নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত নভেম্বর মাসেও দেশের জিনিসপত্রের উচ্চমূল্য ধারা অব্যাহত ছিল। সরকারি হিসাবে এই মাসে মূল্যস্ফীতির ছিল ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশে। আজ সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে মূল্যস্ফীতির এ তথ্য জানান পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
মূল্যস্ফীতি নিয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য তুলে ধরে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘নভেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। এর আগের মাস অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। সে হিসেবে এই হার সামান্য একটু কমেছে, শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ। সারা বিশ্বেই এখন জিনিসপত্রের দাম কমছে। আমাদের এখানেও মূল্যস্ফীতির হার একটু হলেও কমেছে।’
মূল্যস্ফীতির হার ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশের অর্থ হলো—গত বছরের নভেম্বর মাসে যে পণ্যের দাম ১০০ টাকা ছিল চলতি বছরের নভেম্বর মাসে তা কিনতে সাধারণ মানুষকে ১০৮ টাকা ৮৫ পয়সা খরচ করতে হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ। দেশের সাধারণত মূল্যস্ফীতি ৫ থেকে ৬ শতাংশের ঘরেই থাকে। তবে গত তিন মাস ধরে তা অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে।
মূল্যস্ফীতি হিসাবকে সরকার দুই ভাগে ভাগ করে থাকে। খাদ্য এবং খাদ্য ছাড়া অন্যান্য পণ্য। নভেম্বরে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে তা বেড়েছে। এ সময় খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ১৪ শতাংশ এবং অক্টোবরে ছিল ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ। অপর দিকে খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি অক্টোবরে ছিল ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ। নভেম্বরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশে।
পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী তেল গ্যাসের দাম কমে এসেছে, আমাদের দেশেও অবধারিতভাবে কমবে। তাই সামনের দিনগুলোতে আমাদের মূল্যস্ফীতি আরও কমে আসবে। শুধু তাই নয় চলমান ইউক্রেন-রাশিয়ার এ যুদ্ধ পরিস্থিতি এখন যেমন আছে তেমনটি স্থির থাকলেও চলতি অর্থবছর শেষে আমাদের কাঙ্ক্ষিত মাত্রা, প্রায় ৭ শতাংশের মতো প্রবৃদ্ধি অর্জন হবে বলে আশা করছি।’
গত নভেম্বর মাসেও দেশের জিনিসপত্রের উচ্চমূল্য ধারা অব্যাহত ছিল। সরকারি হিসাবে এই মাসে মূল্যস্ফীতির ছিল ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশে। আজ সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে মূল্যস্ফীতির এ তথ্য জানান পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
মূল্যস্ফীতি নিয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য তুলে ধরে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘নভেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। এর আগের মাস অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। সে হিসেবে এই হার সামান্য একটু কমেছে, শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ। সারা বিশ্বেই এখন জিনিসপত্রের দাম কমছে। আমাদের এখানেও মূল্যস্ফীতির হার একটু হলেও কমেছে।’
মূল্যস্ফীতির হার ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশের অর্থ হলো—গত বছরের নভেম্বর মাসে যে পণ্যের দাম ১০০ টাকা ছিল চলতি বছরের নভেম্বর মাসে তা কিনতে সাধারণ মানুষকে ১০৮ টাকা ৮৫ পয়সা খরচ করতে হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ। দেশের সাধারণত মূল্যস্ফীতি ৫ থেকে ৬ শতাংশের ঘরেই থাকে। তবে গত তিন মাস ধরে তা অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে।
মূল্যস্ফীতি হিসাবকে সরকার দুই ভাগে ভাগ করে থাকে। খাদ্য এবং খাদ্য ছাড়া অন্যান্য পণ্য। নভেম্বরে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে তা বেড়েছে। এ সময় খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ১৪ শতাংশ এবং অক্টোবরে ছিল ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ। অপর দিকে খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি অক্টোবরে ছিল ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ। নভেম্বরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশে।
পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী তেল গ্যাসের দাম কমে এসেছে, আমাদের দেশেও অবধারিতভাবে কমবে। তাই সামনের দিনগুলোতে আমাদের মূল্যস্ফীতি আরও কমে আসবে। শুধু তাই নয় চলমান ইউক্রেন-রাশিয়ার এ যুদ্ধ পরিস্থিতি এখন যেমন আছে তেমনটি স্থির থাকলেও চলতি অর্থবছর শেষে আমাদের কাঙ্ক্ষিত মাত্রা, প্রায় ৭ শতাংশের মতো প্রবৃদ্ধি অর্জন হবে বলে আশা করছি।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৫ ঘণ্টা আগে