নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অঞ্চল-৫ কার্যালয়ের ভবনের একাধিক জায়গায় ছাদের পলেস্তারা খসে রড বেরিয়ে গেছে। সিঁড়ি ও দেয়ালে দেখা দিয়েছে ফাটল। যেকোনো সময় ভবনটি ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এক দশক আগেই এই ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। তারপরও ঝুঁকি নিয়েই চলছে সেবা কার্যক্রম।
ডিএনসিসি সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি ডিএনসিসির অঞ্চল-৫-এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তার কক্ষের ছাদের একাংশ খসে পড়ে। তবে এতে কেউ হতাহত হননি। কক্ষটি বর্তমানে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা (উপসচিব) মোতাকাব্বীর আহমেদ এখন অন্য এক কর্মকর্তার কক্ষে অফিস করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, কারওয়ান বাজারে রংচটা দোতলা ভবনটির সিঁড়ি বেয়ে উঠতে চোখে পড়েছে দেয়াল ফাটলের চিহ্ন। ভবনের এমন পরিস্থিতিতেও আঞ্চলিক কার্যালয়ের সেবা কার্যক্রম থেমে নেই।
ওই কার্যালয়ে কথা হয় ফার্মগেটের ব্যবসায়ী আশিকুজ্জামানের সঙ্গে। তিনি নিজের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স করতে এসেছেন। আশিকুজ্জামান বলেন, ‘বেশ ঝুঁকিপূর্ণ ভবন। ট্রেড লাইসেন্সটা খুব প্রয়োজন, তাই এখানে আসতে হয়েছে।’
ঝুঁকির কথা জেনেও কারওয়ান বাজার আঞ্চলিক কার্যালয়ে প্রতিদিন অফিস করেন উপসহকারী প্রকৌশলী রোটন ভৌমিক। তিনি বলেন, ভয় তো লাগেই। না এসে তো উপায় নেই।
ডিএনসিসির অঞ্চল-৫-এর তথ্যমতে, আঞ্চলিক এই কার্যালয়টিতে ডিএনসিসির প্রায় ১৫০ জন কর্মী কাজ করেন। এতে প্রতিদিন সেবা নিতে আসে ডিএনসিসির ৯টি ওয়ার্ডের (২৬-৩৪ ওয়ার্ড) ১ হাজারের বেশি সেবাগ্রহীতা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা (উপসচিব) মোতাকাব্বীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে তালিকাভুক্ত অনেক আগে থেকেই। সম্প্রতি ভবনের ছাদ থেকে আস্তরণ খসে পড়ার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যে ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ভবনটি পরিদর্শন করেছেন। কারওয়ান বাজার থেকে আঞ্চলিক কার্যালয় দ্রুত স্থানান্তরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
২০১৩ সালে কারওয়ান বাজারের আঞ্চলিক কার্যালয়ের ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে বুয়েট। এর সঙ্গে ঢাকা উত্তর সিটির মালিকানাধীন আরও ১১টি মার্কেট ভবনকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগের বাজার শাখার তালিকায়ও ওই মার্কেট ভবনকে পরিত্যক্ত দেখানো হয়েছে। নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অঞ্চল-৫ কার্যালয়ের ভবনের একাধিক জায়গায় ছাদের পলেস্তারা খসে রড বেরিয়ে গেছে। সিঁড়ি ও দেয়ালে দেখা দিয়েছে ফাটল। যেকোনো সময় ভবনটি ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এক দশক আগেই এই ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। তারপরও ঝুঁকি নিয়েই চলছে সেবা কার্যক্রম।
ডিএনসিসি সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি ডিএনসিসির অঞ্চল-৫-এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তার কক্ষের ছাদের একাংশ খসে পড়ে। তবে এতে কেউ হতাহত হননি। কক্ষটি বর্তমানে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা (উপসচিব) মোতাকাব্বীর আহমেদ এখন অন্য এক কর্মকর্তার কক্ষে অফিস করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, কারওয়ান বাজারে রংচটা দোতলা ভবনটির সিঁড়ি বেয়ে উঠতে চোখে পড়েছে দেয়াল ফাটলের চিহ্ন। ভবনের এমন পরিস্থিতিতেও আঞ্চলিক কার্যালয়ের সেবা কার্যক্রম থেমে নেই।
ওই কার্যালয়ে কথা হয় ফার্মগেটের ব্যবসায়ী আশিকুজ্জামানের সঙ্গে। তিনি নিজের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স করতে এসেছেন। আশিকুজ্জামান বলেন, ‘বেশ ঝুঁকিপূর্ণ ভবন। ট্রেড লাইসেন্সটা খুব প্রয়োজন, তাই এখানে আসতে হয়েছে।’
ঝুঁকির কথা জেনেও কারওয়ান বাজার আঞ্চলিক কার্যালয়ে প্রতিদিন অফিস করেন উপসহকারী প্রকৌশলী রোটন ভৌমিক। তিনি বলেন, ভয় তো লাগেই। না এসে তো উপায় নেই।
ডিএনসিসির অঞ্চল-৫-এর তথ্যমতে, আঞ্চলিক এই কার্যালয়টিতে ডিএনসিসির প্রায় ১৫০ জন কর্মী কাজ করেন। এতে প্রতিদিন সেবা নিতে আসে ডিএনসিসির ৯টি ওয়ার্ডের (২৬-৩৪ ওয়ার্ড) ১ হাজারের বেশি সেবাগ্রহীতা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা (উপসচিব) মোতাকাব্বীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে তালিকাভুক্ত অনেক আগে থেকেই। সম্প্রতি ভবনের ছাদ থেকে আস্তরণ খসে পড়ার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যে ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ভবনটি পরিদর্শন করেছেন। কারওয়ান বাজার থেকে আঞ্চলিক কার্যালয় দ্রুত স্থানান্তরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
২০১৩ সালে কারওয়ান বাজারের আঞ্চলিক কার্যালয়ের ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে বুয়েট। এর সঙ্গে ঢাকা উত্তর সিটির মালিকানাধীন আরও ১১টি মার্কেট ভবনকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগের বাজার শাখার তালিকায়ও ওই মার্কেট ভবনকে পরিত্যক্ত দেখানো হয়েছে।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অঞ্চল-৫ কার্যালয়ের ভবনের একাধিক জায়গায় ছাদের পলেস্তারা খসে রড বেরিয়ে গেছে। সিঁড়ি ও দেয়ালে দেখা দিয়েছে ফাটল। যেকোনো সময় ভবনটি ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এক দশক আগেই এই ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। তারপরও ঝুঁকি নিয়েই চলছে সেবা কার্যক্রম।
ডিএনসিসি সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি ডিএনসিসির অঞ্চল-৫-এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তার কক্ষের ছাদের একাংশ খসে পড়ে। তবে এতে কেউ হতাহত হননি। কক্ষটি বর্তমানে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা (উপসচিব) মোতাকাব্বীর আহমেদ এখন অন্য এক কর্মকর্তার কক্ষে অফিস করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, কারওয়ান বাজারে রংচটা দোতলা ভবনটির সিঁড়ি বেয়ে উঠতে চোখে পড়েছে দেয়াল ফাটলের চিহ্ন। ভবনের এমন পরিস্থিতিতেও আঞ্চলিক কার্যালয়ের সেবা কার্যক্রম থেমে নেই।
ওই কার্যালয়ে কথা হয় ফার্মগেটের ব্যবসায়ী আশিকুজ্জামানের সঙ্গে। তিনি নিজের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স করতে এসেছেন। আশিকুজ্জামান বলেন, ‘বেশ ঝুঁকিপূর্ণ ভবন। ট্রেড লাইসেন্সটা খুব প্রয়োজন, তাই এখানে আসতে হয়েছে।’
ঝুঁকির কথা জেনেও কারওয়ান বাজার আঞ্চলিক কার্যালয়ে প্রতিদিন অফিস করেন উপসহকারী প্রকৌশলী রোটন ভৌমিক। তিনি বলেন, ভয় তো লাগেই। না এসে তো উপায় নেই।
ডিএনসিসির অঞ্চল-৫-এর তথ্যমতে, আঞ্চলিক এই কার্যালয়টিতে ডিএনসিসির প্রায় ১৫০ জন কর্মী কাজ করেন। এতে প্রতিদিন সেবা নিতে আসে ডিএনসিসির ৯টি ওয়ার্ডের (২৬-৩৪ ওয়ার্ড) ১ হাজারের বেশি সেবাগ্রহীতা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা (উপসচিব) মোতাকাব্বীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে তালিকাভুক্ত অনেক আগে থেকেই। সম্প্রতি ভবনের ছাদ থেকে আস্তরণ খসে পড়ার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যে ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ভবনটি পরিদর্শন করেছেন। কারওয়ান বাজার থেকে আঞ্চলিক কার্যালয় দ্রুত স্থানান্তরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
২০১৩ সালে কারওয়ান বাজারের আঞ্চলিক কার্যালয়ের ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে বুয়েট। এর সঙ্গে ঢাকা উত্তর সিটির মালিকানাধীন আরও ১১টি মার্কেট ভবনকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগের বাজার শাখার তালিকায়ও ওই মার্কেট ভবনকে পরিত্যক্ত দেখানো হয়েছে। নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অঞ্চল-৫ কার্যালয়ের ভবনের একাধিক জায়গায় ছাদের পলেস্তারা খসে রড বেরিয়ে গেছে। সিঁড়ি ও দেয়ালে দেখা দিয়েছে ফাটল। যেকোনো সময় ভবনটি ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এক দশক আগেই এই ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। তারপরও ঝুঁকি নিয়েই চলছে সেবা কার্যক্রম।
ডিএনসিসি সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি ডিএনসিসির অঞ্চল-৫-এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তার কক্ষের ছাদের একাংশ খসে পড়ে। তবে এতে কেউ হতাহত হননি। কক্ষটি বর্তমানে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা (উপসচিব) মোতাকাব্বীর আহমেদ এখন অন্য এক কর্মকর্তার কক্ষে অফিস করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, কারওয়ান বাজারে রংচটা দোতলা ভবনটির সিঁড়ি বেয়ে উঠতে চোখে পড়েছে দেয়াল ফাটলের চিহ্ন। ভবনের এমন পরিস্থিতিতেও আঞ্চলিক কার্যালয়ের সেবা কার্যক্রম থেমে নেই।
ওই কার্যালয়ে কথা হয় ফার্মগেটের ব্যবসায়ী আশিকুজ্জামানের সঙ্গে। তিনি নিজের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স করতে এসেছেন। আশিকুজ্জামান বলেন, ‘বেশ ঝুঁকিপূর্ণ ভবন। ট্রেড লাইসেন্সটা খুব প্রয়োজন, তাই এখানে আসতে হয়েছে।’
ঝুঁকির কথা জেনেও কারওয়ান বাজার আঞ্চলিক কার্যালয়ে প্রতিদিন অফিস করেন উপসহকারী প্রকৌশলী রোটন ভৌমিক। তিনি বলেন, ভয় তো লাগেই। না এসে তো উপায় নেই।
ডিএনসিসির অঞ্চল-৫-এর তথ্যমতে, আঞ্চলিক এই কার্যালয়টিতে ডিএনসিসির প্রায় ১৫০ জন কর্মী কাজ করেন। এতে প্রতিদিন সেবা নিতে আসে ডিএনসিসির ৯টি ওয়ার্ডের (২৬-৩৪ ওয়ার্ড) ১ হাজারের বেশি সেবাগ্রহীতা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা (উপসচিব) মোতাকাব্বীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে তালিকাভুক্ত অনেক আগে থেকেই। সম্প্রতি ভবনের ছাদ থেকে আস্তরণ খসে পড়ার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যে ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ভবনটি পরিদর্শন করেছেন। কারওয়ান বাজার থেকে আঞ্চলিক কার্যালয় দ্রুত স্থানান্তরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
২০১৩ সালে কারওয়ান বাজারের আঞ্চলিক কার্যালয়ের ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে বুয়েট। এর সঙ্গে ঢাকা উত্তর সিটির মালিকানাধীন আরও ১১টি মার্কেট ভবনকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগের বাজার শাখার তালিকায়ও ওই মার্কেট ভবনকে পরিত্যক্ত দেখানো হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪