ব্রাহ্মণপাড়া প্রতিনিধি
ভোরে কুয়াশায়াচ্ছন্ন প্রকৃতি। হিমেল হাওয়া বাড়াচ্ছে শীতের তীব্রতা। তবুও জীবিকার তাগিদে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার কৃষান-কৃষাণীরা এখন ইরি-বোরো চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। গত বছরের মতো এবারও চাষাবদের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে—এমনটাই আশা করছেন কৃষি কর্মকর্তারা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর এই উপজেলায় ৮ হাজার ৪৮০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও চাষ হয়েছিল তারও বেশি। চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলায় ৮ হাজার ৫২০ হেক্টরে বোরো চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠে ইতিমধ্যে ইরি-বোরো ধানের চারা রোপণের কাজ পুরোদমে শুরু হয়ে গেছে। কৃষকেরা এক অপরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তাঁদের জমিতে বোরো চাষাবাদ শুরু করেছেন। আবাদ ব্যয়বহুল হলেও কৃষকেরা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বোরো ধানের চাষাবাদ করে আসছেন। হিমেল হাওয়া ও শীতকে উপেক্ষা করে জীবিকার তাগিদে হাতে বোরো ধানের চারা নিয়ে মাঠে কাজ করছেন কৃষিশ্রমিকেরা। এর মধ্যে কিশোর শ্রমিকদের অংশগ্রহণও রয়েছে সমানতালে।
এ ছাড়া বোরো ধান আবাদে নারীদেরও পরিবারের পুরুষ সদস্যদের সহযোগিতা করতে দেখা যায়। জমি তৈরি থেকে শুরু করে চারা ওঠানোর কাজেও নারীদের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিগত বছরের মতো এবারও বোরো ধানের ভরা মৌসুমে সার ও সেচকাজের জন্য সঠিকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হলে ইরি-বোরোতে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।
কৃষক আবদুর রহিম আপু, মাহাবুব আলম ও ময়নাল হোসেন জানান, এখন পর্যন্ত আবহাওয়া ভালো আছে। সামনের দিকে যদি আবহাওয়া ভালো থাকে, তাহলে আশানুরূপ উৎপাদন করা সম্ভব।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাহাবুবুল হাসান বলেন, ‘বিগত দিনে এই উপজেলায় বোরো, আউশ ও আমন ধানে বাম্পার ফলন হয়েছে। এবারও বাম্পার ফলন হবে—এমন লক্ষ্য নিয়ে আমরা মাঠপর্যায়ে কাজ করেছি। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ধানের বাম্পার ফলন হবে।’ তিনি আরও বলেন, কৃষকদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ সার-কীটনাশকের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ফলে উপজেলায় সার-কীটনাশকের সংকট হবে না।
ভোরে কুয়াশায়াচ্ছন্ন প্রকৃতি। হিমেল হাওয়া বাড়াচ্ছে শীতের তীব্রতা। তবুও জীবিকার তাগিদে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার কৃষান-কৃষাণীরা এখন ইরি-বোরো চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। গত বছরের মতো এবারও চাষাবদের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে—এমনটাই আশা করছেন কৃষি কর্মকর্তারা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর এই উপজেলায় ৮ হাজার ৪৮০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও চাষ হয়েছিল তারও বেশি। চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলায় ৮ হাজার ৫২০ হেক্টরে বোরো চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠে ইতিমধ্যে ইরি-বোরো ধানের চারা রোপণের কাজ পুরোদমে শুরু হয়ে গেছে। কৃষকেরা এক অপরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তাঁদের জমিতে বোরো চাষাবাদ শুরু করেছেন। আবাদ ব্যয়বহুল হলেও কৃষকেরা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বোরো ধানের চাষাবাদ করে আসছেন। হিমেল হাওয়া ও শীতকে উপেক্ষা করে জীবিকার তাগিদে হাতে বোরো ধানের চারা নিয়ে মাঠে কাজ করছেন কৃষিশ্রমিকেরা। এর মধ্যে কিশোর শ্রমিকদের অংশগ্রহণও রয়েছে সমানতালে।
এ ছাড়া বোরো ধান আবাদে নারীদেরও পরিবারের পুরুষ সদস্যদের সহযোগিতা করতে দেখা যায়। জমি তৈরি থেকে শুরু করে চারা ওঠানোর কাজেও নারীদের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিগত বছরের মতো এবারও বোরো ধানের ভরা মৌসুমে সার ও সেচকাজের জন্য সঠিকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হলে ইরি-বোরোতে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।
কৃষক আবদুর রহিম আপু, মাহাবুব আলম ও ময়নাল হোসেন জানান, এখন পর্যন্ত আবহাওয়া ভালো আছে। সামনের দিকে যদি আবহাওয়া ভালো থাকে, তাহলে আশানুরূপ উৎপাদন করা সম্ভব।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাহাবুবুল হাসান বলেন, ‘বিগত দিনে এই উপজেলায় বোরো, আউশ ও আমন ধানে বাম্পার ফলন হয়েছে। এবারও বাম্পার ফলন হবে—এমন লক্ষ্য নিয়ে আমরা মাঠপর্যায়ে কাজ করেছি। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ধানের বাম্পার ফলন হবে।’ তিনি আরও বলেন, কৃষকদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ সার-কীটনাশকের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ফলে উপজেলায় সার-কীটনাশকের সংকট হবে না।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪