সম্পাদকীয়
নির্দেশনা অনুযায়ী, দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রাও এর মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছে। করোনার টিকা আবিষ্কার এবং দেশে এই টিকা আনার পর প্রাথমিকভাবে ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রার কথা জানানো হলেও পরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা মেনে তা পুনর্নির্ধারণ করা হয়। টিকা সংগ্রহ নিয়ে মাঝখানে কিছু অনিশ্চয়তা তৈরি হলেও পরে একাধিক উৎস থেকে টিকা সংগ্রহের উদ্যোগ সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়। করোনা মোকাবিলায় পৃথিবীর অনেক দেশ হিমশিম খেয়েছে, প্রয়োজনীয় টিকা কেনাও কোনো কোনো দেশের পক্ষে সম্ভব হয়নি, কিন্তু বাংলাদেশ সরকার মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি অগ্রাধিকার বিবেচনা করে সময়মতো যথাযথ পদক্ষেপ নিতে দ্বিধা করেনি। টিকাদানের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারায় সরকারকে অভিনন্দন।
টিকা গ্রহণে মানুষের অনীহা দূর করার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ব্যাপক সচেতনতামূলক প্রচার চালানো হয়েছে। সরকারি প্রচারমাধ্যম, বিভিন্ন গণমাধ্যম এবং মসজিদ ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেও প্রচার করা হয়েছে। এ ছাড়া দোকানদার, পরিবহনশ্রমিক ও মালিক সমিতির মাধ্যমেও প্রচার হচ্ছে। শেষ তিন দিনের টিকা দেওয়ার জন্য দেশে দেড় লাখের বেশি স্বাস্থ্যকর্মী এবং বিপুলসংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক ও কমিউনিটি মোটিভেটর দায়িত্ব পালন করেছেন। এ কাজটি খুব সহজ ছিল না। তবে সংশ্লিষ্ট সবার দায়িত্ব পালনে আন্তরিকতার জন্যই কঠিন কাজটি সফলতার মুখ দেখেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব মতে, গত ২৬ ফেব্রুয়ারির আগেই করোনার টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন ১০ কোটি ২৫ লাখ ৩ হাজার ৬২৮ জন। দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৭ কোটি ৬৭ লাখ ৫০ হাজার ৩৩৫ জন। বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ৩১ লাখ ৩ হাজার ৬৪ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, তিন দিনে দেড় কোটির মতো মানুষকে টিকা দেওয়ায় ৭০ শতাংশের টার্গেট অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ। জনগোষ্ঠীর ৭৩ শতাংশকে প্রথম ডোজ টিকাদান সম্পন্ন করেছে বাংলাদেশ।
এখন আনুমানিক যে পাঁচ কোটি মানুষ করোনা টিকার আওতার বাইরে আছে, তাদের অধিকাংশের বয়স ১২ বছরের নিচে। তবে ১২ বছরের ওপরে যদি কেউ এখনো টিকা না নিয়ে থাকে, তাহলে তাদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। বাদ পড়াদের টিকার আওতায় আনতে নতুন নির্দেশনা আসতে পারে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশে টিকা এসেছে ২৭ কোটি ৬৭ লাখের বেশি। সেই হিসাবে সরকারের হাতে পর্যাপ্ত টিকা মজুত আছে। করোনায় মৃত্যু ও শনাক্তের হার কমে এসেছে। আমরা আশা করব, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সব বাধা কাটিয়ে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ। আমাদের ধমনিতে শহীদের রক্ত, এ রক্ত পরাভব মানে না।
নির্দেশনা অনুযায়ী, দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রাও এর মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছে। করোনার টিকা আবিষ্কার এবং দেশে এই টিকা আনার পর প্রাথমিকভাবে ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রার কথা জানানো হলেও পরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা মেনে তা পুনর্নির্ধারণ করা হয়। টিকা সংগ্রহ নিয়ে মাঝখানে কিছু অনিশ্চয়তা তৈরি হলেও পরে একাধিক উৎস থেকে টিকা সংগ্রহের উদ্যোগ সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়। করোনা মোকাবিলায় পৃথিবীর অনেক দেশ হিমশিম খেয়েছে, প্রয়োজনীয় টিকা কেনাও কোনো কোনো দেশের পক্ষে সম্ভব হয়নি, কিন্তু বাংলাদেশ সরকার মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি অগ্রাধিকার বিবেচনা করে সময়মতো যথাযথ পদক্ষেপ নিতে দ্বিধা করেনি। টিকাদানের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারায় সরকারকে অভিনন্দন।
টিকা গ্রহণে মানুষের অনীহা দূর করার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ব্যাপক সচেতনতামূলক প্রচার চালানো হয়েছে। সরকারি প্রচারমাধ্যম, বিভিন্ন গণমাধ্যম এবং মসজিদ ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেও প্রচার করা হয়েছে। এ ছাড়া দোকানদার, পরিবহনশ্রমিক ও মালিক সমিতির মাধ্যমেও প্রচার হচ্ছে। শেষ তিন দিনের টিকা দেওয়ার জন্য দেশে দেড় লাখের বেশি স্বাস্থ্যকর্মী এবং বিপুলসংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক ও কমিউনিটি মোটিভেটর দায়িত্ব পালন করেছেন। এ কাজটি খুব সহজ ছিল না। তবে সংশ্লিষ্ট সবার দায়িত্ব পালনে আন্তরিকতার জন্যই কঠিন কাজটি সফলতার মুখ দেখেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব মতে, গত ২৬ ফেব্রুয়ারির আগেই করোনার টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন ১০ কোটি ২৫ লাখ ৩ হাজার ৬২৮ জন। দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৭ কোটি ৬৭ লাখ ৫০ হাজার ৩৩৫ জন। বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ৩১ লাখ ৩ হাজার ৬৪ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, তিন দিনে দেড় কোটির মতো মানুষকে টিকা দেওয়ায় ৭০ শতাংশের টার্গেট অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ। জনগোষ্ঠীর ৭৩ শতাংশকে প্রথম ডোজ টিকাদান সম্পন্ন করেছে বাংলাদেশ।
এখন আনুমানিক যে পাঁচ কোটি মানুষ করোনা টিকার আওতার বাইরে আছে, তাদের অধিকাংশের বয়স ১২ বছরের নিচে। তবে ১২ বছরের ওপরে যদি কেউ এখনো টিকা না নিয়ে থাকে, তাহলে তাদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। বাদ পড়াদের টিকার আওতায় আনতে নতুন নির্দেশনা আসতে পারে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশে টিকা এসেছে ২৭ কোটি ৬৭ লাখের বেশি। সেই হিসাবে সরকারের হাতে পর্যাপ্ত টিকা মজুত আছে। করোনায় মৃত্যু ও শনাক্তের হার কমে এসেছে। আমরা আশা করব, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সব বাধা কাটিয়ে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ। আমাদের ধমনিতে শহীদের রক্ত, এ রক্ত পরাভব মানে না।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪