দেশে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের দ্বিতীয় শীর্ষ খাত হিসেবে উঠে এসেছিল সাদা সোনাখ্যাত হিমায়িত চিংড়ি খাত। তৈরি পোশাক খাতের পরেই ছিল এই খাতের অবস্থান। কিন্তু নানা কারণে এ খাতের রপ্তানি আয় তলানিতে। খাতটির অবস্থান এখন ১০ নম্বরে।
নেদারল্যান্ডসে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বৈধ গাঁজা উৎপাদন কেন্দ্রকে তীব্র গন্ধ নিয়ন্ত্রণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় পরিবেশ সংস্থা জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি যদি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে গন্ধ কমাতে না পারে, তবে জরিমানা কিংবা স্থায়ীভাবে বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে পড়বে।
সোনালি আঁশের গৌরব আগেই ম্লান হয়েছে। এখন উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও রপ্তানি—সব ক্ষেত্রে খাতটি গভীর সংকটে। উৎপাদন খরচের ধারাবাহিক বৃদ্ধি, কৃষকের আগ্রহ কমে যাওয়া, কাঁচা পাটের দাম ঊর্ধ্বগতি, রপ্তানির বাজার সংকুচিত হওয়া, ভারতীয় নিষেধাজ্ঞা ও নতুন শুল্কের চাপ। এভাবে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চাপ—সবকিছু মিলিয়ে পাট
বাজারের খুচরা পর্যায়ে দেখা গেছে, গত মাসে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হলেও বর্তমানে তা বেড়ে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায় পৌঁছেছে। অথচ আমদানিকারকের নথিপত্র অনুযায়ী ভারত থেকে প্রতি কেজি মরিচ আমদানির পর সব খরচ মিলিয়ে বেনাপোল বন্দরে দাম দাঁড়াচ্ছে সর্বোচ্চ ৮০ থেকে ৮৫ টাকা।