ভিপি প্রার্থী, স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মধ্যে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় থাকা জরুরি বলে মনে করেন ডাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যের ব্যানারে ভিপি (সহসভাপতি) প্রার্থী উমামা ফাতেমা। না হলে যেকোনো সময় অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হবে বলে আশঙ্কা তাঁর। গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন উমামা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা জুলাই আন্দোলনে অন্যতম সংগঠক। জুলাই অভ্যুত্থানের সময় তিনি ছাত্র ফেডারেশনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সদস্যসচিব ছিলেন। অভ্যুত্থানের পর ছাত্র ফেডারেশন থেকে পদত্যাগ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্রের দায়িত্ব নেন। পরে এ পদও ছাড়েন তিনি।
ডাকসু নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে উমামা বলেন, ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আপাতত আছে। অনেক রাজনৈতিক দল ও প্রশাসন বিভিন্ন পলিটিক্যাল অর্গানাইজেশনকে তাদের মতো করে ব্যাকআপ দিচ্ছে। তবে ৫ আগস্টের আগে নির্বাচনে যেভাবে কারচুপি হতো, ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং হতো, আশা করি জুলাই অভ্যুত্থানে হাজার হাজার লাশের ওপর দাঁড়িয়ে সেই একই ধরনের ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বা ভোট কারচুপির সংস্কৃতি আর দেখতে হবে না।’
বিজয়ী হলে কী ধরনের পদক্ষেপ নেবেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘ছাত্ররাজনীতি যাতে একটা সংস্কারের দিকে আগায়, সেই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে বাধ্য করা হবে। একাডেমিক বিষয়ের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনৈতিক সংস্কারের দিকেও ফোকাস করা হবে। একাডেমিক ক্যাম্পাস হিসেবে গড়ে তোলার এটাই একটা সঠিক সময়। বিভাগ এবং একাডেমিক যে সমস্যাগুলো আছে, তা নিরসনে আমরা কাজ করব। এ ছাড়া ছাত্রছাত্রীদের আবাসন সমাধান, মানসম্মত পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিতেও পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মধ্যে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় থাকা জরুরি বলে মনে করেন ডাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যের ব্যানারে ভিপি (সহসভাপতি) প্রার্থী উমামা ফাতেমা। না হলে যেকোনো সময় অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হবে বলে আশঙ্কা তাঁর। গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন উমামা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা জুলাই আন্দোলনে অন্যতম সংগঠক। জুলাই অভ্যুত্থানের সময় তিনি ছাত্র ফেডারেশনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সদস্যসচিব ছিলেন। অভ্যুত্থানের পর ছাত্র ফেডারেশন থেকে পদত্যাগ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্রের দায়িত্ব নেন। পরে এ পদও ছাড়েন তিনি।
ডাকসু নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে উমামা বলেন, ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আপাতত আছে। অনেক রাজনৈতিক দল ও প্রশাসন বিভিন্ন পলিটিক্যাল অর্গানাইজেশনকে তাদের মতো করে ব্যাকআপ দিচ্ছে। তবে ৫ আগস্টের আগে নির্বাচনে যেভাবে কারচুপি হতো, ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং হতো, আশা করি জুলাই অভ্যুত্থানে হাজার হাজার লাশের ওপর দাঁড়িয়ে সেই একই ধরনের ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বা ভোট কারচুপির সংস্কৃতি আর দেখতে হবে না।’
বিজয়ী হলে কী ধরনের পদক্ষেপ নেবেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘ছাত্ররাজনীতি যাতে একটা সংস্কারের দিকে আগায়, সেই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে বাধ্য করা হবে। একাডেমিক বিষয়ের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনৈতিক সংস্কারের দিকেও ফোকাস করা হবে। একাডেমিক ক্যাম্পাস হিসেবে গড়ে তোলার এটাই একটা সঠিক সময়। বিভাগ এবং একাডেমিক যে সমস্যাগুলো আছে, তা নিরসনে আমরা কাজ করব। এ ছাড়া ছাত্রছাত্রীদের আবাসন সমাধান, মানসম্মত পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিতেও পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
কামাল উদ্দিন বলেন, আমাদের যে ছবিযুক্ত ভোটার, সেটা তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করেনি। আমরা করেছি এবং এটা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ, সেটা আমরা সমাধান করেছি।
১১ মিনিট আগেচাকসু নির্বাচনে অমোচনীয় কালি ব্যবহার না করায় ভোটে কারচুপির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদ ভবন কেন্দ্রে ভোট দেন তিনি।
২৫ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ভোট দেওয়ার পর আঙুলের কালি মুছে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে এতে কোনো সমস্যা দেখছে না কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল থেকে পাঁচ কেন্দ্রে চলছে চাকসুর ভোট গ্রহণ।
১ ঘণ্টা আগেচাকসু নির্বাচনে ভোটের ধীরগতি ও কালি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মো. ইব্রাহীম হোসেন রনি। আজ ভোট দেওয়ার পর সাংবাদিকদের কাছে তিনি বলেন, ‘আমরা কয়েকটি জায়গায় শুনেছি, ভোটের ধীরগতি। আমরা নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ জানাব।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) ড. কামাল উদ্দিন বলেছেন, তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভোটার এবং সার্বিক অবস্থার ওপর ভিত্তি করে নির্বাচন করছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচনকে শতভাগ অনুসরণ করিনি, বরং ডাকসু নির্বাচন থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে সেখানে তৈরি হওয়া সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য নিজেদের বিকল্প ব্যবস্থা তৈরি করেছি।’
আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচন উপলক্ষে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ড. কামাল উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের যে ছবিযুক্ত ভোটার, সেটা তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করেনি। আমরা করেছি এবং এটা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ, সেটা আমরা সমাধান করেছি। এখানে ওএমআর মেশিন পর্যাপ্ত পরিমাণ আমরা রেখেছি। আমরা যেন খুব সুন্দরভাবে অল্প সময়ে ভোট গণনা করতে পারি, সে জন্য আমরা মাল্টিপল চেক, সেটা করেছি। আর আমাদের ভোট গ্রহণ থেকে ভোট গণনা পর্যন্ত যে প্রক্রিয়া, প্রতিটি প্রক্রিয়ায় আপনি একজন পার্ট। আপনি আমাদের সঙ্গে থাকবেন, আপনারা দেখবেন আমরা অযথা টাইম বিলম্ব করছি কি না।’
চবি উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) বলেন, ‘আমরা ত্রুটিযুক্ত কাজ করতে চাই না। আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে নিখুঁতভাবে কাজ শেষ করতে যতটুকু সময় প্রয়োজন, ততটুকু দিতে হবে।’
দীর্ঘ ৩৫ বছর পর আজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু), হল ও হোস্টেল সংসদ নির্বাচন হচ্ছ। আজ সকাল সাড়ে ৯টায় শুরু হয়েছে ভোট, চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। নির্বাচনী কর্মকর্তাদের তথ্যে পাঁচটি অনুষদের ১৫টি ভোটকেন্দ্রের ৬০টি কক্ষে ৬৮৯টি বুথে একযোগে ভোট গ্রহণ চলছে। প্রতিটি কেন্দ্রে সর্বাধিক ৫০০ শিক্ষার্থী ভোট দিতে পারবেন। একজন ভোটার কেন্দ্রীয় সংসদের জন্য ২৬টি ও হল সংসদের জন্য ১৪টি, মোট ৪০টি ভোট দেবেন।
এবার চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল, ছাত্রশিবিরসহ ১৩টি প্যানেল থেকে ৯০৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মোট ভোটার ২৭ হাজার ৫১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৮৪ এবং নারী ভোটার ১১ হাজার ৩২৯ জন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) ড. কামাল উদ্দিন বলেছেন, তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভোটার এবং সার্বিক অবস্থার ওপর ভিত্তি করে নির্বাচন করছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচনকে শতভাগ অনুসরণ করিনি, বরং ডাকসু নির্বাচন থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে সেখানে তৈরি হওয়া সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য নিজেদের বিকল্প ব্যবস্থা তৈরি করেছি।’
আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচন উপলক্ষে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ড. কামাল উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের যে ছবিযুক্ত ভোটার, সেটা তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করেনি। আমরা করেছি এবং এটা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ, সেটা আমরা সমাধান করেছি। এখানে ওএমআর মেশিন পর্যাপ্ত পরিমাণ আমরা রেখেছি। আমরা যেন খুব সুন্দরভাবে অল্প সময়ে ভোট গণনা করতে পারি, সে জন্য আমরা মাল্টিপল চেক, সেটা করেছি। আর আমাদের ভোট গ্রহণ থেকে ভোট গণনা পর্যন্ত যে প্রক্রিয়া, প্রতিটি প্রক্রিয়ায় আপনি একজন পার্ট। আপনি আমাদের সঙ্গে থাকবেন, আপনারা দেখবেন আমরা অযথা টাইম বিলম্ব করছি কি না।’
চবি উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) বলেন, ‘আমরা ত্রুটিযুক্ত কাজ করতে চাই না। আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে নিখুঁতভাবে কাজ শেষ করতে যতটুকু সময় প্রয়োজন, ততটুকু দিতে হবে।’
দীর্ঘ ৩৫ বছর পর আজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু), হল ও হোস্টেল সংসদ নির্বাচন হচ্ছ। আজ সকাল সাড়ে ৯টায় শুরু হয়েছে ভোট, চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। নির্বাচনী কর্মকর্তাদের তথ্যে পাঁচটি অনুষদের ১৫টি ভোটকেন্দ্রের ৬০টি কক্ষে ৬৮৯টি বুথে একযোগে ভোট গ্রহণ চলছে। প্রতিটি কেন্দ্রে সর্বাধিক ৫০০ শিক্ষার্থী ভোট দিতে পারবেন। একজন ভোটার কেন্দ্রীয় সংসদের জন্য ২৬টি ও হল সংসদের জন্য ১৪টি, মোট ৪০টি ভোট দেবেন।
এবার চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল, ছাত্রশিবিরসহ ১৩টি প্যানেল থেকে ৯০৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মোট ভোটার ২৭ হাজার ৫১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৮৪ এবং নারী ভোটার ১১ হাজার ৩২৯ জন।
রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মধ্যে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় থাকা জরুরি বলে মনে করেন ডাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যর ব্যানারে ভিপি (সহসভাপতি) প্রার্থী উমামা ফাতেমা। না হলে যেকোনো সময় অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হবে বলে আশঙ্কা তাঁর। গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন উমামা।
২১ আগস্ট ২০২৫চাকসু নির্বাচনে অমোচনীয় কালি ব্যবহার না করায় ভোটে কারচুপির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদ ভবন কেন্দ্রে ভোট দেন তিনি।
২৫ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ভোট দেওয়ার পর আঙুলের কালি মুছে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে এতে কোনো সমস্যা দেখছে না কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল থেকে পাঁচ কেন্দ্রে চলছে চাকসুর ভোট গ্রহণ।
১ ঘণ্টা আগেচাকসু নির্বাচনে ভোটের ধীরগতি ও কালি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মো. ইব্রাহীম হোসেন রনি। আজ ভোট দেওয়ার পর সাংবাদিকদের কাছে তিনি বলেন, ‘আমরা কয়েকটি জায়গায় শুনেছি, ভোটের ধীরগতি। আমরা নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ জানাব।
১ ঘণ্টা আগেচবি প্রতিনিধি
চাকসু নির্বাচনে অমোচনীয় কালি ব্যবহার না করায় ভোটে কারচুপির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদ ভবন কেন্দ্রে ভোট দেন তিনি।
ভোট দিয়ে বের হয়ে সাংবাদিকের কাছে তিনি বলেন, ‘কালিটা মুছে যাচ্ছে। আমরা নির্বাচন কমিশনারকে বারবার অনুরোধ করেছিলাম, যাতে একজন ভোটার একাধিকবার ভোট প্রয়োগ করতে না পারে। কিন্তু আমি এই মাত্র ভোট দিয়ে বেরোলাম, আমার হাতে কোনো কালি নেই। একটু ঘষা দিলেই যেখানে কালি মুছে যাচ্ছে, সেখানে যদি কোনো সাবান বা লিকুইড ব্যবহার করি, সেটা কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে একদম নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে, একদম মুছে যাবে।’
ছাত্রদল-সমর্থিত ভিপি প্রার্থী বলেন, ‘সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন যদি হয়, যে ফলাফল আসবে তা মেনে নেব। কিন্তু আমাদের বারবার দাবি ছিল যে একটা সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ক্ষেত্রে যে কালি দেওয়া হবে, তা যাতে মুছে না যায়। কারণ, কালি যদি মুছে যায়, তখন সেই ভোটার একাধিক ভোট প্রয়োগ করতে পারে। আমরা এটা বিভিন্ন সময় দেখেছি। নির্বাচন কমিশন এখানে অবহেলা করেছে কিংবা কী উদ্দেশ্যে তাঁরা পার্মানেন্ট কালি ব্যবহার করেননি, সেটা আমাদের বোধগম্য নয়। এখন আমরা শঙ্কা প্রকাশ করছি যে এখানে ভোট কারচুপির আশঙ্কা রয়েছে এবং একজন ভোটার একাধিকবার ভোট দিতে পারবে। এখানে তাদেরকে চিহ্নিত করার কার্যকর উদ্যোগ আমরা দেখছি না।’
চাকসু নির্বাচনে অমোচনীয় কালি ব্যবহার না করায় ভোটে কারচুপির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদ ভবন কেন্দ্রে ভোট দেন তিনি।
ভোট দিয়ে বের হয়ে সাংবাদিকের কাছে তিনি বলেন, ‘কালিটা মুছে যাচ্ছে। আমরা নির্বাচন কমিশনারকে বারবার অনুরোধ করেছিলাম, যাতে একজন ভোটার একাধিকবার ভোট প্রয়োগ করতে না পারে। কিন্তু আমি এই মাত্র ভোট দিয়ে বেরোলাম, আমার হাতে কোনো কালি নেই। একটু ঘষা দিলেই যেখানে কালি মুছে যাচ্ছে, সেখানে যদি কোনো সাবান বা লিকুইড ব্যবহার করি, সেটা কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে একদম নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে, একদম মুছে যাবে।’
ছাত্রদল-সমর্থিত ভিপি প্রার্থী বলেন, ‘সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন যদি হয়, যে ফলাফল আসবে তা মেনে নেব। কিন্তু আমাদের বারবার দাবি ছিল যে একটা সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ক্ষেত্রে যে কালি দেওয়া হবে, তা যাতে মুছে না যায়। কারণ, কালি যদি মুছে যায়, তখন সেই ভোটার একাধিক ভোট প্রয়োগ করতে পারে। আমরা এটা বিভিন্ন সময় দেখেছি। নির্বাচন কমিশন এখানে অবহেলা করেছে কিংবা কী উদ্দেশ্যে তাঁরা পার্মানেন্ট কালি ব্যবহার করেননি, সেটা আমাদের বোধগম্য নয়। এখন আমরা শঙ্কা প্রকাশ করছি যে এখানে ভোট কারচুপির আশঙ্কা রয়েছে এবং একজন ভোটার একাধিকবার ভোট দিতে পারবে। এখানে তাদেরকে চিহ্নিত করার কার্যকর উদ্যোগ আমরা দেখছি না।’
রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মধ্যে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় থাকা জরুরি বলে মনে করেন ডাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যর ব্যানারে ভিপি (সহসভাপতি) প্রার্থী উমামা ফাতেমা। না হলে যেকোনো সময় অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হবে বলে আশঙ্কা তাঁর। গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন উমামা।
২১ আগস্ট ২০২৫কামাল উদ্দিন বলেন, আমাদের যে ছবিযুক্ত ভোটার, সেটা তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করেনি। আমরা করেছি এবং এটা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ, সেটা আমরা সমাধান করেছি।
১১ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ভোট দেওয়ার পর আঙুলের কালি মুছে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে এতে কোনো সমস্যা দেখছে না কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল থেকে পাঁচ কেন্দ্রে চলছে চাকসুর ভোট গ্রহণ।
১ ঘণ্টা আগেচাকসু নির্বাচনে ভোটের ধীরগতি ও কালি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মো. ইব্রাহীম হোসেন রনি। আজ ভোট দেওয়ার পর সাংবাদিকদের কাছে তিনি বলেন, ‘আমরা কয়েকটি জায়গায় শুনেছি, ভোটের ধীরগতি। আমরা নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ জানাব।
১ ঘণ্টা আগেওমর ফারুক, চবি থেকে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ভোট দেওয়ার পর আঙুলের কালি মুছে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে এতে কোনো সমস্যা দেখছে না কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল থেকে পাঁচ কেন্দ্রে চলছে চাকসুর ভোট গ্রহণ।
ইতিমধ্যে দ্রোহ পর্ষদ, ছাত্রদল এবং ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের পক্ষ থেকে কালি মুছে যাওয়ার অভিযোগ করা হয়েছে।
ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় বলেন, নির্বাচন কমিশন বারবার অমোচনীয় কালি ব্যবহারের কথা বললেও বাস্তবে তা মানা হয়নি। প্রশাসন ইতিমধ্যে তাদের দায় স্বীকার করেছে। এটা ভোটের স্বচ্ছতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
এদিকে ভোট দিয়ে বের হওয়া মেরিন সায়েন্স ইনস্টিটিউটের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ওমর হাসনাত ছিদ্দিক তন্ময় বলেন, ‘আমি বিজ্ঞান অনুষদ কেন্দ্রে ভোট দিয়েছি। ভোট খুব সুন্দরভাবে চলছে।’ কালি মুছে যাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার হাতে যে কালি দেওয়া হয়েছে, সেটাও উঠে গেছে। তবে আমি মনে করি, এতে কোনো সমস্যা নেই। কারণ, ভোটার তালিকায় ভোটারের ছবি দেখে ক্রসচেক করা হচ্ছে। পাশাপাশি স্বাক্ষরও নেওয়া হচ্ছে। তাই যে একবার ভোট দিচ্ছে, তার দ্বিতীয়বার ভোট দেওয়ার সুযোগ নেই। শেষ পর্যন্ত এভাবে চললে আশা করছি, সুষ্ঠুভাবে ভোট সম্পন্ন হবে।’
চাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন বলেন, ‘অভিযোগটি আমাদের কাছে এসেছে। তবে আমরা বাংলাদেশে এর চেয়ে ভালো কালি পাইনি। এর চেয়ে ভালো কালি দিতে হলে বিদেশ থেকে আনতে হবে। কিন্তু কালি মুছে গেলেও একজন ভোটারের দ্বিতীয়বার ভোট দেওয়ার সুযোগ নেই। কারণ, সবাইকে তিন ধাপে চেক করা হচ্ছে, প্রথমে ভোটারের সিরিয়াল নম্বর চেক করা হচ্ছে, এরপর আইডি নম্বর, এরপর ভোটারের নাম ও ছবি মিলিয়ে দেখে স্বাক্ষর নেওয়া হচ্ছে। তাই কারও পক্ষে দ্বিতীয়বার ভোট দেওয়া সম্ভব নয়।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ভোট দেওয়ার পর আঙুলের কালি মুছে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে এতে কোনো সমস্যা দেখছে না কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল থেকে পাঁচ কেন্দ্রে চলছে চাকসুর ভোট গ্রহণ।
ইতিমধ্যে দ্রোহ পর্ষদ, ছাত্রদল এবং ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের পক্ষ থেকে কালি মুছে যাওয়ার অভিযোগ করা হয়েছে।
ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় বলেন, নির্বাচন কমিশন বারবার অমোচনীয় কালি ব্যবহারের কথা বললেও বাস্তবে তা মানা হয়নি। প্রশাসন ইতিমধ্যে তাদের দায় স্বীকার করেছে। এটা ভোটের স্বচ্ছতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
এদিকে ভোট দিয়ে বের হওয়া মেরিন সায়েন্স ইনস্টিটিউটের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ওমর হাসনাত ছিদ্দিক তন্ময় বলেন, ‘আমি বিজ্ঞান অনুষদ কেন্দ্রে ভোট দিয়েছি। ভোট খুব সুন্দরভাবে চলছে।’ কালি মুছে যাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার হাতে যে কালি দেওয়া হয়েছে, সেটাও উঠে গেছে। তবে আমি মনে করি, এতে কোনো সমস্যা নেই। কারণ, ভোটার তালিকায় ভোটারের ছবি দেখে ক্রসচেক করা হচ্ছে। পাশাপাশি স্বাক্ষরও নেওয়া হচ্ছে। তাই যে একবার ভোট দিচ্ছে, তার দ্বিতীয়বার ভোট দেওয়ার সুযোগ নেই। শেষ পর্যন্ত এভাবে চললে আশা করছি, সুষ্ঠুভাবে ভোট সম্পন্ন হবে।’
চাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন বলেন, ‘অভিযোগটি আমাদের কাছে এসেছে। তবে আমরা বাংলাদেশে এর চেয়ে ভালো কালি পাইনি। এর চেয়ে ভালো কালি দিতে হলে বিদেশ থেকে আনতে হবে। কিন্তু কালি মুছে গেলেও একজন ভোটারের দ্বিতীয়বার ভোট দেওয়ার সুযোগ নেই। কারণ, সবাইকে তিন ধাপে চেক করা হচ্ছে, প্রথমে ভোটারের সিরিয়াল নম্বর চেক করা হচ্ছে, এরপর আইডি নম্বর, এরপর ভোটারের নাম ও ছবি মিলিয়ে দেখে স্বাক্ষর নেওয়া হচ্ছে। তাই কারও পক্ষে দ্বিতীয়বার ভোট দেওয়া সম্ভব নয়।’
রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মধ্যে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় থাকা জরুরি বলে মনে করেন ডাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যর ব্যানারে ভিপি (সহসভাপতি) প্রার্থী উমামা ফাতেমা। না হলে যেকোনো সময় অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হবে বলে আশঙ্কা তাঁর। গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন উমামা।
২১ আগস্ট ২০২৫কামাল উদ্দিন বলেন, আমাদের যে ছবিযুক্ত ভোটার, সেটা তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করেনি। আমরা করেছি এবং এটা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ, সেটা আমরা সমাধান করেছি।
১১ মিনিট আগেচাকসু নির্বাচনে অমোচনীয় কালি ব্যবহার না করায় ভোটে কারচুপির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদ ভবন কেন্দ্রে ভোট দেন তিনি।
২৫ মিনিট আগেচাকসু নির্বাচনে ভোটের ধীরগতি ও কালি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মো. ইব্রাহীম হোসেন রনি। আজ ভোট দেওয়ার পর সাংবাদিকদের কাছে তিনি বলেন, ‘আমরা কয়েকটি জায়গায় শুনেছি, ভোটের ধীরগতি। আমরা নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ জানাব।
১ ঘণ্টা আগেচবি, প্রতিনিধি
চাকসু নির্বাচনে ভোটের ধীরগতি ও কালি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মো. ইব্রাহীম হোসেন রনি। আজ ভোট দেওয়ার পর সাংবাদিকদের কাছে তিনি বলেন, ‘আমরা কয়েকটি জায়গায় শুনেছি, ভোটের ধীর গতি। আমরা নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ জানাব, যেহেতু ভোটার সংখ্যা অনেক বেশি, ২৮ হাজার ভোটার, তো অবশ্যই প্রধান নির্বাচনার কমিশনার স্যারসহ যাঁরাই দায়িত্বে আছেন, তাঁরা বিষয়টা দেখবেন।’
ইব্রাহীম হোসেন রনি বলেন, ‘আমাদের ক্যাম্পাসে এ রকম যেন না হয় যে আমাদের কোনো ভাইবোন ভোট দিতে এসে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিতে পারেননি। এটা হলে আমাদের আসলে কষ্ট থেকে যাবে। এ জন্য আমরা আহ্বান জানাব, ভোটের গতি কীভাবে বৃদ্ধি করা যায়, এটা নিয়ে কাজ করার।’
ভোটের কালি নিয়ে সাংবাদিকদের কাছে ইব্রাহীম হোসেন রনি বলেন, ‘আমি মাত্র ভোট দিয়ে বের হয়ে আসলাম। আমি মুছতেছি আপনাদের সামনেই। কালিটি মুছে যাচ্ছে।’
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ১১টার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদ ভবন কেন্দ্রে ভোট দেন ইব্রাহীম হোসেন রনি। তিনি বলেন, ‘আমি সোহরাওয়ার্দী হলের একজন ভোটার এবং প্রার্থীও। ভোটের পরিবেশ খুব ভালো মনে হয়েছে। আমার মনে হয়, ভোট গ্রহণের সিস্টেম সবকিছু মিলিয়ে ভালো ছিল। আমরা বলেছিলাম, শিক্ষার্থী ভাইবোনেরা যদি নিরাপদে ক্যাম্পাসে আসতে পারে, এই যাতায়াতটা যদি সহজ হয়, সকলেই ভোটকেন্দ্রে আসবে বলে আমি মনে করি।’
চাকসু নির্বাচনে ভোটের ধীরগতি ও কালি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মো. ইব্রাহীম হোসেন রনি। আজ ভোট দেওয়ার পর সাংবাদিকদের কাছে তিনি বলেন, ‘আমরা কয়েকটি জায়গায় শুনেছি, ভোটের ধীর গতি। আমরা নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ জানাব, যেহেতু ভোটার সংখ্যা অনেক বেশি, ২৮ হাজার ভোটার, তো অবশ্যই প্রধান নির্বাচনার কমিশনার স্যারসহ যাঁরাই দায়িত্বে আছেন, তাঁরা বিষয়টা দেখবেন।’
ইব্রাহীম হোসেন রনি বলেন, ‘আমাদের ক্যাম্পাসে এ রকম যেন না হয় যে আমাদের কোনো ভাইবোন ভোট দিতে এসে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিতে পারেননি। এটা হলে আমাদের আসলে কষ্ট থেকে যাবে। এ জন্য আমরা আহ্বান জানাব, ভোটের গতি কীভাবে বৃদ্ধি করা যায়, এটা নিয়ে কাজ করার।’
ভোটের কালি নিয়ে সাংবাদিকদের কাছে ইব্রাহীম হোসেন রনি বলেন, ‘আমি মাত্র ভোট দিয়ে বের হয়ে আসলাম। আমি মুছতেছি আপনাদের সামনেই। কালিটি মুছে যাচ্ছে।’
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ১১টার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদ ভবন কেন্দ্রে ভোট দেন ইব্রাহীম হোসেন রনি। তিনি বলেন, ‘আমি সোহরাওয়ার্দী হলের একজন ভোটার এবং প্রার্থীও। ভোটের পরিবেশ খুব ভালো মনে হয়েছে। আমার মনে হয়, ভোট গ্রহণের সিস্টেম সবকিছু মিলিয়ে ভালো ছিল। আমরা বলেছিলাম, শিক্ষার্থী ভাইবোনেরা যদি নিরাপদে ক্যাম্পাসে আসতে পারে, এই যাতায়াতটা যদি সহজ হয়, সকলেই ভোটকেন্দ্রে আসবে বলে আমি মনে করি।’
রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মধ্যে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় থাকা জরুরি বলে মনে করেন ডাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যর ব্যানারে ভিপি (সহসভাপতি) প্রার্থী উমামা ফাতেমা। না হলে যেকোনো সময় অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হবে বলে আশঙ্কা তাঁর। গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন উমামা।
২১ আগস্ট ২০২৫কামাল উদ্দিন বলেন, আমাদের যে ছবিযুক্ত ভোটার, সেটা তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করেনি। আমরা করেছি এবং এটা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ, সেটা আমরা সমাধান করেছি।
১১ মিনিট আগেচাকসু নির্বাচনে অমোচনীয় কালি ব্যবহার না করায় ভোটে কারচুপির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদ ভবন কেন্দ্রে ভোট দেন তিনি।
২৫ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ভোট দেওয়ার পর আঙুলের কালি মুছে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে এতে কোনো সমস্যা দেখছে না কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল থেকে পাঁচ কেন্দ্রে চলছে চাকসুর ভোট গ্রহণ।
১ ঘণ্টা আগে