নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ট্টগ্রাম নগরীতে পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেলে নগরীর হালিশহর থানার নয়াবাজার এলাকা থেকে মো. মনির (৩০) নামের ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ মঙ্গলবার র্যাব-৭-এর মুখপাত্র মো. নূরুল আবছার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
অটোরিকশাচালক মনির কুমিল্লার দেবীদ্বার থানার ফইয়াবাড়ীর মৃত আব্দুর রশিদের ছেলে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি রাতে অক্সিজেন এলাকায় ডিউটি শেষ করে আগ্রাবাদে বাসায় ফিরছিলেন পুলিশ কনস্টেবল ফরিদ উদ্দীন। পথে ডবলমুরিং এলাকায় ছিনতাইকারীরা তাঁর পথ রোধ করে মালামাল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এতে বাধা দিলে ছিনতাইকারীর তাঁকে ছুরিকাঘাতে আহত করে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পুলিশ সদস্য ফরিদকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় পলিশের উপপরিদর্শক আমিনুল হক বাদী হয়ে ডবলমুরিং থানায় মামলা করেন বলে জানানো হয় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে। মামলার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে ছয় আসামিকে গ্রেপ্তার করে তখন। পরে অবশ্য এদের পাঁচজন জামিন পান। তাঁদের মধ্যে অটোরিকশাচালক মনির ছিলেন হত্যাকাণ্ডের অন্যতম সহযোগী । তিনি ঘটনার সময় ছিনতাইকারীদের অটোরিকশায় করে পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছিলেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব-৭-এর মুখপাত্র মো. নূরুল আবছার জানান, মামলাটির তদন্ত চলাকালে মো. নাছির ও মো. রাজিব নামে দুই আসামি মারা যান। পরে পুলিশ বাকি চারজনের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ১৭ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। এ বছরের ৭ মে চট্টগ্রাম চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক শরীফুল আলম ভুঁঞা এ মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। এদের মধ্যে মো. মাবুদ রায় ঘোষণার সময় উপস্থিত ছিলেন এবং জসিম উদ্দিন রাজু ও অর্জুন দে পলাতক ছিলেন। অপর পলাতক আসামি মনিরকে ১০ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সোমবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আসামি মনিরের অবস্থানের তথ্য পেয়ে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ট্টগ্রাম নগরীতে পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেলে নগরীর হালিশহর থানার নয়াবাজার এলাকা থেকে মো. মনির (৩০) নামের ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ মঙ্গলবার র্যাব-৭-এর মুখপাত্র মো. নূরুল আবছার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
অটোরিকশাচালক মনির কুমিল্লার দেবীদ্বার থানার ফইয়াবাড়ীর মৃত আব্দুর রশিদের ছেলে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি রাতে অক্সিজেন এলাকায় ডিউটি শেষ করে আগ্রাবাদে বাসায় ফিরছিলেন পুলিশ কনস্টেবল ফরিদ উদ্দীন। পথে ডবলমুরিং এলাকায় ছিনতাইকারীরা তাঁর পথ রোধ করে মালামাল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এতে বাধা দিলে ছিনতাইকারীর তাঁকে ছুরিকাঘাতে আহত করে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পুলিশ সদস্য ফরিদকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় পলিশের উপপরিদর্শক আমিনুল হক বাদী হয়ে ডবলমুরিং থানায় মামলা করেন বলে জানানো হয় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে। মামলার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে ছয় আসামিকে গ্রেপ্তার করে তখন। পরে অবশ্য এদের পাঁচজন জামিন পান। তাঁদের মধ্যে অটোরিকশাচালক মনির ছিলেন হত্যাকাণ্ডের অন্যতম সহযোগী । তিনি ঘটনার সময় ছিনতাইকারীদের অটোরিকশায় করে পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছিলেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব-৭-এর মুখপাত্র মো. নূরুল আবছার জানান, মামলাটির তদন্ত চলাকালে মো. নাছির ও মো. রাজিব নামে দুই আসামি মারা যান। পরে পুলিশ বাকি চারজনের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ১৭ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। এ বছরের ৭ মে চট্টগ্রাম চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক শরীফুল আলম ভুঁঞা এ মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। এদের মধ্যে মো. মাবুদ রায় ঘোষণার সময় উপস্থিত ছিলেন এবং জসিম উদ্দিন রাজু ও অর্জুন দে পলাতক ছিলেন। অপর পলাতক আসামি মনিরকে ১০ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সোমবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আসামি মনিরের অবস্থানের তথ্য পেয়ে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৩ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৬ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
১৮ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
২৫ দিন আগে