আরিফুল ইসলাম রিগান, কুড়িগ্রাম
কুড়িগ্রাম শহরের দক্ষিণ প্রান্তে কুড়িগ্রাম-উলিপুর-চিলমারী সড়কের কেতার মোড়সংলগ্ন নালিয়ার দোলায় কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস করার সুপারিশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের (ভিসি) মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসনে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
ইউজিসির পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোহাম্মদ মাকছুদুর রহমান ভূঁইয়া এবং কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম নালিয়ার দোলায় ক্যাম্পাস হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি আমাকে একটি চিঠি দিয়েছেন। ইউজিসির যে টেকনিক্যাল মতামত, সেই আলোকে নালিয়ার দোলায় বিশ্ববিদ্যালয় হবে। ইউজিসি এবং মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই স্থান চূড়ান্ত হয়েছে।’
কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি এ কে এম জাকির হোসেন বলেন, ‘ইউজিসি ও মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের বিষয়ে যে চিঠি পেয়েছি, তা জেলা প্রশাসকের কাছে অগ্রগামী করেছি। জমি নির্ধারণের বিষয়টি জেলা প্রশাসন দেখবে। আমরা জায়গা চাই, আপনারা যেখানে জায়গা দেবেন, আমরা সেখানে কার্যক্রম শুরু করব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরুর বিষয়ে ভিসি বলেন, ‘আমি আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছি। এ অনুযায়ী ইউজিসি বরাবর পরিকল্পনা জমা দিয়েছি। ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলে দুটি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করে ক্লাস শুরু করা হবে। প্রতিটি বিভাগে ৩০ জন করে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি নিয়ে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে আমরা শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করব।’
কুড়িগ্রাম শহরের দক্ষিণে সদরের মোঘলবাসা ও বেলগাছা ইউনিয়নে নালিয়ার দোলা অবস্থিত। এই স্থানে সরকারের ৮৫ দশমিক ৩৪ একর খাসজমি রয়েছে। দোলাটি এক ফসলি এবং এর কাছ দিয়ে কুড়িগ্রাম-চিলমারী রেলপথ ও সড়কপথ চলে গেছে। এই স্থানের পশ্চিমে কুড়িগ্রাম বিসিক শিল্পনগরীর অবস্থান। এ ছাড়া এই দোলার পূর্ব পাশে কয়েক কিলোমিটার দূরত্বে ধরলা নদী প্রবাহিত। ফলে স্থানটি নৌযোগাযোগ ও গবেষণার জন্য উপযুক্ত বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ইউজিসি পরিচালক মোহাম্মদ মাকছুদুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, ‘কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রাথমিকভাবে আমরা নালিয়ার দোলাকে প্রথম পছন্দের স্থান হিসেবে জানাই। সরকারি খাসজমির বাইরে ওই স্থানে জমি অধিগ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ করা হবে। প্রথম পর্যায়ে আমরা ২৬০ একর জমির প্রয়োজনীয়তার কথা জানিয়েছি।’
নালিয়ার দোলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য জায়গা নির্ধারণের যৌক্তিকতা তুলে ধরে ইউজিসি পরিচালক বলেন, ‘ওই স্থান শহরের কাছে। এক ফসলি জমি, সড়ক-রেল ও নৌযোগাযোগ সুবিধা, নিরাপত্তা, থানা থেকে দূরত্ব ইত্যাদি সার্বিক দিক বিবেচনায় ওই স্থান সবচেয়ে উৎকৃষ্ট। প্রথম পছন্দে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের জন্য আমরা ওই স্থান বরাদ্দের সুপারিশ করেছি।’
কুড়িগ্রাম শহরের দক্ষিণ প্রান্তে কুড়িগ্রাম-উলিপুর-চিলমারী সড়কের কেতার মোড়সংলগ্ন নালিয়ার দোলায় কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস করার সুপারিশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের (ভিসি) মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসনে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
ইউজিসির পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোহাম্মদ মাকছুদুর রহমান ভূঁইয়া এবং কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম নালিয়ার দোলায় ক্যাম্পাস হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি আমাকে একটি চিঠি দিয়েছেন। ইউজিসির যে টেকনিক্যাল মতামত, সেই আলোকে নালিয়ার দোলায় বিশ্ববিদ্যালয় হবে। ইউজিসি এবং মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই স্থান চূড়ান্ত হয়েছে।’
কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি এ কে এম জাকির হোসেন বলেন, ‘ইউজিসি ও মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের বিষয়ে যে চিঠি পেয়েছি, তা জেলা প্রশাসকের কাছে অগ্রগামী করেছি। জমি নির্ধারণের বিষয়টি জেলা প্রশাসন দেখবে। আমরা জায়গা চাই, আপনারা যেখানে জায়গা দেবেন, আমরা সেখানে কার্যক্রম শুরু করব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরুর বিষয়ে ভিসি বলেন, ‘আমি আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছি। এ অনুযায়ী ইউজিসি বরাবর পরিকল্পনা জমা দিয়েছি। ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলে দুটি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করে ক্লাস শুরু করা হবে। প্রতিটি বিভাগে ৩০ জন করে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি নিয়ে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে আমরা শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করব।’
কুড়িগ্রাম শহরের দক্ষিণে সদরের মোঘলবাসা ও বেলগাছা ইউনিয়নে নালিয়ার দোলা অবস্থিত। এই স্থানে সরকারের ৮৫ দশমিক ৩৪ একর খাসজমি রয়েছে। দোলাটি এক ফসলি এবং এর কাছ দিয়ে কুড়িগ্রাম-চিলমারী রেলপথ ও সড়কপথ চলে গেছে। এই স্থানের পশ্চিমে কুড়িগ্রাম বিসিক শিল্পনগরীর অবস্থান। এ ছাড়া এই দোলার পূর্ব পাশে কয়েক কিলোমিটার দূরত্বে ধরলা নদী প্রবাহিত। ফলে স্থানটি নৌযোগাযোগ ও গবেষণার জন্য উপযুক্ত বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ইউজিসি পরিচালক মোহাম্মদ মাকছুদুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, ‘কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রাথমিকভাবে আমরা নালিয়ার দোলাকে প্রথম পছন্দের স্থান হিসেবে জানাই। সরকারি খাসজমির বাইরে ওই স্থানে জমি অধিগ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ করা হবে। প্রথম পর্যায়ে আমরা ২৬০ একর জমির প্রয়োজনীয়তার কথা জানিয়েছি।’
নালিয়ার দোলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য জায়গা নির্ধারণের যৌক্তিকতা তুলে ধরে ইউজিসি পরিচালক বলেন, ‘ওই স্থান শহরের কাছে। এক ফসলি জমি, সড়ক-রেল ও নৌযোগাযোগ সুবিধা, নিরাপত্তা, থানা থেকে দূরত্ব ইত্যাদি সার্বিক দিক বিবেচনায় ওই স্থান সবচেয়ে উৎকৃষ্ট। প্রথম পছন্দে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের জন্য আমরা ওই স্থান বরাদ্দের সুপারিশ করেছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪