সৌদি আরবের অর্থনৈতিক উন্নতির ভূয়সী প্রশংসা করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। দেশটির অর্থনৈতিক উন্নতিকে ‘অভূতপূর্ব রূপান্তর’ হিসেবে উল্লেখ করে এর পেছনে বিচক্ষণ সরকারি নীতি এবং সফল বহুমুখীকরণ প্রচেষ্টাকেও কৃতিত্ব দিয়েছে সংস্থাটি। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
আইএমএফের সদ্য প্রকাশিত প্রতিবেদনে সৌদি আরবের পরিবর্তিত অর্থনৈতিক চিত্রের দিকে দৃষ্টি দেওয়া হয়েছে। সেখানে ক্রমবর্ধমান অভ্যন্তরীণ চাহিদা, চলমান আর্থিক সংস্কার এবং পরিবেশগত নীতিগুলো সৌদির শক্তির ক্ষেত্র হিসেবে তুলে ধরেছে সংস্থাটি। অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের পরিসংখ্যান প্রকাশের মাত্র কয়েক দিন পরেই আইএমএফের প্রতিবেদনে এসেছে যে, সৌদি আরবের অর্থনীতি বছরের প্রথম তিন মাসে জি-২০-এর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর গড় থেকে বেশি।
সৌদি আরবে সফরের পর আইএমএফ এক বিবৃতিতে অনুমান করেছে যে, দেশটির সামগ্রিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২০২৫ সালে প্রায় ৪ দশমিক ৫ শতাংশে বৃদ্ধি পাবে এবং মধ্য মেয়াদে প্রতিবছর ৩ দশমিক ৫ শতাংশে স্থিতিশীল হবে। ২০২৪ সালে তেলবহির্ভূত প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৫ শতাংশে পৌঁছানোর পূর্বাভাস দিয়েছে আইএমএফ।
আরও বলা হয়েছে যে, তেল উৎপাদন ২০২৪ সালে ৪ দশমিক ৬ শতাংশ সংকুচিত হবে বলে অনুমান করা হলেও ২০২৫ সালে ৫ দশমিক ১ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে, যা ২০২৪ সালে তেল উৎপাদন কমানো এবং ২০২৫ সালে তা আবার ধীরে ধীরে বাড়ানোর দিকে ইঙ্গিত করেছে। অনুমান করা হয়েছে যে, এই উৎপাদন ১০ এমবিপিডিতে (প্রতিদিন ১ মিলিয়ন ব্যারেল) উন্নীত হবে।
সৌদি সরকারের গৃহীত রূপান্তর নীতিগুলোর উল্লেখ করে আইএমএফ বলেছে যে, অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনার প্রচেষ্টা সৌদি আরবে ফল দিতে শুরু করেছে। এই সাফল্যগুলোর ওপর ভিত্তি করে তেলবহির্ভূত প্রবৃদ্ধির গতি বজায়, আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতা, অতিরিক্ত উত্তাপের ঝুঁকি হ্রাস এবং আন্তপ্রজন্মের জন্য ন্যায্যতা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ হবে বলেও মন্তব্য করা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।
ভিশন-২০৩০-এর লক্ষ্যমাত্রাগুলোর সঙ্গে যুক্ত তহবিল গঠনের জন্য সৌদি আরবের বাণিজ্য নীতিরসাম্প্রতিক পুনর্নির্মাণকে স্বাগত জানিয়েছে আইএমএফ। সেই সঙ্গে বেসরকারি খাতের উন্নয়নের জন্য সৌদি আরব যেভাবে নিজেদের একটি বিশ্বাসযোগ্য বাণিজ্যক্ষেত্রে পরিণত করেছে, তারও প্রশংসা করেছে সংস্থাটি।
প্রতিবেদনে আইএমএফ সে প্রসঙ্গে বলেছে, ব্যবসায়িক পরিবেশ এবং বিদেশি বিনিয়োগের জন্য আকর্ষণ বাড়াতে গৃহীত সংস্কারগুলো ভালোভাবে এগিয়ে নিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটি গত দুই বছরে আইএমডির বিশ্ব প্রতিযোগিতার র্যাঙ্কিংয়ে ১৫ ধাপ ওপরে উঠে ২০২৩ সালে বিশ্বের মধ্যে ১৭তম অবস্থান অর্জন করেছে।
সৌদি আরবের আর্থিক খাতের বর্তমান অবস্থানকে শক্তিশালী বলে অভিহিত করে আইএমএফ উল্লেখ করেছে যে, ব্যাংক ঋণের বৃদ্ধি, বিশেষ করে করপোরেট খাতে আমানত বৃদ্ধিকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে এবং ২০২৪ সালে প্রায় ১০ শতাংশে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রতিবেদনে সৌদি আরবের পরিবেশগত উদ্যোগের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে যে, ২০৬০ সালের মধ্যে কার্বন নির্গমন নিট শূন্যে নামিয়ে আনার ব্যাপারে দেশটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
সৌদি আরবের অর্থনৈতিক উন্নতির ভূয়সী প্রশংসা করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। দেশটির অর্থনৈতিক উন্নতিকে ‘অভূতপূর্ব রূপান্তর’ হিসেবে উল্লেখ করে এর পেছনে বিচক্ষণ সরকারি নীতি এবং সফল বহুমুখীকরণ প্রচেষ্টাকেও কৃতিত্ব দিয়েছে সংস্থাটি। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
আইএমএফের সদ্য প্রকাশিত প্রতিবেদনে সৌদি আরবের পরিবর্তিত অর্থনৈতিক চিত্রের দিকে দৃষ্টি দেওয়া হয়েছে। সেখানে ক্রমবর্ধমান অভ্যন্তরীণ চাহিদা, চলমান আর্থিক সংস্কার এবং পরিবেশগত নীতিগুলো সৌদির শক্তির ক্ষেত্র হিসেবে তুলে ধরেছে সংস্থাটি। অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের পরিসংখ্যান প্রকাশের মাত্র কয়েক দিন পরেই আইএমএফের প্রতিবেদনে এসেছে যে, সৌদি আরবের অর্থনীতি বছরের প্রথম তিন মাসে জি-২০-এর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর গড় থেকে বেশি।
সৌদি আরবে সফরের পর আইএমএফ এক বিবৃতিতে অনুমান করেছে যে, দেশটির সামগ্রিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২০২৫ সালে প্রায় ৪ দশমিক ৫ শতাংশে বৃদ্ধি পাবে এবং মধ্য মেয়াদে প্রতিবছর ৩ দশমিক ৫ শতাংশে স্থিতিশীল হবে। ২০২৪ সালে তেলবহির্ভূত প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৫ শতাংশে পৌঁছানোর পূর্বাভাস দিয়েছে আইএমএফ।
আরও বলা হয়েছে যে, তেল উৎপাদন ২০২৪ সালে ৪ দশমিক ৬ শতাংশ সংকুচিত হবে বলে অনুমান করা হলেও ২০২৫ সালে ৫ দশমিক ১ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে, যা ২০২৪ সালে তেল উৎপাদন কমানো এবং ২০২৫ সালে তা আবার ধীরে ধীরে বাড়ানোর দিকে ইঙ্গিত করেছে। অনুমান করা হয়েছে যে, এই উৎপাদন ১০ এমবিপিডিতে (প্রতিদিন ১ মিলিয়ন ব্যারেল) উন্নীত হবে।
সৌদি সরকারের গৃহীত রূপান্তর নীতিগুলোর উল্লেখ করে আইএমএফ বলেছে যে, অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনার প্রচেষ্টা সৌদি আরবে ফল দিতে শুরু করেছে। এই সাফল্যগুলোর ওপর ভিত্তি করে তেলবহির্ভূত প্রবৃদ্ধির গতি বজায়, আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতা, অতিরিক্ত উত্তাপের ঝুঁকি হ্রাস এবং আন্তপ্রজন্মের জন্য ন্যায্যতা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ হবে বলেও মন্তব্য করা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।
ভিশন-২০৩০-এর লক্ষ্যমাত্রাগুলোর সঙ্গে যুক্ত তহবিল গঠনের জন্য সৌদি আরবের বাণিজ্য নীতিরসাম্প্রতিক পুনর্নির্মাণকে স্বাগত জানিয়েছে আইএমএফ। সেই সঙ্গে বেসরকারি খাতের উন্নয়নের জন্য সৌদি আরব যেভাবে নিজেদের একটি বিশ্বাসযোগ্য বাণিজ্যক্ষেত্রে পরিণত করেছে, তারও প্রশংসা করেছে সংস্থাটি।
প্রতিবেদনে আইএমএফ সে প্রসঙ্গে বলেছে, ব্যবসায়িক পরিবেশ এবং বিদেশি বিনিয়োগের জন্য আকর্ষণ বাড়াতে গৃহীত সংস্কারগুলো ভালোভাবে এগিয়ে নিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটি গত দুই বছরে আইএমডির বিশ্ব প্রতিযোগিতার র্যাঙ্কিংয়ে ১৫ ধাপ ওপরে উঠে ২০২৩ সালে বিশ্বের মধ্যে ১৭তম অবস্থান অর্জন করেছে।
সৌদি আরবের আর্থিক খাতের বর্তমান অবস্থানকে শক্তিশালী বলে অভিহিত করে আইএমএফ উল্লেখ করেছে যে, ব্যাংক ঋণের বৃদ্ধি, বিশেষ করে করপোরেট খাতে আমানত বৃদ্ধিকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে এবং ২০২৪ সালে প্রায় ১০ শতাংশে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রতিবেদনে সৌদি আরবের পরিবেশগত উদ্যোগের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে যে, ২০৬০ সালের মধ্যে কার্বন নির্গমন নিট শূন্যে নামিয়ে আনার ব্যাপারে দেশটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৮ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৮ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১৬ ঘণ্টা আগে