ কেজি চিনি, ১ কেজি ডাল এবং ২ লিটার সয়াবিন তেল কিনতে পারছেন।
টিসিবির আঞ্চলিক কর্মকর্তা মো. রবিউল মোর্শেদ জানিয়েছেন, গতকাল খুলনা মহানগরীর ১ থেকে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রতিটিতে ৪টি করে মোট ১৬টি পয়েন্টে এবং জেলার ৯টি উপজেলা পর্যায়ে ২২ জন ডিলার ২২টি পয়েন্টে এই পণ্য বিক্রি করেছেন।
এ ছাড়া প্রতিদিন নগরীর ৪টি ওয়ার্ডে এবং ৯টি উপজেলার ২২টি পয়েন্টে ২২ জন ডিলারের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে পণ্য বিক্রি শুরু হবে। তবে বিক্রির পয়েন্ট আরও বাড়তে পারে। একজন ডিলার ৫০০ লিটার সয়াবিন তেল, ৫০০ কেজি মসুর ডাল এবং ৫০০ কেজি চিনি বরাদ্দ পাবেন। খুলনা মহানগরী ও জেলায় মোট ১০৫ জন ডিলার রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব ডিলার পণ্য বরাদ্দ পাবেন বলে ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
এদিকে নগরীর একটি বাজারে গতকাল সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ২০০ টাকা, মসুর ডাল ১৪০, আর চিনি বিক্রি হয় ৮৫ টাকা কেজি। বাজার দামের চেয়ে কমে পণ্য কিনতে পেরে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। এ ব্যাপারে কথা হয় নগরীর দৌলতপুর শশিভূষণ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে মো. আব্দুর রহিম নামে এক ক্রেতার সঙ্গে।
তিনি বলেন, বাজারের চেয়ে অনেক কম দামে পণ্য কিনতে পেরে ভালো লাগছে। সংসারের খরচ কিছুটা কমবে। অপর দিকে একই স্থানের আরেক যুবক সবুর হোসেন বলেন, বাজারে সব পণ্যের দাম ক্রয়সামর্থ্যের বাইরে। টিসিবি চিনি, ডাল সয়াবিন তেল ছাড়া আরও কিছু নিত্যপণ্য বিক্রি করলে সংসার খরচ কিছুটা কমবে। সাধারণ মানুষ বাঁচতে পারবে।
এদিকে আজ ও আগামীকাল টিসিবির পণ্য বিক্রি বন্ধ থাকবে। তবে ২৬ জুন থেকে ৫ জুলাই পর্যন্ত পণ্য বিক্রি চলবে। উল্লেখ্য, সর্বশেষ গত ২৭ এপ্রিল টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হয়েছিল।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫