দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বারান্দা থেকে একজন হত্যা মামলার আসামি পালিয়ে যাওয়ার ৩ দিন পর গ্রেপ্তার করেছে দিনাজপুর কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আজ রোববার ঢাকার ধামরাইয়ের একটি ইট ভাটা থেকে পলাতক লুৎফর রহমানকে গ্রেপ্তার করে সন্ধ্যায় দিনাজপুর কোতোয়ালি থানায় হাজির করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার তদন্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান।
পালিয়ে যাওয়া ওই আসামি হলেন দিনাজপুর সদর উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নের শিকদারহাট এলাকার মোতাহার হোসেনের ছেলে লুৎফর রহমান (৩৫)।
দিনাজপুর কোতোয়ালি বলছে, গত বৃহস্পতিবার দিনাজপুরের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর পরিবারের সহায়তায় বগুড়ায় অবস্থান নেয় লুৎফর রহমান। সেখান থেকে তাঁর বাবার সহযোগিতায় ঢাকা ধামরাইয়ের কালামপুরে একটি ইটভাটায় শ্রমিকের কাজ নিয়ে আত্মগোপন করেন তিনি। দুই দিন বিরামহীন পরিশ্রমের পর ইটভাটা মালিক ও ম্যানেজারের সহযোগিতায় তাকে আটক করা হয়। পুলিশের পক্ষে ওই অভিযান পরিচালনা করেন দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক নুর আলম, ইব্রাহীম হোসেন এবং গোয়েন্দা পুলিশ সদস্য মো. দুলাল হোসেন।
কোতোয়ালি থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আসাদুজ্জামান বলেন, ২০২১ সালের ৩১ অক্টোবর থেকে জেলহাজতে ছিলেন লুৎফর রহমান। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ চুরি ও মাদকের ৪টি মামলা রয়েছে। পুলিশি হেফাজত থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় দণ্ডবিধি ২২৪ ধারায় আরও একটি মামলা রুজু করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সকালে নির্ধারিত তারিখে হাজিরা দিতে পুলিশ প্রিজন ভ্যানে করে জেলা কারাগার থেকে লুৎফর রহমানকে অন্যান্য আসামিদের সঙ্গে কোর্টহাজতে আনা হয়। এরপর এজলাসে ডাক পড়লে দুই পুলিশ সদস্য আসামি লুৎফর রহমানকে সদর আমলি আদালত-১ এ নিয়ে যাওয়ার সময় কৌশলে পুলিশের কাছ থেকে পালিয়ে যান তিনি।
দিনাজপুরের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বারান্দা থেকে একজন হত্যা মামলার আসামি পালিয়ে যাওয়ার ৩ দিন পর গ্রেপ্তার করেছে দিনাজপুর কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আজ রোববার ঢাকার ধামরাইয়ের একটি ইট ভাটা থেকে পলাতক লুৎফর রহমানকে গ্রেপ্তার করে সন্ধ্যায় দিনাজপুর কোতোয়ালি থানায় হাজির করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার তদন্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান।
পালিয়ে যাওয়া ওই আসামি হলেন দিনাজপুর সদর উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নের শিকদারহাট এলাকার মোতাহার হোসেনের ছেলে লুৎফর রহমান (৩৫)।
দিনাজপুর কোতোয়ালি বলছে, গত বৃহস্পতিবার দিনাজপুরের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর পরিবারের সহায়তায় বগুড়ায় অবস্থান নেয় লুৎফর রহমান। সেখান থেকে তাঁর বাবার সহযোগিতায় ঢাকা ধামরাইয়ের কালামপুরে একটি ইটভাটায় শ্রমিকের কাজ নিয়ে আত্মগোপন করেন তিনি। দুই দিন বিরামহীন পরিশ্রমের পর ইটভাটা মালিক ও ম্যানেজারের সহযোগিতায় তাকে আটক করা হয়। পুলিশের পক্ষে ওই অভিযান পরিচালনা করেন দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক নুর আলম, ইব্রাহীম হোসেন এবং গোয়েন্দা পুলিশ সদস্য মো. দুলাল হোসেন।
কোতোয়ালি থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আসাদুজ্জামান বলেন, ২০২১ সালের ৩১ অক্টোবর থেকে জেলহাজতে ছিলেন লুৎফর রহমান। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ চুরি ও মাদকের ৪টি মামলা রয়েছে। পুলিশি হেফাজত থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় দণ্ডবিধি ২২৪ ধারায় আরও একটি মামলা রুজু করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সকালে নির্ধারিত তারিখে হাজিরা দিতে পুলিশ প্রিজন ভ্যানে করে জেলা কারাগার থেকে লুৎফর রহমানকে অন্যান্য আসামিদের সঙ্গে কোর্টহাজতে আনা হয়। এরপর এজলাসে ডাক পড়লে দুই পুলিশ সদস্য আসামি লুৎফর রহমানকে সদর আমলি আদালত-১ এ নিয়ে যাওয়ার সময় কৌশলে পুলিশের কাছ থেকে পালিয়ে যান তিনি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫