চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
চৌদ্দগ্রামে রাস্তার পাশে ফেলে যাওয়া মো. বাছা মিয়ার (৯০) মৃত্যু হয়েছে। গত রোববার রাতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। বাছা মিয়ার দ্বিতীয় সংসারের সন্তানেরা তাঁকে রেখে যান বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার সন্ধ্যা ৬টায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের হাড়িসর্দার বাজারের পশ্চিম পাশে রাস্তায় বাছা মিয়াকে তাঁর দ্বিতীয় সংসারের সন্তানেরা ফেলে রেখে চলে যান। শুভ নামে স্থানীয় এক যুবক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে মুঠো ফোনে খবর দিলে তিনি তাৎক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে বাছা মিয়াকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন।
প্রথম সংসারের বড় ছেলে মো. মামুন মিয়া বলেন, ‘আমার বাবার সঙ্গে দীর্ঘ ৩০ বছর আমাদের কোনো যোগাযোগ ছিল না। আমরা দুই ভাই ও চার বোন। তিনি দ্বিতীয় সংসারের সন্তানদের সঙ্গে বসবাস করতেন। মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে আমি বাড়িতে এসে গতকাল সোমবার সকালে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হাসিবুর রহমান বলেন, গত রোববার সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মনজুরুল হক বাছা মিয়াকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সময় মতো চিকিৎসা এবং না খাওয়ায় তিনি আরো অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ ছাড়া তার শ্বাসকষ্ট ছিল। রাত পৌনে ৯টার দিকে তিনি মারা যান।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এসএম মনজুরুল হক বলেন, খবর পেয়ে বাছা মিয়াকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করি। রাতেই তিনি মারা যান।
চৌদ্দগ্রামে রাস্তার পাশে ফেলে যাওয়া মো. বাছা মিয়ার (৯০) মৃত্যু হয়েছে। গত রোববার রাতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। বাছা মিয়ার দ্বিতীয় সংসারের সন্তানেরা তাঁকে রেখে যান বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার সন্ধ্যা ৬টায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের হাড়িসর্দার বাজারের পশ্চিম পাশে রাস্তায় বাছা মিয়াকে তাঁর দ্বিতীয় সংসারের সন্তানেরা ফেলে রেখে চলে যান। শুভ নামে স্থানীয় এক যুবক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে মুঠো ফোনে খবর দিলে তিনি তাৎক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে বাছা মিয়াকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন।
প্রথম সংসারের বড় ছেলে মো. মামুন মিয়া বলেন, ‘আমার বাবার সঙ্গে দীর্ঘ ৩০ বছর আমাদের কোনো যোগাযোগ ছিল না। আমরা দুই ভাই ও চার বোন। তিনি দ্বিতীয় সংসারের সন্তানদের সঙ্গে বসবাস করতেন। মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে আমি বাড়িতে এসে গতকাল সোমবার সকালে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হাসিবুর রহমান বলেন, গত রোববার সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মনজুরুল হক বাছা মিয়াকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সময় মতো চিকিৎসা এবং না খাওয়ায় তিনি আরো অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ ছাড়া তার শ্বাসকষ্ট ছিল। রাত পৌনে ৯টার দিকে তিনি মারা যান।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এসএম মনজুরুল হক বলেন, খবর পেয়ে বাছা মিয়াকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করি। রাতেই তিনি মারা যান।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪