আরিফুল হক তারেক, মুলাদী
মুলাদীতে উপজেলার গাছুয়া ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর গ্রামের খোকন মোল্লার বাড়ির পাশের সেতু ভেঙে দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘ দিন ধরে ভাঙা সেতু দিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সেতুর একপাশে বাঁশের সাঁকো দিয়ে পার হচ্ছেন তাঁরা।
জানা গেছে, গাছুয়া ইউনিয়নের জয়ন্তী নদীর উত্তরপাড়ে দ্বীপ এলাকা কৃষ্ণপুর গ্রাম। এক সময় জনবসতি কম থাকলেও বর্তমানে সেখানে প্রায় তিন হাজার লোক বাস করেন। ২০১৩-২০১৪ অর্থ বছরে ওই গ্রামের বাসিন্দাদের জন্য খোকন মোল্লার বাড়ির সামনে লোহার কাঠামো ও ঢালাই দিয়ে সেতু নির্মাণ করা হয়। নির্মাণের ৩ বছরের মধ্যে সেতুর লোহার খুঁটি ভেঙে পড়ে।
২০১৮ সালে সেতুর একপাশ পুরোপুরি ভেঙে মানুষ চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। ওই বছর স্থানীয় বাসিন্দারা সাঁকো সেতুর সঙ্গে দিয়ে চলাচল শুরু করেন। এর পরে ৩ বছরের বেশি পেরিয়ে গেলেও সেতুটি সংস্কার কিংবা নতুন সেতু নির্মাণ করা হয়নি। ফলে কৃষ্ণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সৈয়দা শাহাজাদী নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ স্থানীয় বাসিন্দারা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
কৃষ্ণপুর গ্রামের বাসিন্দা ও চরকালেখান আদর্শ কলেজের দ্বাদশ শ্রেণি শিক্ষার্থী ইমরান হোসেন জানান, সেতুটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এটা দিয়ে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী এবং গ্রামের মানুষ বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করেন। কিন্তু দীর্ঘ দিন সেতুটি ভাঙা থাকায় অনেক কষ্ট করে যাতায়াত করতে হচ্ছে। বিশেষ করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশু শিক্ষার্থীদের ঝুঁকি নিয়ে এই সেতু পার হতে হয়।
ওই গ্রামের আব্দুল জলিল সরদার জানান, ভাঙা সেতু দিয়ে পারাপার অনেক ঝুঁকিপূর্ণ। শিশুদের বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে অভিভাবকেরা অনেকটা আতঙ্কে থাকেন। সেতুটির একদিক একেবারে খাড়াভাবে দেবে যাওয়ায় শিশুরা পিছলে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হয়। দ্রুত সেতুটি সংস্কার করা প্রয়োজন।
গাছুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য রাসেদ মাতুব্বর বলেন, অনেক দিন ধরে সেতুটি ভেঙে পড়ে রয়েছে। সংস্কারের জন্য ইউনিয়ন পরিষদের সভায় উপস্থাপন করা হয়েছে। সংস্কারের জন্য চেষ্টা চলছে।
গাছুয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দীন জানান, ভাঙা সেতুর জন্য শিক্ষার্থী ও কৃষ্ণপুর গ্রামের বাসিন্দারে ভোগান্তি হচ্ছে। এটি সংস্কারের জন্য একজন প্রকৌশলীকে পাঠানো হয়েছে। চাহিদা পাওয়ার পরে দ্রুত সংস্কারের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মুলাদীতে উপজেলার গাছুয়া ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর গ্রামের খোকন মোল্লার বাড়ির পাশের সেতু ভেঙে দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘ দিন ধরে ভাঙা সেতু দিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সেতুর একপাশে বাঁশের সাঁকো দিয়ে পার হচ্ছেন তাঁরা।
জানা গেছে, গাছুয়া ইউনিয়নের জয়ন্তী নদীর উত্তরপাড়ে দ্বীপ এলাকা কৃষ্ণপুর গ্রাম। এক সময় জনবসতি কম থাকলেও বর্তমানে সেখানে প্রায় তিন হাজার লোক বাস করেন। ২০১৩-২০১৪ অর্থ বছরে ওই গ্রামের বাসিন্দাদের জন্য খোকন মোল্লার বাড়ির সামনে লোহার কাঠামো ও ঢালাই দিয়ে সেতু নির্মাণ করা হয়। নির্মাণের ৩ বছরের মধ্যে সেতুর লোহার খুঁটি ভেঙে পড়ে।
২০১৮ সালে সেতুর একপাশ পুরোপুরি ভেঙে মানুষ চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। ওই বছর স্থানীয় বাসিন্দারা সাঁকো সেতুর সঙ্গে দিয়ে চলাচল শুরু করেন। এর পরে ৩ বছরের বেশি পেরিয়ে গেলেও সেতুটি সংস্কার কিংবা নতুন সেতু নির্মাণ করা হয়নি। ফলে কৃষ্ণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সৈয়দা শাহাজাদী নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ স্থানীয় বাসিন্দারা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
কৃষ্ণপুর গ্রামের বাসিন্দা ও চরকালেখান আদর্শ কলেজের দ্বাদশ শ্রেণি শিক্ষার্থী ইমরান হোসেন জানান, সেতুটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এটা দিয়ে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী এবং গ্রামের মানুষ বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করেন। কিন্তু দীর্ঘ দিন সেতুটি ভাঙা থাকায় অনেক কষ্ট করে যাতায়াত করতে হচ্ছে। বিশেষ করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশু শিক্ষার্থীদের ঝুঁকি নিয়ে এই সেতু পার হতে হয়।
ওই গ্রামের আব্দুল জলিল সরদার জানান, ভাঙা সেতু দিয়ে পারাপার অনেক ঝুঁকিপূর্ণ। শিশুদের বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে অভিভাবকেরা অনেকটা আতঙ্কে থাকেন। সেতুটির একদিক একেবারে খাড়াভাবে দেবে যাওয়ায় শিশুরা পিছলে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হয়। দ্রুত সেতুটি সংস্কার করা প্রয়োজন।
গাছুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য রাসেদ মাতুব্বর বলেন, অনেক দিন ধরে সেতুটি ভেঙে পড়ে রয়েছে। সংস্কারের জন্য ইউনিয়ন পরিষদের সভায় উপস্থাপন করা হয়েছে। সংস্কারের জন্য চেষ্টা চলছে।
গাছুয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দীন জানান, ভাঙা সেতুর জন্য শিক্ষার্থী ও কৃষ্ণপুর গ্রামের বাসিন্দারে ভোগান্তি হচ্ছে। এটি সংস্কারের জন্য একজন প্রকৌশলীকে পাঠানো হয়েছে। চাহিদা পাওয়ার পরে দ্রুত সংস্কারের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪