সাঘাটা (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার বাঙ্গালী নদীর ওপর সেতু না থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন দুই ইউনিয়নের হাজারো মানুষ। উপজেলার কামালের পাড়া ও জুমারবাড়ী ইউনিয়নের ১০ গ্রামের মানুষের নদী পারাপারে একমাত্র ভরসা ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের সাঁকো।
সরেজমিনে জানা যায়, সাঘাটা উপজেলার সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন কামালের পাড়া। এই ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে বাঙ্গালী নদী। নদীর দুপাড়ে অবস্থিত কামালের পাড়া ও জুমারবাড়ী ইউনিয়নের ১০টি গ্রাম। এসব গ্রামের মানুষ বাঙ্গালী নদী পার হয়ে বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করেন। কিন্তু নদীর ওপর সেতু না থাকায় সীমাহীন দুর্ভোগে পড়তে হয়। বর্ষায় ভরসা নৌকা আর শুষ্ক মৌসুমে বাঁশের সাঁকো। এলাকার কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে ৪-৫ কিলোমিটার পথ ঘুরে হাসপাতালে নিতে হয়। এ ছাড়া মাঠে উৎপাদিত ফসল বাজারজাতকরণেও সমস্যায় পড়তে হয় চাষিদের।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নির্বাচন এলে জনপ্রতিনিধিরা সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন। নির্বাচন শেষ হলে আর কেউ খোঁজ নিতে আসেন না। কৈচড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আশরাফুল ইসলাম জানান, নদীর ওপারের শিশু শিক্ষার্থীরা মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে বর্ষা মৌসুমে নৌকায় করে স্কুলে যাতায়াত করে। শুষ্ক মৌসুমে নদীর পানি কমে যায়, তখন বাঁশের সাঁকোর ওপর ভরসা করতে হয়।
নদীর পাড়ের এক মুদি ব্যবসায়ী জানান, প্রতিনিধিদের কাছে সেতু নির্মাণের জন্য এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছে। শুধু প্রতিশ্রুতি দেয়, কিন্তু কাজ হয় না।
কামালের পাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শাহিনুর ইসলাম সাজু জানান, বাঙ্গালী নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণ জরুরি হয়ে পড়েছে।
এলজিইডি, গাইবান্ধার নির্বাহী প্রকৌশলী ছাবিউল ইসলামের সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, বাঙ্গালী নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাবটি পাস হয়ে আসলে সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করা হবে।
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার বাঙ্গালী নদীর ওপর সেতু না থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন দুই ইউনিয়নের হাজারো মানুষ। উপজেলার কামালের পাড়া ও জুমারবাড়ী ইউনিয়নের ১০ গ্রামের মানুষের নদী পারাপারে একমাত্র ভরসা ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের সাঁকো।
সরেজমিনে জানা যায়, সাঘাটা উপজেলার সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন কামালের পাড়া। এই ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে বাঙ্গালী নদী। নদীর দুপাড়ে অবস্থিত কামালের পাড়া ও জুমারবাড়ী ইউনিয়নের ১০টি গ্রাম। এসব গ্রামের মানুষ বাঙ্গালী নদী পার হয়ে বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করেন। কিন্তু নদীর ওপর সেতু না থাকায় সীমাহীন দুর্ভোগে পড়তে হয়। বর্ষায় ভরসা নৌকা আর শুষ্ক মৌসুমে বাঁশের সাঁকো। এলাকার কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে ৪-৫ কিলোমিটার পথ ঘুরে হাসপাতালে নিতে হয়। এ ছাড়া মাঠে উৎপাদিত ফসল বাজারজাতকরণেও সমস্যায় পড়তে হয় চাষিদের।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নির্বাচন এলে জনপ্রতিনিধিরা সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন। নির্বাচন শেষ হলে আর কেউ খোঁজ নিতে আসেন না। কৈচড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আশরাফুল ইসলাম জানান, নদীর ওপারের শিশু শিক্ষার্থীরা মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে বর্ষা মৌসুমে নৌকায় করে স্কুলে যাতায়াত করে। শুষ্ক মৌসুমে নদীর পানি কমে যায়, তখন বাঁশের সাঁকোর ওপর ভরসা করতে হয়।
নদীর পাড়ের এক মুদি ব্যবসায়ী জানান, প্রতিনিধিদের কাছে সেতু নির্মাণের জন্য এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছে। শুধু প্রতিশ্রুতি দেয়, কিন্তু কাজ হয় না।
কামালের পাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শাহিনুর ইসলাম সাজু জানান, বাঙ্গালী নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণ জরুরি হয়ে পড়েছে।
এলজিইডি, গাইবান্ধার নির্বাহী প্রকৌশলী ছাবিউল ইসলামের সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, বাঙ্গালী নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাবটি পাস হয়ে আসলে সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করা হবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫