বিভিন্ন দেশের ওপর প্রভাব ফেলতে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার বাড়াবাড়ির কারণে ডলার দুর্বল হচ্ছে বলে মনে করেন ইলন মাস্ক। বিশ্বজুড়েই লেনদেনে মার্কিন মুদ্রার ব্যবহার কমছে। সামাজিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্ম এক্সের ‘টুইটার স্পেসে’ প্রখ্যাত মার্কিন উদ্যোক্তা ডেভিড স্যাচের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
টেসলা, স্পেসএক্স ও এক্সের মালিক ইলন মাস্ক বলেন, ‘আপনারা এখন দেখবেন যে, বিশ্বের অনেক দেশই ডি-ডলারাইজেশন বা ডলারে লেনদেন কমানো বা বাতিল করার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কারণ, আমরাই (যুক্তরাষ্ট্র) এমনটা করতে বাধ্য করেছি। এমনকি (যুক্তরাষ্ট্রের চির বৈরী বলে পরিচিত) রাশিয়া, চীন ও ইরান ছাড়াও আরও অনেক দেশই এই পথে হাঁটছে।’
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টুইটার স্পেসের ওই আলোচনায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বাণিজ্যের মধ্যে গুণগত পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করেন। বিশেষ করে উদাহরণ হিসেবে তিনি ব্রিকস জোটের দেশগুলোর কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘এসব দেশ বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আজ ডলারকে প্রাধান্য না দেওয়ার চেষ্টা করছে এটি তারা নিজ থেকে বেছে নেয়নি। কিন্তু ইউক্রেনকে কেন্দ্র করে মস্কোর বিরুদ্ধে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা মালার মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত নিতে তাদের বাধ্য করা হয়েছে।’
টেসলার প্রধান নির্বাহী বলেন, ‘ব্রাজিল বা ভারতের মতো অনেক দেশই রাশিয়ার সঙ্গে এখনো লেনদেন করতে চায়। কিন্তু তারা এটি ডলারে করতে পারবে না, তার মানে হলো—আমরা তাদের ডলারের বদল অন্য কোনো মুদ্রায় লেনদেন করতে বাধ্য করছি। এর মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে ডলারের প্রাধান্য হ্রাস পাচ্ছে।’
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিপুলসংখ্যক অর্থনীতিবিদ বারবার সতর্ক করে বলেছেন, ডলারভিত্তিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আধিপত্য ও মার্কিন আগ্রাসী অর্থনৈতিক নীতি বিশ্বজুড়ে অনেক দেশকেই ডলারে লেনদেন বাতিল করতে ও বাণিজ্যে স্থানীয় মুদ্রা ব্যবহারে উৎসাহিত করবে।
বিভিন্ন দেশের ওপর প্রভাব ফেলতে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার বাড়াবাড়ির কারণে ডলার দুর্বল হচ্ছে বলে মনে করেন ইলন মাস্ক। বিশ্বজুড়েই লেনদেনে মার্কিন মুদ্রার ব্যবহার কমছে। সামাজিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্ম এক্সের ‘টুইটার স্পেসে’ প্রখ্যাত মার্কিন উদ্যোক্তা ডেভিড স্যাচের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
টেসলা, স্পেসএক্স ও এক্সের মালিক ইলন মাস্ক বলেন, ‘আপনারা এখন দেখবেন যে, বিশ্বের অনেক দেশই ডি-ডলারাইজেশন বা ডলারে লেনদেন কমানো বা বাতিল করার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কারণ, আমরাই (যুক্তরাষ্ট্র) এমনটা করতে বাধ্য করেছি। এমনকি (যুক্তরাষ্ট্রের চির বৈরী বলে পরিচিত) রাশিয়া, চীন ও ইরান ছাড়াও আরও অনেক দেশই এই পথে হাঁটছে।’
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টুইটার স্পেসের ওই আলোচনায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বাণিজ্যের মধ্যে গুণগত পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করেন। বিশেষ করে উদাহরণ হিসেবে তিনি ব্রিকস জোটের দেশগুলোর কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘এসব দেশ বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আজ ডলারকে প্রাধান্য না দেওয়ার চেষ্টা করছে এটি তারা নিজ থেকে বেছে নেয়নি। কিন্তু ইউক্রেনকে কেন্দ্র করে মস্কোর বিরুদ্ধে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা মালার মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত নিতে তাদের বাধ্য করা হয়েছে।’
টেসলার প্রধান নির্বাহী বলেন, ‘ব্রাজিল বা ভারতের মতো অনেক দেশই রাশিয়ার সঙ্গে এখনো লেনদেন করতে চায়। কিন্তু তারা এটি ডলারে করতে পারবে না, তার মানে হলো—আমরা তাদের ডলারের বদল অন্য কোনো মুদ্রায় লেনদেন করতে বাধ্য করছি। এর মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে ডলারের প্রাধান্য হ্রাস পাচ্ছে।’
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিপুলসংখ্যক অর্থনীতিবিদ বারবার সতর্ক করে বলেছেন, ডলারভিত্তিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আধিপত্য ও মার্কিন আগ্রাসী অর্থনৈতিক নীতি বিশ্বজুড়ে অনেক দেশকেই ডলারে লেনদেন বাতিল করতে ও বাণিজ্যে স্থানীয় মুদ্রা ব্যবহারে উৎসাহিত করবে।
দেশের বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী যমুনা গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান পেগাসাস লেদারস লিমিটেডের পরিবেশক সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২১ জুন) যমুনা ফিউচার পার্কের কনভেনশন হলে সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়। দেশি ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জুতার ব্যান্ডগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত পরিবেশকেরা এ আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন।
৪৪ মিনিট আগেপারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাব কী দেবে ইরান, এই প্রশ্ন পুরো বিশ্বের। তবে প্রথম প্রতিক্রিয়া হিসেবে হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র হুঁশিয়ারি দিয়েছে, বিশ্বের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বাণিজ্যিক পথটি বন্ধ করা হবে ইরানের ‘অর্থনৈতিক...
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
১০ ঘণ্টা আগে