মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর মান্দায় স্থানীয়দের ধারণ করা ভিডিওর সূত্র ধরে দেড় কোটি টাকা মূল্যের একটি বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে উপজেলার মহানগর গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের বাড়ি থেকে মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়। এ সময় ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন-উপজেলার কালিসফা গ্রামের মৃত মোবারক হোসেনের ছেলে তারেকুর রহমান (৪৫), মহানগর গ্রামের মৃত আব্বাস আলীর ছেলে শামসুজ্জামান (৪০), আনিছার রহমানের ছেলে সাদিকুল ইসলাম (৩০) ও নওসাদ আলীর ছেলে মোসলেম উদ্দিন (৪৫)।
পুলিশ সূত্রে জান যায়, উদ্ধার হওয়া বিষ্ণুমূর্তির আনুমানিক মূল্য দেড় কোটি টাকা। গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিরা বিষ্ণুমূর্তিটি পাচারের উদ্দেশ্যে নিজেদের হেফাজতে রেখেছিলেন। এ নিয়ে পুলিশের সঙ্গে ছলচাতুরীও করেছেন তাঁরা।
স্থানীয় সূত্র জানান, উপজেলার ভারশোঁ ইউনিয়নের মহানগর গ্রামে একটি পুরোনো পুকুর পুনঃখননের জন্য পুকুরমালিক নিশারুল ইসলামের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন তারেকুর রহমান ও সাহাপুর গ্রামের মৃত হাকিম মণ্ডলের ছেলে আব্দুল ওহাব হীরা। ওই পুকুর থেকে মাটি কেটে সরিয়ে নেওয়ার সময় গত ৯ এপ্রিল দুপুরে খননযন্ত্রে মূর্তিটি উঠে আসে। পরে মূর্তিটি একটি চটের বস্তায় ভরে মোটরসাইকেলে নিয়ে সটকে পড়েন জড়িতরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি বলেন, পুকুর থেকে মূর্তি বের হওয়ার খবরে এলাকাজুড়ে হইচই পড়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশও মূর্তিটি উদ্ধারে ঘটনাস্থলে যায়। কিন্তু জড়িতরা মূর্তির পরিবর্তে একটি শিলপাটা পুলিশের সদস্যদের দেন।
এ বিষয়ে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর রহমান বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল রাতে অভিযান চালিয়ে মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে।
ওসি আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিদের নওগাঁ জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
নওগাঁর মান্দায় স্থানীয়দের ধারণ করা ভিডিওর সূত্র ধরে দেড় কোটি টাকা মূল্যের একটি বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে উপজেলার মহানগর গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের বাড়ি থেকে মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়। এ সময় ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন-উপজেলার কালিসফা গ্রামের মৃত মোবারক হোসেনের ছেলে তারেকুর রহমান (৪৫), মহানগর গ্রামের মৃত আব্বাস আলীর ছেলে শামসুজ্জামান (৪০), আনিছার রহমানের ছেলে সাদিকুল ইসলাম (৩০) ও নওসাদ আলীর ছেলে মোসলেম উদ্দিন (৪৫)।
পুলিশ সূত্রে জান যায়, উদ্ধার হওয়া বিষ্ণুমূর্তির আনুমানিক মূল্য দেড় কোটি টাকা। গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিরা বিষ্ণুমূর্তিটি পাচারের উদ্দেশ্যে নিজেদের হেফাজতে রেখেছিলেন। এ নিয়ে পুলিশের সঙ্গে ছলচাতুরীও করেছেন তাঁরা।
স্থানীয় সূত্র জানান, উপজেলার ভারশোঁ ইউনিয়নের মহানগর গ্রামে একটি পুরোনো পুকুর পুনঃখননের জন্য পুকুরমালিক নিশারুল ইসলামের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন তারেকুর রহমান ও সাহাপুর গ্রামের মৃত হাকিম মণ্ডলের ছেলে আব্দুল ওহাব হীরা। ওই পুকুর থেকে মাটি কেটে সরিয়ে নেওয়ার সময় গত ৯ এপ্রিল দুপুরে খননযন্ত্রে মূর্তিটি উঠে আসে। পরে মূর্তিটি একটি চটের বস্তায় ভরে মোটরসাইকেলে নিয়ে সটকে পড়েন জড়িতরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি বলেন, পুকুর থেকে মূর্তি বের হওয়ার খবরে এলাকাজুড়ে হইচই পড়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশও মূর্তিটি উদ্ধারে ঘটনাস্থলে যায়। কিন্তু জড়িতরা মূর্তির পরিবর্তে একটি শিলপাটা পুলিশের সদস্যদের দেন।
এ বিষয়ে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর রহমান বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল রাতে অভিযান চালিয়ে মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে।
ওসি আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিদের নওগাঁ জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫