ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহ শহরের বাস টার্মিনাল এলাকার পাঁচটি মোড় ছেয়ে আছে রাজনৈতিক নেতাদের ব্যানার-ফেস্টুনে। বাঁশের খুঁটিতে লাগানো এসব ব্যানার-ফেস্টুনের কারণে দেখা যায় না বিপরীত দিক থেকে আসা গাড়ির সংকেত। ফলে প্রায়ই ঘটছে ছোটখাটো দুর্ঘটনা।
তা ছাড়া যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কাও করছেন নগরবাসী। এসব স্থান থেকে ব্যানার-ফেস্টুন সরিয়ে নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তাঁরা।
জানা গেছে, ঝিনাইদহ থেকে যশোর, খুলনা, চুয়াডাঙ্গা, ঢাকা, রাজশাহী ও উত্তরবঙ্গ যাওয়ার বাসগুলো শহরের এসব মোড় দিয়ে চলাচল করে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ এসব স্থানে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা ও ব্যক্তিদের ব্যানার-ফেস্টুনের কারণে বিপরীত দিক থেকে আসা গাড়ি অন্য গাড়ির চালক দেখতে না পারায় প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোটখাটো দুর্ঘটনা।
এই পথ দিয়ে নানা জেলার মানুষ পেশাগত ও ব্যবসা সংক্রান্ত কাজে যাতায়াত করেন। এ ছাড়া বেনাপোল ও মোংলা বন্দরের মালামাল পরিবহন করা হয় এসব সড়ক দিয়ে। এ ছাড়া শহরের প্রবেশপথ হওয়ার কারণে গোপালপুর, গোয়ালপাড়া মধুপুর থেকে সব সময় স্কুলের শিক্ষার্থীরা ও অভিভাবকেরা কখনো সাইকেল চালিয়ে কখনো বা ত্রি-চক্রযানে চড়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাওয়া আসা করছেন।
এসব মোড় হয়ে মাগুরা থেকে ট্রাক নিয়ে কুষ্টিয়া যাওয়ার পথে চালক মন্টু রহমান বলেন, ‘এখানে আমাদের খুবই সমস্যা। বাঁক যখন অতিক্রম করি তখন অন্য সাইডের গাড়ি সিগন্যাল দিলেও দেখা যায় না। রাতে লাইটের সমস্যা হয়। সড়কের তুলনায় এই বাঁকটি পার হতে বেশি দুর্ঘটনার ঝুঁকিতে থাকতে হয়। এতে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে যেকোনো সময়। পৌর কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবশ্যই নজরে আনতে হবে। সরিয়ে ফেলতে হবে এসব ব্যানার ফেস্টুন।’
এসব মোড় দিয়ে নিয়মিত চলাচল করা কলেজছাত্র আবির হোসেন (১৯) বলেন, ‘এখানে রাস্তা পার হতে গেলে ভয় করে। ইজি বাইকসহ অন্যান্য যান কোনো সিগন্যাল মানে না। যেকোনো সময় দুর্ঘটনা হতে পারে।’
এই পথ দিয়ে যাতায়াত করা বাবলু বিশ্বাস বলেন, ‘এ ব্যানার-ফেস্টুনের জন্য খুবই সমস্যা টার্মিনালের পাঁচটি পয়েন্ট। এখানে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ব্যানার-পোস্টার এমনভাবে বসানো হয়েছে যার কারণে একপাশ থেকে অপর পাশের কিছুই দেখা যায় না। তাঁরা একটা প্রোগ্রাম উপলক্ষে ব্যানার টানিয়ে রাখে। কিন্তু ব্যানারগুলো প্রোগ্রাম শেষে অপসারণ করে না। ফলে বছরের পর বছর ব্যানারগুলো মোড়ে মোড়ে ঝুলতে থাকে। আর ভোগান্তি পোহাতে হয় সাধারণ মানুষের। এর যে শেষ কোথায় কে জানে।’
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ পৌরসভার প্রশাসক ইয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘বাস টার্মিনাল সংলগ্ন সড়কের মোড়গুলো থেকে রাজনৈতিকসহ অন্যান্য ব্যানার পোস্টার অপসারণে দ্রুতই ব্যবস্থা নিচ্ছি। পৌরসভার কর্মী পাঠানো হবে।
ঝিনাইদহ শহরের বাস টার্মিনাল এলাকার পাঁচটি মোড় ছেয়ে আছে রাজনৈতিক নেতাদের ব্যানার-ফেস্টুনে। বাঁশের খুঁটিতে লাগানো এসব ব্যানার-ফেস্টুনের কারণে দেখা যায় না বিপরীত দিক থেকে আসা গাড়ির সংকেত। ফলে প্রায়ই ঘটছে ছোটখাটো দুর্ঘটনা।
তা ছাড়া যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কাও করছেন নগরবাসী। এসব স্থান থেকে ব্যানার-ফেস্টুন সরিয়ে নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তাঁরা।
জানা গেছে, ঝিনাইদহ থেকে যশোর, খুলনা, চুয়াডাঙ্গা, ঢাকা, রাজশাহী ও উত্তরবঙ্গ যাওয়ার বাসগুলো শহরের এসব মোড় দিয়ে চলাচল করে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ এসব স্থানে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা ও ব্যক্তিদের ব্যানার-ফেস্টুনের কারণে বিপরীত দিক থেকে আসা গাড়ি অন্য গাড়ির চালক দেখতে না পারায় প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোটখাটো দুর্ঘটনা।
এই পথ দিয়ে নানা জেলার মানুষ পেশাগত ও ব্যবসা সংক্রান্ত কাজে যাতায়াত করেন। এ ছাড়া বেনাপোল ও মোংলা বন্দরের মালামাল পরিবহন করা হয় এসব সড়ক দিয়ে। এ ছাড়া শহরের প্রবেশপথ হওয়ার কারণে গোপালপুর, গোয়ালপাড়া মধুপুর থেকে সব সময় স্কুলের শিক্ষার্থীরা ও অভিভাবকেরা কখনো সাইকেল চালিয়ে কখনো বা ত্রি-চক্রযানে চড়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাওয়া আসা করছেন।
এসব মোড় হয়ে মাগুরা থেকে ট্রাক নিয়ে কুষ্টিয়া যাওয়ার পথে চালক মন্টু রহমান বলেন, ‘এখানে আমাদের খুবই সমস্যা। বাঁক যখন অতিক্রম করি তখন অন্য সাইডের গাড়ি সিগন্যাল দিলেও দেখা যায় না। রাতে লাইটের সমস্যা হয়। সড়কের তুলনায় এই বাঁকটি পার হতে বেশি দুর্ঘটনার ঝুঁকিতে থাকতে হয়। এতে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে যেকোনো সময়। পৌর কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবশ্যই নজরে আনতে হবে। সরিয়ে ফেলতে হবে এসব ব্যানার ফেস্টুন।’
এসব মোড় দিয়ে নিয়মিত চলাচল করা কলেজছাত্র আবির হোসেন (১৯) বলেন, ‘এখানে রাস্তা পার হতে গেলে ভয় করে। ইজি বাইকসহ অন্যান্য যান কোনো সিগন্যাল মানে না। যেকোনো সময় দুর্ঘটনা হতে পারে।’
এই পথ দিয়ে যাতায়াত করা বাবলু বিশ্বাস বলেন, ‘এ ব্যানার-ফেস্টুনের জন্য খুবই সমস্যা টার্মিনালের পাঁচটি পয়েন্ট। এখানে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ব্যানার-পোস্টার এমনভাবে বসানো হয়েছে যার কারণে একপাশ থেকে অপর পাশের কিছুই দেখা যায় না। তাঁরা একটা প্রোগ্রাম উপলক্ষে ব্যানার টানিয়ে রাখে। কিন্তু ব্যানারগুলো প্রোগ্রাম শেষে অপসারণ করে না। ফলে বছরের পর বছর ব্যানারগুলো মোড়ে মোড়ে ঝুলতে থাকে। আর ভোগান্তি পোহাতে হয় সাধারণ মানুষের। এর যে শেষ কোথায় কে জানে।’
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ পৌরসভার প্রশাসক ইয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘বাস টার্মিনাল সংলগ্ন সড়কের মোড়গুলো থেকে রাজনৈতিকসহ অন্যান্য ব্যানার পোস্টার অপসারণে দ্রুতই ব্যবস্থা নিচ্ছি। পৌরসভার কর্মী পাঠানো হবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১৫ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫