বদরুল ইসলাম মাসুদ, বান্দরবান
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের সীমান্তে এক মাসের বেশি সময় ধরে মিয়ানমার সরকারি বাহিনী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী আরাকান বাহিনীর মধ্যে লড়াই চলছে। এপারে ঘুমধুমের বিভিন্ন পাড়ায় মর্টার শেল ও মাইন এসে পড়ায় এবং বিস্ফোরণে হতাহতের ঘটনায় মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
এ নিয়ে যখন বাংলাদেশ সরকার ও স্থানীয় প্রশাসন উদ্বিগ্ন, এমন পরিস্থিতিতে ঘুমধুম সীমান্তের শূন্যরেখায় (জিরো লাইন) প্রায় পাঁচ হাজার রোহিঙ্গা অবস্থান নিয়েছে। বাংলাদেশ সীমান্তে ঘুমধুমের লোকজনের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে যখন জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন ও সরকার উদ্বেগে রয়েছে, তখন সীমান্তের শূন্যরেখায় রোহিঙ্গাদের অবস্থান নতুন করে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ঘুমধুমের জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক এবং এলাকার লোকজন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।ঘুমধুমের জনপ্রতিনিধি এবং এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, ঘুমধুমের তুমব্রু সীমান্তের জিরো লাইনে ৪৬৬ পরিবারের ৪ হাজার ৪৬৬ জন রোহিঙ্গা অবস্থান করছে। তারা রোহিঙ্গা হিসেবে নিবন্ধিত না হওয়ায় শূন্যরেখায় অবস্থান করছে।
সূত্রমতে, ১৬ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিয়ানমারের মর্টার শেল বিস্ফোরণে সীমান্তের শূন্যরেখায় থাকা মো. ইকবাল নামের এক যুবক নিহত হন। এ ঘটনায় শিশুসহ আরও পাঁচজন গুরুতর আহত হয়। পরে তাদের উদ্ধার করে কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবিরের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এ ঘটনায় শূন্যরেখায় অবস্থানকারী রোহিঙ্গারা ১৯ সেপ্টেম্বর বিকেলে মানববন্ধন ও সমাবেশ করে। সমাবেশ থেকে রোহিঙ্গারা নিজেদের নিরাপত্তা চেয়ে জাতিসংঘের দৃষ্টি আকর্ষণ করে দাবি জানায়।
ঘুমধুমের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য দিন মোহাম্মদ ভুট্টো আজকের পত্রিকাকে বলেন, শূন্যরেখায় অবস্থানকারী রোহিঙ্গাদের নিয়ে তাঁরা দুশ্চিন্তায় আছেন। কখন তারা নানা কৌশলে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়ে, এটা এখন ভাবনায় ফেলেছে।
জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি বলেন, যেহেতু এসব রোহিঙ্গা শূন্যরেখায় অবস্থান করছে, তাই তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছেন না। তবে নিরাপত্তার কারণে ঘুমধুমের ৩০০ পরিবারকে সরানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রশাসন প্রাথমিক তালিকা তৈরি করেছে। সরিয়ে নেওয়া লোকজনের থাকা-খাওয়াসহ সব সহযোগিতা নিশ্চিত করা হবে।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের সীমান্তে এক মাসের বেশি সময় ধরে মিয়ানমার সরকারি বাহিনী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী আরাকান বাহিনীর মধ্যে লড়াই চলছে। এপারে ঘুমধুমের বিভিন্ন পাড়ায় মর্টার শেল ও মাইন এসে পড়ায় এবং বিস্ফোরণে হতাহতের ঘটনায় মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
এ নিয়ে যখন বাংলাদেশ সরকার ও স্থানীয় প্রশাসন উদ্বিগ্ন, এমন পরিস্থিতিতে ঘুমধুম সীমান্তের শূন্যরেখায় (জিরো লাইন) প্রায় পাঁচ হাজার রোহিঙ্গা অবস্থান নিয়েছে। বাংলাদেশ সীমান্তে ঘুমধুমের লোকজনের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে যখন জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন ও সরকার উদ্বেগে রয়েছে, তখন সীমান্তের শূন্যরেখায় রোহিঙ্গাদের অবস্থান নতুন করে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ঘুমধুমের জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক এবং এলাকার লোকজন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।ঘুমধুমের জনপ্রতিনিধি এবং এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, ঘুমধুমের তুমব্রু সীমান্তের জিরো লাইনে ৪৬৬ পরিবারের ৪ হাজার ৪৬৬ জন রোহিঙ্গা অবস্থান করছে। তারা রোহিঙ্গা হিসেবে নিবন্ধিত না হওয়ায় শূন্যরেখায় অবস্থান করছে।
সূত্রমতে, ১৬ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিয়ানমারের মর্টার শেল বিস্ফোরণে সীমান্তের শূন্যরেখায় থাকা মো. ইকবাল নামের এক যুবক নিহত হন। এ ঘটনায় শিশুসহ আরও পাঁচজন গুরুতর আহত হয়। পরে তাদের উদ্ধার করে কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবিরের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এ ঘটনায় শূন্যরেখায় অবস্থানকারী রোহিঙ্গারা ১৯ সেপ্টেম্বর বিকেলে মানববন্ধন ও সমাবেশ করে। সমাবেশ থেকে রোহিঙ্গারা নিজেদের নিরাপত্তা চেয়ে জাতিসংঘের দৃষ্টি আকর্ষণ করে দাবি জানায়।
ঘুমধুমের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য দিন মোহাম্মদ ভুট্টো আজকের পত্রিকাকে বলেন, শূন্যরেখায় অবস্থানকারী রোহিঙ্গাদের নিয়ে তাঁরা দুশ্চিন্তায় আছেন। কখন তারা নানা কৌশলে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়ে, এটা এখন ভাবনায় ফেলেছে।
জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি বলেন, যেহেতু এসব রোহিঙ্গা শূন্যরেখায় অবস্থান করছে, তাই তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছেন না। তবে নিরাপত্তার কারণে ঘুমধুমের ৩০০ পরিবারকে সরানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রশাসন প্রাথমিক তালিকা তৈরি করেছে। সরিয়ে নেওয়া লোকজনের থাকা-খাওয়াসহ সব সহযোগিতা নিশ্চিত করা হবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১০ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫