নীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারীতে বসতবাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত ‘হেলমেট বাহিনী’র মূল হোতা গোলাম কিবরিয়াকে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে থানার পুলিশ। আজ শনিবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হবে। এর আগে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, নীলফামারী সদরের সংগলশী ইউনিয়নের কাদিখোল গ্রামের সরকারপাড়ার বাসিন্দা সহোদর বাবুল হোসেন ও আব্দুস সামাদ। তাঁদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবেশী হাজি আশরাফ আলীর পরিবারের মধ্যে জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে আদালতে একাধিক মামলাও চলমান। গত ২৯ সেপ্টেম্বর প্রতিপক্ষের করা একটি মামলায় নীলফামারী আদালতে হাজিরা দিতে যান বাবুল ও সামাদ পরিবারের সদস্যরা। এই সুযোগে প্রতিপক্ষ আশরাফ আলীর ছেলে গোলাম কিবরিয়া ভাড়াটে হেলমেট বাহিনী সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে তাঁদের দুটি বাড়িতে অতর্কিত হামলা চালান এবং ভাঙচুর করেন।
ওই ঘটনায় নীলফামারী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। পরে গত ১২ অক্টোবর নীলফামারী আদালতের শরণাপন্ন হয় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার। আদালতের নির্দেশে গত বৃহস্পতিবার থানায় মামলাটি রুজু করা হয়। এর পরপরই নীলফামারী থানার পুলিশ সৈয়দপুর পুলিশের সহযোগিতায় গতকাল রাতে সৈয়দপুর শহরের শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়ক থেকে হেলমেট বাহিনীর মূল হোতা গোলাম কিবরিয়াকে গ্রেপ্তার করে।
এ বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘হেলমেট বাহিনীর মূল হোতাকে গ্রেপ্তার করায় এলাকায় স্বস্তি ফিরে এসেছে। বাকি সদস্যদের তৎপরতায় এলাকায় এখনো আতঙ্ক বিরাজ করছে। তাই পুরো বাহিনীর সদস্যদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।’
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নীলফামারী সদর থানার উপপরিদর্শক আরমান আলী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আজ গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।
উল্লেখ্য, এ বিষয়ে গত ২৩ অক্টোবর দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘হেলমেট বাহিনীর তাণ্ডবে নিঃস্ব দুই পরিবার’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
নীলফামারীতে বসতবাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত ‘হেলমেট বাহিনী’র মূল হোতা গোলাম কিবরিয়াকে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে থানার পুলিশ। আজ শনিবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হবে। এর আগে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, নীলফামারী সদরের সংগলশী ইউনিয়নের কাদিখোল গ্রামের সরকারপাড়ার বাসিন্দা সহোদর বাবুল হোসেন ও আব্দুস সামাদ। তাঁদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবেশী হাজি আশরাফ আলীর পরিবারের মধ্যে জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে আদালতে একাধিক মামলাও চলমান। গত ২৯ সেপ্টেম্বর প্রতিপক্ষের করা একটি মামলায় নীলফামারী আদালতে হাজিরা দিতে যান বাবুল ও সামাদ পরিবারের সদস্যরা। এই সুযোগে প্রতিপক্ষ আশরাফ আলীর ছেলে গোলাম কিবরিয়া ভাড়াটে হেলমেট বাহিনী সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে তাঁদের দুটি বাড়িতে অতর্কিত হামলা চালান এবং ভাঙচুর করেন।
ওই ঘটনায় নীলফামারী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। পরে গত ১২ অক্টোবর নীলফামারী আদালতের শরণাপন্ন হয় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার। আদালতের নির্দেশে গত বৃহস্পতিবার থানায় মামলাটি রুজু করা হয়। এর পরপরই নীলফামারী থানার পুলিশ সৈয়দপুর পুলিশের সহযোগিতায় গতকাল রাতে সৈয়দপুর শহরের শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়ক থেকে হেলমেট বাহিনীর মূল হোতা গোলাম কিবরিয়াকে গ্রেপ্তার করে।
এ বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘হেলমেট বাহিনীর মূল হোতাকে গ্রেপ্তার করায় এলাকায় স্বস্তি ফিরে এসেছে। বাকি সদস্যদের তৎপরতায় এলাকায় এখনো আতঙ্ক বিরাজ করছে। তাই পুরো বাহিনীর সদস্যদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।’
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নীলফামারী সদর থানার উপপরিদর্শক আরমান আলী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আজ গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।
উল্লেখ্য, এ বিষয়ে গত ২৩ অক্টোবর দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘হেলমেট বাহিনীর তাণ্ডবে নিঃস্ব দুই পরিবার’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫