হোমনা প্রতিনিধি
হোমনার আসাদপুর ইউনিয়নের তেভাগিয়া খালে ২৫ বছরেও সেতু নির্মাণ করা হয়নি। সেতুর অভাবে খালের ওপর ঝুঁকিপূর্ণ কাঠের সাঁকোতে উপজেলার পূর্ব-পশ্চিমাঞ্চলের হাজারো মানুষ প্রতিনিয়ত যাতায়াত করছে। এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি, সাঁকোর পরিবর্তে সেতু নির্মাণ করা হোক। কিন্তু তাঁদের দাবি এখনো বাস্তবায়িত হয়নি।
সরেজমিনে জানা গেছে, ২০ থেকে ২৫ বছর আগে গ্রামের লোকজন চাঁদা তুলে খালের ওপর কাঠের সাঁকো তৈরি করে। এরপর প্রায় প্রতিবছরই সাঁকোটি মেরামত করতে হয়। বর্তমানে সাঁকোটির অবস্থাও নড়বড়ে হয়ে আছে। তার পরও কোনো উপায় না থাকায় এই সাঁকোতেই মানুষ যাতায়াত করছে। এ ছাড়া সাঁকোর দুই পাশে এক কিলোমিটার সড়ক কাঁচা হওয়ায় কোনো অটোরিকশাও চলাচল করে না। ফলে এলাকাবাসীর দুর্ভোগ আরও বেড়ে যায়।
হোমনা পৌর সদরের শ্রীমদ্দি গ্রামের বাসিন্দা মো. আবুল হাশেম (৭৫) বলেন, ‘আমরা ছোট সময় শ্রীমদ্দি গ্রাম থেকে ১৭ থেকে ১৮ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে এই তেভাগিয়া খালের খেয়া পার হয়ে রামচন্দ্রপুর বাজারে যাতায়াত করতাম। এখন বেশির ভাগ খালেই সেতু নির্মাণ হয়ে গেছে। কিন্তু এখনো এই খালে সেতু নির্মাণ হয়নি। এটা অনেক দুঃখজনক।’
তেভাগিয়া গ্রামের বাসিন্দা ও হোমনা সরকারি কলেজের প্রবীণ শিক্ষক মো. কামরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা ছোটবেলায় দেখেছি, উপজেলার উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সব মানুষ এই খাল খেয়ায় পার হয়ে উপজেলা সদরে যাতায়াত করত।’
চারকুরিয়া গ্রামের বৃদ্ধা হাতেম আলী আক্ষেপ করে বলেন, ‘স্বাধীনতার পর থেকে এই ইউনিয়নে সব সময় বড় বড় রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধি ছিলেন। তাঁদের অনেকেই নির্বাচনের আগে এলাকায় এসে বলেছেন, নির্বাচনের পরেই এই সেতুর কাজ ধরবেন। কিন্তু সেই কাজ আর ধরা হচ্ছে না। এখানে সেতু হবে, হয়তো তখন আমি থাকব না।’
এলাকার বাসিন্দা ও রামকৃষ্ণপুর ডিগ্রি কলেজের গণিত বিভাগের প্রভাষক মো. এমদাদ ভূঁইয়া বলেন, বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় সাঁকো পার হয়েই ঘনিয়ারচর, দত্তেরকান্দি, কলাগাছিয়া, জয়নগরসহ প্রায় ৮ থেকে ১০টি গ্রামের শিক্ষার্থীকে কষ্ট করে প্রতিদিন কলেজে আসতে হয়।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন পাঠান বলেন, সাঁকোর স্থলে সেতু নির্মাণ করা হলে এবং দুই পাশের কাঁচা সড়ক পাকা হলে পূর্ব-পশ্চিমাঞ্চলের ২০-২২টি গ্রামের মানুষ অল্প সময়ে পাকা সড়কে উপজেলা সদরে যাতায়াত করতে পারবে। এ ছাড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা ও কুমিল্লা-২ আসনের সাংসদ সেলিমা আহমাদ বলেছিলেন, এই খালে সেতু নির্মাণের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
হোমনার আসাদপুর ইউনিয়নের তেভাগিয়া খালে ২৫ বছরেও সেতু নির্মাণ করা হয়নি। সেতুর অভাবে খালের ওপর ঝুঁকিপূর্ণ কাঠের সাঁকোতে উপজেলার পূর্ব-পশ্চিমাঞ্চলের হাজারো মানুষ প্রতিনিয়ত যাতায়াত করছে। এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি, সাঁকোর পরিবর্তে সেতু নির্মাণ করা হোক। কিন্তু তাঁদের দাবি এখনো বাস্তবায়িত হয়নি।
সরেজমিনে জানা গেছে, ২০ থেকে ২৫ বছর আগে গ্রামের লোকজন চাঁদা তুলে খালের ওপর কাঠের সাঁকো তৈরি করে। এরপর প্রায় প্রতিবছরই সাঁকোটি মেরামত করতে হয়। বর্তমানে সাঁকোটির অবস্থাও নড়বড়ে হয়ে আছে। তার পরও কোনো উপায় না থাকায় এই সাঁকোতেই মানুষ যাতায়াত করছে। এ ছাড়া সাঁকোর দুই পাশে এক কিলোমিটার সড়ক কাঁচা হওয়ায় কোনো অটোরিকশাও চলাচল করে না। ফলে এলাকাবাসীর দুর্ভোগ আরও বেড়ে যায়।
হোমনা পৌর সদরের শ্রীমদ্দি গ্রামের বাসিন্দা মো. আবুল হাশেম (৭৫) বলেন, ‘আমরা ছোট সময় শ্রীমদ্দি গ্রাম থেকে ১৭ থেকে ১৮ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে এই তেভাগিয়া খালের খেয়া পার হয়ে রামচন্দ্রপুর বাজারে যাতায়াত করতাম। এখন বেশির ভাগ খালেই সেতু নির্মাণ হয়ে গেছে। কিন্তু এখনো এই খালে সেতু নির্মাণ হয়নি। এটা অনেক দুঃখজনক।’
তেভাগিয়া গ্রামের বাসিন্দা ও হোমনা সরকারি কলেজের প্রবীণ শিক্ষক মো. কামরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা ছোটবেলায় দেখেছি, উপজেলার উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সব মানুষ এই খাল খেয়ায় পার হয়ে উপজেলা সদরে যাতায়াত করত।’
চারকুরিয়া গ্রামের বৃদ্ধা হাতেম আলী আক্ষেপ করে বলেন, ‘স্বাধীনতার পর থেকে এই ইউনিয়নে সব সময় বড় বড় রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধি ছিলেন। তাঁদের অনেকেই নির্বাচনের আগে এলাকায় এসে বলেছেন, নির্বাচনের পরেই এই সেতুর কাজ ধরবেন। কিন্তু সেই কাজ আর ধরা হচ্ছে না। এখানে সেতু হবে, হয়তো তখন আমি থাকব না।’
এলাকার বাসিন্দা ও রামকৃষ্ণপুর ডিগ্রি কলেজের গণিত বিভাগের প্রভাষক মো. এমদাদ ভূঁইয়া বলেন, বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় সাঁকো পার হয়েই ঘনিয়ারচর, দত্তেরকান্দি, কলাগাছিয়া, জয়নগরসহ প্রায় ৮ থেকে ১০টি গ্রামের শিক্ষার্থীকে কষ্ট করে প্রতিদিন কলেজে আসতে হয়।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন পাঠান বলেন, সাঁকোর স্থলে সেতু নির্মাণ করা হলে এবং দুই পাশের কাঁচা সড়ক পাকা হলে পূর্ব-পশ্চিমাঞ্চলের ২০-২২টি গ্রামের মানুষ অল্প সময়ে পাকা সড়কে উপজেলা সদরে যাতায়াত করতে পারবে। এ ছাড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা ও কুমিল্লা-২ আসনের সাংসদ সেলিমা আহমাদ বলেছিলেন, এই খালে সেতু নির্মাণের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪