রোকন উদ্দীন, ঢাকা
সোনালি আঁশের গৌরব আগেই ম্লান হয়েছে। এখন উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও রপ্তানি—সব ক্ষেত্রে খাতটি গভীর সংকটে। উৎপাদন খরচের ধারাবাহিক বৃদ্ধি, কৃষকের আগ্রহ কমে যাওয়া, কাঁচা পাটের দাম ঊর্ধ্বগতি, রপ্তানির বাজার সংকুচিত হওয়া, ভারতীয় নিষেধাজ্ঞা ও নতুন শুল্কের চাপ। এভাবে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চাপ—সবকিছু মিলিয়ে পাট খাত আবারও টিকে থাকার লড়াইয়ে নেমেছে।
উৎপাদন কম, খরচ বেশি
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে পাট উৎপাদন কমেছে ১৮ শতাংশ, নেমেছে ৭৫ লাখ ৬৫ হাজার বেলে। এর অন্যতম কারণ উৎপাদন খরচের ধারাবাহিক বৃদ্ধি। ফরিদপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে চাষিরা জানান, বিগত মৌসুমে ফলন বিঘাপ্রতি ১৮-১৯ মণ থেকে নেমে ১০-১১ মণে এসেছে। এতে দাম বেড়েছে, খরচও চড়েছে। এক বিঘায় চাষ করতে লেগেছে ২৭-৩০ হাজার টাকা, প্রতি মণ পাট উৎপাদনে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ হাজার টাকা। বাজারে ভালো মানের পাট মিলছে মণপ্রতি ৩ হাজার ৮০০ টাকায়, যেখানে আগের বছর ছিল ৩ হাজার ২০০ টাকা। মাঝারি মানের দাম ২ হাজার ৬০০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২০০ টাকায়। বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যমতে, এই বাস্তবতায় তালিকাভুক্ত ৮০টি পাটকলের মধ্যে ১২টি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এক ডজনের বেশি টিকে থাকতে সংগ্রাম করছে।
স্থানীয় করের বোঝা
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, কাঁচা পাট রপ্তানিতে প্রতি বেল রাজস্ব ২ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭ টাকা করা হয়েছে, যা প্রায় সাড়ে তিন গুণ। পাটজাত পণ্যের প্রতি ১০০ টাকার রপ্তানি মূল্যে রাজস্ব ১০ পয়সা থেকে বেড়ে ৫০ পয়সা করা হয়েছে। ফলে রপ্তানিকারকেরা আরও চাপের মুখে পড়েছেন।
ভারতের নিষেধাজ্ঞা
কাঁচা পাট রপ্তানি মূলত ভারত ও নেপালেই হয়ে থাকে। কিন্তু ভারতের স্থলবন্দর বন্ধ থাকায় রপ্তানি ব্যাপকভাবে কমে গেছে। গত জুলাইয়ে কাঁচা পাট রপ্তানি হয়েছে মাত্র ১৮ হাজার ৪৪৭ বেল, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪৫ হাজার ৫২৬ বেল; অর্থাৎ এক মাসে রপ্তানি কমেছে ৫৯ শতাংশ। এতে আয় কমেছে ৪৪ কোটি টাকার বেশি। ভারতে রপ্তানি বিশেষভাবে কমেছে; গত জুলাইয়ে বেনাপোল দিয়ে গেছে মাত্র ৪ হাজার ৯১২ বেল, যা আগের বছর ছিল ২৩ হাজার ৫৯৫ বেল। বিপরীতে নেপালে বাংলাবান্ধা দিয়ে রপ্তানি কিছুটা বেড়ে ১১ হাজার ৮৩৫ বেলে দাঁড়িয়েছে।
আন্তর্জাতিক বাজারের অন্যান্য চাপ
দেশের পাটশিল্প এমনিতেই প্লাস্টিক ও সিনথেটিক পণ্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ছিল। তার ওপর কাঁচামালের দাম বাড়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতা আরও কঠিন হয়েছে। সুতা, ব্যাগ ইত্যাদি রপ্তানির বড় বাজার তুরস্ক, ইউরোপ ও আমেরিকা; সেখানে দাম বেশি হওয়ায় ক্রেতারা তুলা ও পলিপ্রোপিলিনের দিকে ঝুঁকছেন। এর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অতিরিক্ত ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক রপ্তানিকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
ইপিবির তথ্য বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে শুধু পাটের সুতা রপ্তানি আয় নেমেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলারে, যা আগের বছর ছিল ৪৯২ মিলিয়ন ডলার। চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রপ্তানি কমেছে প্রায় ২ শতাংশ।
বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক চেয়ারম্যান সেখ নাসির উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারতের বন্দর বন্ধ করে দেওয়ার চেয়ে বড় সমস্যা হলো কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়া। এতে আমাদের পণ্যের দাম বাড়ছে, প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছি না। অথচ ক্রেতাদের বিকল্প বাজার আছে, বিকল্প পণ্য আছে।’
রপ্তানির ধারাবাহিক পতন
পাট অধিদপ্তরের হিসাব বলছে, গত অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে ১২টি দেশে ১ হাজার ১০০ কোটি টাকার বেশি কাঁচা পাট রপ্তানি হয়েছে। এর মধ্যে শুধু ভারতে গেছে ৭০৯ কোটি টাকার পাট। অথচ ভারত এখন কাঁচা পাটসহ নানা পণ্য স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। সম্প্রতি আবার নতুন প্রজ্ঞাপনে চার ধরনের পাটপণ্য—পাটের কাপড়, দড়ি, রশি এবং বস্তা শুধু মুম্বাইয়ের নভসেবা বন্দর দিয়ে আমদানি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
রাজবাড়ী জুট মিলসের চেয়ারম্যান শেখ শামসুল আবেদিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারত আমাদের পাটপণ্য নিয়ে নতুন পণ্য তৈরি করে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করত। কিন্তু সেখানে শুল্ক বেড়ে যাওয়ায় আমদানি আগেই কমেছিল। নতুন নিষেধাজ্ঞা আমাদের রপ্তানিতে শেষ পেরেক ঠুকে দিল।’
তবে পাটের বস্তা ও ব্যাগ রপ্তানি বেড়েছে। শুধু জুলাই মাসেই এ খাতে আয় হয়েছে ১৩ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার—এক বছরে প্রবৃদ্ধি ১০১ শতাংশ। এই উল্লম্ফনেই জুলাই মাসে সামগ্রিক পাট রপ্তানি সামান্য বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৫ দশমিক ৪৪ মিলিয়ন ডলারে।
কিন্তু এতে থামেনি পতনের ধারা। কয়েক বছর ধরে খাতটি পতনের মুখে। ২০২০-২১ অর্থবছরে পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি ছিল ১ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলার, ২০২১-২২ সালে কমে ১ দশমিক ১২ বিলিয়ন, ২০২২-২৩ সালে আরও কমে ৯১১ মিলিয়ন এবং ২০২৩-২৪ সালে নেমেছে ৮৫৫ মিলিয়ন ডলারে। গত অর্থবছর পাট ও পাটপণ্যের মোট রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৮২০ মিলিয়ন ডলারে, যা আগের বছরের তুলনায় কম।
সোনালি আঁশের গৌরব আগেই ম্লান হয়েছে। এখন উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও রপ্তানি—সব ক্ষেত্রে খাতটি গভীর সংকটে। উৎপাদন খরচের ধারাবাহিক বৃদ্ধি, কৃষকের আগ্রহ কমে যাওয়া, কাঁচা পাটের দাম ঊর্ধ্বগতি, রপ্তানির বাজার সংকুচিত হওয়া, ভারতীয় নিষেধাজ্ঞা ও নতুন শুল্কের চাপ। এভাবে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চাপ—সবকিছু মিলিয়ে পাট খাত আবারও টিকে থাকার লড়াইয়ে নেমেছে।
উৎপাদন কম, খরচ বেশি
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে পাট উৎপাদন কমেছে ১৮ শতাংশ, নেমেছে ৭৫ লাখ ৬৫ হাজার বেলে। এর অন্যতম কারণ উৎপাদন খরচের ধারাবাহিক বৃদ্ধি। ফরিদপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে চাষিরা জানান, বিগত মৌসুমে ফলন বিঘাপ্রতি ১৮-১৯ মণ থেকে নেমে ১০-১১ মণে এসেছে। এতে দাম বেড়েছে, খরচও চড়েছে। এক বিঘায় চাষ করতে লেগেছে ২৭-৩০ হাজার টাকা, প্রতি মণ পাট উৎপাদনে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ হাজার টাকা। বাজারে ভালো মানের পাট মিলছে মণপ্রতি ৩ হাজার ৮০০ টাকায়, যেখানে আগের বছর ছিল ৩ হাজার ২০০ টাকা। মাঝারি মানের দাম ২ হাজার ৬০০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২০০ টাকায়। বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যমতে, এই বাস্তবতায় তালিকাভুক্ত ৮০টি পাটকলের মধ্যে ১২টি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এক ডজনের বেশি টিকে থাকতে সংগ্রাম করছে।
স্থানীয় করের বোঝা
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, কাঁচা পাট রপ্তানিতে প্রতি বেল রাজস্ব ২ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭ টাকা করা হয়েছে, যা প্রায় সাড়ে তিন গুণ। পাটজাত পণ্যের প্রতি ১০০ টাকার রপ্তানি মূল্যে রাজস্ব ১০ পয়সা থেকে বেড়ে ৫০ পয়সা করা হয়েছে। ফলে রপ্তানিকারকেরা আরও চাপের মুখে পড়েছেন।
ভারতের নিষেধাজ্ঞা
কাঁচা পাট রপ্তানি মূলত ভারত ও নেপালেই হয়ে থাকে। কিন্তু ভারতের স্থলবন্দর বন্ধ থাকায় রপ্তানি ব্যাপকভাবে কমে গেছে। গত জুলাইয়ে কাঁচা পাট রপ্তানি হয়েছে মাত্র ১৮ হাজার ৪৪৭ বেল, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪৫ হাজার ৫২৬ বেল; অর্থাৎ এক মাসে রপ্তানি কমেছে ৫৯ শতাংশ। এতে আয় কমেছে ৪৪ কোটি টাকার বেশি। ভারতে রপ্তানি বিশেষভাবে কমেছে; গত জুলাইয়ে বেনাপোল দিয়ে গেছে মাত্র ৪ হাজার ৯১২ বেল, যা আগের বছর ছিল ২৩ হাজার ৫৯৫ বেল। বিপরীতে নেপালে বাংলাবান্ধা দিয়ে রপ্তানি কিছুটা বেড়ে ১১ হাজার ৮৩৫ বেলে দাঁড়িয়েছে।
আন্তর্জাতিক বাজারের অন্যান্য চাপ
দেশের পাটশিল্প এমনিতেই প্লাস্টিক ও সিনথেটিক পণ্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ছিল। তার ওপর কাঁচামালের দাম বাড়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতা আরও কঠিন হয়েছে। সুতা, ব্যাগ ইত্যাদি রপ্তানির বড় বাজার তুরস্ক, ইউরোপ ও আমেরিকা; সেখানে দাম বেশি হওয়ায় ক্রেতারা তুলা ও পলিপ্রোপিলিনের দিকে ঝুঁকছেন। এর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অতিরিক্ত ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক রপ্তানিকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
ইপিবির তথ্য বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে শুধু পাটের সুতা রপ্তানি আয় নেমেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলারে, যা আগের বছর ছিল ৪৯২ মিলিয়ন ডলার। চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রপ্তানি কমেছে প্রায় ২ শতাংশ।
বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক চেয়ারম্যান সেখ নাসির উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারতের বন্দর বন্ধ করে দেওয়ার চেয়ে বড় সমস্যা হলো কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়া। এতে আমাদের পণ্যের দাম বাড়ছে, প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছি না। অথচ ক্রেতাদের বিকল্প বাজার আছে, বিকল্প পণ্য আছে।’
রপ্তানির ধারাবাহিক পতন
পাট অধিদপ্তরের হিসাব বলছে, গত অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে ১২টি দেশে ১ হাজার ১০০ কোটি টাকার বেশি কাঁচা পাট রপ্তানি হয়েছে। এর মধ্যে শুধু ভারতে গেছে ৭০৯ কোটি টাকার পাট। অথচ ভারত এখন কাঁচা পাটসহ নানা পণ্য স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। সম্প্রতি আবার নতুন প্রজ্ঞাপনে চার ধরনের পাটপণ্য—পাটের কাপড়, দড়ি, রশি এবং বস্তা শুধু মুম্বাইয়ের নভসেবা বন্দর দিয়ে আমদানি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
রাজবাড়ী জুট মিলসের চেয়ারম্যান শেখ শামসুল আবেদিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারত আমাদের পাটপণ্য নিয়ে নতুন পণ্য তৈরি করে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করত। কিন্তু সেখানে শুল্ক বেড়ে যাওয়ায় আমদানি আগেই কমেছিল। নতুন নিষেধাজ্ঞা আমাদের রপ্তানিতে শেষ পেরেক ঠুকে দিল।’
তবে পাটের বস্তা ও ব্যাগ রপ্তানি বেড়েছে। শুধু জুলাই মাসেই এ খাতে আয় হয়েছে ১৩ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার—এক বছরে প্রবৃদ্ধি ১০১ শতাংশ। এই উল্লম্ফনেই জুলাই মাসে সামগ্রিক পাট রপ্তানি সামান্য বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৫ দশমিক ৪৪ মিলিয়ন ডলারে।
কিন্তু এতে থামেনি পতনের ধারা। কয়েক বছর ধরে খাতটি পতনের মুখে। ২০২০-২১ অর্থবছরে পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি ছিল ১ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলার, ২০২১-২২ সালে কমে ১ দশমিক ১২ বিলিয়ন, ২০২২-২৩ সালে আরও কমে ৯১১ মিলিয়ন এবং ২০২৩-২৪ সালে নেমেছে ৮৫৫ মিলিয়ন ডলারে। গত অর্থবছর পাট ও পাটপণ্যের মোট রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৮২০ মিলিয়ন ডলারে, যা আগের বছরের তুলনায় কম।
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বড় দরপতনের ফলে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮১ পয়েন্ট বা ১.৫৪ শতাংশ কমে ৫ হাজার ২০২ পয়েন্টে নেমেছে। এর মধ্য দিয়ে সূচক প্রায় তিন মাস আগের অবস্থানে নেমেছে। তবে টাকার অঙ্কে লেনদেনের পরিমাণ সামান্য বেড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরমজান মাস সামনে রেখে ছোলা, খেজুর, ডাল, পেঁয়াজ, চিনি, ভোজ্যতেলসহ নিত্যপণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনের চেয়েও বেশি পণ্য আমদানির নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বর্তমানে ব্যাংকগুলোর হাতে পর্যাপ্ত ডলার মজুত থাকায় এবার আমদানিকারকদের ডলার নিয়ে উদ্বেগ নেই বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতি যখন টালমাটাল, ব্যবসায়ীরা টিকে থাকার লড়াইয়ে, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দর বাড়িয়েছে মাশুল। ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হচ্ছে নতুন হার। এর আগে ১ সেপ্টেম্বর থেকেই ২১টি বেসরকারি কনটেইনার ডিপো বা অফডক বাড়িয়েছে নিজেদের চার্জ। শিপিং এজেন্টরা এখন সেই বাড়তি খরচ আমদানিকারকদের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের লালদিয়া, নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) এবং বে টার্মিনাল পরিচালনায় বিদেশি অপারেটরের নিয়োগ চূড়ান্ত পর্যায়ে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী ডিসেম্বরে এ-সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে