ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল চার শিক্ষার্থী। তবে তাদের কেউ পাস করতে পারেনি। গত বছরও বিদ্যালয়টির দুজন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তারাও পাস করতে পারেনি।
আজ বৃহস্পতিবার এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হওয়ার পর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে প্রধান শিক্ষকসহ ১২ জন শিক্ষক ও তিনজন কর্মচারী রয়েছেন। বিদ্যালয়টি একাডেমিক স্বীকৃতি পায় ২০১১ সালের জানুয়ারিতে। কাগজে-কলমে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা দেখানো হয়েছে ১৭৫ জন।
আজ বেলা ৩টার দিকে সরেজমিনে ওই বিদ্যালয়ে গিয়ে তালাবন্ধ পাওয়া যায়। মাঠে বেঁধে রাখা হয়েছে গরু-ছাগল।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিদ্যালয়টি বেশির ভাগ সময় বন্ধ থাকে। মাঝেমধ্যে দুই-একজন শিক্ষক-কর্মচারী এলেও শিক্ষার্থীর দেখা মেলে না।
এ বিষয়ে জানতে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকতার হাবিব সরকারের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি তা ধরেননি। পরে তাঁর বাড়িতে গেলেও দেখা মেলেনি।
বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মজিবর রহমান বলেন, এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী চারজন ছিল। তবে কেউ পাস করেনি।
ডিমলার উপজেলা সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আফরোজা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বছর শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে দুই শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। তারা সবাই ফেল করেছিল। এবার অংশ নেয় চারজন। তারাও ফেল করেছে। পরপর দুবার ফলাফল শূন্য। কেন এমন ফল হয়েছে—বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল চার শিক্ষার্থী। তবে তাদের কেউ পাস করতে পারেনি। গত বছরও বিদ্যালয়টির দুজন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তারাও পাস করতে পারেনি।
আজ বৃহস্পতিবার এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হওয়ার পর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে প্রধান শিক্ষকসহ ১২ জন শিক্ষক ও তিনজন কর্মচারী রয়েছেন। বিদ্যালয়টি একাডেমিক স্বীকৃতি পায় ২০১১ সালের জানুয়ারিতে। কাগজে-কলমে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা দেখানো হয়েছে ১৭৫ জন।
আজ বেলা ৩টার দিকে সরেজমিনে ওই বিদ্যালয়ে গিয়ে তালাবন্ধ পাওয়া যায়। মাঠে বেঁধে রাখা হয়েছে গরু-ছাগল।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিদ্যালয়টি বেশির ভাগ সময় বন্ধ থাকে। মাঝেমধ্যে দুই-একজন শিক্ষক-কর্মচারী এলেও শিক্ষার্থীর দেখা মেলে না।
এ বিষয়ে জানতে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকতার হাবিব সরকারের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি তা ধরেননি। পরে তাঁর বাড়িতে গেলেও দেখা মেলেনি।
বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মজিবর রহমান বলেন, এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী চারজন ছিল। তবে কেউ পাস করেনি।
ডিমলার উপজেলা সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আফরোজা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বছর শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে দুই শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। তারা সবাই ফেল করেছিল। এবার অংশ নেয় চারজন। তারাও ফেল করেছে। পরপর দুবার ফলাফল শূন্য। কেন এমন ফল হয়েছে—বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
টানা প্রায় দেড় দশক ধরে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার বেড়েছিল। ২০২১ সালে তা গিয়ে ওঠে রেকর্ড ৯৩ দশমিক ৬ শতাংশে। কিন্তু চলতি বছর সে ধারা সম্পূর্ণভাবে পাল্টে গেছে। এবার এসএসসি ও সমমানে পাসের হার মাত্র ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ, যা গত ১৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। ২০১০ সালে পাসের...
১ ঘণ্টা আগে‘আমি নিজে ওকে পড়াইনি। তবে সবসময় স্কুল, কোচিং সব জায়গাতে ওর সাথে গেছি। ঘরের সমস্ত কাজ করে ওকে সময় দেওয়ার চেষ্টা করেছি। ওর মনোযোগটা যেন অন্য কোনোদিকে সরে না যায়, সেদিকে খেয়াল রেখেছি।’ কাঁপা গলায় কথাগুলো বলছিলেন গর্বিত মা কুমকুম হাবিবা। তার ছেলে ওয়াকিল জান্নাত ইয়াশফি এবার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ (বন
৬ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এবার এসএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলো থেকে অংশ নেওয়া সব পরীক্ষার্থীই পাস করেছে। পাশাপাশি জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার ৯৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। গত বছর এই হার ছিল ৯৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মো. মাহবুবুর রহমান মোল্লা বলেন, ‘২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষা বিগত বছরের চেয়ে অবশ্যই কঠিন ও ব্যতিক্রম ছিল। কেবল মেধাবী শিক্ষার্থীরাই এ বছরের এসএসসি পরীক্ষায় ভালো করতে পেরেছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা বিগত সাফল্যের ধারায় এ বছরও সন্তোষজনক ফল অর্জন করেছে।
৮ ঘণ্টা আগে