সারিয়াকান্দি (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার সারিয়াকান্দির অনাবাদি বালুচরে শসা চাষ করে লাভের স্বপ্ন বুনছেন কৃষক। গত বছর করোনার কারণে লোকসানের মুখে পড়লেও এবার চাষ ভালো হয়েছে। তবে বাজারে এখন ভালো দাম থাকায় কৃষকেরা আবারও শসা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
সারিয়াকান্দি উপজেলার আট ইউনিয়নের ফসলি জমি যমুনা নদীগর্ভে চলে গেছে। প্রতিবছর বন্যায় জমিতে বালু পড়ে বিশাল এলাকা অনাবাদি হয়ে যায়। এসব জমিতে এ বছর কৃষকেরা শসার আবাদ করেছেন। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় বেড়ে ওঠা শসার গাছ ভালো ফলনের জানান দিচ্ছে। প্রতিটি গাছে প্রচুর পরিমাণে ফুল ধরেছে।
কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জমিতে জো আসার পর তাঁরা শসার চাষ করেছিলেন। দাম ভালো থাকলে লাভবান হবেন কৃষকেরা। তবে দাম কমে গেলে লোকসান গুনতে হয়। কারণ শসা চাষে খরচ অপেক্ষাকৃত একটু বেশি। নিড়ানি দিতে হয় কয়েকবার। গাছ বড় হলে লাঠির সঙ্গে দড়ি দিয়ে বেঁধে দিতে হয়। এরপর গাছ বিছিয়ে যাওয়ার জন্য মাচা করে দিতে হয়। প্রতিনিয়ত খেত পরিচর্যা করতে হয়।
সারিয়াকান্দি কৃষি অফিসের তথ্যমতে, শসার বীজ বপনের পর পাঁচ-ছয় দিন পর চারা গজায়। চারা গজানোর ৩০-৩৫ দিন পর থেকেই শসা সংগ্রহ করা যায়। সর্বোচ্চ ৭৫ থেকে ১২০ দিন পর্যন্ত শসার গাছ থেকে কয়েকবার শসা সংগ্রহ করা হয়। শসার ফলন বিঘাপ্রতি ৪৫-৬০ মণ পর্যন্ত হয়ে থাকে।
বর্তমানে প্রতি মণ শসা ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি বিঘা জমিতে উৎপাদন খরচ ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এ হিসাবে প্রতি বিঘা জমি থেকে শসা বিক্রি করে কৃষকের ৩০-৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লাভ হয়। তবে এটি বাজারদরের ওপর নির্ভর করে।
উপজেলার কাজলা ইউনিয়নের পাকেরদহ চরের চাষি মালেক মিয়া বলেন, ‘গত কয়েক বছর ধরে শসার চাষ করি। দাম ভালো থাকলে লাভও ভালো হয়। করোনার জন্য গত দুই বছর শসার দাম কমই পেয়েছি। এ বছর শসার ফলন খুবই ভালো। দামও ভালো শুনছি। মনে হয় ভালোই লাভ হবে। এ বছর আমার চার বিঘা জমিতে শসার আবাদ করেছি।’
একই ইউনিয়নের টেংরাকুড়া চরের আলম খাঁ আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি প্রতিবছর শসার চাষ করেন। গত বছর শসার ভালো দাম পাননি। তাই এ বছর মাত্র তিন বিঘা জমিতে শসা লাগিয়েছেন। গাছগুলো এক ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়েছে।
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর শসার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১০০ হেক্টর। অর্জন হয়েছে ৩০ হেক্টর। ৩০ হেক্টরের মধ্যে শুধু চরাঞ্চলেই ২০ হেক্টর জমিতে শসার চাষ হয়েছে।
জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল হালিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতিবছরের তুলনায় এ বছরও কৃষকেরা শসার চাষ করেছেন। ফলন মোটামুটি ভালো হয়েছে। করোনার কারণে দাম কম থাকায় গত বছর কৃষকেরা শসাতে লোকসানে পড়েছিল। তবে এখন বাজারে ভালো দাম থাকায় কৃষকেরা আবারও শসা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
বগুড়ার সারিয়াকান্দির অনাবাদি বালুচরে শসা চাষ করে লাভের স্বপ্ন বুনছেন কৃষক। গত বছর করোনার কারণে লোকসানের মুখে পড়লেও এবার চাষ ভালো হয়েছে। তবে বাজারে এখন ভালো দাম থাকায় কৃষকেরা আবারও শসা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
সারিয়াকান্দি উপজেলার আট ইউনিয়নের ফসলি জমি যমুনা নদীগর্ভে চলে গেছে। প্রতিবছর বন্যায় জমিতে বালু পড়ে বিশাল এলাকা অনাবাদি হয়ে যায়। এসব জমিতে এ বছর কৃষকেরা শসার আবাদ করেছেন। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় বেড়ে ওঠা শসার গাছ ভালো ফলনের জানান দিচ্ছে। প্রতিটি গাছে প্রচুর পরিমাণে ফুল ধরেছে।
কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জমিতে জো আসার পর তাঁরা শসার চাষ করেছিলেন। দাম ভালো থাকলে লাভবান হবেন কৃষকেরা। তবে দাম কমে গেলে লোকসান গুনতে হয়। কারণ শসা চাষে খরচ অপেক্ষাকৃত একটু বেশি। নিড়ানি দিতে হয় কয়েকবার। গাছ বড় হলে লাঠির সঙ্গে দড়ি দিয়ে বেঁধে দিতে হয়। এরপর গাছ বিছিয়ে যাওয়ার জন্য মাচা করে দিতে হয়। প্রতিনিয়ত খেত পরিচর্যা করতে হয়।
সারিয়াকান্দি কৃষি অফিসের তথ্যমতে, শসার বীজ বপনের পর পাঁচ-ছয় দিন পর চারা গজায়। চারা গজানোর ৩০-৩৫ দিন পর থেকেই শসা সংগ্রহ করা যায়। সর্বোচ্চ ৭৫ থেকে ১২০ দিন পর্যন্ত শসার গাছ থেকে কয়েকবার শসা সংগ্রহ করা হয়। শসার ফলন বিঘাপ্রতি ৪৫-৬০ মণ পর্যন্ত হয়ে থাকে।
বর্তমানে প্রতি মণ শসা ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি বিঘা জমিতে উৎপাদন খরচ ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এ হিসাবে প্রতি বিঘা জমি থেকে শসা বিক্রি করে কৃষকের ৩০-৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লাভ হয়। তবে এটি বাজারদরের ওপর নির্ভর করে।
উপজেলার কাজলা ইউনিয়নের পাকেরদহ চরের চাষি মালেক মিয়া বলেন, ‘গত কয়েক বছর ধরে শসার চাষ করি। দাম ভালো থাকলে লাভও ভালো হয়। করোনার জন্য গত দুই বছর শসার দাম কমই পেয়েছি। এ বছর শসার ফলন খুবই ভালো। দামও ভালো শুনছি। মনে হয় ভালোই লাভ হবে। এ বছর আমার চার বিঘা জমিতে শসার আবাদ করেছি।’
একই ইউনিয়নের টেংরাকুড়া চরের আলম খাঁ আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি প্রতিবছর শসার চাষ করেন। গত বছর শসার ভালো দাম পাননি। তাই এ বছর মাত্র তিন বিঘা জমিতে শসা লাগিয়েছেন। গাছগুলো এক ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়েছে।
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর শসার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১০০ হেক্টর। অর্জন হয়েছে ৩০ হেক্টর। ৩০ হেক্টরের মধ্যে শুধু চরাঞ্চলেই ২০ হেক্টর জমিতে শসার চাষ হয়েছে।
জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল হালিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতিবছরের তুলনায় এ বছরও কৃষকেরা শসার চাষ করেছেন। ফলন মোটামুটি ভালো হয়েছে। করোনার কারণে দাম কম থাকায় গত বছর কৃষকেরা শসাতে লোকসানে পড়েছিল। তবে এখন বাজারে ভালো দাম থাকায় কৃষকেরা আবারও শসা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫