হোমনা প্রতিনিধি
হোমনা সদর উপজেলার পুরোনো বাসস্ট্যান্ড থেকে পোস্ট অফিস মোড় পর্যন্ত সড়কের বেশ কয়েকটি জায়গায় ড্রেনের স্ল্যাব ভেঙে গেছে। ফলে ড্রেনের গর্তে পড়ে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে। বিপজ্জনক এসব ফুটপাত দিয়ে পথচারী ও স্থানীয় বাসিন্দারা ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছেন।
সরেজমিনে জানা গেছে, উপজেলা সদরে পৌর এলাকার ব্যস্ততম এলাকাগুলোর অন্যতম হোমনা পুরোনো বাসস্ট্যান্ড থেকে পোস্ট অফিস মোড় পর্যন্ত সড়ক। বাজারের পানি নিষ্কাশনের জন্য এই সড়কে পৌরসভা থেকে ড্রেন নির্মাণ করে দেওয়া হয়। কিন্তু ড্রেনের ওপর স্ল্যাব দেওয়ায় পথচারীরা একে ফুটপাত হিসেবে ব্যবহার করে আসছিলেন। ড্রেনের পাশেই বাজারের সবচেয়ে বড় বড় মার্কেট ও সরকারি বে-সরকারি ব্যাংক, বিমা প্রতিষ্ঠানসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।
ফলে দিনের বেশির ভাগ সময় ফুটপাতটি পথচারীদের দখলে থাকে। পুরোনো বাসস্ট্যান্ড থেকে পোস্ট অফিস মোড় পর্যন্ত ড্রেনের চারটি স্থানে দীর্ঘদিন যাবৎ স্ল্যাব ভেঙে খোলা অবস্থায় পড়ে আছে। ব্যবসায়ীরা এই ভাঙা স্থানে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করলেও অধিকাংশ স্থানে তাও ভেঙে গেছে। এই ফুটপাত দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে প্রায় সময়ই ড্রেনের এই উন্মুক্ত স্থানে পথচারী, সাধারণ মানুষসহ স্কুল কলেজগামী শিক্ষার্থীরা দুর্ঘটনায় আহত হওয়াসহ জামা কাপড় নষ্ট হচ্ছে।
হোমনা সমর হোমিও হলের চিকিৎসক ডা. দিলীপ দেব বলেন, ‘আমার দোকানের সামনের স্ল্যাবটি ভেঙে দীর্ঘদিন ধরে উন্মুক্ত অবস্থায় রয়েছে। এতে প্রতিনিয়তই গর্তে পড়ে মানুষের জামা কাপড় নষ্ট হচ্ছে। ড্রেনে দ্রুত স্ল্যাব বসাতে কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি।’
বাজারের ফুটপাতের ফল বিক্রেতা মানিক মিয়া বলেন, ড্রেনের স্ল্যাব না থাকায় এর ফাঁকা জায়গায় পড়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। এ ছাড়া প্রতিনিয়ত ময়লার গন্ধে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। দ্রুত এর সমস্যার সমাধান করা প্রয়োজন।
এ ব্যাপারে পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী মো. জহির উদ্দিন বলেন, ড্রেনের ওপরের প্রায় চারটি স্থানে স্ল্যাব ভেঙে উন্মুক্ত থাকার ফলে পথচারীদের চলাচলে ঝুঁকিসহ দুর্ভোগ হচ্ছে। ড্রেন ঢাকার জন্য পৌরসভা থেকে ইতিমধ্যে স্ল্যাব তৈরি করা হচ্ছে। খুব শিগগিরই ড্রেনের উন্মুক্ত স্থানে স্ল্যাব বসানো হবে।
এ বিষয়ে পৌর মেয়র মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ড্রেনে স্ল্যাব নাই, বিষয়টি আমাদের মাথায় আছে। আমরা অলরেডি স্ল্যাব তৈরি করে ফেলেছি। এখন শক্ত হলেই স্ল্যাব বসিয়ে এ সমস্যার সমাধান করা হবে।’
হোমনা সদর উপজেলার পুরোনো বাসস্ট্যান্ড থেকে পোস্ট অফিস মোড় পর্যন্ত সড়কের বেশ কয়েকটি জায়গায় ড্রেনের স্ল্যাব ভেঙে গেছে। ফলে ড্রেনের গর্তে পড়ে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে। বিপজ্জনক এসব ফুটপাত দিয়ে পথচারী ও স্থানীয় বাসিন্দারা ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছেন।
সরেজমিনে জানা গেছে, উপজেলা সদরে পৌর এলাকার ব্যস্ততম এলাকাগুলোর অন্যতম হোমনা পুরোনো বাসস্ট্যান্ড থেকে পোস্ট অফিস মোড় পর্যন্ত সড়ক। বাজারের পানি নিষ্কাশনের জন্য এই সড়কে পৌরসভা থেকে ড্রেন নির্মাণ করে দেওয়া হয়। কিন্তু ড্রেনের ওপর স্ল্যাব দেওয়ায় পথচারীরা একে ফুটপাত হিসেবে ব্যবহার করে আসছিলেন। ড্রেনের পাশেই বাজারের সবচেয়ে বড় বড় মার্কেট ও সরকারি বে-সরকারি ব্যাংক, বিমা প্রতিষ্ঠানসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।
ফলে দিনের বেশির ভাগ সময় ফুটপাতটি পথচারীদের দখলে থাকে। পুরোনো বাসস্ট্যান্ড থেকে পোস্ট অফিস মোড় পর্যন্ত ড্রেনের চারটি স্থানে দীর্ঘদিন যাবৎ স্ল্যাব ভেঙে খোলা অবস্থায় পড়ে আছে। ব্যবসায়ীরা এই ভাঙা স্থানে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করলেও অধিকাংশ স্থানে তাও ভেঙে গেছে। এই ফুটপাত দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে প্রায় সময়ই ড্রেনের এই উন্মুক্ত স্থানে পথচারী, সাধারণ মানুষসহ স্কুল কলেজগামী শিক্ষার্থীরা দুর্ঘটনায় আহত হওয়াসহ জামা কাপড় নষ্ট হচ্ছে।
হোমনা সমর হোমিও হলের চিকিৎসক ডা. দিলীপ দেব বলেন, ‘আমার দোকানের সামনের স্ল্যাবটি ভেঙে দীর্ঘদিন ধরে উন্মুক্ত অবস্থায় রয়েছে। এতে প্রতিনিয়তই গর্তে পড়ে মানুষের জামা কাপড় নষ্ট হচ্ছে। ড্রেনে দ্রুত স্ল্যাব বসাতে কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি।’
বাজারের ফুটপাতের ফল বিক্রেতা মানিক মিয়া বলেন, ড্রেনের স্ল্যাব না থাকায় এর ফাঁকা জায়গায় পড়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। এ ছাড়া প্রতিনিয়ত ময়লার গন্ধে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। দ্রুত এর সমস্যার সমাধান করা প্রয়োজন।
এ ব্যাপারে পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী মো. জহির উদ্দিন বলেন, ড্রেনের ওপরের প্রায় চারটি স্থানে স্ল্যাব ভেঙে উন্মুক্ত থাকার ফলে পথচারীদের চলাচলে ঝুঁকিসহ দুর্ভোগ হচ্ছে। ড্রেন ঢাকার জন্য পৌরসভা থেকে ইতিমধ্যে স্ল্যাব তৈরি করা হচ্ছে। খুব শিগগিরই ড্রেনের উন্মুক্ত স্থানে স্ল্যাব বসানো হবে।
এ বিষয়ে পৌর মেয়র মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ড্রেনে স্ল্যাব নাই, বিষয়টি আমাদের মাথায় আছে। আমরা অলরেডি স্ল্যাব তৈরি করে ফেলেছি। এখন শক্ত হলেই স্ল্যাব বসিয়ে এ সমস্যার সমাধান করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪