নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মূল্যস্ফীতির চাপ সামলাতে চলতি জুলাই থেকে মূল বেতনের ৫ শতাংশ প্রণোদনা পাবেন সরকারি কর্মচারীরা। তবে মূল বেতন হিসাব করলে নিম্নতম ১০ গ্রেডের ক্ষেত্রে প্রণোদনা দাঁড়ায় মাত্র ৪১২ থেকে ৬২৫ টাকা। এ অবস্থায় ন্যূনতম প্রণোদনা ১ হাজার টাকা করার কথা ভাবছে অর্থ মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি এ প্রণোদনা অব্যাহত রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ-সম্পর্কিত প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয় বলছে, বর্তমান জাতীয় বেতন কাঠামো ২০১৫ অনুযায়ী সরকারি কর্মচারীদের ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের মূল বেতন অনেক কম। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত ৫ শতাংশ প্রণোদনা হিসাব করলে দশম ধাপে ৮০০ টাকা, একাদশ ধাপে ৬২৫ টাকা, দ্বাদশ ধাপে ৫৬৫, ত্রয়োদশ ধাপে ৫৫০, চতুর্দশ ধাপে ৫১০, পঞ্চদশ ধাপে ৪৮৫, ষষ্ঠদশ ধাপে ৪৬৫, সপ্তদশ ধাপে ৪৫০, অষ্টাদশ ধাপে ৪৪০, ১৯তম ধাপে ৪২৫ টাকা এবং শেষ অর্থাৎ ২০তম ধাপে ৪১২ টাকা ৫০ পয়সা প্রণোদনা হয়। তবে নবম ধাপে ১ হাজার ১০০ টাকা দাঁড়ায়।
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী মূল বেতনকে ভিত্তি ধরে হিসাব করে দেখা যায়, অনেকের প্রণোদনাই উল্লেখযোগ্য পরিমাণে হয় না। তাই প্রণোদনার পরিমাণ ১ হাজার টাকার কম হলে তা তেমন কার্যকর হবে না। সামনের অর্থবছরগুলোতেও এ প্রণোদনা অব্যাহত থাকা উচিত—এমনটাই মনে করে অর্থ মন্ত্রণালয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২৫ জুন জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর বক্তব্যে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৫ শতাংশ হারে প্রণোদনা দেওয়ার কথা জানান। কর্মচারীরা বেতনের সঙ্গে প্রতি মাসে এ অর্থ পাবেন। এই প্রণোদনা কত দিন পর্যন্ত চলবে তার কোনো সময়সীমা উল্লেখ করা হয়নি।
অর্থ বিভাগের চেষ্টা রয়েছে, জুলাই মাস শেষে যে বেতন-ভাতা পাবেন সরকারি কর্মচারীরা, তার সঙ্গেই যোগ হবে প্রণোদনার অংশ। প্রণোদনার বাইরে বিদ্যমান বেতন কাঠামো অনুযায়ী নিয়মিত ৫ শতাংশ বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি (ইনক্রিমেন্ট) হয়ে আসছে।
মূল্যস্ফীতির চাপ সামলাতে চলতি জুলাই থেকে মূল বেতনের ৫ শতাংশ প্রণোদনা পাবেন সরকারি কর্মচারীরা। তবে মূল বেতন হিসাব করলে নিম্নতম ১০ গ্রেডের ক্ষেত্রে প্রণোদনা দাঁড়ায় মাত্র ৪১২ থেকে ৬২৫ টাকা। এ অবস্থায় ন্যূনতম প্রণোদনা ১ হাজার টাকা করার কথা ভাবছে অর্থ মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি এ প্রণোদনা অব্যাহত রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ-সম্পর্কিত প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয় বলছে, বর্তমান জাতীয় বেতন কাঠামো ২০১৫ অনুযায়ী সরকারি কর্মচারীদের ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের মূল বেতন অনেক কম। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত ৫ শতাংশ প্রণোদনা হিসাব করলে দশম ধাপে ৮০০ টাকা, একাদশ ধাপে ৬২৫ টাকা, দ্বাদশ ধাপে ৫৬৫, ত্রয়োদশ ধাপে ৫৫০, চতুর্দশ ধাপে ৫১০, পঞ্চদশ ধাপে ৪৮৫, ষষ্ঠদশ ধাপে ৪৬৫, সপ্তদশ ধাপে ৪৫০, অষ্টাদশ ধাপে ৪৪০, ১৯তম ধাপে ৪২৫ টাকা এবং শেষ অর্থাৎ ২০তম ধাপে ৪১২ টাকা ৫০ পয়সা প্রণোদনা হয়। তবে নবম ধাপে ১ হাজার ১০০ টাকা দাঁড়ায়।
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী মূল বেতনকে ভিত্তি ধরে হিসাব করে দেখা যায়, অনেকের প্রণোদনাই উল্লেখযোগ্য পরিমাণে হয় না। তাই প্রণোদনার পরিমাণ ১ হাজার টাকার কম হলে তা তেমন কার্যকর হবে না। সামনের অর্থবছরগুলোতেও এ প্রণোদনা অব্যাহত থাকা উচিত—এমনটাই মনে করে অর্থ মন্ত্রণালয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২৫ জুন জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর বক্তব্যে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৫ শতাংশ হারে প্রণোদনা দেওয়ার কথা জানান। কর্মচারীরা বেতনের সঙ্গে প্রতি মাসে এ অর্থ পাবেন। এই প্রণোদনা কত দিন পর্যন্ত চলবে তার কোনো সময়সীমা উল্লেখ করা হয়নি।
অর্থ বিভাগের চেষ্টা রয়েছে, জুলাই মাস শেষে যে বেতন-ভাতা পাবেন সরকারি কর্মচারীরা, তার সঙ্গেই যোগ হবে প্রণোদনার অংশ। প্রণোদনার বাইরে বিদ্যমান বেতন কাঠামো অনুযায়ী নিয়মিত ৫ শতাংশ বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি (ইনক্রিমেন্ট) হয়ে আসছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১৩ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৭ ঘণ্টা আগে