নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ডায়াবেটিস, ক্যানসার, হেপাটাইটিস, গ্যাস্ট্রিক ও আলসারের মতো জটিল রোগের ওষুধ উৎপাদনের উপকরণের ওপর মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট অব্যাহতি প্রস্তাব করেছে সরকার। এ ছাড়া, হাসপাতাল ও অ্যাম্বুলেন্স সংক্রান্ত সেবাতেও থাকছে ছাড়। আজ সোমবার বাজেট বক্তৃতায় অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ এসব তুলে ধরেন।
জনস্বাস্থ্যে সাশ্রয়ী সেবা নিশ্চিত করতে এবং চিকিৎসা-সংশ্লিষ্ট পণ্য উৎপাদনে দেশীয় সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ভ্যাট ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। বক্তৃতায় সালেহউদ্দিন বলেন, এপিআই (অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্ট) উৎপাদনের ক্ষেত্রেও উৎপাদন পর্যায়ে সম্পূর্ণ ভ্যাট অব্যাহতির সময়সীমা ২০৩০ সাল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। হাসপাতালের বেড উৎপাদনে ব্যবহৃত প্রয়োজনীয় উপকরণ ও খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানি ও স্থানীয় ক্রয়ের ক্ষেত্রে ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদও ওই সময় পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সাধারণ ও আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্স, হাইব্রিড ও ইলেকট্রিক যানবাহন আমদানির ক্ষেত্রেও শর্তসাপেক্ষে ভ্যাট অব্যাহতি ২০৩০ সাল পর্যন্ত বহাল থাকবে।
এপিআই কোনো একক পণ্য নয়, বরং এটি একটি বৃহৎ শ্রেণিভুক্ত পণ্যগুচ্ছের সম্মিলিত নাম। এই শ্রেণিভুক্ত প্রতিটি এপিআই একেকটি ওষুধের মূল সক্রিয় উপাদান, যা বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
সাধারণভাবে বিশ্বজুড়ে ২ হাজারের বেশি এপিআই রয়েছে, যেগুলো বিভিন্ন ধরনের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশ সরকার ওষুধ শিল্পের জন্য একটি আলাদা এপিআই পলিসি—২০১৮ চালু করেছে। বর্তমানে প্রায় ৩০০-৪০০ ধরনের এপিআই উৎপাদনের সক্ষমতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ চলমান।
এপিআইয়ে ভ্যাট সুবিধা প্রদান করায় ওষুধ উৎপাদনের খরচ কমবে। এতে জ্বর, ব্যথা ও সংক্রমণের ওষুধ, ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ, ক্যানসার চিকিৎসার ওষুধ, অ্যান্টিভাইরাল ও হেপাটাইটিস ওষুধ, গ্যাস্ট্রিক, আলসার ও পেটের সমস্যার মতো জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসার খরচ কমবে।
অন্যদিকে দেশের ফার্মাসিউটিক্যালস খাতের সক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক হবে এই নীতি। ভ্যাট সুবিধার কারণে ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি উৎপাদন ব্যয় কমে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়বে।
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ডায়াবেটিস, ক্যানসার, হেপাটাইটিস, গ্যাস্ট্রিক ও আলসারের মতো জটিল রোগের ওষুধ উৎপাদনের উপকরণের ওপর মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট অব্যাহতি প্রস্তাব করেছে সরকার। এ ছাড়া, হাসপাতাল ও অ্যাম্বুলেন্স সংক্রান্ত সেবাতেও থাকছে ছাড়। আজ সোমবার বাজেট বক্তৃতায় অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ এসব তুলে ধরেন।
জনস্বাস্থ্যে সাশ্রয়ী সেবা নিশ্চিত করতে এবং চিকিৎসা-সংশ্লিষ্ট পণ্য উৎপাদনে দেশীয় সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ভ্যাট ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। বক্তৃতায় সালেহউদ্দিন বলেন, এপিআই (অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্ট) উৎপাদনের ক্ষেত্রেও উৎপাদন পর্যায়ে সম্পূর্ণ ভ্যাট অব্যাহতির সময়সীমা ২০৩০ সাল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। হাসপাতালের বেড উৎপাদনে ব্যবহৃত প্রয়োজনীয় উপকরণ ও খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানি ও স্থানীয় ক্রয়ের ক্ষেত্রে ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদও ওই সময় পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সাধারণ ও আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্স, হাইব্রিড ও ইলেকট্রিক যানবাহন আমদানির ক্ষেত্রেও শর্তসাপেক্ষে ভ্যাট অব্যাহতি ২০৩০ সাল পর্যন্ত বহাল থাকবে।
এপিআই কোনো একক পণ্য নয়, বরং এটি একটি বৃহৎ শ্রেণিভুক্ত পণ্যগুচ্ছের সম্মিলিত নাম। এই শ্রেণিভুক্ত প্রতিটি এপিআই একেকটি ওষুধের মূল সক্রিয় উপাদান, যা বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
সাধারণভাবে বিশ্বজুড়ে ২ হাজারের বেশি এপিআই রয়েছে, যেগুলো বিভিন্ন ধরনের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশ সরকার ওষুধ শিল্পের জন্য একটি আলাদা এপিআই পলিসি—২০১৮ চালু করেছে। বর্তমানে প্রায় ৩০০-৪০০ ধরনের এপিআই উৎপাদনের সক্ষমতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ চলমান।
এপিআইয়ে ভ্যাট সুবিধা প্রদান করায় ওষুধ উৎপাদনের খরচ কমবে। এতে জ্বর, ব্যথা ও সংক্রমণের ওষুধ, ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ, ক্যানসার চিকিৎসার ওষুধ, অ্যান্টিভাইরাল ও হেপাটাইটিস ওষুধ, গ্যাস্ট্রিক, আলসার ও পেটের সমস্যার মতো জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসার খরচ কমবে।
অন্যদিকে দেশের ফার্মাসিউটিক্যালস খাতের সক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক হবে এই নীতি। ভ্যাট সুবিধার কারণে ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি উৎপাদন ব্যয় কমে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়বে।
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
২ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৫ ঘণ্টা আগেচতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১ দিন আগে