অনলাইন ডেস্ক
উত্তরে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। নওগাঁসহ অনেক এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের দেখা নেই। সম্প্রতি নওগাঁর বদলগাছীতে চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এর মধ্যেই দুঃসংবাদ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
তারা বলছে, ১৩ ডিসেম্বর শুক্রবার থেকে রোববারের মধ্যে কয়েকটি জেলায় তাপমাত্রা এক অংকের ঘরে নেমে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে শৈত্যপ্রবাহের ঘোষণা আসতে পারে।
শুধু তা–ই নয়, আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, চলতি ডিসেম্বরে দেশের পশ্চিম ও উত্তরাঞ্চলের ওপর দিয়ে অন্তত দুটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। তার প্রভাব পড়তে পারে দেশির বেশির ভাগ এলাকায়।
সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে এবার একটু আগেভাগেই শীত চলে এসেছে। অথচ শীতকালের প্রথম মাস পৌষ শুরু হতে আরও তিনদিন বাকি। প্রচণ্ড শীতে কাঁপছে রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়সহ উত্তরের জেলাগুলো। রাজধানীসহ মধ্যাঞ্চলেও শীতের অনুভূতি হচ্ছে। বিশেষ করে রাজধানীতে রাত গভীর হতেই তাপমাত্রা বেশ খানিকটা কমে যাচ্ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম আজ বুধবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামীকাল বৃহস্পতিবারই দেশের কয়েকটি স্থানে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যেতে পারে। তবে এতে শৈত্যপ্রবাহ ঘোষণা করা হবে না। শৈত্যপ্রবাহ ঘোষণার সবচেয়ে বেশি সম্ভাবনা রয়েছে আগামী শুক্রবার থেকে রোববারের মধ্যে।
এই আবহাওয়াবিদ বলেন, ১৩, ১৪ ও ১৫ ডিসেম্বর তাপমাত্রা আরও কমতে পারে, বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে। এই সময় দেশের বিভিন্ন স্থানে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নেমে যেতে পারে, যা জনজীবনে বড় প্রভাব ফেলবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভাষায়, বড় এলাকাজুড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে তাকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়; তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে মাঝারি এবং ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তাকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়।
গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল নওগাঁর বদলগাছিতে ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া দেশের বেশির ভাগ অঞ্চলের তাপমাত্রা গতকাল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে ছিল।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, গতকাল সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তর-উত্তর পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়তে পারে। বৃহস্পতিবারও আবহাওয়া একই রকম থাকবে।
শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়বে। আগামী পাঁচ দিন তাপমাত্রা আরও কমবে।
উত্তরে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। নওগাঁসহ অনেক এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের দেখা নেই। সম্প্রতি নওগাঁর বদলগাছীতে চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এর মধ্যেই দুঃসংবাদ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
তারা বলছে, ১৩ ডিসেম্বর শুক্রবার থেকে রোববারের মধ্যে কয়েকটি জেলায় তাপমাত্রা এক অংকের ঘরে নেমে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে শৈত্যপ্রবাহের ঘোষণা আসতে পারে।
শুধু তা–ই নয়, আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, চলতি ডিসেম্বরে দেশের পশ্চিম ও উত্তরাঞ্চলের ওপর দিয়ে অন্তত দুটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। তার প্রভাব পড়তে পারে দেশির বেশির ভাগ এলাকায়।
সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে এবার একটু আগেভাগেই শীত চলে এসেছে। অথচ শীতকালের প্রথম মাস পৌষ শুরু হতে আরও তিনদিন বাকি। প্রচণ্ড শীতে কাঁপছে রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়সহ উত্তরের জেলাগুলো। রাজধানীসহ মধ্যাঞ্চলেও শীতের অনুভূতি হচ্ছে। বিশেষ করে রাজধানীতে রাত গভীর হতেই তাপমাত্রা বেশ খানিকটা কমে যাচ্ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম আজ বুধবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামীকাল বৃহস্পতিবারই দেশের কয়েকটি স্থানে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যেতে পারে। তবে এতে শৈত্যপ্রবাহ ঘোষণা করা হবে না। শৈত্যপ্রবাহ ঘোষণার সবচেয়ে বেশি সম্ভাবনা রয়েছে আগামী শুক্রবার থেকে রোববারের মধ্যে।
এই আবহাওয়াবিদ বলেন, ১৩, ১৪ ও ১৫ ডিসেম্বর তাপমাত্রা আরও কমতে পারে, বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে। এই সময় দেশের বিভিন্ন স্থানে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নেমে যেতে পারে, যা জনজীবনে বড় প্রভাব ফেলবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভাষায়, বড় এলাকাজুড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে তাকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়; তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে মাঝারি এবং ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তাকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়।
গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল নওগাঁর বদলগাছিতে ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া দেশের বেশির ভাগ অঞ্চলের তাপমাত্রা গতকাল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে ছিল।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, গতকাল সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তর-উত্তর পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়তে পারে। বৃহস্পতিবারও আবহাওয়া একই রকম থাকবে।
শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়বে। আগামী পাঁচ দিন তাপমাত্রা আরও কমবে।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
৬ ঘণ্টা আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
১ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
২ দিন আগে