নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: দেশে করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধের ১৪তম দিন আজ মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে সূচকের বড় ধরনের পতন হয়েছে। এছাড়া লেনদেনকৃত বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমার পাশাপাশি কমেছে শেয়ার লেনেদনের পরিমাণও।
পুঁজিবাজার সূত্রে জানা যায়, আজ দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৬৩ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৪২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ১৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১২৪৫ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ৩৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২০৯২ পয়েন্টে।
ডিএসইতে ৮২৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। সে হিসাবে আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ৩৭১ কোটি টাকা। আগের দিন ডিএসইতে শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ১৯৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকা।
ডিএসইতে ৩৫২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৯টির, কমেছে ২৩১টি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৬২টি কোম্পানির দাম।
ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মা, ন্যাশনাল ফিড, লাফার্জ–হোলসিম, বিএটিবিসি, লংকাবাংলা, রবি, ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স ও ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স।
এছাড়া আজ দেশের অন্য পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১৬৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছ ১৫ হাজার ৬৬২ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে লেনদেনকৃত ২৩১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৪টির, কমেছে ১৫৮টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এছাড়া আজ সিএসইতে ৪১ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৩০ কোটি টাকা কম। আগের দিন সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭১ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
উল্লেখ্য, দেশে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সরকার সারাদেশে লকডাউন ঘোষণার পর চলতি মাসের ১১ তারিখে পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছিল। তখন ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছিল ৯০ পয়েন্ট। তবে এরপরই ঘুরে দাঁড়ায় পুঁজিবাজার। গত রোববার পর্যন্ত টানা নয় কার্যদিবস দেশের পুঁজিবাজারে সূচকের উর্ধ্বগতি ছিল। সূচকের উর্ধ্বগতির পাশাপাশি এসময় পুঁজিবাজারে লেনদেনের পরিমানও বাড়ে। এর মধ্যে গত মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) ডিএসইতে ১ হাজার ২৯৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। যা ছিল গত চার মাসের মধ্যে ডিএসইতে সর্বোচ্চ শেয়ার লেনদেন।
ঢাকা: দেশে করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধের ১৪তম দিন আজ মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে সূচকের বড় ধরনের পতন হয়েছে। এছাড়া লেনদেনকৃত বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমার পাশাপাশি কমেছে শেয়ার লেনেদনের পরিমাণও।
পুঁজিবাজার সূত্রে জানা যায়, আজ দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৬৩ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৪২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ১৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১২৪৫ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ৩৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২০৯২ পয়েন্টে।
ডিএসইতে ৮২৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। সে হিসাবে আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ৩৭১ কোটি টাকা। আগের দিন ডিএসইতে শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ১৯৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকা।
ডিএসইতে ৩৫২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৯টির, কমেছে ২৩১টি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৬২টি কোম্পানির দাম।
ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মা, ন্যাশনাল ফিড, লাফার্জ–হোলসিম, বিএটিবিসি, লংকাবাংলা, রবি, ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স ও ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স।
এছাড়া আজ দেশের অন্য পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১৬৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছ ১৫ হাজার ৬৬২ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে লেনদেনকৃত ২৩১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৪টির, কমেছে ১৫৮টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এছাড়া আজ সিএসইতে ৪১ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৩০ কোটি টাকা কম। আগের দিন সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭১ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
উল্লেখ্য, দেশে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সরকার সারাদেশে লকডাউন ঘোষণার পর চলতি মাসের ১১ তারিখে পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছিল। তখন ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছিল ৯০ পয়েন্ট। তবে এরপরই ঘুরে দাঁড়ায় পুঁজিবাজার। গত রোববার পর্যন্ত টানা নয় কার্যদিবস দেশের পুঁজিবাজারে সূচকের উর্ধ্বগতি ছিল। সূচকের উর্ধ্বগতির পাশাপাশি এসময় পুঁজিবাজারে লেনদেনের পরিমানও বাড়ে। এর মধ্যে গত মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) ডিএসইতে ১ হাজার ২৯৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। যা ছিল গত চার মাসের মধ্যে ডিএসইতে সর্বোচ্চ শেয়ার লেনদেন।
পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে ৮ হাজার ১০৬ টন আলু নেপালে রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ সরকার। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে গতকাল রবিবার (৪ মে ) বিকেল পর্যন্ত এই আলু রপ্তানি করা হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কোয়ারেন্টাইন ইন্সপেক্টর উজ্জ্বল হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে২০১৩ সালে ব্যাক টু ব্যাক এলসি খুলেছিল মার্কেন্টাইল ব্যাংক। গ্রাহক এমা সিনটেক্স লিমিটেড ফ্যাব্রিকস পাঠায়, আমদানিকারক মিমময় ফ্যাশন বুঝে নেয়। এরপর ব্যাংকে বিল দাখিল হয়, সুইফট বার্তাও যায়। তারপর হঠাৎ সব থেমে যায়—বিল বাতিল।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামভিত্তিক শিল্পগ্রুপ ইউনিটেক্স। ১৯৮০ সালে ব্যবসা শুরু করেন গ্রুপটির কর্ণধার মো. হানিফ চৌধুরী। প্রথমে তৈরি পোশাক, পরে টেক্সটাইল, স্পিনিং, গ্যাস, সিনথেটিক খাতে ব্যবসা সম্প্রসারণের মাধ্যমে গড়ে তোলা হয় ইউনিটেক্স গ্রুপ।
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড (ইউসিবিআইএল) এবং দেশের সর্ববৃহৎ অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টিং প্ল্যাটফর্ম ‘বাংলাদেশ অ্যাঞ্জেলস নেটওয়ার্ক’ (ব্যান) আজ ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে।
২১ ঘণ্টা আগে