চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ ধাপের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। কিন্তু এরপরও সব আসন পূর্ণ হয়নি। চারটি ইউনিট ও দুইটি উপ-ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের বিপরীতে এখনো ২৬৪টি আসন খালি রয়েছে। যা মোট আসনের প্রায় ৬ শতাংশ। এ ছাড়া অনেকে ভর্তি হয়েও ভর্তি বাতিল করে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে যাচ্ছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমাদের ষষ্ঠ পর্যায়ের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। বিভিন্ন ডিন অফিস থেকে পাঠানো তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ২৬৪টি আসন খালি রয়েছে। আশা করছি, সপ্তম পর্যায়ের ভর্তি কার্যক্রমে সব আসন পূর্ণ হয়ে যাবে।
আইসিটি সেল সূত্রে জানা যায়, ‘এ’ ইউনিটে ১ হাজার ২১২টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ১১৮টি আসন। যা শতকরার হিসেবে প্রায় ১০ শতাংশ। ‘বি’ ইউনিটে ১ হাজার ২২১টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ১০১টি আসন। যা শতকরার হিসেবে ৮ শতাংশ। ‘সি’ ইউনিটে ৪৪১টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ০৭টি আসন। যা শতকরার হিসেবে প্রায় ০২ শতাংশ। ‘ডি’ ইউনিটে ১ হাজার ১৬০টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ৩৩টি আসন। যা শতকরার হিসেবে প্রায় ৩ শতাংশ।
দুইটি উপ-ইউনিটের মধ্যে ‘বি১’ ইউনিটে ১২৫টি আসনের বিপরীতে খালি ০৩টি আসন। এ ছাড়া ‘ডি১’ উপ ইউনিটে ৩০টি আসনের বিপরীতে দুইটি আসন খালি রয়েছে।
বি-১ উপ ইউনিটভুক্ত নাট্যকলা ও সংগীত বিভাগে ভর্তির জন্য যোগ্য শিক্ষার্থী না থাকায় ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। এদের মধ্যে নাট্যকলা বিভাগে ৩৫টি আসনের মধ্যে ৮টি আসন খালি রয়েছে। সংগীত বিভাগে ৩০টি আসনের মধ্যে ৯টি আসন খালি রয়েছে।
এদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে অনীহার অন্যতম কারণ হিসেবে সেশনজট, রাজনৈতিক সংঘাত, শহর থেকে অবস্থানগত দূরত্বকে দায়ী করেছেন অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি হয়েও ভর্তি বাতিল করা একাধিক শিক্ষার্থী জানান, টিভির পর্দায় ও সংবাদপত্রে প্রায়শই ক্যাম্পাসে সংঘাত-সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়। এতে অভিভাবকেরা ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে এখানে পড়তে দিচ্ছেন না। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি বিভাগে দীর্ঘমেয়াদি সেশনজট রয়েছে। তাই অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হচ্ছেন তারা।
আসন খালি থাকার কারণ জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সিন্ডিকেট সদস্য নাম প্রকাশ না করা শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ আগে যে অবস্থায় ছিল, এখন সে রকম নেই। শহর থেকে দূরে, ছাত্রসংগঠনের মারামারিসহ বিভিন্ন নেতিবাচক কারণে বারবার গণমাধ্যমের শিরোনাম হচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। যার কারণে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা এখানে ভর্তি হতে আগ্রহ পাচ্ছেন না। এ ছাড়া এবার করোনার কারণে শিক্ষার্থীদের দূরের চেয়ে কাছের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার ব্যাপারে আগ্রহী। আর এসব কারণে বারবার বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পরও শিক্ষার্থী পাওয়া যাচ্ছে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক বেণু কুমার দে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব আসন খালি আছে, তা পূরণ করার জন্য আমরা আরেকবার কল (তালিকা) দেব।’
বারবার তালিকা প্রকাশের পরও কেন শিক্ষার্থী ভর্তি হচ্ছে না জানতে চাইলে সহ-উপাচার্য বলেন, এখনো সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়নি। শিক্ষার্থীরা কাছের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। যার কারণে তারা বিষয় পছন্দক্রম পূরণ করছে না।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ ধাপের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। কিন্তু এরপরও সব আসন পূর্ণ হয়নি। চারটি ইউনিট ও দুইটি উপ-ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের বিপরীতে এখনো ২৬৪টি আসন খালি রয়েছে। যা মোট আসনের প্রায় ৬ শতাংশ। এ ছাড়া অনেকে ভর্তি হয়েও ভর্তি বাতিল করে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে যাচ্ছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমাদের ষষ্ঠ পর্যায়ের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। বিভিন্ন ডিন অফিস থেকে পাঠানো তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ২৬৪টি আসন খালি রয়েছে। আশা করছি, সপ্তম পর্যায়ের ভর্তি কার্যক্রমে সব আসন পূর্ণ হয়ে যাবে।
আইসিটি সেল সূত্রে জানা যায়, ‘এ’ ইউনিটে ১ হাজার ২১২টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ১১৮টি আসন। যা শতকরার হিসেবে প্রায় ১০ শতাংশ। ‘বি’ ইউনিটে ১ হাজার ২২১টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ১০১টি আসন। যা শতকরার হিসেবে ৮ শতাংশ। ‘সি’ ইউনিটে ৪৪১টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ০৭টি আসন। যা শতকরার হিসেবে প্রায় ০২ শতাংশ। ‘ডি’ ইউনিটে ১ হাজার ১৬০টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ৩৩টি আসন। যা শতকরার হিসেবে প্রায় ৩ শতাংশ।
দুইটি উপ-ইউনিটের মধ্যে ‘বি১’ ইউনিটে ১২৫টি আসনের বিপরীতে খালি ০৩টি আসন। এ ছাড়া ‘ডি১’ উপ ইউনিটে ৩০টি আসনের বিপরীতে দুইটি আসন খালি রয়েছে।
বি-১ উপ ইউনিটভুক্ত নাট্যকলা ও সংগীত বিভাগে ভর্তির জন্য যোগ্য শিক্ষার্থী না থাকায় ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। এদের মধ্যে নাট্যকলা বিভাগে ৩৫টি আসনের মধ্যে ৮টি আসন খালি রয়েছে। সংগীত বিভাগে ৩০টি আসনের মধ্যে ৯টি আসন খালি রয়েছে।
এদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে অনীহার অন্যতম কারণ হিসেবে সেশনজট, রাজনৈতিক সংঘাত, শহর থেকে অবস্থানগত দূরত্বকে দায়ী করেছেন অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি হয়েও ভর্তি বাতিল করা একাধিক শিক্ষার্থী জানান, টিভির পর্দায় ও সংবাদপত্রে প্রায়শই ক্যাম্পাসে সংঘাত-সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়। এতে অভিভাবকেরা ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে এখানে পড়তে দিচ্ছেন না। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি বিভাগে দীর্ঘমেয়াদি সেশনজট রয়েছে। তাই অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হচ্ছেন তারা।
আসন খালি থাকার কারণ জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সিন্ডিকেট সদস্য নাম প্রকাশ না করা শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ আগে যে অবস্থায় ছিল, এখন সে রকম নেই। শহর থেকে দূরে, ছাত্রসংগঠনের মারামারিসহ বিভিন্ন নেতিবাচক কারণে বারবার গণমাধ্যমের শিরোনাম হচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। যার কারণে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা এখানে ভর্তি হতে আগ্রহ পাচ্ছেন না। এ ছাড়া এবার করোনার কারণে শিক্ষার্থীদের দূরের চেয়ে কাছের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার ব্যাপারে আগ্রহী। আর এসব কারণে বারবার বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পরও শিক্ষার্থী পাওয়া যাচ্ছে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক বেণু কুমার দে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব আসন খালি আছে, তা পূরণ করার জন্য আমরা আরেকবার কল (তালিকা) দেব।’
বারবার তালিকা প্রকাশের পরও কেন শিক্ষার্থী ভর্তি হচ্ছে না জানতে চাইলে সহ-উপাচার্য বলেন, এখনো সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়নি। শিক্ষার্থীরা কাছের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। যার কারণে তারা বিষয় পছন্দক্রম পূরণ করছে না।

আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হংকং ইউনিভার্সিটি এডিবি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া। যাঁরা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে চান, তাঁদের জন্য এটি একটি দারুণ সুযোগ। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এই মর্যাদাপূর্ণ স্কলারশিপের মাধ্যমে সদস্যদেশগুলোর মেধাবী শিক্ষার্থীরা হংকংয়ের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়...
৩৮ মিনিট আগে
এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফল বিশ্লেষণ করে যে দৃশ্যটা স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে, তা হলো সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে ইংরেজি বিষয়ে। এটা কোনো নতুন খবর নয়; বরং অনেকটা পুরোনো বাস্তবতারই পুনরাবৃত্তি। প্রশ্ন হলো, কেন এমন হচ্ছে? এবং কীভাবে এ চিত্রটা বদলানো সম্ভব?
১ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের অধীনে মোট ১১টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। আগামী ১১ নভেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
১৯ ঘণ্টা আগে
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের অন্য দুটি দাবি হলো, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
১৯ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হংকং ইউনিভার্সিটি এডিবি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া। যাঁরা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে চান, তাঁদের জন্য এটি একটি দারুণ সুযোগ। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এই মর্যাদাপূর্ণ স্কলারশিপের মাধ্যমে সদস্যদেশগুলোর মেধাবী শিক্ষার্থীরা হংকংয়ের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাবেন। বিশেষ করে নগর-পরিকল্পনা ও নকশাবিষয়ক উচ্চশিক্ষায় আগ্রহীদের জন্য এটি হতে পারে ক্যারিয়ার গঠনের এক অনন্য দিগন্ত।
এশিয়ার অন্যতম শীর্ষ উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হংকং ইউনিভার্সিটি তার শত বছরের শিক্ষাব্যবস্থা, আধুনিক গবেষণা পরিবেশ এবং বৈচিত্র্যময় আন্তর্জাতিক ক্যাম্পাসের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। ১৯১১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় নিয়মিতভাবেই বৈশ্বিক র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ স্থানে থাকে। শিক্ষার্থীদের বাস্তবমুখী জ্ঞান, উদ্ভাবন ও বহু সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি কাজ করে যাচ্ছে।
সুযোগ-সুবিধা
এডিবি স্কলারশিপের নির্বাচিত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাবেন। স্কলারশিপটির আওতায় সম্পূর্ণ কাভার করবে। পাশাপাশি মাসিক ভাতা ও থাকার জন্য হাউজিং অ্যালাউন্স দেওয়া হয়। রয়েছে বই, স্টাডি ম্যাটেরিয়াল এবং অন্যান্য শিক্ষাসামগ্রীর জন্য আলাদা ভাতার ব্যবস্থা। স্বাস্থ্যবিমা, যাতায়াতসহ বিমানভাড়াও এতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে কোনো ফি লাগবে না।
আবেদনের যোগ্যতা
বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে শিক্ষার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীকে অবশ্যই এডিবি সদস্যভুক্ত দেশের নাগরিক হতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ ভর্তির শর্ত পূরণের পাশাপাশি থাকতে হবে স্নাতক ডিগ্রি। থাকতে হবে অন্তত দুই বছরের পূর্ণকালীন পেশাগত অভিজ্ঞতা। আবেদনকারীর বয়স ৩৫ বছরের নিচে হতে হবে।
যেসব দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন
আফগানিস্তান, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, বাংলাদেশ, ভুটান, কম্বোডিয়া, ফিজি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, কাজাখস্তান, লাওস, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, মঙ্গোলিয়া, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান, পাপুয়া নিউগিনি, ফিলিপাইন, শ্রীলঙ্কা, তাজিকিস্তান, থাইল্যান্ড, তুর্কিমেনিস্তান, উজবেকিস্তান ও ভিয়েতনাম।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
অনলাইনে পূরণ করা আবেদন ফরম, বিস্তারিত একাডেমিক সিভি ও বৃত্তির ফরম। আবেদনকারীকে নিজের স্টাডি ও রিসার্চ প্ল্যান জমা দিতে হবে, যা নির্বাচিত বিষয়ের প্রতি তাঁর আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য তুলে ধরে। পাশাপাশি জমা দিতে হবে অফিশিয়াল একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, গ্র্যাজুয়েশন সার্টিফিকেট এবং দুটি সুপারিশপত্র। পরিচয় যাচাইয়ের জন্য পাসপোর্ট কিংবা জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি যুক্ত করাও বাধ্যতামূলক।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ২ জানুয়ারি, ২০২৬।

আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হংকং ইউনিভার্সিটি এডিবি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া। যাঁরা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে চান, তাঁদের জন্য এটি একটি দারুণ সুযোগ। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এই মর্যাদাপূর্ণ স্কলারশিপের মাধ্যমে সদস্যদেশগুলোর মেধাবী শিক্ষার্থীরা হংকংয়ের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাবেন। বিশেষ করে নগর-পরিকল্পনা ও নকশাবিষয়ক উচ্চশিক্ষায় আগ্রহীদের জন্য এটি হতে পারে ক্যারিয়ার গঠনের এক অনন্য দিগন্ত।
এশিয়ার অন্যতম শীর্ষ উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হংকং ইউনিভার্সিটি তার শত বছরের শিক্ষাব্যবস্থা, আধুনিক গবেষণা পরিবেশ এবং বৈচিত্র্যময় আন্তর্জাতিক ক্যাম্পাসের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। ১৯১১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় নিয়মিতভাবেই বৈশ্বিক র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ স্থানে থাকে। শিক্ষার্থীদের বাস্তবমুখী জ্ঞান, উদ্ভাবন ও বহু সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি কাজ করে যাচ্ছে।
সুযোগ-সুবিধা
এডিবি স্কলারশিপের নির্বাচিত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাবেন। স্কলারশিপটির আওতায় সম্পূর্ণ কাভার করবে। পাশাপাশি মাসিক ভাতা ও থাকার জন্য হাউজিং অ্যালাউন্স দেওয়া হয়। রয়েছে বই, স্টাডি ম্যাটেরিয়াল এবং অন্যান্য শিক্ষাসামগ্রীর জন্য আলাদা ভাতার ব্যবস্থা। স্বাস্থ্যবিমা, যাতায়াতসহ বিমানভাড়াও এতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে কোনো ফি লাগবে না।
আবেদনের যোগ্যতা
বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে শিক্ষার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীকে অবশ্যই এডিবি সদস্যভুক্ত দেশের নাগরিক হতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ ভর্তির শর্ত পূরণের পাশাপাশি থাকতে হবে স্নাতক ডিগ্রি। থাকতে হবে অন্তত দুই বছরের পূর্ণকালীন পেশাগত অভিজ্ঞতা। আবেদনকারীর বয়স ৩৫ বছরের নিচে হতে হবে।
যেসব দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন
আফগানিস্তান, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, বাংলাদেশ, ভুটান, কম্বোডিয়া, ফিজি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, কাজাখস্তান, লাওস, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, মঙ্গোলিয়া, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান, পাপুয়া নিউগিনি, ফিলিপাইন, শ্রীলঙ্কা, তাজিকিস্তান, থাইল্যান্ড, তুর্কিমেনিস্তান, উজবেকিস্তান ও ভিয়েতনাম।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
অনলাইনে পূরণ করা আবেদন ফরম, বিস্তারিত একাডেমিক সিভি ও বৃত্তির ফরম। আবেদনকারীকে নিজের স্টাডি ও রিসার্চ প্ল্যান জমা দিতে হবে, যা নির্বাচিত বিষয়ের প্রতি তাঁর আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য তুলে ধরে। পাশাপাশি জমা দিতে হবে অফিশিয়াল একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, গ্র্যাজুয়েশন সার্টিফিকেট এবং দুটি সুপারিশপত্র। পরিচয় যাচাইয়ের জন্য পাসপোর্ট কিংবা জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি যুক্ত করাও বাধ্যতামূলক।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ২ জানুয়ারি, ২০২৬।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ৬ষ্ঠ ধাপের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। কিন্তু এরপরও সব আসন পূর্ণ হয়নি। চারটি ইউনিট ও দুইটি উপ-ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের বিপরীতে এখনো ২৬৪টি আসন খালি রয়েছে। যা মোট আসনের প্রায় ৬ শতাংশ
০৪ এপ্রিল ২০২২
এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফল বিশ্লেষণ করে যে দৃশ্যটা স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে, তা হলো সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে ইংরেজি বিষয়ে। এটা কোনো নতুন খবর নয়; বরং অনেকটা পুরোনো বাস্তবতারই পুনরাবৃত্তি। প্রশ্ন হলো, কেন এমন হচ্ছে? এবং কীভাবে এ চিত্রটা বদলানো সম্ভব?
১ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের অধীনে মোট ১১টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। আগামী ১১ নভেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
১৯ ঘণ্টা আগে
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের অন্য দুটি দাবি হলো, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
১৯ ঘণ্টা আগেসাইফুল ইসলাম

এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফল বিশ্লেষণ করে যে দৃশ্যটা স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে, তা হলো সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে ইংরেজি বিষয়ে। এটা কোনো নতুন খবর নয়; বরং অনেকটা পুরোনো বাস্তবতারই পুনরাবৃত্তি। প্রশ্ন হলো, কেন এমন হচ্ছে? এবং কীভাবে এ চিত্রটা বদলানো সম্ভব?
ইংরেজি বিষয়ে ব্যর্থতার পেছনে মূলত তিনটি কারণ কাজ করে। এগুলো হলো ভয়, ভুল পদ্ধতি এবং অনুশীলনের অভাব। এর সঙ্গে যোগ হয় মূল্যায়ন পদ্ধতির সীমাবদ্ধতা ও শিক্ষক-শিক্ষার্থী উভয়ের মধ্যে যোগাযোগের ঘাটতি। কিন্তু সুখবর হলো, সমস্যার সমাধান একেবারেই অসম্ভব নয়। সঠিক দিকনির্দেশনা, কিছু অভ্যাসের পরিবর্তন, আর খানিকটা আত্মবিশ্বাস—এ তিনটি উপাদানই শিক্ষার্থীদের ইংরেজিতে দক্ষ করে তুলতে পারে।
ইংরেজিকে ভয় নয়, বন্ধু ভাবুন
শিক্ষার্থীরা ইংরেজিকে ভয় পায়। ছোটবেলা থেকেই এ ভাষাটিকে আমরা ‘কঠিন বিষয়’ হিসেবে মনে করি। অথচ ইংরেজি কোনো ভয় পাওয়ার বিষয় নয়; বরং এটি একধরনের দক্ষতা। যেমন সাইকেল চালানো শেখা বা সাঁতার শেখা। দক্ষতা অর্জন মানে হলো নিয়মিত অনুশীলন। আমার এক শিক্ষার্থী একসময় ইংরেজিতে প্রায় ফেল করার পর্যায়ে ছিল। আমি তাকে বলেছিলাম, ‘প্রতিদিন ৫ মিনিট ইংরেজিতে ভাববে, যেভাবে তুমি বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলো।’ কয়েক মাস পর সে নিজেই ইংরেজিতে ছোট ছোট বাক্যে কথা বলতে শুরু করে।
মুখস্থ নয়, বোঝার অভ্যাস তৈরি করুন
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার বড় ত্রুটি হলো আমরা এখনো ইংরেজিকে মুখস্থ করার বিষয় হিসেবে দেখি। প্যাসেজ, রাইটিং বা গ্রামার—সবকিছুতেই মুখস্থের ওপর নির্ভর করি। অথচ ভাষা মুখস্থ করে শেখা যায় না। ইংরেজি শেখার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো বুঝে শেখা। যেমন একটা নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে সেই শব্দ দিয়ে দুইটা বাক্য বানানো অনেক বেশি ফলপ্রসূ। ব্যাকরণ শেখার সময় নিয়ম মুখস্থ না করে, নিয়মটা কেমনভাবে বাক্যে কাজ করে, তা অনুশীলন করা উচিত। আমি আমার শিক্ষার্থীদের বলি, ‘Grammar is not a rulebook; it’s a toolkit.’ নিয়ম না বোঝে শুধু মুখস্থ করলে ভুল হবেই। কিন্তু যদি বোঝার চেষ্টা করা যায়, তাহলে সেটি বাস্তব প্রয়োগে সহজ হয়ে যায়।
প্রতিদিন অনুশীলন করুন
ইংরেজিতে ভালো করার সবচেয়ে বাস্তবসম্মত উপায় হলো দৈনন্দিন অনুশীলন। অনেক শিক্ষার্থী পরীক্ষার কয়েক মাস আগে হঠাৎ করে ইংরেজিতে মনোযোগ দেয়, ফলত তা অস্থায়ী হয়। প্রতিদিন মাত্র ২০ মিনিট সময় দিলেও ফলাফল আশ্চর্যজনক হতে পারে। যেমন:
■ প্রতিদিন একটি ছোট ইংরেজি সংবাদ পড়ুন।
■ সে সংবাদ থেকে তিনটি নতুন শব্দ লিখে রাখুন এবং পরদিন তা বাক্যে ব্যবহার করুন।
■ কোনো ইংরেজি সিনেমা বা ভিডিও দেখে নতুন অভিব্যক্তি শেখার চেষ্টা করুন।
■ বন্ধুর সঙ্গে সপ্তাহে এক দিন ইংরেজিতে কথা বলার চ্যালেঞ্জ নিন।
এগুলো ছোট ছোট পদক্ষেপ, কিন্তু নিয়মিত করলে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
লেখার অভ্যাস গড়ে তুলুন
অনেকে ইংরেজিতে লেখাকে সবচেয়ে কঠিন মনে করেন। কিন্তু আমাদের বুঝতে হবে, লিখেও শেখা যায়। প্রতিদিন অন্তত পাঁচটি বাক্য লিখুন নিজের জীবন, ভাবনা বা দিনের অভিজ্ঞতা নিয়ে। যেমন: Today I went to the market, I met an old friend. এই ছোট ছোট বাক্যই একসময় বড় প্যারাগ্রাফ, পরে ভালো রচনা বা রিপোর্ট লেখার ভিত্তি তৈরি করে। একটা কথা মনে রাখুন, ভুল করেই শেখা হয়। তাই লেখার সময় ভুল করলে ভয় পাবেন না।
ইংরেজিকে জীবনের অংশ করুন
শুধু ক্লাসের বই বা পরীক্ষার খাতার মধ্যে ইংরেজিকে আটকে রাখলে কখনো দক্ষতা বাড়বে না। এটিকে জীবনের অংশ করে নিতে হবে। ফেসবুক, ইউটিউব, মোবাইলের সেটিংস—এমনকি আপনার ঘরের নোটবুকেও ইংরেজির ব্যবহার বাড়ান। আমি অনেক শিক্ষার্থীকে বলেছি, মোবাইলের ভাষা সেটিং ইংরেজিতে রাখো; এতে প্রতিদিন অসংখ্য ইংরেজি শব্দ চোখে পড়বে। ভাষার সঙ্গে যত বেশি সময় কাটাবেন, ততই তা সহজ মনে হবে।
শিক্ষকদের ভূমিকা ও মূল্যায়নের পরিবর্তন
ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়াতে শিক্ষকদেরও কিছু পরিবর্তন দরকার। শুধু ব্যাকরণ শেখানোর চেয়ে শিক্ষার্থীদের ইন্টার-অ্যাকটিভ ক্লাস দিতে হবে। যেখানে কথা বলা, লেখা, শোনা ও পড়ার সমন্বিত অনুশীলন হয়। মূল্যায়ন ব্যবস্থায়ও সংস্কার প্রয়োজন। কেবল লিখিত পরীক্ষায় নম্বরনির্ভর না করে শিক্ষার্থীদের Language Performance মূল্যায়ন করা উচিত। যেমন: মৌখিক পরীক্ষা, গ্রুপ ডিসকাশন বা প্রেজেন্টেশন। এতে শিক্ষার্থীরা বাস্তব প্রয়োগে আত্মবিশ্বাসী হবে।
আত্মবিশ্বাসই সাফল্যের মূল
ইংরেজিতে ভালো করার জন্য কোনো জাদু সূত্র নেই। দরকার আত্মবিশ্বাস, অধ্যবসায়, আর সঠিক অনুশীলন। অনেক সময় আমরা ভাবি, ‘আমি তো ইংরেজিতে দুর্বল, আমার পক্ষে সম্ভব নয়।’ এ মানসিকতা থেকেই ব্যর্থতার সূচনা হয়। প্রতিদিন একটু করে চেষ্টা করলে, একসময় আপনি নিজেই অবাক হবেন, যে ভাষাটাকে ভয় পেতেন, সেটি এখন আপনার সবচেয়ে প্রিয় দক্ষতা হয়ে উঠেছে।

এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফল বিশ্লেষণ করে যে দৃশ্যটা স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে, তা হলো সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে ইংরেজি বিষয়ে। এটা কোনো নতুন খবর নয়; বরং অনেকটা পুরোনো বাস্তবতারই পুনরাবৃত্তি। প্রশ্ন হলো, কেন এমন হচ্ছে? এবং কীভাবে এ চিত্রটা বদলানো সম্ভব?
ইংরেজি বিষয়ে ব্যর্থতার পেছনে মূলত তিনটি কারণ কাজ করে। এগুলো হলো ভয়, ভুল পদ্ধতি এবং অনুশীলনের অভাব। এর সঙ্গে যোগ হয় মূল্যায়ন পদ্ধতির সীমাবদ্ধতা ও শিক্ষক-শিক্ষার্থী উভয়ের মধ্যে যোগাযোগের ঘাটতি। কিন্তু সুখবর হলো, সমস্যার সমাধান একেবারেই অসম্ভব নয়। সঠিক দিকনির্দেশনা, কিছু অভ্যাসের পরিবর্তন, আর খানিকটা আত্মবিশ্বাস—এ তিনটি উপাদানই শিক্ষার্থীদের ইংরেজিতে দক্ষ করে তুলতে পারে।
ইংরেজিকে ভয় নয়, বন্ধু ভাবুন
শিক্ষার্থীরা ইংরেজিকে ভয় পায়। ছোটবেলা থেকেই এ ভাষাটিকে আমরা ‘কঠিন বিষয়’ হিসেবে মনে করি। অথচ ইংরেজি কোনো ভয় পাওয়ার বিষয় নয়; বরং এটি একধরনের দক্ষতা। যেমন সাইকেল চালানো শেখা বা সাঁতার শেখা। দক্ষতা অর্জন মানে হলো নিয়মিত অনুশীলন। আমার এক শিক্ষার্থী একসময় ইংরেজিতে প্রায় ফেল করার পর্যায়ে ছিল। আমি তাকে বলেছিলাম, ‘প্রতিদিন ৫ মিনিট ইংরেজিতে ভাববে, যেভাবে তুমি বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলো।’ কয়েক মাস পর সে নিজেই ইংরেজিতে ছোট ছোট বাক্যে কথা বলতে শুরু করে।
মুখস্থ নয়, বোঝার অভ্যাস তৈরি করুন
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার বড় ত্রুটি হলো আমরা এখনো ইংরেজিকে মুখস্থ করার বিষয় হিসেবে দেখি। প্যাসেজ, রাইটিং বা গ্রামার—সবকিছুতেই মুখস্থের ওপর নির্ভর করি। অথচ ভাষা মুখস্থ করে শেখা যায় না। ইংরেজি শেখার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো বুঝে শেখা। যেমন একটা নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে সেই শব্দ দিয়ে দুইটা বাক্য বানানো অনেক বেশি ফলপ্রসূ। ব্যাকরণ শেখার সময় নিয়ম মুখস্থ না করে, নিয়মটা কেমনভাবে বাক্যে কাজ করে, তা অনুশীলন করা উচিত। আমি আমার শিক্ষার্থীদের বলি, ‘Grammar is not a rulebook; it’s a toolkit.’ নিয়ম না বোঝে শুধু মুখস্থ করলে ভুল হবেই। কিন্তু যদি বোঝার চেষ্টা করা যায়, তাহলে সেটি বাস্তব প্রয়োগে সহজ হয়ে যায়।
প্রতিদিন অনুশীলন করুন
ইংরেজিতে ভালো করার সবচেয়ে বাস্তবসম্মত উপায় হলো দৈনন্দিন অনুশীলন। অনেক শিক্ষার্থী পরীক্ষার কয়েক মাস আগে হঠাৎ করে ইংরেজিতে মনোযোগ দেয়, ফলত তা অস্থায়ী হয়। প্রতিদিন মাত্র ২০ মিনিট সময় দিলেও ফলাফল আশ্চর্যজনক হতে পারে। যেমন:
■ প্রতিদিন একটি ছোট ইংরেজি সংবাদ পড়ুন।
■ সে সংবাদ থেকে তিনটি নতুন শব্দ লিখে রাখুন এবং পরদিন তা বাক্যে ব্যবহার করুন।
■ কোনো ইংরেজি সিনেমা বা ভিডিও দেখে নতুন অভিব্যক্তি শেখার চেষ্টা করুন।
■ বন্ধুর সঙ্গে সপ্তাহে এক দিন ইংরেজিতে কথা বলার চ্যালেঞ্জ নিন।
এগুলো ছোট ছোট পদক্ষেপ, কিন্তু নিয়মিত করলে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
লেখার অভ্যাস গড়ে তুলুন
অনেকে ইংরেজিতে লেখাকে সবচেয়ে কঠিন মনে করেন। কিন্তু আমাদের বুঝতে হবে, লিখেও শেখা যায়। প্রতিদিন অন্তত পাঁচটি বাক্য লিখুন নিজের জীবন, ভাবনা বা দিনের অভিজ্ঞতা নিয়ে। যেমন: Today I went to the market, I met an old friend. এই ছোট ছোট বাক্যই একসময় বড় প্যারাগ্রাফ, পরে ভালো রচনা বা রিপোর্ট লেখার ভিত্তি তৈরি করে। একটা কথা মনে রাখুন, ভুল করেই শেখা হয়। তাই লেখার সময় ভুল করলে ভয় পাবেন না।
ইংরেজিকে জীবনের অংশ করুন
শুধু ক্লাসের বই বা পরীক্ষার খাতার মধ্যে ইংরেজিকে আটকে রাখলে কখনো দক্ষতা বাড়বে না। এটিকে জীবনের অংশ করে নিতে হবে। ফেসবুক, ইউটিউব, মোবাইলের সেটিংস—এমনকি আপনার ঘরের নোটবুকেও ইংরেজির ব্যবহার বাড়ান। আমি অনেক শিক্ষার্থীকে বলেছি, মোবাইলের ভাষা সেটিং ইংরেজিতে রাখো; এতে প্রতিদিন অসংখ্য ইংরেজি শব্দ চোখে পড়বে। ভাষার সঙ্গে যত বেশি সময় কাটাবেন, ততই তা সহজ মনে হবে।
শিক্ষকদের ভূমিকা ও মূল্যায়নের পরিবর্তন
ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়াতে শিক্ষকদেরও কিছু পরিবর্তন দরকার। শুধু ব্যাকরণ শেখানোর চেয়ে শিক্ষার্থীদের ইন্টার-অ্যাকটিভ ক্লাস দিতে হবে। যেখানে কথা বলা, লেখা, শোনা ও পড়ার সমন্বিত অনুশীলন হয়। মূল্যায়ন ব্যবস্থায়ও সংস্কার প্রয়োজন। কেবল লিখিত পরীক্ষায় নম্বরনির্ভর না করে শিক্ষার্থীদের Language Performance মূল্যায়ন করা উচিত। যেমন: মৌখিক পরীক্ষা, গ্রুপ ডিসকাশন বা প্রেজেন্টেশন। এতে শিক্ষার্থীরা বাস্তব প্রয়োগে আত্মবিশ্বাসী হবে।
আত্মবিশ্বাসই সাফল্যের মূল
ইংরেজিতে ভালো করার জন্য কোনো জাদু সূত্র নেই। দরকার আত্মবিশ্বাস, অধ্যবসায়, আর সঠিক অনুশীলন। অনেক সময় আমরা ভাবি, ‘আমি তো ইংরেজিতে দুর্বল, আমার পক্ষে সম্ভব নয়।’ এ মানসিকতা থেকেই ব্যর্থতার সূচনা হয়। প্রতিদিন একটু করে চেষ্টা করলে, একসময় আপনি নিজেই অবাক হবেন, যে ভাষাটাকে ভয় পেতেন, সেটি এখন আপনার সবচেয়ে প্রিয় দক্ষতা হয়ে উঠেছে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ৬ষ্ঠ ধাপের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। কিন্তু এরপরও সব আসন পূর্ণ হয়নি। চারটি ইউনিট ও দুইটি উপ-ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের বিপরীতে এখনো ২৬৪টি আসন খালি রয়েছে। যা মোট আসনের প্রায় ৬ শতাংশ
০৪ এপ্রিল ২০২২
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হংকং ইউনিভার্সিটি এডিবি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া। যাঁরা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে চান, তাঁদের জন্য এটি একটি দারুণ সুযোগ। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এই মর্যাদাপূর্ণ স্কলারশিপের মাধ্যমে সদস্যদেশগুলোর মেধাবী শিক্ষার্থীরা হংকংয়ের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়...
৩৮ মিনিট আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের অধীনে মোট ১১টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। আগামী ১১ নভেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
১৯ ঘণ্টা আগে
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের অন্য দুটি দাবি হলো, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
১৯ ঘণ্টা আগেরাতুল সাহা, বুটেক্স

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের অধীনে মোট ১১টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। আগামী ১১ নভেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. রাশেদা বেগম দিনা স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, আবেদন গ্রহণ শুরু হবে ১১ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে এবং চলবে ১১ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। আবেদনকারীকে বিজ্ঞান বিভাগে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় সর্বমোট জিপিএ ২০-এর মধ্যে ন্যূনতম ১৭.৫০ থাকতে হবে। গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও ইংরেজি প্রতিটি বিষয়ে অন্তত ৩.৫০ জিপিএ থাকতে হবে। আবেদন ফি ৩০০ টাকা, যা অনলাইনে পরিশোধ করতে হবে।
লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্য ১৪ হাজার প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হবে ২১ ডিসেম্বর। যোগ্য প্রার্থীকে এক হাজার দুইশ টাকা পরিশোধ করে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে, যা ডাউনলোড করা যাবে ২৩ ডিসেম্বর থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আবেদন প্রক্রিয়া শেষে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৯ জানুয়ারি (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষার ভিত্তিতে মেধাতালিকা প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ ২৫ জানুয়ারি। মোট ২০০ নম্বরের পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নে ৬০ নম্বর করে এবং ইংরেজিতে ২০ নম্বর থাকবে।
মেধাতালিকার ভিত্তিতে সর্বোচ্চ ৩ হাজার শিক্ষার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষায় ৪০ শতাংশের কম নম্বরপ্রাপ্তদের মেধাতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।
এবারের ভর্তি প্রক্রিয়ায় মোট ৬৩০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। এর মধ্যে ইয়ার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং, ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ওয়েট প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং, অ্যাপারেল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট বিভাগে ৮০টি করে আসন রয়েছে।
অন্যদিকে টেক্সটাইল ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল মেশিনারি ডিজাইন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স, ডাইং অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৪০টি করে এবং টেক্সটাইল ম্যাটেরিয়ালস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৩০টি আসন রয়েছে।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের অধীনে মোট ১১টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। আগামী ১১ নভেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. রাশেদা বেগম দিনা স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, আবেদন গ্রহণ শুরু হবে ১১ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে এবং চলবে ১১ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। আবেদনকারীকে বিজ্ঞান বিভাগে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় সর্বমোট জিপিএ ২০-এর মধ্যে ন্যূনতম ১৭.৫০ থাকতে হবে। গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও ইংরেজি প্রতিটি বিষয়ে অন্তত ৩.৫০ জিপিএ থাকতে হবে। আবেদন ফি ৩০০ টাকা, যা অনলাইনে পরিশোধ করতে হবে।
লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্য ১৪ হাজার প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হবে ২১ ডিসেম্বর। যোগ্য প্রার্থীকে এক হাজার দুইশ টাকা পরিশোধ করে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে, যা ডাউনলোড করা যাবে ২৩ ডিসেম্বর থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আবেদন প্রক্রিয়া শেষে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৯ জানুয়ারি (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষার ভিত্তিতে মেধাতালিকা প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ ২৫ জানুয়ারি। মোট ২০০ নম্বরের পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নে ৬০ নম্বর করে এবং ইংরেজিতে ২০ নম্বর থাকবে।
মেধাতালিকার ভিত্তিতে সর্বোচ্চ ৩ হাজার শিক্ষার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষায় ৪০ শতাংশের কম নম্বরপ্রাপ্তদের মেধাতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।
এবারের ভর্তি প্রক্রিয়ায় মোট ৬৩০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। এর মধ্যে ইয়ার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং, ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ওয়েট প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং, অ্যাপারেল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট বিভাগে ৮০টি করে আসন রয়েছে।
অন্যদিকে টেক্সটাইল ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল মেশিনারি ডিজাইন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স, ডাইং অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৪০টি করে এবং টেক্সটাইল ম্যাটেরিয়ালস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৩০টি আসন রয়েছে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ৬ষ্ঠ ধাপের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। কিন্তু এরপরও সব আসন পূর্ণ হয়নি। চারটি ইউনিট ও দুইটি উপ-ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের বিপরীতে এখনো ২৬৪টি আসন খালি রয়েছে। যা মোট আসনের প্রায় ৬ শতাংশ
০৪ এপ্রিল ২০২২
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হংকং ইউনিভার্সিটি এডিবি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া। যাঁরা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে চান, তাঁদের জন্য এটি একটি দারুণ সুযোগ। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এই মর্যাদাপূর্ণ স্কলারশিপের মাধ্যমে সদস্যদেশগুলোর মেধাবী শিক্ষার্থীরা হংকংয়ের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়...
৩৮ মিনিট আগে
এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফল বিশ্লেষণ করে যে দৃশ্যটা স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে, তা হলো সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে ইংরেজি বিষয়ে। এটা কোনো নতুন খবর নয়; বরং অনেকটা পুরোনো বাস্তবতারই পুনরাবৃত্তি। প্রশ্ন হলো, কেন এমন হচ্ছে? এবং কীভাবে এ চিত্রটা বদলানো সম্ভব?
১ ঘণ্টা আগে
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের অন্য দুটি দাবি হলো, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা এবার দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবিতে ফের আন্দোলনে নামছেন। আগামীকাল শনিবার থেকে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘লাগাতার’ অবস্থান কর্মসূচি পালন করবেন তাঁরা।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ নামে চারটি শিক্ষক সংগঠনের মোর্চার ব্যানারে এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে। নবীন শিক্ষকেরাও এতে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের অন্য দুটি দাবি হলো, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
এই আন্দোলনে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (কাশেম-শাহিন), বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি, বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (শাহিন-লিপি), সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদ। তাঁদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগ পাওয়া সহকারী শিক্ষকেরাও।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির (শাহিন-লিপি) সাধারণ সম্পাদক খায়রুন নাহার লিপি আজ শুক্রবার দুপুরে বলেন, আগামীকাল শনিবার শহীদ মিনারে ২০ হাজার শিক্ষক দশম গ্রেডে বেতন, উচ্চতর গ্রেড ও পদোন্নতির অধিকার আদায়ে অবস্থান নেবেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে কর্মকর্তারা আলোচনা করতে চাচ্ছেন, বিভিন্ন দিক বোঝাচ্ছেন। কিন্তু আমরা চাই না। আমাদের কথা তো বহুবার তাঁদের বলেছি, কাজ তো হয়নি। এবার রাজপথেই দাবি আদায় করে আমরা ফিরব।’
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৬৫ হাজার ৫৬৭ টি। এসব বিদ্যালয়ে ৩ লাখ ৮৪ হাজার শিক্ষক কর্মরত আছেন।
গত ২৪ এপ্রিল ১১তম গ্রেডে বেতন পাওয়া প্রধান শিক্ষকদের বেতন ১০তম গ্রেডে এবং ১৩তম গ্রেডে বেতন পাওয়া শিক্ষকদের বেতন ১২তম গ্রেডে উন্নীত করার উদ্যোগ নেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে এ উদ্যোগে সন্তুষ্ট নন সহকারী শিক্ষকেরা।
খায়রুন নাহার লিপির ভাষ্য, ‘বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা স্নাতক ও সমমান ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পান। নার্সরা এইচএসসি ও নার্সিং ডিপ্লোমা ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পাচ্ছেন। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা এসএসসি ও কৃষি ডিপ্লোমা ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পাচ্ছেন। পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর ও সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষকেরাও স্নাতক ও সমমান ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পান। আর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা স্নাতক ও সমমান ডিগ্রি এবং সিএনএড বিপিএড বা বিটিপিটি কোর্স করে ১৩তম গ্রেড পান। পিটিআই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরাও দশম গ্রেডে বেতন পান। তাই আমরা দশম গ্রেডে বেতন দেওয়ার দাবি আদায়ে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করছি।’

তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগ পাওয়া সহকারী শিক্ষকদের নেতা তালুকদার পিয়াস বলেন, প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকেরা দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত। শিক্ষার মূলভিত্তি প্রাথমিক স্তর। প্রাথমিক শিক্ষকেরা দেশের ভবিষ্যৎ নাগরিক গঠনের প্রথম স্তরে কাজ করেন। এই স্তরে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত না হলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষার মানও দুর্বল হয়। তাই শিক্ষার মূলভিত্তি যাঁরা গড়ে দিচ্ছেন, তাঁদের প্রাপ্য মর্যাদা ও বেতনকাঠামো পাওয়া উচিত। সময়ের প্রেক্ষাপটে সহকারী শিক্ষকদের দশম গ্রেড যৌক্তিক ও ন্যায্য দাবি।
তালুকদার পিয়াস আরও বলেন, ‘তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগ পাওয়া সহকারী শিক্ষকেরাও শনিবার প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের অবস্থান কর্মসূচিতে শামিল হবেন। আমরা প্রাপ্য মর্যাদা ও বেতন আদায় করে আনাব।’
এদিকে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের আরেকাংশ ‘প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদ’-এর ব্যানারে একাদশ গ্রেডে বেতন, উচ্চতর গ্রেড নিয়ে জটিলতা নিরসন ও শতভাগ পদোন্নতি নিশ্চিত করতে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারকে সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
এই তিন দাবি মানা না হলে ২৩ ও ২৪ নভেম্বর অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করা হবে, ২৫ ও ২৬ নভেম্বর পূর্ণদিবস কর্মবিরতি এবং ২৭ নভেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে দাবি আদায়ে দৃশ্যমান অগ্রগতি বা ঘোষণা না এলে পরীক্ষা বর্জন এবং ১১ ডিসেম্বর থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণাও দিয়েছেন তাঁরা।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা এবার দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবিতে ফের আন্দোলনে নামছেন। আগামীকাল শনিবার থেকে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘লাগাতার’ অবস্থান কর্মসূচি পালন করবেন তাঁরা।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ নামে চারটি শিক্ষক সংগঠনের মোর্চার ব্যানারে এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে। নবীন শিক্ষকেরাও এতে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের অন্য দুটি দাবি হলো, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
এই আন্দোলনে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (কাশেম-শাহিন), বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি, বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (শাহিন-লিপি), সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদ। তাঁদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগ পাওয়া সহকারী শিক্ষকেরাও।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির (শাহিন-লিপি) সাধারণ সম্পাদক খায়রুন নাহার লিপি আজ শুক্রবার দুপুরে বলেন, আগামীকাল শনিবার শহীদ মিনারে ২০ হাজার শিক্ষক দশম গ্রেডে বেতন, উচ্চতর গ্রেড ও পদোন্নতির অধিকার আদায়ে অবস্থান নেবেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে কর্মকর্তারা আলোচনা করতে চাচ্ছেন, বিভিন্ন দিক বোঝাচ্ছেন। কিন্তু আমরা চাই না। আমাদের কথা তো বহুবার তাঁদের বলেছি, কাজ তো হয়নি। এবার রাজপথেই দাবি আদায় করে আমরা ফিরব।’
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৬৫ হাজার ৫৬৭ টি। এসব বিদ্যালয়ে ৩ লাখ ৮৪ হাজার শিক্ষক কর্মরত আছেন।
গত ২৪ এপ্রিল ১১তম গ্রেডে বেতন পাওয়া প্রধান শিক্ষকদের বেতন ১০তম গ্রেডে এবং ১৩তম গ্রেডে বেতন পাওয়া শিক্ষকদের বেতন ১২তম গ্রেডে উন্নীত করার উদ্যোগ নেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে এ উদ্যোগে সন্তুষ্ট নন সহকারী শিক্ষকেরা।
খায়রুন নাহার লিপির ভাষ্য, ‘বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা স্নাতক ও সমমান ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পান। নার্সরা এইচএসসি ও নার্সিং ডিপ্লোমা ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পাচ্ছেন। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা এসএসসি ও কৃষি ডিপ্লোমা ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পাচ্ছেন। পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর ও সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষকেরাও স্নাতক ও সমমান ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পান। আর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা স্নাতক ও সমমান ডিগ্রি এবং সিএনএড বিপিএড বা বিটিপিটি কোর্স করে ১৩তম গ্রেড পান। পিটিআই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরাও দশম গ্রেডে বেতন পান। তাই আমরা দশম গ্রেডে বেতন দেওয়ার দাবি আদায়ে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করছি।’

তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগ পাওয়া সহকারী শিক্ষকদের নেতা তালুকদার পিয়াস বলেন, প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকেরা দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত। শিক্ষার মূলভিত্তি প্রাথমিক স্তর। প্রাথমিক শিক্ষকেরা দেশের ভবিষ্যৎ নাগরিক গঠনের প্রথম স্তরে কাজ করেন। এই স্তরে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত না হলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষার মানও দুর্বল হয়। তাই শিক্ষার মূলভিত্তি যাঁরা গড়ে দিচ্ছেন, তাঁদের প্রাপ্য মর্যাদা ও বেতনকাঠামো পাওয়া উচিত। সময়ের প্রেক্ষাপটে সহকারী শিক্ষকদের দশম গ্রেড যৌক্তিক ও ন্যায্য দাবি।
তালুকদার পিয়াস আরও বলেন, ‘তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগ পাওয়া সহকারী শিক্ষকেরাও শনিবার প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের অবস্থান কর্মসূচিতে শামিল হবেন। আমরা প্রাপ্য মর্যাদা ও বেতন আদায় করে আনাব।’
এদিকে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের আরেকাংশ ‘প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদ’-এর ব্যানারে একাদশ গ্রেডে বেতন, উচ্চতর গ্রেড নিয়ে জটিলতা নিরসন ও শতভাগ পদোন্নতি নিশ্চিত করতে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারকে সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
এই তিন দাবি মানা না হলে ২৩ ও ২৪ নভেম্বর অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করা হবে, ২৫ ও ২৬ নভেম্বর পূর্ণদিবস কর্মবিরতি এবং ২৭ নভেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে দাবি আদায়ে দৃশ্যমান অগ্রগতি বা ঘোষণা না এলে পরীক্ষা বর্জন এবং ১১ ডিসেম্বর থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণাও দিয়েছেন তাঁরা।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ৬ষ্ঠ ধাপের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। কিন্তু এরপরও সব আসন পূর্ণ হয়নি। চারটি ইউনিট ও দুইটি উপ-ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের বিপরীতে এখনো ২৬৪টি আসন খালি রয়েছে। যা মোট আসনের প্রায় ৬ শতাংশ
০৪ এপ্রিল ২০২২
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হংকং ইউনিভার্সিটি এডিবি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া। যাঁরা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে চান, তাঁদের জন্য এটি একটি দারুণ সুযোগ। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এই মর্যাদাপূর্ণ স্কলারশিপের মাধ্যমে সদস্যদেশগুলোর মেধাবী শিক্ষার্থীরা হংকংয়ের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়...
৩৮ মিনিট আগে
এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফল বিশ্লেষণ করে যে দৃশ্যটা স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে, তা হলো সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে ইংরেজি বিষয়ে। এটা কোনো নতুন খবর নয়; বরং অনেকটা পুরোনো বাস্তবতারই পুনরাবৃত্তি। প্রশ্ন হলো, কেন এমন হচ্ছে? এবং কীভাবে এ চিত্রটা বদলানো সম্ভব?
১ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের অধীনে মোট ১১টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। আগামী ১১ নভেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
১৯ ঘণ্টা আগে