পাবনা প্রতিনিধি
পাবনা সদর উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ নেতা শামীম হোসেন হত্যা মামলার প্রধান আসামি সাবেক চেয়ারম্যান তারিকুল আলম ওরফে নিলু খাঁকে (৬৯) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঈশ্বরদী উপজেলার ফতে মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন, ১১টি গুলি, ১টি মোবাইল ফোন, একটি সিমকার্ড ও কিছু নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-১২ সিপিসি-২ পাবনা ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার কিশোর রায় এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাঁর অবস্থানের কথা জানতে পারে র্যাব। এ তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব সদস্যরা সেখানে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন। এ সময় তাঁর দেওয়া স্বীকারোক্তি মোতাবেক রাত সোয়া ১২টায় জেলা সদরের চর প্রতাপপুর গ্রামে ইন্তাজ আলী মালিথার বাড়ির সামনে একটি খড়ের পালার নিচে লুকিয়ে রাখা অস্ত্র ও নগদ ৩ হাজার ১০০ টাকা উদ্ধার করা হয়।
প্তারকৃত নিলু খাঁ হেমায়েতপুর ইউনিয়নের নাজিরপুর হাটপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল হামিদ খাঁর ছেলে এবং হেমায়েতপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি সদ্য সমাপ্ত হওয়া ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে পরাজিত হন।
র্যাব আরও জানায়, গ্রেপ্তারকৃত তারিকুল ইসলাম ওরফে নিলুকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পাবনা সদর থানায় অস্ত্রসহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আগে একই মামলায় পুলিশ গতকাল বৃহস্পতিবার ভোররাতে তারিকুল আলম ওরফে নিলু খাঁর স্ত্রী মালেকা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত বুধবার রাতে নিহত শামীমের বাবা নুর আলী বাদী হয়ে নিলুর পরিবারের ১৬ সদস্যের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৮-১০ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পাবনা সদরের হেমায়েতপুর ইউনিয়নের নাজিরপুর হাটের ওপর আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের পরাজিত প্রার্থী মঞ্জুরুল ইসলাম মধু কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে আলোচনা করছিলেন। এ সময় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী পরাজিত প্রার্থী তারিকুল আলম নিলু খাঁ ও তাঁর ছেলে ইমরান খাঁসহ বেশ কিছু দুর্বৃত্ত হামলা চালিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এ সময় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক শামীম হোসেন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।
পাবনা সদর উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ নেতা শামীম হোসেন হত্যা মামলার প্রধান আসামি সাবেক চেয়ারম্যান তারিকুল আলম ওরফে নিলু খাঁকে (৬৯) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঈশ্বরদী উপজেলার ফতে মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন, ১১টি গুলি, ১টি মোবাইল ফোন, একটি সিমকার্ড ও কিছু নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-১২ সিপিসি-২ পাবনা ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার কিশোর রায় এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাঁর অবস্থানের কথা জানতে পারে র্যাব। এ তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব সদস্যরা সেখানে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন। এ সময় তাঁর দেওয়া স্বীকারোক্তি মোতাবেক রাত সোয়া ১২টায় জেলা সদরের চর প্রতাপপুর গ্রামে ইন্তাজ আলী মালিথার বাড়ির সামনে একটি খড়ের পালার নিচে লুকিয়ে রাখা অস্ত্র ও নগদ ৩ হাজার ১০০ টাকা উদ্ধার করা হয়।
প্তারকৃত নিলু খাঁ হেমায়েতপুর ইউনিয়নের নাজিরপুর হাটপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল হামিদ খাঁর ছেলে এবং হেমায়েতপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি সদ্য সমাপ্ত হওয়া ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে পরাজিত হন।
র্যাব আরও জানায়, গ্রেপ্তারকৃত তারিকুল ইসলাম ওরফে নিলুকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পাবনা সদর থানায় অস্ত্রসহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আগে একই মামলায় পুলিশ গতকাল বৃহস্পতিবার ভোররাতে তারিকুল আলম ওরফে নিলু খাঁর স্ত্রী মালেকা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত বুধবার রাতে নিহত শামীমের বাবা নুর আলী বাদী হয়ে নিলুর পরিবারের ১৬ সদস্যের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৮-১০ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পাবনা সদরের হেমায়েতপুর ইউনিয়নের নাজিরপুর হাটের ওপর আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের পরাজিত প্রার্থী মঞ্জুরুল ইসলাম মধু কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে আলোচনা করছিলেন। এ সময় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী পরাজিত প্রার্থী তারিকুল আলম নিলু খাঁ ও তাঁর ছেলে ইমরান খাঁসহ বেশ কিছু দুর্বৃত্ত হামলা চালিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এ সময় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক শামীম হোসেন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫