বড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি
বড়াইগ্রামে গণধর্ষণ মামলা তুলে নিতে বাদীকে চাপ সৃষ্টি ও মারধরের অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার সকালে ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। লিখিত অভিযোগে তিনি চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন।
এই মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন জহুরা বেগম (৪৫) ও তাঁর স্বামী জরিফ আলী (৫০)।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ১৭ জুলাই সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী (১৫) মায়ের সঙ্গে রাগ করে নানার বাড়িতে যায়। যাওয়ার পথে রয়না ফিলিং স্টেশন এলাকায় গণধর্ষণের শিকার হয় সে। এ ঘটনার পর ১৯ জুলাই মেয়েটির মা বাদী হয়ে বড়াইগ্রাম থানায় মামলা করেন। এতে উপজেলার দীঘলকান্দি গ্রামের ফরহাদ হোসেনের ছেলে শাহাদৎ হোসেন (২১) ও দেলু মন্ডলের ছেলে স্বপন মন্ডলকে (২৪) আসামি করা হয়। পরে পুলিশ তাঁদের দুজনকে গ্রেপ্তার করে। বর্তমানে তাঁরা জামিনে রয়েছেন। তাঁদের স্বজনেরা মীমাংসার জন্য জোনাইল ইউনিয়নের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য জহুরা বেগমসহ কয়েকজন গ্রামপ্রধানের শরণাপন্ন হন।
মামলার বাদী আরও বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আসামিপক্ষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমাকে মীমাংসার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। আমি তাতে রাজি না হওয়ায় তাঁরা নানাভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করাসহ মঙ্গলবার আমাকে মারধর করে। মামলা প্রত্যাহার না করলে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। আমি আমার মেয়ের ওপর করা নির্যাতনের সুষ্ঠু বিচার চাই।’
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য জহুরা বেগম বলেন, ‘নির্যাতনের শিকার মেয়েটি আমার দেবরের মেয়ে। বিষয়টি মীমাংসা করার সময় মেয়ের মা-বাবাসহ সবাই উপস্থিত ছিল। তখন আমি ইউপি সদস্য ছিলাম না। টাকাটা সাবেক ইউপি সদস্য সাদেক আলীর কাছে জমা আছে। মামলা শেষ হলে তারা নিয়ে নেবে।’
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সিদ্দিক বলেন, ‘বাদীকে মারধরের বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। এ ব্যাপারে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বড়াইগ্রামে গণধর্ষণ মামলা তুলে নিতে বাদীকে চাপ সৃষ্টি ও মারধরের অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার সকালে ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। লিখিত অভিযোগে তিনি চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন।
এই মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন জহুরা বেগম (৪৫) ও তাঁর স্বামী জরিফ আলী (৫০)।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ১৭ জুলাই সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী (১৫) মায়ের সঙ্গে রাগ করে নানার বাড়িতে যায়। যাওয়ার পথে রয়না ফিলিং স্টেশন এলাকায় গণধর্ষণের শিকার হয় সে। এ ঘটনার পর ১৯ জুলাই মেয়েটির মা বাদী হয়ে বড়াইগ্রাম থানায় মামলা করেন। এতে উপজেলার দীঘলকান্দি গ্রামের ফরহাদ হোসেনের ছেলে শাহাদৎ হোসেন (২১) ও দেলু মন্ডলের ছেলে স্বপন মন্ডলকে (২৪) আসামি করা হয়। পরে পুলিশ তাঁদের দুজনকে গ্রেপ্তার করে। বর্তমানে তাঁরা জামিনে রয়েছেন। তাঁদের স্বজনেরা মীমাংসার জন্য জোনাইল ইউনিয়নের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য জহুরা বেগমসহ কয়েকজন গ্রামপ্রধানের শরণাপন্ন হন।
মামলার বাদী আরও বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আসামিপক্ষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমাকে মীমাংসার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। আমি তাতে রাজি না হওয়ায় তাঁরা নানাভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করাসহ মঙ্গলবার আমাকে মারধর করে। মামলা প্রত্যাহার না করলে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। আমি আমার মেয়ের ওপর করা নির্যাতনের সুষ্ঠু বিচার চাই।’
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য জহুরা বেগম বলেন, ‘নির্যাতনের শিকার মেয়েটি আমার দেবরের মেয়ে। বিষয়টি মীমাংসা করার সময় মেয়ের মা-বাবাসহ সবাই উপস্থিত ছিল। তখন আমি ইউপি সদস্য ছিলাম না। টাকাটা সাবেক ইউপি সদস্য সাদেক আলীর কাছে জমা আছে। মামলা শেষ হলে তারা নিয়ে নেবে।’
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সিদ্দিক বলেন, ‘বাদীকে মারধরের বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। এ ব্যাপারে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিকের সঙ্গে প্রতারণা, ভারতে সোনা চোরাচালান এবং ৬০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সিআইডি। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় এই মামলা করে।
৯ দিন আগেঢাকার পল্লবীতে অভিনব কায়দায় প্রতারণার অভিযোগে একটি সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। চাকরির লোভ দেখিয়ে ও ব্যবসায়িক অংশীদারির আশ্বাস দিয়ে কোরআন ছুঁয়ে শপথ করিয়ে কোটি টাকার বেশি হাতিয়ে নিত চক্রটি।
১১ দিন আগেফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
১৭ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
২১ দিন আগে