রাজধানীর পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে (বিবিসিএফইসি) রোববার ২৮তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উদ্বোধনের পর ওয়ালটন মেগা স্টল পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী। সে সময় তিনি ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ খ্যাত ওয়ালটনের পণ্যসামগ্রী ও দেশীয় প্রযুক্তি শিল্পের বিকাশে ওয়ালটনের অগ্রগতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। এসব পণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করেন তিনি।
এ সময় উপস্থিত ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম মাহবুবুল আলম জানান, ওয়ালটন বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও সর্বোচ্চমানের পণ্য তৈরি করছে জেনে প্রধানমন্ত্রী ওয়ালটন পরিবারকে শুভেচ্ছা জানান এবং উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ওয়ালটন বাংলাদেশের ইলেক্ট্রনিক্স শিল্পের গর্ব। ওয়ালটন কী কী পণ্য তৈরি করছে সবই আমার জানা আছে। প্রযুক্তি পণ্য উৎপাদনে ওয়ালটন তথা বাংলাদেশের অগ্রগতি প্রশংসনীয়।
ওয়ালটন ব্র্যান্ডের পণ্য বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হচ্ছে জেনে প্রধানমন্ত্রী খুশি হন। এসময় পণ্য রপ্তানি এবং বিদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কিছু প্রতিবন্ধকতার বিষয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরা হয়। এ বিষয়ে সরকারের নীতি সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী এবং তার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
প্রধানমন্ত্রীর ওয়ালটন মেগা স্টল পরিদর্শনকালে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম (টিটু), বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র পরিচালক তাহমিনা আফরোজ তান্না, ওয়ালটনের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম শোয়েব হোসেন নোবেল ও মেজর জেনারেল (অব.) ইবনে ফজল শায়েখুজ্জামান, এফবিসিসিআই’র সভাপতি মাহবুবুল আলম এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এএইচএম আহসান।
প্রসঙ্গত, ২৮তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় বঙ্গবন্ধু টানেলের আদলে দৃষ্টিনন্দন মেগা স্টল স্থাপন করেছে ওয়ালটন। এখানে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচারসমৃদ্ধ স্মার্ট ফ্রিজ, এসি, টিভি, লিফট, ওয়াশিং মেশিন, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ইলেকট্রিক বাইক, হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সেসসহ নানা ধরনের ইলেকট্রনিকস ও ইলেকট্রিক্যাল পণ্যসামগ্রী প্রদর্শন করা হচ্ছে।
রাজধানীর পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে (বিবিসিএফইসি) রোববার ২৮তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উদ্বোধনের পর ওয়ালটন মেগা স্টল পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী। সে সময় তিনি ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ খ্যাত ওয়ালটনের পণ্যসামগ্রী ও দেশীয় প্রযুক্তি শিল্পের বিকাশে ওয়ালটনের অগ্রগতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। এসব পণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করেন তিনি।
এ সময় উপস্থিত ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম মাহবুবুল আলম জানান, ওয়ালটন বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও সর্বোচ্চমানের পণ্য তৈরি করছে জেনে প্রধানমন্ত্রী ওয়ালটন পরিবারকে শুভেচ্ছা জানান এবং উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ওয়ালটন বাংলাদেশের ইলেক্ট্রনিক্স শিল্পের গর্ব। ওয়ালটন কী কী পণ্য তৈরি করছে সবই আমার জানা আছে। প্রযুক্তি পণ্য উৎপাদনে ওয়ালটন তথা বাংলাদেশের অগ্রগতি প্রশংসনীয়।
ওয়ালটন ব্র্যান্ডের পণ্য বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হচ্ছে জেনে প্রধানমন্ত্রী খুশি হন। এসময় পণ্য রপ্তানি এবং বিদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কিছু প্রতিবন্ধকতার বিষয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরা হয়। এ বিষয়ে সরকারের নীতি সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী এবং তার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
প্রধানমন্ত্রীর ওয়ালটন মেগা স্টল পরিদর্শনকালে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম (টিটু), বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র পরিচালক তাহমিনা আফরোজ তান্না, ওয়ালটনের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম শোয়েব হোসেন নোবেল ও মেজর জেনারেল (অব.) ইবনে ফজল শায়েখুজ্জামান, এফবিসিসিআই’র সভাপতি মাহবুবুল আলম এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এএইচএম আহসান।
প্রসঙ্গত, ২৮তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় বঙ্গবন্ধু টানেলের আদলে দৃষ্টিনন্দন মেগা স্টল স্থাপন করেছে ওয়ালটন। এখানে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচারসমৃদ্ধ স্মার্ট ফ্রিজ, এসি, টিভি, লিফট, ওয়াশিং মেশিন, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ইলেকট্রিক বাইক, হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সেসসহ নানা ধরনের ইলেকট্রনিকস ও ইলেকট্রিক্যাল পণ্যসামগ্রী প্রদর্শন করা হচ্ছে।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৮ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১২ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৫ ঘণ্টা আগে