নওগাঁ প্রতিনিধি
উত্তরের জেলা নওগাঁয় ঘন কুয়াশা আর কনকনে শীতে কাবু হয়ে পড়েছে জনজীবন। তীব্র শীতে মানুষের পাশাপাশি কাঁপছে পশুপাখিও। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর থেকেই কনকনে ঠান্ডা বাতাসের সঙ্গে বৃষ্টির মতো কুয়াশা ঝরছে। কনকনে শীতে নাকাল হয়ে পড়েছে জনজীবন।
আজ শুক্রবার এ জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে। চলছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। গত কয়েক দিন ধরেই তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে রয়েছে।
সকালে শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ঘন কুয়াশার সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাসে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। কুয়াশায় ঢাকা পড়ে আছে পথঘাট। ১০ হাত কাছাকাছিও দেখতে কষ্ট হচ্ছে। সড়কগুলোতে দুর্ঘটনা এড়াতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহনগুলো চলাচল করছে। সকাল ১০টা পর্যন্ত কুয়াশার কারণে সূর্যের মুখ দেখা যায়নি। এ কারণে কনকনে শীতে জবুথবু থাকতে হচ্ছে। সবচেয়ে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন শ্রমজীবী মানুষ।
নওগাঁ শহরের তাজের মোড় এলাকায় কথা হয় দিনমজুর আমির উদ্দিনের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সকাল বেলা যে হারে নিয়র (কুয়াশা) পরিচ্চে, সাথে বাতাস হচ্ছি, জীবন শ্যাষ বাপু। কাজ-কাম কিচ্চু নাই। খুবই কষ্টে হচ্ছে হামাকেরে।’
দিনমজুর ইলিয়াস হোসেন বলেন, ‘কদিন ধরে শীত লাগায় আছে। গেল দুই দিনের থেকে আজ আবার শীত বেশি পরিচে। শীতে একেবারে কাবু হয়ে গেনু। কাজ-কাম কঠিন হয়্যা পড়ছে।’
নওগাঁর বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের উচ্চ পর্যবেক্ষক হামিদুল হক জানান, শুক্রবার সকাল ৬টায় নওগাঁয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে যাওয়ায় তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। গত কয়েক দিন ধরে ঘন কুয়াশার সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাস হওয়ায় তাপমাত্রা নিম্নমুখী হতে শুরু করে।
উত্তরের জেলা নওগাঁয় ঘন কুয়াশা আর কনকনে শীতে কাবু হয়ে পড়েছে জনজীবন। তীব্র শীতে মানুষের পাশাপাশি কাঁপছে পশুপাখিও। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর থেকেই কনকনে ঠান্ডা বাতাসের সঙ্গে বৃষ্টির মতো কুয়াশা ঝরছে। কনকনে শীতে নাকাল হয়ে পড়েছে জনজীবন।
আজ শুক্রবার এ জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে। চলছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। গত কয়েক দিন ধরেই তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে রয়েছে।
সকালে শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ঘন কুয়াশার সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাসে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। কুয়াশায় ঢাকা পড়ে আছে পথঘাট। ১০ হাত কাছাকাছিও দেখতে কষ্ট হচ্ছে। সড়কগুলোতে দুর্ঘটনা এড়াতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহনগুলো চলাচল করছে। সকাল ১০টা পর্যন্ত কুয়াশার কারণে সূর্যের মুখ দেখা যায়নি। এ কারণে কনকনে শীতে জবুথবু থাকতে হচ্ছে। সবচেয়ে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন শ্রমজীবী মানুষ।
নওগাঁ শহরের তাজের মোড় এলাকায় কথা হয় দিনমজুর আমির উদ্দিনের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সকাল বেলা যে হারে নিয়র (কুয়াশা) পরিচ্চে, সাথে বাতাস হচ্ছি, জীবন শ্যাষ বাপু। কাজ-কাম কিচ্চু নাই। খুবই কষ্টে হচ্ছে হামাকেরে।’
দিনমজুর ইলিয়াস হোসেন বলেন, ‘কদিন ধরে শীত লাগায় আছে। গেল দুই দিনের থেকে আজ আবার শীত বেশি পরিচে। শীতে একেবারে কাবু হয়ে গেনু। কাজ-কাম কঠিন হয়্যা পড়ছে।’
নওগাঁর বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের উচ্চ পর্যবেক্ষক হামিদুল হক জানান, শুক্রবার সকাল ৬টায় নওগাঁয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে যাওয়ায় তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। গত কয়েক দিন ধরে ঘন কুয়াশার সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাস হওয়ায় তাপমাত্রা নিম্নমুখী হতে শুরু করে।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
১৫ ঘণ্টা আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
২ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
২ দিন আগে