হঠাৎ বাড়ছে ইউরেনিয়ামের দাম। এরই মধ্যে ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে এই মূল্যবান তেজস্ক্রিয় ধাতুর দাম। ইউরেনিয়ামের এই মূল্যবৃদ্ধি বৈশ্বিক চাহিদা বৃদ্ধিরই ইঙ্গিত দিচ্ছে। তার মানে, বিশ্বব্যাপী পারমাণবিক বিদ্যুৎশক্তির নবজাগরণ ঘটতে যাচ্ছে বলে ধারণা করা যায়। যেখানে বিদ্যুৎ সংস্থাগুলো জ্বালানি সরবরাহের সংকটের মধ্যে হাবুডুবু খাচ্ছে।
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত ইউরেনিয়ামকে বলে ‘ইয়েলো কেক’। ডেটা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ইউএক্সসির তথ্য অনুসারে, এই ধাতুর দাম গত মাসে প্রায় ১২ শতাংশ বেড়ে প্রতি পাউন্ড ৬৫ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। ইউরেনিয়ামের বাজারে গত বছরের সর্বোচ্চ দামের রেকর্ড ভেঙেছে গত আগস্টে। ২০১১ সালের পর এত মূল্যবৃদ্ধি কখনো দেখা যায়নি।
তথ্য বলছে, ওয়াশিংটন থেকে সিউল ও প্যারিস পর্যন্ত রাষ্ট্রগুলোর ইউরেনিয়ামের চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণেই এত দাম বেড়েছে। বিদ্যমান পারমাণবিক চুল্লিগুলোর জীবনকাল বাড়িয়ে বিদ্যুতে স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে এসব দেশ। পাশাপাশি ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর বিশ্বব্যাপী গ্যাসের দাম ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে দেশগুলো নতুন করে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের চিন্তাভাবনা করছে।
ইউরেনিয়ামের দামের এই মাইলফলক জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বৈশ্বিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে পারমাণবিক শক্তির মতো কার্বনমুক্ত উৎসের পুনরুত্থানে একটি বড় পদক্ষেপ চিহ্নিত করছে। ২০১১ সালে জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক বিপর্যয়ের পর বিশ্বব্যাপীই পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে অনেক দেশ সরে আসার ঘোষণা দেয়। বিদ্যুতের এই উৎস সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব প্রবল হওয়ার কারণে ইউরেনিয়ামের বাজারেও প্রভাব পড়ে।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ইউরেনিয়াম উৎপাদক প্রতিষ্ঠান ক্যামেকোর প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা গ্রান্ট আইজ্যাক ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, ‘পরিচ্ছন্ন জ্বালানির ওপর গুরুত্ব দেওয়া এবং জ্বালানি সুরক্ষা দুটি বিষয় একে অপরের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। ৪০ ডলারে ইউরেনিয়াম কেনার দিন শেষ এবং সম্ভবত ৫০ বা ৬০ ডলারেও আর পাওয়া যাবে না। আমাদের নতুন করে সরবরাহ দরকার হবে।’
ফুকুশিমা বিপর্যয়ের পর ইউরেনিয়ামের চাহিদা ও দামে টানাপোড়েনের ফলে নতুন খনি প্রকল্পও সেভাবে আসেনি। বর্তমান উচ্চমূল্যের জন্য এটিও বড় কারণ।
এর মধ্যে নাইজারে অভ্যুত্থান ইউরেনিয়ামের দামে প্রভাব ফেলেছে। আফ্রিকার এই দেশ বিশ্বের মোট চাহিদার প্রায় ৪ শতাংশ উৎপাদন করে।
ক্যামেকো চলতি সেপ্টেম্বরে তাদের সিগার লেক খনি এবং কানাডার কি লেক মিলের উৎপাদন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ায় বাৎসরিক পূর্বাভাস কমিয়ে ঘোষণা করেছে।
পরমাণু কোম্পানি ওরানো গত সপ্তাহে বলেছে, জরুরি রাসায়নিকের ঘাটতির কারণে নাইজারে তাদের খনির পরিকল্পিত রক্ষণাবেক্ষণের সময় এগিয়ে আনতে হচ্ছে। ফ্রান্স সরকার এই কোম্পানির অধিকাংশ শেয়ারের মালিক।
তবে ইউরেনিয়ামের বর্তমান মূল্য ফুকুশিমা বিপর্যয়ের আগের সময়ের চেয়ে কম। ওই ঘটনার আগে পর্যন্ত প্রতি পাউন্ড ইউরেনিয়ামের দাম ছিল ৭৩ ডলার। ফুকুশিমা বিপর্যয়ের পর জাপান ও জার্মানি তাদের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বন্ধ করতে শুরু করলে বাজারে ইউরেনিয়ামের সরবরাহ প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেড়ে যায়।
কমোডিটি ট্রেডিং কোম্পানি ডব্লিউএমসি এনার্জির ডিরেক্টর পার জ্যান্ডার বলেন, ইউরেনিয়ামের দামের ‘স্থির বৃদ্ধি’ মূলত বিনিয়োগকারীদের পরিবর্তে বিদ্যুৎ সংস্থাগুলোর অবস্থা ও চাহিদার ওপর নির্ভর করে। আগামী কয়েক বছর সংকট অপেক্ষা করছে।’
চীনের নেতৃত্বে বিশ্বব্যাপী পারমাণবিক শক্তি উন্নয়নের গতির কথা উল্লেখ করে তিনি যোগ করেন, ‘আমরা কেবল ফুকুশিমা-পূর্ব স্তরে ফিরে যাচ্ছি না, আমরা এটিকে ছাড়িয়ে যাচ্ছি।’
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্থা ওয়ার্ল্ড নিউক্লিয়ার অ্যাসোসিয়েশন গত সপ্তাহে তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, ১৪০টিরও বেশি পারমাণবিক চুল্লি প্রত্যাশিত সময়ের চেয়ে বেশি সময় ধরে চালু থাকতে পারে। আবার ২০৪০ সালের মধ্যে ৩৫ গিগাওয়াট ঘণ্টা ক্ষমতার ছোট মডুলার পারমাণবিক চুল্লি বাজারে এসে যেতে পারে। তখন ইউরেনিয়ামের চাহিদা দ্বিগুণ হবে। তখন বার্ষিক ১ লাখ ৩০ হাজার টন ইউরেনিয়ামের চাহিদা মেটাতে নতুন খনি খুঁজতে হবে।
ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের কারণে পারমাণবিক জ্বালানি সরবরাহ চেইন বড় ধাক্কা খেয়েছে। কারণ রাশিয়া ইউরেনিয়াম রূপান্তর এবং সমৃদ্ধকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
ব্রোকারেজ হাউস ওশান ওয়ালের প্রধান নির্বাহী নিক লসন বলেন, ‘কিছু সময়ের জন্য সরবরাহ ও চাহিদার মধ্যে একটি ভারসাম্যহীনতা ছিল। এটি এখন ভূরাজনীতির কারণে আরও বেড়েছে।’ তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী হলো, ২০২৫ সাল নাগাদ ইউরেনিয়ামের স্পট মূল্য প্রতি পাউন্ড ২০০ ডলার হবে।
হঠাৎ বাড়ছে ইউরেনিয়ামের দাম। এরই মধ্যে ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে এই মূল্যবান তেজস্ক্রিয় ধাতুর দাম। ইউরেনিয়ামের এই মূল্যবৃদ্ধি বৈশ্বিক চাহিদা বৃদ্ধিরই ইঙ্গিত দিচ্ছে। তার মানে, বিশ্বব্যাপী পারমাণবিক বিদ্যুৎশক্তির নবজাগরণ ঘটতে যাচ্ছে বলে ধারণা করা যায়। যেখানে বিদ্যুৎ সংস্থাগুলো জ্বালানি সরবরাহের সংকটের মধ্যে হাবুডুবু খাচ্ছে।
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত ইউরেনিয়ামকে বলে ‘ইয়েলো কেক’। ডেটা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ইউএক্সসির তথ্য অনুসারে, এই ধাতুর দাম গত মাসে প্রায় ১২ শতাংশ বেড়ে প্রতি পাউন্ড ৬৫ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। ইউরেনিয়ামের বাজারে গত বছরের সর্বোচ্চ দামের রেকর্ড ভেঙেছে গত আগস্টে। ২০১১ সালের পর এত মূল্যবৃদ্ধি কখনো দেখা যায়নি।
তথ্য বলছে, ওয়াশিংটন থেকে সিউল ও প্যারিস পর্যন্ত রাষ্ট্রগুলোর ইউরেনিয়ামের চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণেই এত দাম বেড়েছে। বিদ্যমান পারমাণবিক চুল্লিগুলোর জীবনকাল বাড়িয়ে বিদ্যুতে স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে এসব দেশ। পাশাপাশি ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর বিশ্বব্যাপী গ্যাসের দাম ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে দেশগুলো নতুন করে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের চিন্তাভাবনা করছে।
ইউরেনিয়ামের দামের এই মাইলফলক জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বৈশ্বিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে পারমাণবিক শক্তির মতো কার্বনমুক্ত উৎসের পুনরুত্থানে একটি বড় পদক্ষেপ চিহ্নিত করছে। ২০১১ সালে জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক বিপর্যয়ের পর বিশ্বব্যাপীই পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে অনেক দেশ সরে আসার ঘোষণা দেয়। বিদ্যুতের এই উৎস সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব প্রবল হওয়ার কারণে ইউরেনিয়ামের বাজারেও প্রভাব পড়ে।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ইউরেনিয়াম উৎপাদক প্রতিষ্ঠান ক্যামেকোর প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা গ্রান্ট আইজ্যাক ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, ‘পরিচ্ছন্ন জ্বালানির ওপর গুরুত্ব দেওয়া এবং জ্বালানি সুরক্ষা দুটি বিষয় একে অপরের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। ৪০ ডলারে ইউরেনিয়াম কেনার দিন শেষ এবং সম্ভবত ৫০ বা ৬০ ডলারেও আর পাওয়া যাবে না। আমাদের নতুন করে সরবরাহ দরকার হবে।’
ফুকুশিমা বিপর্যয়ের পর ইউরেনিয়ামের চাহিদা ও দামে টানাপোড়েনের ফলে নতুন খনি প্রকল্পও সেভাবে আসেনি। বর্তমান উচ্চমূল্যের জন্য এটিও বড় কারণ।
এর মধ্যে নাইজারে অভ্যুত্থান ইউরেনিয়ামের দামে প্রভাব ফেলেছে। আফ্রিকার এই দেশ বিশ্বের মোট চাহিদার প্রায় ৪ শতাংশ উৎপাদন করে।
ক্যামেকো চলতি সেপ্টেম্বরে তাদের সিগার লেক খনি এবং কানাডার কি লেক মিলের উৎপাদন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ায় বাৎসরিক পূর্বাভাস কমিয়ে ঘোষণা করেছে।
পরমাণু কোম্পানি ওরানো গত সপ্তাহে বলেছে, জরুরি রাসায়নিকের ঘাটতির কারণে নাইজারে তাদের খনির পরিকল্পিত রক্ষণাবেক্ষণের সময় এগিয়ে আনতে হচ্ছে। ফ্রান্স সরকার এই কোম্পানির অধিকাংশ শেয়ারের মালিক।
তবে ইউরেনিয়ামের বর্তমান মূল্য ফুকুশিমা বিপর্যয়ের আগের সময়ের চেয়ে কম। ওই ঘটনার আগে পর্যন্ত প্রতি পাউন্ড ইউরেনিয়ামের দাম ছিল ৭৩ ডলার। ফুকুশিমা বিপর্যয়ের পর জাপান ও জার্মানি তাদের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বন্ধ করতে শুরু করলে বাজারে ইউরেনিয়ামের সরবরাহ প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেড়ে যায়।
কমোডিটি ট্রেডিং কোম্পানি ডব্লিউএমসি এনার্জির ডিরেক্টর পার জ্যান্ডার বলেন, ইউরেনিয়ামের দামের ‘স্থির বৃদ্ধি’ মূলত বিনিয়োগকারীদের পরিবর্তে বিদ্যুৎ সংস্থাগুলোর অবস্থা ও চাহিদার ওপর নির্ভর করে। আগামী কয়েক বছর সংকট অপেক্ষা করছে।’
চীনের নেতৃত্বে বিশ্বব্যাপী পারমাণবিক শক্তি উন্নয়নের গতির কথা উল্লেখ করে তিনি যোগ করেন, ‘আমরা কেবল ফুকুশিমা-পূর্ব স্তরে ফিরে যাচ্ছি না, আমরা এটিকে ছাড়িয়ে যাচ্ছি।’
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্থা ওয়ার্ল্ড নিউক্লিয়ার অ্যাসোসিয়েশন গত সপ্তাহে তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, ১৪০টিরও বেশি পারমাণবিক চুল্লি প্রত্যাশিত সময়ের চেয়ে বেশি সময় ধরে চালু থাকতে পারে। আবার ২০৪০ সালের মধ্যে ৩৫ গিগাওয়াট ঘণ্টা ক্ষমতার ছোট মডুলার পারমাণবিক চুল্লি বাজারে এসে যেতে পারে। তখন ইউরেনিয়ামের চাহিদা দ্বিগুণ হবে। তখন বার্ষিক ১ লাখ ৩০ হাজার টন ইউরেনিয়ামের চাহিদা মেটাতে নতুন খনি খুঁজতে হবে।
ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের কারণে পারমাণবিক জ্বালানি সরবরাহ চেইন বড় ধাক্কা খেয়েছে। কারণ রাশিয়া ইউরেনিয়াম রূপান্তর এবং সমৃদ্ধকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
ব্রোকারেজ হাউস ওশান ওয়ালের প্রধান নির্বাহী নিক লসন বলেন, ‘কিছু সময়ের জন্য সরবরাহ ও চাহিদার মধ্যে একটি ভারসাম্যহীনতা ছিল। এটি এখন ভূরাজনীতির কারণে আরও বেড়েছে।’ তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী হলো, ২০২৫ সাল নাগাদ ইউরেনিয়ামের স্পট মূল্য প্রতি পাউন্ড ২০০ ডলার হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্কের ধাক্কায় টালমাটাল বিশ্ববাণিজ্য, বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলো। এশিয়ার অধিকাংশ দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি হয়ে থাকে। আর শুল্কের কারণে এ খাতে শঙ্কার জন্ম হয়েছে। গত ২০ এপ্রিল লিবারেশন ডে ঘোষণা করে যে শুল্ক আরোপ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তার প্রভাবের
৯ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এর বড় ধাক্কা লেগেছে ভারতের তৈরি পোশাক খাতে। ট্রাম্পের এই শুল্ক ঘোষণার পর থেকে প্রতিদিন আতঙ্কে কাটছে এই খাতের উদ্যোক্তাদের।
১১ ঘণ্টা আগেব্যাংক খাতে লুণ্ঠন, অর্থ পাচার, শেয়ারবাজার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নড়বড়ে করে ফেলা, বৈদেশিক মুদ্রার মজুতে চাপ ইত্যাদি কারণে আওয়ামী লীগ আমলের শেষের দিকে অর্থনীতি মহাসংকটে পড়েছিল। এর সরাসরি প্রভাব পড়ে জনজীবনেও। মূল্যস্ফীতিতে দেশবাসীর নাভিশ্বাস ওঠে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের...
১৯ ঘণ্টা আগেচীনা প্রতিষ্ঠান চুয়ানচিং ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিডিসি) সঙ্গে দুটি কূপ খননের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। ৫৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাখরাবাদ ও তিতাস এলাকায় গভীর অনুসন্ধানে এ দুটি কূপ খনন করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে...
১৯ ঘণ্টা আগে