চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার বয়স্ক স্বামী-স্ত্রীকে হত্যার ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার (এসপি) আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে নগদ টাকা, ব্যবহৃত মোবাইল ফোন, ব্যাগসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন আলমডাঙ্গার কালিদাসপুর ইউনিয়নের আসাননগর গ্রামের বজলু রহমানের ছেলে সাহাবুল (২৪), একই গ্রামের মাসুদ আলীর ছেলে বিদ্যুৎ (২৩), পিন্টু রহমানের ছেলে রাজিব (২৫) ও তাজউদ্দীনের ছেলে শাকিল হোসেন (২১)।
প্রেস ব্রিফিংয়ে এসপি বলেন, ‘বয়স্ক নজির উদ্দিন ধান-চালের পাশাপাশি বালুর ব্যবসা শুরু করেন। এ জন্য তিনি একটি ট্রলিও কেনেন। তাঁর ট্রলিতে হত্যার পরিকল্পনাকারী সাহাবুল বালু আনা-নেওয়া করতেন। গত শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সাহাবুল তাঁর সহযোগী বিদ্যুৎ ও রাজিবকে নিয়ে নজির উদ্দিনের বাড়ির সামনে যান। সাহাবুলকে চিনতে পেরে তিনি বাড়ির দরজা খুলে দেন। এ সময় তাঁরা বাড়িতে ঢুকে নজির উদ্দিন ও তাঁর স্ত্রী ফরিদা বেগমকে হত্যা করে টাকা ও দুটি মোবাইল ফোন নিয়ে চলে যান। পুলিশ মোবাইল ফোন দুটি জাল হিসেবে ফেলে রাখে। তবে পাঁচ দিন ধরে মোবাইল ফোন দুটি বন্ধ পাওয়া যায়। গত মঙ্গলবার রাত থেকে একটি মোবাইল ফোনের নম্বর খোলা পায় পুলিশ। পরে নম্বর ট্র্যাক করে অভিযান চালিয়ে বিদ্যুৎ, সাহাবুল ও রাজিবকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।’
এসপি আরও বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃত রাজিবের কাছ থেকে ৩৫ হাজার, বিদ্যুতের কাছ থেকে ৮ হাজার টাকা, হত্যাকাণ্ডের শিকার স্বামী-স্ত্রীর মোবাইল ফোন, ব্যাগ ও আসামিদের রক্তমাখা কাপড় জব্দ করা হয়েছে।’
অভিযানে নেতৃত্ব দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান, ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর কবির, ডিবি ও সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেলের উপপরিদর্শক (এসআই) (নি.) সোহেল রানা, এসআই (নি.) মোহাম্মদ শিহাব উদ্দিন, এসআই (নি.) মুহিদ হাসান এবং সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) (নি.) মো. রজিবুল হক।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার রাতে আলমডাঙ্গার পুরান বাজারে ব্যবসায়ী নজির উদ্দিনের নিজ বাড়িতে ঢুকে তাঁকে ও তাঁর স্ত্রী ফরিদা বেগমকে হত্যা করা হয়। পরদিন শনিবার সকালে বাড়ির তালা ভেঙে ঘর থেকে ফরিদা বেগম ও বাথরুম থেকে নজির উদ্দিনের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তাঁদের মেয়ে ডালিয়ারা পারভীন শিলা বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার বয়স্ক স্বামী-স্ত্রীকে হত্যার ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার (এসপি) আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে নগদ টাকা, ব্যবহৃত মোবাইল ফোন, ব্যাগসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন আলমডাঙ্গার কালিদাসপুর ইউনিয়নের আসাননগর গ্রামের বজলু রহমানের ছেলে সাহাবুল (২৪), একই গ্রামের মাসুদ আলীর ছেলে বিদ্যুৎ (২৩), পিন্টু রহমানের ছেলে রাজিব (২৫) ও তাজউদ্দীনের ছেলে শাকিল হোসেন (২১)।
প্রেস ব্রিফিংয়ে এসপি বলেন, ‘বয়স্ক নজির উদ্দিন ধান-চালের পাশাপাশি বালুর ব্যবসা শুরু করেন। এ জন্য তিনি একটি ট্রলিও কেনেন। তাঁর ট্রলিতে হত্যার পরিকল্পনাকারী সাহাবুল বালু আনা-নেওয়া করতেন। গত শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সাহাবুল তাঁর সহযোগী বিদ্যুৎ ও রাজিবকে নিয়ে নজির উদ্দিনের বাড়ির সামনে যান। সাহাবুলকে চিনতে পেরে তিনি বাড়ির দরজা খুলে দেন। এ সময় তাঁরা বাড়িতে ঢুকে নজির উদ্দিন ও তাঁর স্ত্রী ফরিদা বেগমকে হত্যা করে টাকা ও দুটি মোবাইল ফোন নিয়ে চলে যান। পুলিশ মোবাইল ফোন দুটি জাল হিসেবে ফেলে রাখে। তবে পাঁচ দিন ধরে মোবাইল ফোন দুটি বন্ধ পাওয়া যায়। গত মঙ্গলবার রাত থেকে একটি মোবাইল ফোনের নম্বর খোলা পায় পুলিশ। পরে নম্বর ট্র্যাক করে অভিযান চালিয়ে বিদ্যুৎ, সাহাবুল ও রাজিবকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।’
এসপি আরও বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃত রাজিবের কাছ থেকে ৩৫ হাজার, বিদ্যুতের কাছ থেকে ৮ হাজার টাকা, হত্যাকাণ্ডের শিকার স্বামী-স্ত্রীর মোবাইল ফোন, ব্যাগ ও আসামিদের রক্তমাখা কাপড় জব্দ করা হয়েছে।’
অভিযানে নেতৃত্ব দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান, ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর কবির, ডিবি ও সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেলের উপপরিদর্শক (এসআই) (নি.) সোহেল রানা, এসআই (নি.) মোহাম্মদ শিহাব উদ্দিন, এসআই (নি.) মুহিদ হাসান এবং সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) (নি.) মো. রজিবুল হক।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার রাতে আলমডাঙ্গার পুরান বাজারে ব্যবসায়ী নজির উদ্দিনের নিজ বাড়িতে ঢুকে তাঁকে ও তাঁর স্ত্রী ফরিদা বেগমকে হত্যা করা হয়। পরদিন শনিবার সকালে বাড়ির তালা ভেঙে ঘর থেকে ফরিদা বেগম ও বাথরুম থেকে নজির উদ্দিনের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তাঁদের মেয়ে ডালিয়ারা পারভীন শিলা বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৫ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৯ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
২০ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫