নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, করের সমন্বয়, করজাল সম্প্রসারণ ও অটোমেটেড রিটার্ন ব্যবস্থা চালুর মতো কিছু ইতিবাচক পদক্ষেপ দেখা গেলেও এটি সার্বিকভাবে ব্যবসা ও বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ তৈরিতে যথেষ্ট সহায়ক হবে না বলে মনে করছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)।
তাদের মতে, বিনিয়োগ সম্প্রসারণ, সহজে ব্যবসা পরিচালনার পরিবেশ উন্নয়ন, ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্প (সিএমএসএমই) এবং ব্যাংকিং খাত সংস্কার বিষয়ে বাজেটে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা ও রোডম্যাপের অভাব রয়েছে। এই রোডম্যাপের অনুপস্থিতি ব্যবসা-বাণিজ্যিক কার্যক্রমে চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
আজ সোমবার আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটের ওপর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এসব বিষয় তুলে ধরে ডিসিসিআই। ডিসিসিআই অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত এই বাজেট প্রতিক্রিয়া অনুষ্ঠানে ডিসিসিআইয়ের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজিব এইচ চৌধুরী, ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সালিম সোলায়মানসহ পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা বেশ বড়, যা অর্জন করা চ্যালেঞ্জিং হবে। ব্যক্তিপর্যায়ের করের সীমা অপরিবর্তিত রাখা ও করের স্ল্যাব উঠিয়ে নেওয়ায় মধ্যবিত্ত, বিশেষ করে, চাকরিজীবীদের ওপর আগামী অর্থবছর থেকে করের বোঝা আরও বাড়বে।’
অটোমোবাইল খাতে খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানির ওপর শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করায় এই খাতের স্থানীয় উৎপাদন ব্যয় বাড়বে বলে মনে করেন ডিসিসিআই সভাপতি। এ ছাড়া টার্নওভার কর ০.৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১ শতাংশ করার সিদ্ধান্তটি পুনর্বিবেচনার দাবি জানান তিনি।
বাজেটে ইন্টারনেট ব্যবহারে খরচ কমানোর উদ্যোগ থাকলেও স্থানীয়ভাবে মোবাইল ফোন উৎপাদনে ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। ডিসিসিআই মনে করে, এর ফলে এই শিল্পের বিকাশ ব্যাহত হবে।
যদিও বাজেটে মূল্যস্ফীতি কমাতে কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তবে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনার ব্যয় বাড়বে, যা সামগ্রিকভাবে অর্থনীতির গতিকে মন্থর করতে পারে। ডিসিসিআই ব্যাংক খাত থেকে ঋণ গ্রহণের খরচ ৬-৭ শতাংশে নামিয়ে আনার জন্য উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। একই সঙ্গে আর্থিক খাত থেকে সরকারের অধিক হারে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা বেশি ধার্য করায় বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছে ডিসিসিআই।
এ ছাড়া এসএমই খাতের উন্নয়নে এই বাজেটে কোনো সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ পরিলক্ষিত হয়নি বলেও মন্তব্য করেন ডিসিসিআই সভাপতি।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, করের সমন্বয়, করজাল সম্প্রসারণ ও অটোমেটেড রিটার্ন ব্যবস্থা চালুর মতো কিছু ইতিবাচক পদক্ষেপ দেখা গেলেও এটি সার্বিকভাবে ব্যবসা ও বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ তৈরিতে যথেষ্ট সহায়ক হবে না বলে মনে করছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)।
তাদের মতে, বিনিয়োগ সম্প্রসারণ, সহজে ব্যবসা পরিচালনার পরিবেশ উন্নয়ন, ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্প (সিএমএসএমই) এবং ব্যাংকিং খাত সংস্কার বিষয়ে বাজেটে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা ও রোডম্যাপের অভাব রয়েছে। এই রোডম্যাপের অনুপস্থিতি ব্যবসা-বাণিজ্যিক কার্যক্রমে চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
আজ সোমবার আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটের ওপর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এসব বিষয় তুলে ধরে ডিসিসিআই। ডিসিসিআই অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত এই বাজেট প্রতিক্রিয়া অনুষ্ঠানে ডিসিসিআইয়ের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজিব এইচ চৌধুরী, ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সালিম সোলায়মানসহ পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা বেশ বড়, যা অর্জন করা চ্যালেঞ্জিং হবে। ব্যক্তিপর্যায়ের করের সীমা অপরিবর্তিত রাখা ও করের স্ল্যাব উঠিয়ে নেওয়ায় মধ্যবিত্ত, বিশেষ করে, চাকরিজীবীদের ওপর আগামী অর্থবছর থেকে করের বোঝা আরও বাড়বে।’
অটোমোবাইল খাতে খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানির ওপর শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করায় এই খাতের স্থানীয় উৎপাদন ব্যয় বাড়বে বলে মনে করেন ডিসিসিআই সভাপতি। এ ছাড়া টার্নওভার কর ০.৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১ শতাংশ করার সিদ্ধান্তটি পুনর্বিবেচনার দাবি জানান তিনি।
বাজেটে ইন্টারনেট ব্যবহারে খরচ কমানোর উদ্যোগ থাকলেও স্থানীয়ভাবে মোবাইল ফোন উৎপাদনে ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। ডিসিসিআই মনে করে, এর ফলে এই শিল্পের বিকাশ ব্যাহত হবে।
যদিও বাজেটে মূল্যস্ফীতি কমাতে কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তবে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনার ব্যয় বাড়বে, যা সামগ্রিকভাবে অর্থনীতির গতিকে মন্থর করতে পারে। ডিসিসিআই ব্যাংক খাত থেকে ঋণ গ্রহণের খরচ ৬-৭ শতাংশে নামিয়ে আনার জন্য উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। একই সঙ্গে আর্থিক খাত থেকে সরকারের অধিক হারে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা বেশি ধার্য করায় বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছে ডিসিসিআই।
এ ছাড়া এসএমই খাতের উন্নয়নে এই বাজেটে কোনো সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ পরিলক্ষিত হয়নি বলেও মন্তব্য করেন ডিসিসিআই সভাপতি।
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি বাংলাদেশকে এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল, যা ছিল অর্থনীতির জন্য ভয়াবহ এক সতর্কসংকেত। শেষ পর্যন্ত যদি এই শুল্কহার ১৫ শতাংশ কমিয়ে ২০ শতাংশে নির্ধারণ না করা হতো, বরং তা প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আরও বেশি হতো। তবে এর অভিঘাত হতো বহুমাত্রিক ও ব্যাপক।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনায় দেশের পুঁজিবাজারে নতুন করে প্রাণ ফিরে এসেছে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও বড় উত্থান হয়েছে। লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে প্রায় এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়
৮ ঘণ্টা আগেবিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ২ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন (২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা (প্রতি ডলা
৮ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতকে ঝুঁকিনির্ভর তদারকির আওতায় আনতে এবং আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ‘সুপারভাইজরি পলিসি অ্যান্ড কো-অর্ডিনেশন ডিপার্টমেন্ট’ (এসপিসিডি) নামে একটি নতুন বিভাগ চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
১১ ঘণ্টা আগে