অনলাইন ডেস্ক
২০২৩-২৪ অর্থবছরের চতুর্থ ও শেষ প্রান্তিকে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৯১ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল ৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ। আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।
বিবিএস প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ দশমিক ০৪ শতাংশ। দ্বিতীয় প্রান্তিকে তা কমে হয় ৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ। তৃতীয় প্রান্তিকে আবার বেড়ে হয় ৫ দশমিক ৪২ শতাংশ। সেখান থেকে জিডিপি প্রবৃদ্ধি প্রায় দেড় শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৯১ শতাংশ।
অপরদিকে, ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ। দ্বিতীয় প্রান্তিকে ছিল ৭ দশমিক ০৫ এবং তৃতীয় প্রান্তিকে ছিল ৩ দশমিক ০২ শতাংশ।
বিবিএস জানায়, গত অর্থবছরের চতুর্থ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) শিল্প, সেবা ও কৃষি—সব খাতেই প্রবৃদ্ধি কমেছে। এই প্রান্তিকে সবচেয়ে বেশি, ৫ দশমিক ২৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে কৃষি খাতে। শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আর সেবা খাতে ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে কৃষি খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ। শিল্প খাতে হয়েছিল ১০ দশমিক ১৬ শতাংশ। ৪ দশমিক ৮২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল সেবা খাতে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের চতুর্থ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) স্থির মূল্যে জিডিপির আকার দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৭৮ হাজার ৩৬১ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই প্রান্তিকে স্থির মূল্যে জিডিপির আকার ছিল ১২ লাখ ১৬ হাজার ৭৩ কোটি টাকা।
এদিকে ১৫ অক্টোবর ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে বিশ্বব্যাংক। প্রতিবেদনে চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন ৫ দশমিক ২ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়। বিদায়ী আওয়ামী লীগ সরকারের প্রাক্কলন ছিল ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রবৃদ্ধির বিষয়ে বিশ্বব্যাংক বলেছে, বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি শ্লথ হয়ে ৩ দশমিক ২ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ২ শতাংশের মধ্যে থাকবে। বিশ্বব্যাংকের হিসাবে, মধ্যবর্তী পয়েন্ট হবে ৪ শতাংশ। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য বিশ্বব্যাংক গত এপ্রিলে ৫ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছিল।
চলতি অর্থবছরের বাজেটে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল আওয়ামী লীগ সরকার। সেই হিসাবে বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস সরকারি লক্ষ্যের চেয়ে ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ কম হবে। বাংলাদেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস অনুযায়ী কমে গেলে তা হবে কোভিড মহামারির পর সবচেয়ে কম। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের চতুর্থ ও শেষ প্রান্তিকে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৯১ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল ৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ। আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।
বিবিএস প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ দশমিক ০৪ শতাংশ। দ্বিতীয় প্রান্তিকে তা কমে হয় ৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ। তৃতীয় প্রান্তিকে আবার বেড়ে হয় ৫ দশমিক ৪২ শতাংশ। সেখান থেকে জিডিপি প্রবৃদ্ধি প্রায় দেড় শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৯১ শতাংশ।
অপরদিকে, ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ। দ্বিতীয় প্রান্তিকে ছিল ৭ দশমিক ০৫ এবং তৃতীয় প্রান্তিকে ছিল ৩ দশমিক ০২ শতাংশ।
বিবিএস জানায়, গত অর্থবছরের চতুর্থ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) শিল্প, সেবা ও কৃষি—সব খাতেই প্রবৃদ্ধি কমেছে। এই প্রান্তিকে সবচেয়ে বেশি, ৫ দশমিক ২৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে কৃষি খাতে। শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আর সেবা খাতে ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে কৃষি খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ। শিল্প খাতে হয়েছিল ১০ দশমিক ১৬ শতাংশ। ৪ দশমিক ৮২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল সেবা খাতে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের চতুর্থ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) স্থির মূল্যে জিডিপির আকার দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৭৮ হাজার ৩৬১ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই প্রান্তিকে স্থির মূল্যে জিডিপির আকার ছিল ১২ লাখ ১৬ হাজার ৭৩ কোটি টাকা।
এদিকে ১৫ অক্টোবর ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে বিশ্বব্যাংক। প্রতিবেদনে চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন ৫ দশমিক ২ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়। বিদায়ী আওয়ামী লীগ সরকারের প্রাক্কলন ছিল ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রবৃদ্ধির বিষয়ে বিশ্বব্যাংক বলেছে, বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি শ্লথ হয়ে ৩ দশমিক ২ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ২ শতাংশের মধ্যে থাকবে। বিশ্বব্যাংকের হিসাবে, মধ্যবর্তী পয়েন্ট হবে ৪ শতাংশ। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য বিশ্বব্যাংক গত এপ্রিলে ৫ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছিল।
চলতি অর্থবছরের বাজেটে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল আওয়ামী লীগ সরকার। সেই হিসাবে বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস সরকারি লক্ষ্যের চেয়ে ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ কম হবে। বাংলাদেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস অনুযায়ী কমে গেলে তা হবে কোভিড মহামারির পর সবচেয়ে কম। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৯ মিনিট আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগে