
গত অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল–জুন) বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ। আগের প্রান্তিকের চেয়ে প্রবৃদ্ধির হার কমলেও তার আগের অর্থবছরের চেয়ে বেড়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রবৃদ্ধির এই হিসাব দিয়েছে।

বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়ার সম্ভাবনা থাকলেও বড় উদ্বেগ রয়ে গেছে কর্মসংস্থান সংকোচন এবং দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধিতে; মূল্যস্ফীতির স্তর এখনো উচ্চপর্যায়ে রয়ে গেছে। এতে দীর্ঘ মেয়াদে বৈষম্য বাড়ার আশঙ্কা আছে। গতকাল মঙ্গলবার বিশ্বব্যাংক জানাল এমন তথ্য। সংস্থাটির ‘বাংলাদেশ আপডেট’ শীর্ষক প্রতিবেদন বলছে

দেশের করকাঠামো পুনর্বিন্যাস করার লক্ষ্যে ৯ সদস্যের জাতীয় টাস্কফোর্স গঠন করেছে সরকার। এর উদ্দেশ্যে হলো—করব্যবস্থার কাঠামোগত সমন্বয় ও উন্নয়নের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ রাজস্ব আদায় করে কর-জিডিপি অনুপাত গ্রহণযোগ্য অবস্থায় উন্নীত করা।

২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দাতা সংস্থাটি বলছে, ২০২৬ সালে দেশের অর্থনৈতিক গতি আরও বাড়বে। তাতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। তবে এই প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথে রয়েছে চারটি বড় চ্যালেঞ্জ।