মুলাদী প্রতিনিধি
মুলাদীতে পাটাতন ঢালাই ছাড়াই শুধু লোহার খুঁটি দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে একটি সেতু। স্থানীয় বাসিন্দারা সেতুর ওপর বাঁশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন।
জানা গেছে, চরকালেখান ইউনিয়নে জয়ন্তী নদীর উত্তরপাড়ে পশ্চিম চরভেদুরিয়া খালে ২০২০-২০২১ অর্থবছরে লোহার সেতু নির্মাণ শুরু হয়। সেতু নির্মাণকারীরা লোহার খুঁটি ও বিম নির্মাণ করেই চলে যান। অসমাপ্ত সেতুর কারণে নতুন করে ভোগান্তিতে পড়েন বাসিন্দারা। ইতিমধ্যে সেতুর কয়েকটি খুঁটি হেলে পড়েছে। পরবর্তীতে স্থানীয়রা হেলে পরা খুঁটির সঙ্গে বাঁশ ও গাছ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন।
পশ্চিম ভেদুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা ফালন মোল্লা জানান, চরকালেখান ও সফিপুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী খালে সাঁকো দিয়ে চলাচল করতে হতো। ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান ও স্থানীয় ইউপি সদস্য গুরুত্বের কথা বিবেচনা করে সেতু নির্মাণ শুরু করেন। কিন্তু সেতুতে ঢালাই না দিয়ে কাজ বন্ধ করে দেওয়ায় গ্রামবাসীর দুর্ভোগ শেষ হয়নি।
ছত্রিশ ভেদুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা সুলতান চৌকিদার বলেন, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার শিক্ষার্থীসহ সবার জন্য সেতুটি প্রয়োজন। সেতুতে ঢালাই না থাকায় অনেক কষ্ট করে পাড় হতে হচ্ছে। বাঁশের ওপর দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে শিশু ও বয়স্করা দুর্ঘটনার শিকার হন।
চরকালেখান ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য (মেম্বার) বজলুর রহমান খান বলেন, স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য সেতুটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এলজিএসপি মাধ্যমে সেতু নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল। সেতুটি নির্মাণের জন্য ৪ লাখ টাকার চাহিদা দিয়ে মাত্র ২ লাখ টাকা পাওয়া গিয়েছে। তাই সেতুর পাটাতন ঢালাই দেওয়া সম্ভব হয়নি।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল দপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী আশিস দাস বলেন, ইউপি চেয়ারম্যানদের চাহিদা অনুযায়ী সেতু নির্মাণের সম্ভাব্য ব্যয় নির্ধারণ করে দেওয়ার দায়িত্ব এলজিইডির। এলজিএসপির বরাদ্দকৃত টাকা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান খরচ করেন। কোনো সেতুর অসমাপ্ত কাজের বিষয়ে এলজিএসপি ব্যবস্থা নিতে পারে।
চরকালেখান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মিরাজুল ইসলাম সরদার বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পাটাতন ছাড়া সেতু নির্মাণের বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত। এলজিএলপির বরাদ্দ পেলে দ্রুত সেতুটির পাটাতন ঢালাইয়ের ব্যবস্থা করা হবে।’
মুলাদীতে পাটাতন ঢালাই ছাড়াই শুধু লোহার খুঁটি দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে একটি সেতু। স্থানীয় বাসিন্দারা সেতুর ওপর বাঁশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন।
জানা গেছে, চরকালেখান ইউনিয়নে জয়ন্তী নদীর উত্তরপাড়ে পশ্চিম চরভেদুরিয়া খালে ২০২০-২০২১ অর্থবছরে লোহার সেতু নির্মাণ শুরু হয়। সেতু নির্মাণকারীরা লোহার খুঁটি ও বিম নির্মাণ করেই চলে যান। অসমাপ্ত সেতুর কারণে নতুন করে ভোগান্তিতে পড়েন বাসিন্দারা। ইতিমধ্যে সেতুর কয়েকটি খুঁটি হেলে পড়েছে। পরবর্তীতে স্থানীয়রা হেলে পরা খুঁটির সঙ্গে বাঁশ ও গাছ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন।
পশ্চিম ভেদুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা ফালন মোল্লা জানান, চরকালেখান ও সফিপুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী খালে সাঁকো দিয়ে চলাচল করতে হতো। ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান ও স্থানীয় ইউপি সদস্য গুরুত্বের কথা বিবেচনা করে সেতু নির্মাণ শুরু করেন। কিন্তু সেতুতে ঢালাই না দিয়ে কাজ বন্ধ করে দেওয়ায় গ্রামবাসীর দুর্ভোগ শেষ হয়নি।
ছত্রিশ ভেদুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা সুলতান চৌকিদার বলেন, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার শিক্ষার্থীসহ সবার জন্য সেতুটি প্রয়োজন। সেতুতে ঢালাই না থাকায় অনেক কষ্ট করে পাড় হতে হচ্ছে। বাঁশের ওপর দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে শিশু ও বয়স্করা দুর্ঘটনার শিকার হন।
চরকালেখান ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য (মেম্বার) বজলুর রহমান খান বলেন, স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য সেতুটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এলজিএসপি মাধ্যমে সেতু নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল। সেতুটি নির্মাণের জন্য ৪ লাখ টাকার চাহিদা দিয়ে মাত্র ২ লাখ টাকা পাওয়া গিয়েছে। তাই সেতুর পাটাতন ঢালাই দেওয়া সম্ভব হয়নি।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল দপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী আশিস দাস বলেন, ইউপি চেয়ারম্যানদের চাহিদা অনুযায়ী সেতু নির্মাণের সম্ভাব্য ব্যয় নির্ধারণ করে দেওয়ার দায়িত্ব এলজিইডির। এলজিএসপির বরাদ্দকৃত টাকা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান খরচ করেন। কোনো সেতুর অসমাপ্ত কাজের বিষয়ে এলজিএসপি ব্যবস্থা নিতে পারে।
চরকালেখান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মিরাজুল ইসলাম সরদার বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পাটাতন ছাড়া সেতু নির্মাণের বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত। এলজিএলপির বরাদ্দ পেলে দ্রুত সেতুটির পাটাতন ঢালাইয়ের ব্যবস্থা করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪